পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী জ্যৈষ্ঠ ১০২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড জ জ, সকল নবাগত বাঙ্গালীদিগকে জাহির কালো নিযুক্ত বিতে সক্ষম আৱাৰায়ে খ্ৰীলোকে নিজের পল্লীতে বাহি হইতে আৰ ; ইহা কি মেদেৱ জাতি ও হীনতা লক্ষণ (সুৰণিকি-সমাচায়, বৈশাখ দুনিয়ালাল মরিক দেশে মাখা বংশীয় হিন্দুদিগের মধ্যে অবরোধ-প্ৰণা সম্মানজনক বাংলার রকমারি ধান । বোধ হইত বলিয়া, মুসলমানদের মধ্যেও এই প্ৰথা ক্ৰমশঃ দু বন্ধল হয়। কিন্তু এদেশে যে সমস্ত মুসলমান মহিলা আগমন করিয়াছিলেন, স্বাধন ধা-সমগ্ৰ ভাৱতে প্ৰায় ১০ হাজার কম খান জাতীয় ওহাৱা স্বাধীন ছিলেন অনেক হি লেখক ও পণ্ডিত নিজেদেৱ স্বালা দেশে আমন ধানের সংখ্যা ৪ হাজারে কা জাতীয় ৰুল মুসলমানের ঘাড়ে চাগাইৰাৱ হয় এসলাম ধৰ্ম্ম এবং হইবো মুসলমানদিগকেই এই কুপ্ৰণার জয় দায়ী করিতে বুপ্তি হন নাই সুন্দৰৰ জল মহলে ২থা কম, মেদিনীপুরে ১.৭৩২ ব্লক, মুসলমানদের দেখাদেখি কিম্বা দুলালমানদিগের অত্যাচাৱাতহে ছিল ৰুদ, ঢাকা বরিশালে শতাধিক রকম, পরগণা, দিগের মধ্যে অবরোণের সৃষ্টি, ইহা অপেক্ষা মিথ্যা কল্পনা আর কি জীয়া ৭২ ব্লক, হুগলী ৰমান পূৰ্ণিয়ায় ২-২ ব্লকম, আসামেও হইতে পারে না। আসল কথা হইতেছে-আৰ্য-হিন্দুদের মধ্যে পুৰ্ব্ব হইতেই অবরোধ প্ৰথা প্ৰচলিত ছিল আর কোচ, রাজবংশী, এবং দালায় কয়েকটি অমৰ ধানের নাম-কাকশাল, টাকা, বিচ, তৈলী ও মারা প্ৰতি অনাথা হি দিগের মধ্যে অবরোধ শাল, ইন্দ্ৰশাল, হাতিশাল, কামিনীশাল, সাদাশা, কলসী, প্ৰথা কোনও কালেই ছিল না। এসবাদ বৰ্গে অবরোধ-অখাৰ সমৰ্থ শৱ, দাউখানি, কাটভিতো, বাসাতোগ, সমুদ্ৰবালি, বাসমতি । নাই এবং অন্ত কোনও মুসলমান-দেশে উহা প্ৰচলিতও নাই; ইহা যে, জাল ধান ।--তৰুণা আউস অাছে তাহা সাদা কর ।। দেখা যায় যে—মেদিনীপুরে ১৯ প্ৰকার ; বীৱকুমে ৬৩ গলিব নেতৃক্ষপে নিৰ্ব্বাচিত হইবার সময় পুকদিগের নিকট কা, মাল প্ৰকার । ২৪ পরগণার ৩০ প্ৰকার সুন্দাবন হইতে কেমন ভোট" দেইতে হই, লোকদিগের নিকট হইতে ীি১ে০ প্ৰায় ; নদীয়া জেলা (এখানে স্বামন অপেক৷ অ সেৱ তেমনি কোট ৷৷ হইত। লোকেরা বিষ্কার দৱৰাৱে উপস্থিত মই অধিৰা-১, প্ৰকার ; জলপাইগুড়িতে ২ প্রকার ; দিনাজপুত্ৰে হইয়া তো দিতেৰ এসলাম খ্ৰীতিকে দে অধিকার ও সাৰ করে, ফরিদপুরে (এখানেও আটিসের চাষ অধিক ৮ লক দিয়াঢ়ে, কোনও ধৰ্ম্মহ তাহা দিতে পাৱে নাই । এসলাম ধ ১ (কার ঢাকা, মৈমনসি স্বামী ও স্বী পরার পরম্পরের অধীন ৫: স্বাধীনতাই বি । এবং মহত্ব লায্যে ক কার অ্যাটসে চাষ হয় তাহা কিছু মিচি, আইস পাটনাই একমাত্ৰ পাৱ । নিজের মনের বলে এবং নিজের শিক্ষায় লোকে স্বাস মশাধ ধানও অষ্টিসের মধ্যে মিহি । আইস বামশাল যদি ধৰ্ম্মাগিণী এবং সীপাৰা ন হয় তাহা হইলে তাহাদিগন্ধে পরগণা চাধ হইতেছে জবরদস্তি eিা কাহাৱে বদ্ধ কতিয়া সতী সাঙ্গাইলা রাখিবা ষ্টে কতগুলি আটস বানের নাম—- স্থাপনাই তুমি এবং হাগাদ হাতো, ৰক্ষা, কেলে যে, কেলে যোগ, লক্ষ্মী পাবিজাত, ইৰে, পাপ তত বেণ শালাই, সীতাহার, তামণি, সুৰ্গমুণী মনোন মধাৱী পরে পলতাই হইতেছে পাপা বোরো ও জলি খান।—বোৱে৷ ধানকে বামন বা আইন কিছুই নে ? দীন শিক্ষার অভা, দ্বাৰা । ইহা উহাদের মাঝামাঝি এক-প্ৰকার মোটা ধান্ত । অগ্নি অনভিজ্ঞতা হইছ দুৰ্ব্বলতা গান ৷ আর আমাদের দ্বাৰকা আটসের শ্রেণীতে তেল দেশে এই পরীনতা মুখতা এবং অনভিজ্ঞতার প্রধান শৰণ সরকার সুতরাং অবরোধ প্ৰধাকে বিপুপ্ত কৰিলে পিা স্বাধীনতা এবং অভিজ্ঞতা লায়ের সঙ্গে-সঙ্গে লোকবিয়ে অবরোধ প্ৰণার দুৰ্গতি পাৱা ি দেশের স্বী-সমাজই হার প্রকৃষ্ট দুষ্টা আমাদের ৰ। এৰই শোচনীয় এবং জঘন্য হইয়া পঢ়ি দেশে অবরোধ-গণা থাকার বন ধীলোকে অশিথিত ছপালাদহ লোকো পীৰামে দশপাদামি যাইতে হইলে আটজন পুলবের দুৰ্ব্বলমন চেঙ ৰ। ইহাই হইতেছে সমে লক্ষণ দেশের পু সিয়ে চরিত্র, কখনই উন্নত হইতে পারে ৷ হই, চাবি ৷ আটজন মানুষের বাবে চড়িয়া বাইতেছে, ইহা যদি তাদের লোকের শিক্ষিত ও স্বাধীন না হয় । খ্ৰী অশিক্ষিত হেৰাই সত্য ও নিদীৰ প্ৰণ যাহাদেৱ সবে চা বা এবং মৰ্থ বলিয়াই আমাদের দেশের লোক চরিত্রহীন হইবা বিৰ বাকি , মনোবিজ্ঞানের হিসাবে তাছাৱা পশু ও অধম হইয় পায় নাই কি মায হান্না আরোহণ করে, তাদেরও স্বায়ার অবনতি হয় আমাদের লোকেরা মবোধবাদের ঘলে এতই তীক, এত এই পৈশাচিক অবরোধ থার ফলেই আমাদের লোকদিগের মাত্ৰায় লক্ষণশীল এবং দুৰ্ব্বলপতি বিশিষ্ট৷ ইয়া পঢ়িাছেন সে পাদমি যাইতে ইলেও এক ধুমধাম পরিা যায় ! বিধাতা একটা গুণ্ডহা বদমাশকে দেখা যাই য়ে মুহিতা হইয়া পৰে পা ই কবিয়ালেপাখীতে তুলিয়া ব্লাষিার কি পশ্চিম এশিয়ার মুসলমান মাসমূহ, কি ইউরোপথ, ক স্বাধীনদেশে পথে যাটে গীলোকদের উপর গুপ্তাদের অজাচা ইউরোেণর একটি লোক পুথিবীর এক প্ৰায় হইতে পােৱ প্ৰান্ত কলা পাৰেসে সময়ে আছে দলে খাদ্য বিগ সত্ৰ পদনাগমন ধৰবাব আমাদের পৰিচিত একটি বোগাৰ বাসায় অা ২য় সংখ্যা] শ-সাহিত্যের সংক্ষপ্ত পরিচয় গাছিল। পাৰ্থেই কতিপয় মুসলমানের বান্ধী ছিল। তথাপি ো য় খ্ৰীষ্ট বাটত বাহিরে বাইতে সাহী হন নাই । মুখ ও বলিয়া ইহা খুব গোঁজবের বিষয় বলিয়া দৰে কহিতে পাৱে ; আমার আপিলৰ তিনি পৰ্শ দিলে, ললি ৰিণিক্ষিত ব্যক্তিগণ বুঝিতেছেন যে, ইহা আমাদের মাrী-জাতির মত পোলীয় নিশ্চল ও জাৱে অতীব ভাবহ দুষ্টান্ত রা গলে চোখের মত আমায় দিব্যদৃষ্টপু চোখটি দিয়া তির নারীরা এই পতাবে মাহীন এবং ধৰ্ম্মে দীক্ষিতা, গোল ইছেন, তাহাদেৱ গৰ্ম্মে বীৰ ধীৰ কণী ও তেজীয়ান সন্তান যিবার তিনি আমার কৰ্ণমূল স্পৰ্শ ছিলেন এবং উহা বিচিত্ৰশজ সাধন নিতান্তই কি আকাশকুহুম দহে ! তাই প্ৰাণের আবেগে এবং কোলাহলে বিয়া দিলেন ; শুনিতে পাইলাম আকাশ শিল্প দোয় জাহানে ও ধরে অনুরোদে আজ শিক্ষিত ব্যক ও হইতেছে, উ দেবদূতেরা হতাহতি চলিয়াহে, গৰীয় জলের অঙ্গে অঙ্ক দেশক জাতির উচ্চশিক্ষা এবং স্বাধীনতা দান কহিবার জন্য লক্ষ প্ৰাণী চলাকেরা করিতেছে—য়ন কি শুৰিতে পাইলা শ্যা যাল প্ৰাণে আহ্বান করিতেছি। আশা করি যথাৰ্থ ধৰ্ম্মপরাণ তিনি আমার উপরনত হইয়া পঞ্জি লাদা তেজী চিন্তাশীল ব্যক্তিদিগের সাড়া ও সহানুভূতি হইতে বঞ্চিত অামার ঠোঁটের দিকে চাছিলেন ; আদায় পাপপুৰ জিহ্বা টানিয়া ছিক্তিা বেলিলেন লাইলেন,-কে সে হাত তিজিয়া গোল পানির মধ্যে আমার জিয়াৱ স্থানে এক বহুদৰ্শী সৰ্পের জিাতিৰি বসাইয়া দিলেন তরবারি দিয়া তিনি মারি বা বিীৰ্ণ বিয়া দিলে আমার কম্পিত দা তিনি উপভাইয়া লইলেন ক্লশ-সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় বুকের মধ্যে তিনি এক ন জ্বলন্ত অহা স্থাপন কৰিলেম মাদির উপর মৃতদেহের মত আমি পড়িয়া ছিলাম, দ্বিধাতা আমাদের দেশে সাধারণ ইংরেজিনবিশ পাঠকেরা কুশ আমাত ভাকিয়া বলিলেন, “হে দিবাজ্ঞানী জাগ্রত হও, অবহিত , সাহিত্যের সংবাদ খুব অল্পই রাগেন তাদের মধেী এক আমার ইচ্ছা পূৰ্ণ হওঁ ; জলস্থলের উপর দি চলি বা, এবং আমার বাণীর আলোকে দগমনের চিত্ত আলোকি মাইলয়ৈই অল্প বিস্তর পরিচিত। টলষ্ট ছাড়া অন্যান্য শক্তিসম্পন্ন কৃশ সাহিত্যিকের রচনার সহিত পরিচা বাংলাদেশে মাত্ৰ অল্প সংখ্যক সাহিতারসিকের তার পরবর্তী কবির নাম মাইকেল জীৱমণ্টত । এর । মাসিক-পত্ৰেৱ স্বল্প-পরিসব প্ৰবন্ধের মধ্যে রুশ জন্ম মঙ্গো মগরে ১৮১৪ সালে । ইনি চমৎকার গীতি সাহিত্যের বিস্তুত পরিচয় অসম্ভব আমরা বানান কবিতা রচনা করে গিয়েছেন সাতাশ বছর বয়সে তিনি সংক্ষেপে কৃশ সাহিতা বুখীগণের রচয় দিতে চেষ্ট একপানি উপন্যাস লেখেন, তার ফলে তাকে একটি ধ যুদ্ধ করতে হয় এবং সেই যুদ্ধে তিনি মারা পড়েন কৃশ সাহিত্যের অন্তৰ্গত যে-কোনো প্ৰসিদ্ধ পুস্তকের তার পর বিখ্যাত ঔপন্যাসিক নিকোলাস গোগোলের হয়ে বারবার পুশকিনের নামের উল্লেখ পাওয়া যায় নিখুঁত চরিত্র ি এবং বিহুপাক চনা আলেকজাণ্ডার পুশকিন কুশিয়ার কাছে কবি ইহঁর কবার শক্তি ছিল অসাধারণ । ১৮৭৯ খৃষ্টাঙ্গে তার জন্ম, জন্ম মন্ধো নগরে, ১৭৯৯ খৃষ্টাব্দে । তিনি নিতা-পবিন মৃত্যু ১৮৫২ খৃষ্টাব্দে। ইভান টুৰ্গেনিভ এবং ডষ্ট এভৰি ভায় শীল সমুদ্ৰ, ডানিউব নদী দ্বারা ধোঁত জনপদ ও ক্ৰিমিয়া দেশ সমসাময়িক ছিলেন সম্বন্ধে উীনাপূৰ্ণ কবিতা ৰচনা করেছিলেন কাউণ্ট টলষ্টয় ১৮২৮ সালে জন্মগ্ৰহণ করেন। নবছৰ - স্বাধীনতার জয়গান রচনা করায় তার প্রায় স্বীপান্তর বয়সে তিনি পিতৃমাতৃহীন হন । বাল্যকালে তিনি দেহে হবার জোগাড় হয়েছিল। ১৮৩৭ সালে যুদ্ধে তিনি অভাবে যথেষ্ট কষ্ট পেয়েছিলেন তার রচনার মধ্যে নিহত হন একস্থানে আছে, নিৰ্জ্জনে একদিন বসে’ ভাৰতে ভাৰতে ইউজেন ওয়েগিন’ ভাৱ সৰ্ব্বশ্ৰেষ্ঠ কবিতা তার মনে হল মৃত্যু সৰ্ব্বদাই আক্ৰমণে সুযোগে অপেক্ষা পুশকিনের একটি কবিতাৱ অনুবাদ এই দিব্যজ্ঞানী বসে আছে ; এবং সুখলাভ করতে হলে ভবিষ্যতে চি না করে বৰ্তমানকে উপভোগ করতে হবে ? মাৰ এগাৱে আধাৰ ঘৰ শ্ৰান্ত হইয়াছিল, আদি হার কাতর হইয়াছিলাম, গ ৰ বিন দেশে আমি গদা হইয়াছিলাম বছর বয়সেই টলষ্টয় জীবনের নানা তত্ব চিন্তা করতেন ১৫৭ ।