পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী---জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ওখানে থাকত, তা হলে ব্যাপারটা যে একেবারেই অন্যরকম একখানা নুতন গল্পের বই পেলাম, মাসসির দিতেই নববর্থের উপহার

  • াড়াত সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কোন পথ দিয়ে, আনাতোল নিন কয়েক আগে ফাঁদ

কোন পাহাঙ্কের আড়াল, কোন নদীর ধােৱ দিয়ে, কথন পেতে একটি ধাজ্ঞা ধরেছিল খরগােসের , সোঁহ ডাইনে এগিলে, কখন বালিকে পিছিয়ে গেলে অয়লা উপহারস্বক্ষপ এনেছে আর কাণ্ডেন রোবিয়ারের উপহায় আৰম্ভাবী হত তা তিনি চট্‌পট্‌ বলে যেতে লাগলেন সত্যিই আশ্চৰ্গা কৰ্ম্মান-সৈন্তো যেরকম লোহার স্থিাতেই ত একেবারে উৎসাহে আহার বেচার টুপী পরে, সেইরকম একটা টু পীতে করে’ সে একগাদা জানাতোেল মাথা নীচু করে বিবৰ্ণ মুখে চুপ করে ছিল, তার চোকোলেট বিজুট নিয়ে এসেছে এসেই সে হাতে ক্ষতবিক্ষত হাতখানা তখন তাকে বড়ই যাতনা দিছিল । হাসতে বাড়ীর গিরিকে বলল, “দেখুন এই যে টুপটা সাৰি একষ্টে তার দিকেই চেয়েছিল, অ্যাঃ দেখছেন, চোকোসে বিস্কুটের বদলে ঐ টুপীর অধিকারীর আমি টেবিলের সব কলমেরই মুখ ভাল কলে’ দেখে মাথাটাও আমি ইচ্ছে করলে নিয়ে আসতে পারতাম । দিতেই-গৃহিণী চমকে উঠে বললেন, “স কি ? আপনি পরদিন তার হার খুব বেড়ে উঠল , অনেকদিন বিছানা তাকে নেরে ফেলেছেন নাকি ?” কাপ্তেন বললেন, “তা পড়ে থাকতে হল, কাজেই তিন সপ্তাহ তাকে দিতেইদের যা হোক, আমি জোর করে’ বলতে যে পাবি এমন বায়ু টেবিলে দেখা গেল না । । কাপ্তেন সাহেব কুমারী চেকোলেটের বরো বেসে দিতে পারে না । গ্যাত্ৰিদের পাণিগ্ৰহণ কৰা ইহা জানালেন, কৰ্ত্তাখিনি তার পর অন্থে হল, তার গল্প, সো আর শেষই হয় না। তিনি অবশ্য কোনো পাকা কথা দিলেন না, তবে তাদের কেমন করে” যে একটা পিপের ভেতর ওৎ পেতে বসেছিল, ধরণাধারণে বোঝা গেলে যে তাদের বিশে, আপত্তি নেই ঐ টুপীয় অধিকাষ্ঠী জৰ্ম্মন সৈন্যটিকে কেমন হঠাৎ মাজৰ আনাতোলের বেদিন আর ছাড়ল, সেদিনই সে এসে করে’ উণ্টে ফেলে দিয়েছিল, তারপর ধন্তাধস্তি করে কে হাজির। আমিও সেদিন গিয়েছিলাম, গারমিদের লাল ক’রে তার গলা টিপে মেরেছিল, পিস্তল ছোড়ে নি পাছে চোখ দেখে কুলাম যে মায়ে মতে একটা গাৰটি শত্ৰু শিবির খবর পৌছে যায়। আনাতেলের খরগোথা হয়ে গেছে। দিতেই গৃহিণী ত এখন সোবিদ্যারের নামেই মাদ পেতে পার এবং গলা টিপে যারা বটে, কিন্তু ওকল অজান । ব্যাপার দেখে আমি বুলাগ এইৰাঁর আমাকে জয়চিহের পাশে সেটা নেহাৎই মাঠে মারা গেল। রঙ্গমঞ্চে প্ৰবেশ করতে হবে, তা না হলে এই তন্ত্ৰণ তৰণী তথন আমি বললাম, “কাপ্তেনের সমকক্ষতা করবার সমূহ বিপদ। সেদিন বছরের শেষদিন, সকলেই দে যদিও অ প্লাবি না, তা হলেও আমাও এ নববর্থের গল্প করছিল, সেদিন এই বাড়ীতে একটা মস্ত স্তন ধরণের উপহার আছে যাক্ সেটা এখনও এসে ভোজ হবার কথা আছে । পেছয়নি, অামার মতে ত অর দেী না করে’ এখন খেতে কাপ্তেন হঠাৎ দ্যিতেই গৃহিণীর দিকে ঘিরে বলে ভাল কথা, দেখুন কাকে আমি আপনাকে একটা খুব অমঙ্গে সঙ্গে সবাই একমত হওয়াতে খেতেই সী জাচারকদের নববর্ষে উপহার দেব । গো, ভোটা মূল তোক্ষা প্লাল্লাটা সেদিনকার তার কথা শুনে কামার মাথায়ও একটা যদি গুছিয়ে ভাল হয়েছিল । খাওয়াটা হয়ে যাবার পর যখন বসে” কেউবা বেিয় পেয়ালায় চুমুক দিচ্ছি কেউবা সিগারেট ধরিয়েছি, এমন নববরে দিন আমরা বিকেলবেল ও বাড়ী গিয়ে একজন চাকর এসে খবর দিল যে, একজন গোলা হাজির হলাম। পিয়তেই স্ত আদর-আপ্যায়নে আমাদের সৈন্য আমার উপহার নিয়ে এসেছে, সেটা বসবা একেবারে অস্থির করে তুল আমৱা সকলেই এক প্ৰাথা হয়েছে সব ২য় সংখ্যা] মাকাল ধল সবাই বসবার ঘরে গিয়ে হাজির হলাম, দেখি জিনিসটা আমার গলা দিয়ে তখন আর স্বর বোচ্ছে না, আমি কটা েটবিলের উপর রয়েছে, কৃষ্ণকে পোলি কাগজে ছাপাতে স্থাপতে বলতে পাগলাম, কি সৰ্ব্বনাশ ! আনি শোন একবার কাটাবলে আমি চিঠিখ জানো, আর একটি নীল চওড়া রেশমী ফিতে দিয়ে ধাঁধা দিতেই গৃহিণী হাসিমুখে বললেন, “এটা কি হতে তাদের পড়ে শোনা তাতে এই ছিল— প্রিয় বন্ধু পারে?” তুমি একটা বোমা চেয়েছিলে তাই এটা পাঠালাম আমি বললাম, ভেবে তা আপনারী কিছুতেই ঠিক কিন্তু তখন হাতের কাছে কোনো গোলান্দাজকে পেলাম তে পারবেন না, আমিই বলে দিচ্ছি, এটা একটা বোমা ।” না, কাজেই ওটা ফুটিয়ে দিতে পারিনি। তুমি ওটাকে সে কি ? বোমা থিয়েটারে যাবার রাস্তায় যে কপিস্তলের দোকান আছে , আমি বললাম, ‘দিতেই অনেকবারই আমাকে সেইখানে নিয়ে যে, তারা এটাকে বেশ ভাল করেই খাটী হে বোমা যে তার একটা পাবার খুব ইচ্ছে— বিশ্যি করে দিতে পারবে । কিন্তু দেখ, পুব সাবধান ! কোন মন জিনিস প্লার কাজ হয়ে গিয়েছে। তাই আমার অনুরোধে কম ধাক্কা কি খ, ডানি যেন কিছুতেই না লাগে, এমনকি ? আমার বন্ধু রোল, তিনি গোলান্দাজদের সেনাপতি, অামাকে কটা কাগজের গষ জানি লাগলেই ওটা কেটে যাবে। টে পাঠিয়ে দিয়েছেন এটা নাকি তাীে উপতাকা বসে পড়েছিল, তারপর ঘরের সকলে ভয়ে চেঁচিয়ে উঠল । দ্বিাতেই গৃহিণীর করেনি, মাটিতে পোতা পড়েই ছিল । মুখ শুকিয়ে গিয়েছিল, তিনি বলতে লাগলেন, শিগগির থা বলতে-বলতে অামি নীয় ক্ষিতো খুলে, কাগজ ওটা নিয়ে যাও ওরে বাবারে কি ভীষণ কাও ! ৰামায় লেছিড়ে ো ন, বোমাটা বেরিয়ে পড়ল, দোর ঘরের ভিতর বোমা লোৱা, মরণের সূতের মতনই তার ভীষণ চেহাৱা তাইত, কি সৰ্ব্বনাশ," বলে’ আমি সেটা নেবার আছে দিতেই লাফিয়ে উঠে বলল, “বাহা ! থাপা জিনিষ মায় সেীধীনজিনিষের অ্যানুসারীর এটা খুবই শো এই, এই, কি কয় ? খবরদার ওটায় হাত দিয়োনা মি তখন হঠাৎ খুব বুদ্ধিমানের মত বলে উঠলা মাতেই গৃহিণী জিনিসটা দেখে অবধি একটু তার আর কি, যে লোক ওটা নিয়ে এসেছে, সেই ওটা করছিলেন, তিনি বললেন, গে, ওটা যদি নিয়ে বাবে টে গিয়ে থাকে দরজার কাছে একটা চাকর দাড়িয়েছিল, সে গুছে গামি বললাম, মিছে ভয় পান কেন ? আমি রোগীকে কঁাতে-কঁপতে বল, কিন্তু মশায়, সে ভাল করেই বুঝিয়ে দিয়েছি যে বেশ ভাল করে ফুট চলে গিয়েছে ৱিছে, যার ভেতর বাৰু, কি অনাশি কিছু নেই ঘরের ভিতর আবার সবাই গোলমাল করে’ উল নছাড়া অ-ব্লকম বোমী যেন কছুতেই ন পাঠায় আমি বললাম, তা হলে এটা আমারই নিয়ে যাওয়া ই যে তার চিঠিও রয়েছে দেখছি, এটা পড়লেই ত সব উচিত।” পদ চুকে যায়।” পিাতেই লাফিয়ে চেঁচিয়ে উঠল, খবরদার যদি ওটা ছোবে ৰোমাটােৱ গায়েই একথানা চিঠি লট্‌কানো ছিল, আমি আমি বারণ করছি । এখান থেকে একটানে থিয়েটারের খুলে নিয়ে চেচিয়ে পড়বার উপক্ৰম করলাম, কিন্তু রাস্তা অৰদি ওটা বয়ে নিয়ে যেতে পাব এমন জোরই লাইন পড়েই আমার মুখে বোধহয় ভয় আর বিশ্বয়ের তোমার গায়ে নেই। তুমি ওটাকে একবার সিড়িতে ভাল করেই ফুটে উঠলে, কারণ সকলেই একসঙ্গে কি কোনো ঘরে না েরখেই পারবে না, তারপৰ একখানা বলল, “কি বাপাৱ ? কি হয়েছে ?” কিছু হোক আর কি ?”