২৩০ প্ৰবাসী—স্বাষাঢ়, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৩য় সংখ্যা] বিবিধ প্ৰসঙ্গ—উপনিবেশগুলির সহিত ব্যতীহার ২৩১ হইবে । ধৰ্ম্মে, সামাজিক ব্যবস্থা, শিক্ষাদানপ্রণালীতে, অন্তরে হিয়াছে। ভিতরের নাগপাশ, বিতরের দ্বি, ৰি সাহিত্যে, বিজ্ঞানে, দৰ্শনে, িশরে, বৰ্তমান যুগের ভারতবাসীরা ঘোষণাপত্ৰ প্ৰচা করিয়া অঙ্গীকার করিয়াছেন যে দেশ কতক পৰিমাণেও ছেদন করিতে পারিয়াছেন, বাহিৰে বস্তু কোন-প্ৰকার অঙ্গীকারবন্ধ হয় নাই, তাহার জন্য আমরা পৃথিবীর অন্যান্য জাতিসকলকে কি শিথাইতে পারেন, তাহাকে পঙ্গু করিয়া রাখতে পারে না । বিগ নসম্বন্ধী নানা বিসয়ে সংস্থা করিবেন। তিনি দায়ী নছি। তাছাৱা কায্য কথা বাহা বলিয়াছেন, অবশ্য তাহা, আমরা ভাবিয়া দেখি না স্বারাগারে আবদ্ধ সমুদয় লোককে ছাড়িা দিতে ও হুকুম তাহার ক্ৰন্থ আমরা তাহাদের নিকট কৃতজ্ঞ । একজন মনীষী দেশে , বিগতমোহ, বশী যিনি, তিনিই বাস্তবিক স্বাধীন জৰিয়াছেন বলিয়া নিশ্চিন্ত থাকিলে চলিবে না । তাহারা । স্বীকার ও এই প্ৰকার ঘোষণাপত্ৰ জাহির ভারতবগের লোকেরা অবাধে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলিতে আমাদের উন্নতির সম্ভাবনার লক্ষণ ও মাপকাঠি মাত্ৰ পোলাও ও ফিনল্যাণ্ড । গিয়া মজুী বা অবিৰ উপারে উপান এবং বসবাস সমগ্ৰ জাতিটা এখনও সব বিষয়ে উন্নত ও অন্যান্য জাতির শিয়ার লোকেরা স্বাধীনতাপ্রিয়তার প্রকৃত অৰ্থ বুলি ব্রিটিশ সাম্ৰাজ্যে ভারতবর্ষের স্থান । করিতে পারে না ; কে খাও কোথাও এখন আর বাইতেই সমকক্ষ হয় নাই। কোন বিদেশে আমাদিগকে চকিতে তাছার বুধিয়াছে, যে বাস্তবিক স্বাধীনতা জ্ঞা ভারতলপি চেম্বারলেন সাহেব বলিয়াছেন যে বিমাতে, পারে না। কানাডায় কয়েক বৎসর আগে কতকগুলি দেয় না, ভাল পাড়া থাকিতে দেয় না, রাস্তার ফুটপাথে যাসে, সে নিজে স্বাধীন থাকিয় অপরকে অধীন ভারতবৰ্ষীয় লোক গিয়া বসবাস করে, কিন্তু এ পৰ্য্যন্ত চ না চলিতে দেয় না, এসব ভাবিয়া শুধু বিলাপ বা আক্ৰোশ বহুকাল পূৰ্ব্বে জাৰ্মেনী অহা ও তাহারা পরিবার লইয়া যাইতে পারে নাই তবরেও প্ৰতিনিধি থাকিবেন ভাত সচিব স্বয়ং এবং প্ৰকাশ করা বৃথা আমরাও আমাদের স্বদেশী অনেক বালা পোল্যাণ্ড দেশকে আপনাদের মধো ভাগ ভাগবৰ্ণমেণ্টের মনোনীত একজন লোক উপনিবেশগুলির সঙ্গে ভারতবর্থের সম্বন্ধ এইরুপ । কিন্তু প্ৰতিনিধিত্ব শ্ৰেণীর লোকের প্রতি এই-একার ব্যবহার করি । আমরা ইছিল তদবধি পোল্যাণ্ডের স্বতন্ত্ৰ অস্তিত্ব লো এই মনোনীত লোকটি সাধারণতঃ ভারতীয় পনিবেশিকের যে-কেহ স্বচ্ছদে এদেশে আসিতে এবং সকলকে সমান অধিকারের যোগা মনে করিয়া, স্বীপুর পাইয়াছে। শিয়ার লোকেরা তাহদের সম্ভ যেকোন প্রকারে ইচ্ছা রোজগার দ্বিতে ও বসবাস বেন, কিন্তু বিশেষবিশেষ অবস্থায় ইংরেজ ও মনোনীত বিশেষে সকল শ্রেণীর উন্নতিতে মন দিলে নিশ্চয়ই ও বন্দী কবি। আপাততঃ যে বৰ্ণমেণ্ট স্থাপিত কবি করিতে পারে তে পারবেন কম সম্বন্ধ ন্যায্য নয় । তুমি আমার এই বিশদ অবস্থাগুলি কি, জানি না আমাদের দুঃখ দূর হইবে তাহা প্ৰথমেই যে-সব কাজ করিয়াছে, তন্মধ্যে, পোলদি ভাৱতসচিৰ বুলিতেছে সঙ্গে যেমন ব্যবহার করিবে, আমিও তোমার সঙ্গে সেইৰূপ পুস্তক, সাময়িক পত্ৰ ও খবরের কাগজের দ্বারা বিদেশী রাষ্ট্ৰীয় অধিকার স্বীকার কর, একটি ব্যবহার কবিতে পারিব, ইহাই স্থায্য বন্দোবস্ত । ইহাকে বিকার পাওয়ার ব্রিটিশ সাম্ৰাজ্যে ভারতবর্ষের স্থানটা দিগকে ভারতবর্ষের কথা জানান ছাড়া আরও একটি উপায় করিয়াছে, পোলদের রাষ্টীয় ভবিষ্যৎ এবং শাসন বেশী উচু হইল আমরা তাহা মনে করি না। আমরা ইংরেজীতে বলে reciprocity, বাংলােৱ ব্যতীত্বাৱ । অবলম্বন করা অামাদের উচিত । বিদেশীয়া ভারতবর্ষে কিৰূপ হইবে তাহ তারাই নিজে স্থিৰ কৱিৰে, কোমল পাই, সাম্ৰাজ্যের মন্ত্ৰীসভার বাৰ্ষিক অধি ভারতবর্ষের তথাকথিত “প্ৰতিনিধি” তিন জন, ভারতের আসিয়া যেসব হোটেলে থাকে, তাহার প্রায় সমস্তই স্বাধীন পোলাও-রাষ্ট্ৰ গঠিত হইলে ইউরোপে স্থায়ী ভাবে যেনে নিজেরা যোগ্য ভারতীয় লোকদিগকে প্ৰতিনিধি নহিত উপনিবেশগুলির সম্বন্ধ কিরুপ হওয়া উচিত, বিষয়ে ইংরেজদের দ্বারা চালিত । বিদেশী ভ্ৰমণকারীরা হোটেলে বা শান্তি স্থাপনের ইহ তে খুব পাহা হইবে কতকগুলি প্ৰস্তাৰ মন্ত্ৰণাসভায় পেশ করেন, এবং মা নিৰ্বাচন করিয়া পঠাইতে পারি, তাহা হইলে সামালো কাহারও অতিথি হইয়া থাকিলে ইংরেজদের সৰ্গেই পোলাওকেই স্বাধীন ও শক্তিশালী হইবার সুযোগ দি স্থান এখনকার চেয়ে উচু হয় বট সভা সেগুলি নি ভিন্ন উপনিবেশিক বৰ্ণমেণ্টের সাগ্ৰহ থাকে, ইংরেজরা ভারতবৰ্ষকে যেমন করিয়া লেখায় তেমনি ক্ষান্ত হয় নাই ; তাহার। ফিনদের রাষ্ট্ৰীয় দাবী বিবেচনার জন্তু সুপারিশ করিয়াছেন উপনিবেশগুলির সহিত ব্যতীহার । বিবেচনা করিতেছে । দিনা স্বরাজা চায়, এবং চায়, যে বিয়া দেখে । আমরা যদি কোথাও তাধাদের অভ্যর্থনা প্ৰথম প্ৰাৰ যে-সব ভারতীয় লোক কোন করি, তাহাও বিলাতী পোষাক পরিা বিলাতী ধরণে করি তাহাধের স্বাতন্ত্ৰা ক্ষার জন্য শক্তিশালী জাতিরা প্ৰতি টশ সামাজ্যের মন্ত্ৰণাসভা ভারতসচিব ভারতবর্থের উপনিবেশে স্থায়ী ভাবে বাসিন্দা হইয়াছে, তাহাদিগকে খ্ৰী থাকিবেন এইপে বিদেশীরা “ভারতবাসী ভাৱতবৰ্ষ দেখিবার ও কিন্ৱা যে শিয়ার প্রভুত্বপাশ হইতে তিনিধি হইয়াছিলেন ৬াহাকে পামৰ্শ দিবার জন্য ও নাবালক সন্তানগণকে আনিতে দেওয়া হউক। এই তাহাকে জানিবার সুযোগ পায় না। ইহার কোন প্ৰতিকার হইবে, তাহাতে কোন সন্দেহ নাই ং ভাষার সাহাল করিবার জন্তু তাৱত গবৰ্ণমেণ্ট প্ৰস্তাবটি অতি উত্তম ও স্নায়সঙ্গত। কিন্তু কোন পুঙ্কৰ ৰহ কি আমরা করিতে পারি না ? শর খুব সুদৃষ্টান্ত দেখাইতেছে। শিয়ার মিত্ৰদে কানীরের মহারাজা, সাৰ সত্যেন্দ্ৰপ্ৰসন্ন সিংহ এবং সাধু বিবাহিত হইলে একাধিক শ্ৰীকে বা তাহাদের সন্তানকে সঙ্গে শ-সম্ৰাটের বির এই একটা সৰ্ব্ব ছিল যে টু দে মেইনকে পাঠাইয়াছিলেন । হারা মণা-সভায় অানিতে দেওয়া হইবে না। বহুবিবাহ কুপ্ৰথা, এবং রাষ্ট্ৰীয় বন্ধনকেই সৰ্ব্বাপেক্ষা দুঃসহ বন্ধন মনে করা পর তুরস্কের রাজধানী কনষ্টাষ্টিনোপল শিলা হিত থাকিবার এবং বক্তৃতা করিবার অধিকার ও পাইয়া প্ৰচলিত খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম অনুসারে উহা অবৈধ । খৃষ্টিয়ানদের ধীন জাতির পক্ষে স্বাভাবিক হস্তগত হইবে । কিন্তু : এই বন হইতে তন ক্লীয় গুবৰ্ণমেণ্ট বলিয়াল দ । ইহাদিগকে ভারতবদেৱ প্ৰতিনিধি বলা হইতেছে । দেশে, ধাহাতে কোন প্ৰকাৱে বহুবিবাহের নিকৃষ্ট ব: মুক্তি লাভ করিবার ইচ্ছাও স্বাভাবিক । সারশাসন তাহারা পরের দেশ দখল করিবার জন্ত বু করিতেছেন - আমরা স্বীকার করি না । আমরা ইহাদিকে প্ৰবৰ্ত্তিত না হয়, তাহার উপায় অবলম্বন করিবার ক্ষমতা লাভ করিবার চেষ্টা করাও সকলেরই উচিত। ইহ তাহারা কন্ষ্টাষ্টিনোপল চান না পাচন করি নাই, এবং সারাজা-সন্তাষ ভারতবধের পক্ষ অধিকার এই সব দেশের আছে। কিন্তু যদি কোন ব্যতিরেকে মানুষের সৰ্ব্বাঙ্গীন উন্নতি হইতে পা’ে ন৷ থাবা ও বোথারায় প্ৰজার অধিকার । বইতে কি বলিতে হইবে , ভারতবর্থের লোকদের বা উ পনিবেশে এমন কোন ভারতবাসী স্থায়ী বাসিন্দা কিন্তু রাষ্ট্ৰীয় পৰ্ব্বাধীনতাই একমাত্র বা সৰ্ব্বাপেক্ষা অনিষ্টকর তাদের প্রতিনিধিদের নিকট হইতে তাহারা বিষয়ে হইয়াছে, যাহার একাধিক শ্ৰী আছে, সে কাহাড়ে লগুনের টাইমস কাগজে প্ৰকাশিত হইয়াছে, ি সকলের চেয়ে ছেদা বন্ধন তোক মানুষের বিচাৰ হওয়ায় তাহার প্রতাৰে বোথারার আীর এক কোন ভাৱ পান নাই বা লন নাই । সুতরাং তাহারা যাহা ছাড়িয়া কাহাকে লইয়া যাইৰে ? এইজল এইঙ্কণ নিয়ম বলিয়ছেন বা করিয়াছেন, তাহা দ্বারা ভারতবাসীরা করিলে ভাল হয়, যে, কোন’ উপনিবেশের বর্তমান বে-সৰ
