পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখ রেশমী সুতো ඵ්ථ ফুটে সে কোন কথা বলে নি, পাছে তার মায়ের মনে কষ্ট হয়। ঐটুকু বয়সেই ললিত সংসারের দুঃখ-কষ্টের বোঝা মাথায় নিয়ে চাকরি করতে লাগল। মনের কথা সে একমাত্র সোনার কাছে খুলে বলেছিল। চণ্ডীতলার মাঠে ললিত যখন গরু চরাতে যেত, রোজ আঁচল ভরে সে বনকুল আনত সেনের জন্যে, সেনি বনকুল ভালবাসে । পাক। পাক কুল গুলি বেছে, ধনে পাত, কুল আর কুঁচি লস্ক নিয়ে তারা কুলম ; মাথত । ঝালে সোনার মুখচোখ যুথন লাল হয়ে উঠত, ললিত ব্যস্ত এক এক দিন লঙ্কার দুপুর আলে ধান তাই দিয়ে প্লেক্স সে সোনার জন্যে হয়ে ইড়ি কল* খুঁজে বেড়াত একটু পাটলির জন্তে । বেলায় গরু গুলি বাথান দিয়ে ললিত জমির সালে কুড়িয় ঘা জমা করত, তিলে থ’জ, গুড়-ছোলা, বেগুনী--কত কি নিয়ে আসত । ভাবতে সোনার বুকের ভিত রট: মোচড় দিয়ে ওঠে । এই ত সেদিন ৪ তার কাপের অনুপে ১ লিত কত করেছে ; ঝড় ; মানামনি ছিল ন! ; বেলায় অবেলায় সে কতপ: ; BSES BBB SBBBBB BBBB BB BBB BBS সেদিন ত শোমিনী-পিসের দেপতে আসে নি । দুপুর গড়িয়ে যায়। প্রতাপ মাছ ধ’রে বাড়ী ফিরল ; সঙ্গে BB SBBBS BBB S BSBSBB KKBB BB BBB BBS S BBBB BBD BBBt DD BBB BBBBBS BBS দিয়ে ছলাছলি পেল করে , ললিত আনমনে দু:ব টুড়িয়ে BBBSDBB SBBB BBSS BB BBSBSS 0 SS BBBBB দেখেছে দুধকলমির শাক অথচ প্ৰতাপ বা ছী তুলতে, কিবল এক ! এত দিনের বাধা-ধন নিয়ম হ:ং আজ উল্টে গেল । ললিত কারণ খুঞ্জে পায় ন: | ঘাটের কথাটা ঘটেই শেষ হয় নি, পল্লবিত হয়ে ছড়িয়ে প্রতাপ সষ্কার পর "কো-হাতে যখন মতি বাগদীর পরচালায় এসে বসল, তখন সৌদামিনী সেই কথাই বিনিয়ে বিনিয়ে বল৯িল গিরি-বেীকে । প্রতাপকে দে:থ তার উৎসাহ বাড়ল ছাড়া কমূল না ! পড়ল অনেক দূর । গরু বাছুর বেঁধে, গোয়ালে ধোয়ার জাগাল দিয়ে ললিত আজকাল যায় হরিনারাণের কাছে কবিগান শিখতে । হরিনারাণ বলেছে—ছেলেটির যেমন বুদ্ধি আর গঙ্গার আওয়াজ, তাতে ক'রে বেশ বোঝা যায় ধে, কালে সে এক জন মস্ত কবিওয়াল হবে।" কথাটা নিজের কানে গুনে অবধি ললিতের বুকথান। ভবিষ্যতের স্বপ্নগৌরবে ভরে উঠেছে । ঘত বার সে ভেবেছে, তত বারই তার মনে হয়েছে সোনার কথা। সোনা যদি একথা হরিমরিাণের মুখ থেকে শুনত তা হলে খুব বিশ্বাস হ’ত ত’র। অনেক বার ভেবেছে সোনকে বলবে, কিন্তু পারে না । কেমন লজ। করে । গানের অথভুয়ে যাওয়ার পথে ললিত সোমাদের - বাড়ী হয়ে গেল । সারাদিনের মধ্যে সেই সকলে একবার সে সোনাকে দে:থছে । দুপুর থেকে মনট কেমন লাগে । ক’ক কঁক; সোনা তখন উনানে ভাত বসিয়ে তালের শুকনে মোচ গুলো টুকরে; করে: ক’রে ভেঙে জাল দিচ্ছিল ; কুলুঙ্গীতে কেরোদিনের ডিবেটি ক'রে জলসছ । সোনার পায়ের কাছে দুই-মুপী বিড়ালীটী পেটের ভিতর

    • ****塚ー・ zoza- --~~ প। গুটিয়ে গুধে আছে । ললিত একদৃঃ

o চেয়ে রইল । বড়লোকদের মেয়ঃ চেয়ে সোনা ঠিনৰ্ম রুপদী ! ললিত একটু ইতস্তত: ক'রে ডাকলে-সোনা ! . সোনা উত্তর দিল না । তেমনি আনমনে বসে উনানে ‘তোমার কি কোম অসুখ ক'রে সোন ?--ব’লে ললিত একটু এগিয়ে দাড়া । ললিত্তের সোনার ধ" টা যেন আরও দুইয়ে পড়ল । ন ১েয়ে সেমি; এক নি:শ্বাসে বললে—“ললিত-দা, মগ শোনে sه তোমার কি কোন দরকার অাছে ? দরকার থাকে ত বাবা যখন থাকবে, তখন এম। বাড়ীতে কোন পুরুষম'হ নেই , ব:ত ক'রে কেন বেড়াতে এলে তুমি ?’ বুকের ভিতর যেন তার নি:শ্বাসগুলেঃ অসম্ভব রকম দ্রুত হয়ে ऎ5%ज ! ললিত হতভম্ব হয়ে গেল । সোনার সামনে কুঁড়িয়ে তার কথাগুলো স্পষ্ট শুনেও যেন বিশ্বাস হ’ল ন । এও কি সম্ভব ? ন-ন ; নিশ্চয়ই সোন দুষ্টুমি করে আজ তাকে শাস্তি দেবার জন্মে একথা বলছে । ললিত নির্ব:ক দাড়িয়ে রইল । এবার মোনা মুখ তুলে ললিতের পনে চেম্বে বললে,