পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮২ প্ৰবাসী—জৈষ্ঠ, ১৩২৪ কৱে’ এখানে নিয়ে আসে। বাড়ীতে ঢুকেই স্থাগার ; সেখানে ছাতা ওস্তারকোট রোগে দায় । আর তার নিদৰ্শন নম্বর-যুক্ত একটা চাক্তি ছেলেটিল গা বুলিয়ে দেওয়া হয়—তে চাক্তি হ বার সাবনা থাকে না। চাক্তিগুলি নবুওয়ারি দেওয়া হয় বলে কার পর কে এসেছে ঠিক থাকে, এবং আগের জনকে মাগ চিকিৎসা করা হয় তারপর সে অপেক্ষা-বগে যায় ; সেখানে চাপানে কৰ্মে অবশ্যকীয় প্রশ্নের উত্ত দিতে হয় । অপেক্ষাকারে দেলের গারে ছেলেদের কি বস্ত-প্ৰাকারের ছবি টাঙানো থাকে ; মাকঘরে কাচের | চৌবাচ্চায় লাল মাছ প্ৰতি সুন্দর সুন্দর জলচর জিয়ানো থাকে শিশুপাঠ্য বহুবিধ ছবির বই আর খেলার সরঞ্জাম থাকে ; ছেলেরা সেখানে অপেক্ষা করাটা মোটেই কষ্টকর মনে করে না, অথবা পরে যে তাকে ধাপ ভোগ করতে হবে সে খেয়ালও তার থাকে না। অপেন-কক্ষ থেকে ছেলেকে ভঘিরে নিয়ে যাওয়া। ; সেখানে প্ৰত্যেককে দশ পয়সা হয়েছিল । বৰ্ত্তমানে ১৯১৫ সালে ১ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড - না দিতে হয় ; পদ্যসা মা দিলে, ছেলেটিকে একটি হয়েছিল। বা তত বিভাগে । ১৫২ রোগী ১১ হাজার বা কন আছে ? ঘাৱ দাতের ডাক্তারখানা পুলে বসেছেন চিকিৎসার গুণ দে স্ন' হয়, তাতে যতদিন তার চিকিৎসা ৭টি গাত তোলা হয়েণি । t৮টা বস্তৃতা দেওয়া তাদের অনেকেই আনাড়ি হাতুড়ে । সম্প্ৰতি একজন চলে দিনকে দিন তা সংস্থা ও চিকিৎসার ফল টুকে হয়েছিল, তাতে সবসুদ্ধ ৭৭০৯ চন ছেলে মেয়ে উপস্থিত বাঙালী আমেরিকা থেকে D. D. S. উপাধি পেয়ে রোগ তাকে সেই ছিল কলিকাতায় ডাক্তাগানা খুলেছেন । আমাদের দেশের ভাগে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা মাত্ৰস্তু এখানকার সমস্ত অগ্ন করবার গাটে সঙ্গে বৈদুতিক ছেলেদের আমেকির গিয়ে দাঁত ও চোখের চিকিৎসা

- কোষ’ মা ধাত তোলাবার | এদিন সংযুক্ত আছে এবং তার দক্ষণ থাটি গুলিকে ইমাম ত শিখে এসে আনাচি চশমা ওয়ালা ও “ভগ্নদ চিকিৎসকদের

Nর ভিাগে, বা ; থাটের সঙ্গে সঙ্গেই হাত থেকে দেশকে উদার করা উচিত কেইব । নাক অথবা গল চিকিৎ চলের কাল ও সাইফন নামে পড়তি যত কিছু আধুনিক চার বন্দোপাধ্যষ্টি । চিকিৎসা পর সুবিধাজনক উপায় হতে পারে তা আছে। প্ৰত্যেক এক কা ডার প্রত্যেকৰা অস্থ করবার সময় এক-সট শোধন গান ; সেই কাজে গিণে দেওয়া হয় করা স্ত্ৰ পানি ; অস্ত্ৰ করা হয়ে গেলেই সেসব অস্ত্ৰ ৰ ২য় সংখ্যা] ৪টি অঙ্গ-কণার জায়গা, ৩০ জন ন পৰিদৰ্শক আছে ১৮ হা র ৪০০৪ বার স্ব-করা নিয়ে বার সময় সে গলার চাক্তি সট অঙ্গ এনে হাজির করা হয় একটি ফিরিয়ে দিয়ে নিজে কাপড়-চোপ | প্ৰকাণ্ড বা চায় ময়ে বারকোসগুলি সারি কপিক ক্ষেত নিয়ে যায় দিয়ে টেনে খাটিকে তুলাৰ আগুনের ওপর তুলে দে ছেলের ; এইরুপ সমস্ত দিনের সকল অশ্বকরার মনয় বন্ধত চিকিৎসা হয়ে থাকে। ১৯১৫ সালে মোট । সমস্ত অস্ত্ৰ এক সঙ্গে একবারেই শোধন করা হয়ে যা । ১৯ হাজার ৯ শ ৩০ জনের চিকিৎসা এই ডাক্তাৱথানার সংলগ্ন গবেষণার বে: aিণীতে লোক্ষেপী জড়ভরত বুদ্ধিবঞ্চিত কতকগুলি ছেলে বনাবিধ কোঁত্যু হজেনক অন্বেষণ চলছে ; এই অনুসন্ধান থেকে জড়বুদ্ধির নিদান সম্বন্ধে অনেক অজ্ঞাত তথা সাবিত হবে এইঙ্কণে ফরাসীগ দাতের ডাকারখানা থেকে মানহে যে কত রকমের উপকা সাধিত হত বলে’ শেষ করা প্ৰথম বাঙ্গালী সৈনিকদল ভারতবর্ষের হিন্দুমুসলমান উচ্চ-নিম্ন সকল শ্ৰেণী লোকই ছেলেবেলা থেকে দাঁতন মান দিয়ে দাত মেজে থাকে। তবু ভারতবরে লোকে প্ৰায় সকলে গ ভাঙা থেয়ো দ’ত অাছে। এক কলকাতার স্কুলের ছেলে দের মধ্যে শতক ৩০ জনের হাত খেয়ে গেছে রিকায় স্কুলের ছেলেমেয়ের ৯০ জনের গেয়ে আজকাল স্কুল অাপিসের তাড়ায় নাম নরম খাবার না চিবিয়ে তাড়াতাড়ি গেলবার আভাস দত বাড়ছে iাতও তত বেশী লোকের খারাপ হচ্ছে । অথচ বাংলা দেশে ধাঁতের স্বত ডাক্তাখানা ত নেই, হাতের ডাক্তারই ১৮৩ প্ৰথম বাঙ্গালী সৈনিক দল ১৯০৪ খৃঃ অদর জুলাই মাসের শেষে দুরোপে রণভেরী বাজিয়া উঠিল এই মহাযুদ্ধে বাঙ্গালীর হৃদয়ৱক্ত যে আহুতিস্বরুপ প্রদত্ত হইবে একথা তখন কেহই ভাবে নাই, ক্ষ-প্রবাহের মত সুপ্ত ঘৰিয়ীধা যে এখনও বাগালীর শিরায় শিকার প্রবহমান এ কথায় তখন কেহই দাশ সবে বাঙালী ব্ৰিগেডিয়ার