পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বোড়াল গ্রামে সেন-রাজার প্রাচীন কীৰ্ত্তি . . ঐবিভূতিভূষণ মিত্র জেলা ২৪-পরগণার অস্তগত বোড়াল গ্রাম টালিগঞ্জ হইতে প্রাঃ তিন মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। ইহা একটি ইতিগসপ্রসিদ্ধ প্রাচীন গ্রাম। কালীঘাটতটবাহিনী আদিগঙ্গ৷ এককালে এই গ্রামের প্রান্তভাগে প্রবাহিতা ছিলেন । পুরে পঞ্চদশ শতাব্দর শেষভাগে পর্তুগীজ ব্যবসায়িগণের বাণিজ্যতরী গমনাগমনের সুবিধার জন্য এক জন ধনাঢ্য মোগল খিদিরপুর হইতে রাজগঞ্জ পর্যন্থ একটি খাল সকল স্থানে গঙ্গার বিশুষ্ক থাদরেখা পড়িয়া আছে ও মধ্যে মধ্যে ভগ্নাবশিষ্ট বড় বড় বঁধাঘাট ও পতনোধুথ মন্দিরাদি অতীত কার্টির সাক্ষ্য দিতেছে। প্রাচীন পর্তুগীজ মানচিত্রে গঙ্গার এই বিশুষ্ক অঞ্চলে অবস্থিত বোড়াল ও অন্যান্য প্রসিদ্ধ গ্রামসমূহের উল্লেখ আছে । সপ্ত ঘসুনাথ সরকার BBBBS BBBBS SBBBS BBBBBSB SBBBBS BBgg উল্লেখ করিয়াছেন, সেই রাজনারায়ণ বস্তু মহা- এই ত্রিপুরস্কন্দপী দীর বস্তুমান মন্দির কাটাইয়া আদিগঙ্গাকে সরস্বতীর সহিত সংযুক্ত করাইয়া দেন। ফলে খিদিরপুর হইতে জয়নগর-মজিলপুর পর্য্যস্ত আদিগঙ্গার স্রাত ক্রমে রুদ্ধ হইয়া যায়। বর্তমানে ঐ সাত শত বৎসর পূৰ্ব্বেকার সেন-রঞ্জির আমলে । বোড়াল গ্রামেই জন্মগ্রহণ করেন ও তাহার বাল্যজীবন এই স্থানেই যাপিত হয়। এই স্বনামধন্স মহাপুরুষের