পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৪ প্ৰবাসী—অষাঢ়, ১৩২ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৩য় সংখ্যা সালে রবী শল করা চলে। অত কথায় কাজ কি, সান কোথাও চাষ, এমন কি ঘরের কাজ চলিতেছে। অন্ত দিন, জনি না ; কিন্তু কতবিলাতী টানি যে দেশী ইয়া কিন্তু, যুদ্ধ শেষে অবস্থা পুৰব হইলে কুঠ বন্ধ দিতে ৱি। বিধায় ১০ মণ ধানে ২৫০ পড়ে ৫০ ; মোট বঙ্গদেশে তা-চাষ কমিয়া গিয়াছে। এখনকার দুই এক ৰাছিল, তাহার ইয়া নাই অদ্যাপি কটকে দেখি হইৰে, কিংবা উপারান্তর দেখিতে হইবে । অত কথা খরচ ১৭ ১৮ লা ১২।১৩, টাক বৎসরের কথা নহে হ, পূৰ্বে যত চাদ ইহঁত, দুই দি তেছি বিলাতী চানি দেশী গড়ের সহিত মিশাইয়া পাক কাজ কি, বিহারের ও পশ্চিমের নীলকর সাহেৰো বৎসর পুৰ্বে তত হইতেছিল না । বিলাতী লাল চানির য়া কন্দ’ নামে বিক্রি হইতেছেলোকে চানি অপেক্ষা যাহাদের ধন অগাধ, প্ৰতিষ্ঠা অগাধ, তাহারাই, চানির যদি আখ-চাষে তেমন লভা না থাকে, তাই। হইলে সাগ ৮ ৭০ টাকা হইলে উত্তম গড়ের দর অন্ততা ও ৱে কিনিতেছে, কারণ কৰুে শ্ৰদ্ধা আছে, কন্দ দেশী কারখানায় হাত নিই-দিই কতিয়াও দিতে পাঞ্জিতেছেন হয় কেন ? আমি ইহার সব উত্তর দিতে পাবিব না বোধ হইতে হইবে কি .. s. হইলে অাণ-চাষে সৰ্ব্বত্ৰ লঙ্কা ! এই মহাৰ্থের দিনেও বিদেশী অপেক্ষা কাশীর না। সরকার হইতে ইক্ষু প্ৰাজ, গুৰু-প্ৰায় নিযুক্ত হইয়া হয়, অনেক কারণ অাছে কৃষককে পাচ রকম ফশল থাকে না । অন্ত চাষে পাকে । নিচা দরে বিক্রি হইতেছে কারণ কানীর টানি ছেন, উৱব ভারতে ও দক্ষিণ-ভারতে পরীক্ষা হইতেছে। অগ্নিতে হয়, দুই-একটােৱ নিৰ্ভর চলে না । বোধ হয়, কোন গঢ় হইতে কত চানি পায়, কিন্তু অৰ্থনীতির কাছে শ্ৰদ্ধা ও ভক্তি পরাজিত কিন্তু , সে বকালের কথা৷ । আর, তুমি আমিই মধ্যে আখও কিছু করে কোন কণে লভা বেশী, তাতা না জানাতে সাধা লোকে কেনে। চীন গ চারি বিধা উৎকৃষ্ট আখ জন্মাইয়া দক্ষ বাড়ই লােগাইয়া কম, হরণপুরণে এক-কম পোষাইয়া যায় টাকা দেখিয়া গড় কেনে শেষে মনে কবি, বিলাতী চানির আমদানি চিরকালের উরম গু করিয়া ফেলিতে পারলেই চানির কষ্ট দুই হইৰে দ্বিতীয়তঃ, যে সময় অল্প ফ শল হয়, সে সময় আথে জমিতে রো কিংবা ‘ধা-সারী” ( যাহারা খাড় সারায়, গড হইতে ভয়ে রহিত হইয়া গেল তখন গঢ় ও টনি বি স্থা দশ বৎসর হইল সরকারের কৃষিবিভাগের উপাঙ্ক প্ৰায় কিছু করিতে হয় না। অত এল আখ-চাবে তাতার চানি করে , তাহদের নিকট ৫, টাকার গড় মােহাৱা মোটেই না এখন বিদেশী সহিত ব্যবসায় হ: সাহেব এক বিকা চার কবেিয় নিকা দেী ৰু জোটে। ধাৰতীয় ফুশল হইতে যে লতা পায় , তার প পঢ়িবারই কথা সাম হেতু গড় বরং সন্ত আছে ক্ৰমে উন্নতির পন্থাবনা দেখাইয়াছিলেন যে প্ৰদেশ কিয়দংশ নিজের বেতন হইতে পাৱ এই ৰোতন বাদ বা গণ না দেখিয়া পরিমাণ গোজে, তাহার তি সে প্রদেশের সংগ্ৰাম ইবে বটে, কিন্তু গ্ৰাহককে করিয়া উন্নতির উপায় দেখাইয়াছিলেন, সে-প্ৰদেশের পক্ষে দিলে বাহা থাকে, তাহাই ফুশল হইতে লাভ এই লা নিকট ৮. * , বিলম কথা এই যে,ে দাম দিতে হইবে কারণ লাভ ন দেখিলে কৃষক কছু উন্নতি বটে ; বঙ্গদেশের পক্ষে ও একটা ন হই, কাম বলিয়াই কৃষি-কৰ্ম “ভদ্র’ লোকের পোষায় না। আমি বিলাতী চীন গঢ় কবিয়া বিক্রি করিলে লভ্য থাকে। শল করিবে, দেশের উৎপন্ন কম হইয়া পড়িবে গড়ের মাং কানা নিমিত্ত তামার জালের পিজয় নুতন যে অঞ্চলের কথা বলিতেছি, সে-অঞ্চলে মুনিষেধ দিনিক মনে কৰন, বিল : চানি 1. পরে বিক্তি হইতেছে । ইহার অনেকে মনে করেন, দেশে চানি কুঠা নাই বলিয়া হহঁত কি , দাম b * * টাকার ও উপর । ) এতাৱা বস্ততঃ মাসে ১৪, ১৫ টাকা কম বাঙ্গালী সহিত ২ টাকা আৰমণ অপকৃষ্ট গড় মিশাই একটু জাদিগকে বিলাতী চানি থাইতে ৩ ইতেছে প্ৰতাহ ৪০ মণ গু হইতে দলুয়া করিতে পারা যায়। মুনিবের পোষায় না, পোষাইতে পারে না । খ্ৰীপু লইয়া দিয়া গড় করিলে ৫ টাকা। মণে বিক্রি হইতে পাৱে ই জানা সত্য, চৌদ্দ আনা অসত্য লোকে বিলাতী এই পিহরের ভিতরে মাৎ ও জল মিশাইরা গড় ঢালিয়া পঞ্চপ্ৰাণীর পক্ষে মাসে ১৫ : কমে স্বদে দনে কে বিলাতী চানির গড় ক কাণ দেশী পার ন কি ? বেগে ধুৱাইলে মাং ছিপথে বাহিরের একটা পাত্ৰে টিতেই পারেন তাহাও গ্ৰামে বলিয়া শি দিনে অামাকে দেশে মুনিহ মহাৎ, ‘ই কথা ধার বা —দেশী আক্ৰা, বিদেশী সন্তা । ইহার বিশেষ দৃষ্টান্ত কত চল লাগে, তাহ সে সিজা, তারপুরের শীরীনি বিদেশী অপেক্ষা ১ড়া দৱে বিক্রি হহঁথা বা কহিলেই কথাটা স্পষ্ট হইয়া নিয় কুমী ছাড়িয়া বিই, সিকার ঠীর নাম-ডাক খুব অাছে বঙ্গের কোথাও কোথাও মুনিষ সন্তা কি তাৰ তুরি দুহি দাহরণ দিতে পারা যায় মুনি ; পূবে প্ৰামে কিনি ছিল, এখন গ্ৰাহকে শ্ৰদ্ধা দেখিয় ধরে চড়া নহে, তেমন কিনি এদেশের ক্ষু ও নির ব্যবসার বলিয়াছেন, তিনিই হাতি তাহারা শিক্ষিত ( train ) নহ অশিক্ষিত মুনি বা বেশীদিন টেকে না। গড়ের দান চচ, চানিরও দান এই কুৰি এক ইতিহাস দিই। প্ৰায় সহি বংস হল মানুয়ের এক সাহেব ো নীয় পক্ষে মিৰি { labourer ) সৰ্ব সন্তা। কি সন্তার তিন লোক পশ্চিমৰ ইং কমন কাল মুনি ১৫ টাকা । অতএব চানির কুঠা করিলে বিশেষ কি হই ? ১ntia ) নামে এক সাহেব গান জেলার ব্ৰহ্মপুত্ৰ হইতে - ৰাৱণ সে ধরে দিয়া কথাটার তুলা সতাও আর নাই । আমাদের অবস্থা ” ** পাচন করে মই দুরে "সদিক' নামক উপনগরে নির বুী গোলে । মন গ্ৰামাক না বা হাতে মাসে মধ্যে একটা বহকালের গ্ৰামাক লা ; village in বিদার বাহ কি উপকণ ও আয়োজন দ্বাৰা আছে, তিনি সৰ দেশে মুনিৰ বাস্তবিক মহাৰ্য, এই কথাট বলোকে ণে এই ষ্টা কাৰ কনে মাস লিতে পারে না try) দুই দশ জনে কিবা সমিতি হাতে গিয়া বেশ লাভ কৰিছিলেন কারণে লোকে গাযিা ১ বিতে, চাষ না পাহিলে জানেন না বলিয়া বহ, অনৰ্থ হইতেছে অন্য গোনে বাৰ হয় কোলে যখন বধিতে আমি চানির কুঠার সংবাদ জানি না ? প্ৰতিযোগিতা ৫ খন যে দুই কতিছে লা পাকে নাই, তদন । আধচাধ বিস্তর আছে, যেমন উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে, সেখানে কটায় পাইগাছি, তাহাতে বুঝিতেছি, কুঠতে কুঠআনের নাম প্ৰচলি বুদ্ধি প্ৰশংসা কবিতেই হইবে নিৰ সন্তা, উৎপও কম। মুনিদের গালাক্ষাপনের বায়ু ও শিব শব্দ প্রয়োগ কাহিতি । পশ্চিম বঙ্গে এই হইতেছে না । সম্প্ৰতি দুই-এক বৎসর হইতেছে , গানে ‘কুলী” নাম এবদ্যা, এবং ‘মধুর’ নামে দৈঃ প্ৰকাশ বৎসৱ হুইল তিনি বা পয়মান সাহা নামক এক ধনাঢ্য ওড়িয়া বঙ্গদেশে মুনিষ লাভ দরিদ্র প্রদেশ চাইতে ‘মান ’ পরে বিবাবে ‘মুনিষ । ‘নি’ পরিবতে লোককে কুঠী বিকি কবিয়াছেন । আগেৰ আয়োজন সবই আহে, অাছে। কিন্তু ‘মুনি’ কিংবা 'জন' বলিলে অবজ্ঞা কিবা গ আমি দুইটা কুঠীর অধক্ষকে পায় লিগিয়াছিলাম একটা ফুলী ” আসে বলিয়া বঙ্গদেশের কল-কারখানা, কোথাও অথচ বিলাতী চীন সপ্তার বাজারে টিকিতে পাৰিৰে কি না, সন্দেহ কেন না, নি বুকা । না। , লাজো কোটচাদপুরের দিক আমি তুমি যেমন ধা তাবপুরে, অপটো মাদ্ৰাজ দুখ- পশি বৎসর পুৰে চাঃ ডলার সাহেব বাইকে দেশের বির উন্নতি যেমন জন, নিসও তেমন খান, তেমন - বহপুর। নিকট আসিকা নির কুঠী । পুরে প্রায়ই পথ দেখাইতে সরকার নিযুক্ত ক বিয়াছিলেন, তিনিও লিখিছিলেন আছে বলিয়াই দরিদ্র বাঙ্গালী ‘কুলী হইতে চায় হইতে চীনি ক হইতেছে ফাতের না। ণেরস হইতেও মেলেরিয়াতে প্ৰায় ছয় মাস কয়োগ । যে দুই একজন অৱ e নিকটস্থ চীন কুঠ চলিবে না। শনিতে পাই, ঋ পাটকালে পাণীনতা ও বেতনে তাহার পোষায়ও না । আমি বাঙ্গালী আগ হইতে, বিকাশ আগে কাশীপূহে নিৱ কুতে ধাৰাপেৰ ক হইতে নি ফায়া হয়। প্রদেশের মিলকে কলিকাতা কুলী শুনিয়া নামে ডাকিতে হয় । ই এই অধ্যক্ষ আশাহীন উত্তর ইহাতেই নাকি টকিয আহে ।