পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেশমী সুতো শ্ৰীহীরেন্দ্রনারায়ণ মুখোপাধ্যায় গ্রামের পথ যেখানে ঢালু হয়ে মাঠের বুকে মিশেছে, তারঙ্গ দু-পাশে ভিজে বালির মঠ তৈরি করুত অৰ্দ্ধ-উলঙ্গ রাপালের দল ; পল্লীর জীবস্ত দারিদ্র্যের কয়েকটি নগ্ন মূৰ্ত্তি । আঁচল-ভক পদ্মের মুণাল আর গলায়-জড়ানে সাপলার গোছ তুলিয়ে সেন রোজ দুপুরে সেই পথে বাড়া ফিরত প্রতাপের জীবিক তার কাপে পু সঙ্গে । সোমাব বাব৷ প্রিল মাছ-ধনু’ হোরে উঠে কোমরে খালুইটি বেঁধে, সুলিপানি ঘাড়ে নিয়ে প্রতাপ, কাজে যেত , আর সোন। প্রতিদিন পুরে রায় সেরে তাকে ডেকে আনত বিল একটি দিনের জন্যেও সে নির্মুমের ব্যতিক্রম হ’ত નં 1 ofનાં ૬ મ' ૮નકે . (oj'.< | তাত প্রতাপ তাকে পালন করেছে, ধাপ * মাসের সবটুকু ৮ধী সমানে মিটিয়ে । SBBB BBSBBSK B S0S KBB BBBBS BSBS S BBB মেয়েনের মত চলতে শে:থ পূনর বছরের মেয়ে, তবু এতটুকু লাল নেই । পড়ার ছেলেদের সঙ্গে এখনও সে চাদছোয়া-চুধি খেল করে ; গাছে উঠে ঝালকিল্প দেয়, ছোটাছুটি, লাফালাঞ্চি-—আরও কত কি ! ল"ণ হয়ত সোনার সত্যি নেই । পাহাড়ী ঝর্ণর মত গতি তার অবাধ উন্মুক্ত । তবে মাঝে মাঝে সে-গতি শুদ্ধ হয়,--- -য়ে নয়, কিসের অভাবে । তখন আর সোনাকে খেলাধুলোর ত্রিসীমানায় পাওয়া যায় না। গমের পূবে, নদীর বঁাকে যেখানে লুইয়ে-পড়া মাদার গাছটির ডালপালাগুলি জলের বুকে আঁচড কেটে ঝিবুঝি করে দোলে, সেইখানে ব'সে সোনা আনমনে ভাবে তার মায়ের কথা। ওই ওপারে, বাশবনের উত্তরে—খেজুর গাছটার বয়ে তার মা আগুনের বিছানায় গুয়েছে । সা—ত বছর আগেকার কথ, তবুও সোনার বেশ মনে আছে । নাওয়া-খাওয়া সব ভুলে সোন সকাল থেকে দুপুর অবধি তেমনি উদাস মনে বসে থাকে নদীর ধারে । হয়ত আচম্বিতে তার চমক ভাঙে, যখন ললিত পিছন থেকে ছক দিয়ে ওঠে—সেন,- সোনামণি ! লম্ব ঘান্ডটি ফিরিয়ে সোন মুখ তুলে চায়। ললিত হাত তালি দিয়ে এগিয়ে আসে ; গুনগুন সুরে বলে—‘সোনামণি লক্ষ্মী অামার :িরে এস ঘর। রাঙা ঠেলি পরিষুে দেব, আনিব র: গু: বর ” সোনার বিমঃ মুখ ঠাং একটু উৎসল হয়ে ওঠে। সলছ তিরস্কারের সঙ্গে বলে--"ধ্যেং’ ললিত হাসে । SKBS 0000 BSJB BBBBBB S0BS BBBSJkBBS BB ন; বলা ললতে । কাদ! দের গায়ে ।” সেনাব লক্ষ নেই । কিন্তু লজ্জাহীন যে কৌপানধারীর দল সেদিন বালি নিয়ে খেল করত পথের পাশে বসে, আজ BBB BB BBS eeBB BBBB BBBB SBBB S শুধু তাই নয়, সোনাৰ মন জোগাবার নেশায় তার আজ সভ্য হবার চেষ্টা করে সুস্পরকে ডিঙিয়ে । ললিত এখনও মাথ লি-মাথায় গরু নিয়ে ফয় মাঠে ; কিন্তু চাতব দীঘির বাগামে বুড়ে বটগাছটার ডালে বসে বঁাশ বাজয় । ভিঞ্জে বালির ম) তৈরি করে না । সোন; যখন বাপকে ডেকে নিয়ে বিল থেকে ফিরে আসে, ললিত নিবিষ্ট মনে বঁাশতে ফু দেয়—“আজ কেন সথি হ’ল এত বেলা, জলকে যাবি নে ?” বেশ লাগে । জনবিরল মাঠের পথে চলতে সোনা মাঝে মাঝে খম্কে দাড়ায় ; এক মনে বঁাশী শোনে । ললিত যেন সোনার সেই সময়টুকু মুখস্থ ক’রে রাখে। কোন কোন দিন বঁাশটি পথে ফেলে রেখে সে আড়ালে লুকিয়ে থাকে। বাশের বাশী, এক দিকে থানিকট পিতলের সরু তার জড়ানো, অন্য দিকে রেশমী স্বতোর থোপনাবধ কালট। সেন দেখেই চিনতে পারে। পায়ের আঙুল