পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩৮ প্ৰবাসী—অাৰাঢ় ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড কেবল যে এই অনিষ্ট হইয়াছে, তাহা নয় অন্য যেসব ছিল, একে একে সবই লয় পাইতেছে, এবং তাহা প্রদেশে জমীর চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নাই, তথায় লোকে জায়গায় সাধারণতন্ত্ৰ স্থাপিত হইতেছে ; চিরস্থায়ী জীদাৰী টাকা করিবার জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য কল-কারখানা মন দেয় , প্ৰাণ কোন ছাৱ । ইহা দ্বারা চিরকাল ধৰিয়া দেশে এবং হাতে কোন উপায়ে টাকা আসিবো তাহাও কারবারে এই জ্বীদারদের অংকল্যাণ হইতে থাকিবে, একৃপ হইতে থাটাইয়া স্নায়ও বাড়াইতে চেষ্টা করে। বঙ্গে অলস পরগাছা পারে না মীদার-শ্ৰেণীর সুবুদ্ধি ও সুমতি না বিষয়-বুদ্ধি সাপেক্ষ না হওয়ায়, বাংলাদেশ শিয় - বদলান দরকায় । বাণিজো পশ্চাতে পড়িয়া আছে । এই পশ্চাধিতার অন্য কারণ অবশ্য আছে, কিন্তু ইহা একটি প্ৰধান কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্রষ্টব্য । অন্ত প্রদেশের কোন কোন লোক কোন উপায়ে অৰ্থে অধিকারী হইলে যেস্থলে তাহা শিল্পবাণিজ্যে ১৯১৪ সালে নিমাইচরণ, মৈত্র ও মণিকুনার মুখোপাধ্যায় খাটায়, বঙ্গে সেস্থলে ঐক্ষপ লোকেরা জীদারী কিনিয়া নামক দুষ্ট যুবক এম এ পরীক্ষা দেয়। সেনেট হাউসে বংশপরম্পরায় অলস বিলাসী পরগাছার সৃষ্টি করিবার ইচ্ছ প্রশ্নের উত্তর লিখিবার যন্ত পরীক্ষাদিগকে, বেঙ্কপাত দেওয়া হয়, ইহারা সেইক্লপ পাতায় বাড়ী হইতে কিছু উত্তর বঙ্গের জীদারী প্ৰথায় আরও একটি অনিষ্ট হইয়াছে । লিগিয়া আনি৷ তাত৷ সেনেটহাউসে লিখিত উত্তরের খাতা জীদারের কৰ্ম্মচারীরা অনেকস্থলে অত্যাচারী সঙ্গে চালাইয়া দেয়। এই অসাধুতা ধরা পড়ে, এবং তাহাঙ্ক হওয়ায়, কৃষিজীবী ও শ্ৰমজীবী শ্ৰেণীয় লোক “ভদ্র দণ্ডস্বরপ ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন পরীক্ষায় উপস্থিত শ্ৰেণীর লোকদিগকে অনেকস্থলে বিশ্বাস করে ন কোন হইবার অধিকার হইতে বঞ্চিত হয় । নিমাইচরণ বিশ্ব ভলা লোক সত্য-সতাই গরীব লোকদের কোন উপকার বিদ্যালয়ের সহকারী রেজিষ্টারের পুত্র এবং মণিকুমার রিতে চাহিলে প্রথম-প্ৰথম তাহারা তাহাকে খুব সন্দেহ তাহার বন্ধু গত বৎসর ৭ই জুলাই সাঁজিকেট এই ছদৰ করে, মনে করে তাহার কোন কুমতলব আছে পরে ছাত্রকে ১৯১৯ সালে বা তাহার পরে পরীক্ষা দিবার অনুমতি অবশ্য তাহােয় সদভিপ্ৰায় ও অণৰোৎসৰ্গে পরিচয় পাইলে দিয়াছে ভালই করিয়াছেন । কিন্তু জানিতে চাই পীৰ লোকেরা তাহার খুব ভক্ত হয় ভদ্ৰ” শ্ৰেণীর ও নীণ্ডিকেটের নিকট ইহারা নিজের দোষ স্বীকার করিয়াছে সাধারণ লোকদের মধ্যে এই অবিশ্বাস আমাদের মনগড়া কি না, কোথা হইতে কাহার সাহায্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন জমীদার একথা আমাদিগকে উত্তরের শাদা খাতা চুৰি করিয়াছিল তাহা বলিয়াছে কি বলিয়াছেন । আমদারেরা সাক্ষাৎভাবে, অথবা পরে - গ এবং কোথা হইতে কাহা সীতাধো এম এ গল্পীক্ষা চারী --দায়ী, দেশের আর-একটি প্রশ্ন জানিতে পারিয়াছিল হা বলিয়াছে কি না । ীি অনিষ্ট এই করিয়াছেন, যে, তাহারা সৰ্ব্বসাধারণের মধ্যে এপি কোন দোষ স্বীকার ইহাৱা না করিয়া থাছে, লেখাপড়ার বিস্তারে সাহায্য না করিয়া বরং তাহার বিরো এবং গাতা চুরি ও প্ৰশ্ন, চুরি কাহার সাহায্যে করিয়ানি ধিতা কবিয়াছেন কেন করিয়াছেন, তাহার নানা কাণ৷ না গিয়া থাকে, তাহা হইলে কি কারণে ইহাদিগকে ক্ষম হলে অালোচ্য নয় করা হইল এবং পুনৰ্ব্বার পরীক্ষা দিবার অনুমতি দে ীদারদের নিন্দা কা আমাদের উদ্দেগ্ৰ নহে হইল, সাধারণের জানিবার অধিকার অাছে। বৰ্তমানে আমরা বলিতে চাই যে তাহারা খাজনা হইতে প্রক অৰ্গে এ বৎসর প্রশ্নচুরি তদন্ত চলিতেছে এইজন্য ইহাদে অপব্যবহার করিতে ধৰ্ম্মতঃ অধিকারী কাছে তাদের চোর-বন্ধুদের নাম জানি নতে পালি সুবিধ তাহারা, অন্যান্ত ধনীর মত, ভগবানের খাগাদী মাত্ৰ হইত কাৰণ যাহারা আগে চুরির সাহায্য কবিয়ছি সমাজের হিতের জন্য, এই অৰ্থ প্ৰযুক্ত ইলেই সন্ধ্যায় হয়, তাহারাই করিয়াছে এবং তাহারাও মানুষ না হই দ ধ ইন ধনের অর এ ক যে ৭ই জুলাই তাৰিখে তাহারা অৰ অপব্যবহার স্থায়ী হইতে পারে না। জীবন ও চরিত্ৰ পী গণ দিবার অনুমতি পায়, ঐ তারিখেই ধীরেন্দ্ৰনাথ বৰ মানুসের মত না হওয়াঙ্গ অনেক জমীদারবংশ দরিদ্র বা নামক আর-একজন ছাত্রে দরখাস্ত সীণ্ডিকেটের সম্মদে নিসুল হইয়াছে জীদারী হস্তার হইয়াছে। ‘জী ছিল সেও, ১৯১৩ সালে, পাস কহিবার জন্য অসাধু প দারীর চিরস্থায়ী বন্দোবস্তটাকেও চিরস্থায়ী মনে করা অবলম্বন করায় পুনৰ্বার পরীক্ষা দিবার অধিকার হই। ভুল। যাহা মানবসমাজের কল্যাণকর নহে, তাহ টিকিতে বঞ্চিত হয়, এবং বগমাণ পণাস্ত ধারা আবার পারে না, যে-সব সাম্ৰাজ্যের ধারা মানৱে অকল্যাণ হইতে দিবার অনুমতি প্ৰাৰ্থনা করে। ইহার বেলাঙ্গ ক প্তি ৩য় সংখ্যা] held te টে বলেন, দরখাস্ত সীষ্টিকেটের অগামী অধিবেশনে হইয়াছে ট নিযুক্ত করিবার ক্ষমতা সেনেটর অাছে বেিবচিত হইবে, দিও সে পূৰ্ব্বোক্ত জনের চেয়ে এক সে নিক্‌ দিয়া কোন আপত্তির কারণ ধটে নাই। কিন্তু র বেণী ময় পরীক্ষা দেওয়ার অধিকার হইতে বঞ্চিত বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কলেজ-ইনস্পেক্টর যথন হিয়াছেন ছে বয়ে আকৃষ্ট করি, তাবাদের হত এখনও তাতার দ্বারা তদন্তু কাইলে ভাল হইত। তাহার কৰ্ত্তবো অবহেলা ঘাত করিয়াছেন বলিয়া কোন প্ৰমাণ দেওয়া হয় নাই । এইজন্তু বিয়া-বেড়াইতেছে । এই ছাত্ৰাট বোধ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আমাদের মনে হয় যে তাহাদিগকে ডিভাইয়া কমিটি নিযুক্ত কোন উচ্চ কাচা বা হে পুত্র, পুত্ৰ বড়, করা প্ৰকারাস্তরে ঠালাদিগকে অবজ্ঞা করা হইয়াছে জামাতা, বা অষ্টবিধ সম্পকের লোক নয় সে জন্মি কমিটির সিদ্ধান্ত কিক্ষপ হইবে, আগে হইতে তাহঃ যার আগে, কাহার পুত্ৰ হ’য়া জমিণে, স্থিৰ অনুমান কলিয়া লাইয়া কোন মন্তব্য প্ৰকাশ করা উচিত রিবার অধিকার সম্ভবতঃ বিধাতা নিকট পায় নাই। হইবে না কিয় শিক্ষাবিস্তারের অন্তাষা ও কিন্তু কাহারও , পুত্ৰবন্ধু হওয়া বোধ হয় তাহা সারা ভীত পতিবাক যাহাতে না জন্মে, এবং ছাদের শিক্ষালাভের নৱ জানা র পথটাও মন্দ মধু বিবাহিত সুযোগ যাস যাহাতে না হয়, তস্কজ আমরা দু-চার কথা বলা না জানি না। বিবাহিত হইলে, শ্বশুর মহাশয় বিশ্ব অবাক মনে করি। মামাদের এই গ্ৰীষ্মপ্ৰধান দেশে বিদ্যালয়ে প্রভাবশালী হইতে পারেন কি ম৷ চেষ্টা করিয়া মধ্যাহটি বাদ দিয়া সকাল বিকাল সন্ধ্যা পড়িবার ও পাই দেখিতে পারেন। অবিবাহিত হযে, বিনাপ:ে বিবাহ বার সময় আবহমানকাল চলিয়া আসিতেছিল। শরীরের রিতে প্ৰতিশ্ৰুতির বিজ্ঞাপন দিয়া, ৰীয়ে নাপ বহু এমন অবসাদ পুরি অনুযায়ী বলিয়া ইহাই ঠিক্‌ শু একজন ভাবী স্তর বাহির করিবার চেষ্টা করা আবশ্বক ব্যবস্থা সুতরাং কোন কলেজে, দিবসের মধ্যভাগ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাবশালী আছেন বা হইতে পারেন। প্ৰান্ত ও শেষভাগে ও পাইবার ব্যবস্থা করা হইলে, তাহা কলেজে অধ্যাপনার সময় | মধ্যভাগের ব্যবস্থা অপেক্ষা স্বভাবতই কুফলপ্ৰস্থ হইবে, এমন বলা যায় না। তম্ভিয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজের এবং গত ৯ই জুন সেনেটের অধিবেশনে ইকোটের অন্যান্ত আইন-কলেজে সকাল বিকাল পড়ান হইয়া থাকে। কীল ডাক্তার ধারকানাথ মিত্ৰে নিলিখিত প্ৰস্তাব গৃহীত মেডিক্যাল কলেজ ও স্কুলসমূহেও এইক্সপ হয় রাত্ৰে পৰ্যাপ্ত ছাত্ৰদিগকে শিক্ষাৰ্থ হাসপাতালে রোগীদের That a Com: be ºp পরিচধা করিতে হয় । এই সব কারণেও সকালে বিকালে ki | troduced পাঠনার বিরকে গোড়াতেই আপত্তি উঠিতে পারে না । ale কেবল দেখা চাই, যে, দিবসের মধ্যভাগে যে-সব ছাত্ৰ শিক্ষা Senate ৭ পায়, সকাল-বিকালের ছাত্ৰা সব বিষয়ে তাহাদেৱ সমান কলেজে অধ্যাপনা সাধা ১০টা হহঁতে ৩টা ৪টা শিক্ষার সুযোগ পায় কি না । পৰ্যন্ত হয়। কলিকাতার কোন কোন কলেজে গত বৎসর এই সব সুযোগের মানে, যথেষ্ট বসিবার স্থান, এবং দিবসের অন্য অংশে অধ্য পন আর হই ছে তাহার তথায় থেষ্ট আনে। বাতাস ও অন্যবিধ স্বাস্থোর ও শিক্ষা কারণ, ছাত্ৰাধিকা, যথেষ্ট ধলেoের অভাব, এবং বৰ্ত্তমান সৌকর্থের ব্যবস্থা, যথেষ্টসংখাক যোগ্য অধ্যাপক, প্ৰত্যেক কলেজগুলিতে এই অধিক সংখ্যক ছাত্ৰ বসাইবার স্থানের বিষয়ে যথেষ্ট সময় বাপিয়া অধ্যাপনা, লাইব্ৰেৰী হইতে যাব। কোন কলেজে হয় তত্ব বৃহৎ প্রথম বাধিক শ্ৰেণীকে পুস্তক পাইবার ব্যবস্থা বিজ্ঞানাগারে দক্ষ শিক্ষিত লোকে কিম্বা তিনটি বিভাগে বিভক্ত করিয়া এই বিভাগগুলিকে বাবধানে বৈজ্ঞানিক মন্ত্ৰ হারা পরীক্ষার সুযোগ, সাময়িক ক্ পৃথক্ কমে বসাইয়া পাইবা স্থান আহে কিন্তু পরীক্ষা উত্তর সংশোধনের বাবস্থা, ছাত্ৰদের মধ্যে বিসর যদি আরও অধিক ছাত্ৰ সেই কলেজে পড়িতে অাসে { discipline) অৰ্থাৎ নিম্নমানুগত্য রক্ষার ব্যবস্থা, ইত্যাদি । খন অধ্যক্ষ তাহাদিগকে ভক্তি করিয়া, অতিরিক্ত অধ্যাপক দিবসের মধ্যভাগে অধ্যাপনার জন্য এইসব বিষয়ে বেঙ্কপ নিযুক্ত করিয়া, প্ৰাতঃকালে ও অপরাধ বা সন্ধা তাদের বাবস্থা আছে, সকালবিকালের ব্যবস্থা তক্ষপ হইলেই থাপনায় বন্দোবস্তু করিতে পারেন এইক্সপ ব্যবস্থা যথেষ্ট হইল। অধ্যাপকগণ সাধারণতঃ সপ্তাহে যত খণ্টা কাথাও হইয়াছে। তাহারই ফল কিৰূপ হইয়াছে , ঘাটন, বক্ষ্যমাণ কলেজ-কালে তদপেক্ষা কেহ বেশী in | A বিবিধ প্ৰসঙ্গ—কলেজে অধ্যাপনার সময় rt ( urs } ter ºf if tity, ১c stlbje and ২৩৯