পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯৮ প্ৰবাসী—আষাঢ়, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড হয় সংখ্যা] প্ৰথম দাগ সখান । ইয়াতেও কুঠীর কাজে সুবিধা হয় না। যত শাবকটিকে যখন সে. কানে ধরিয়া শূন্তে উঠাইয়া চলিতে মা, দায়াথিনা।” বিড়ালটি তখন শাবকের এ-পাশে লাগিল । একজন বলিল নিলুর হাতে গণককে কিছু আগ পাইবে, সব একজাতের হওয়া চাই । কুঠীর কামিকের থাকে শাৰকটির মা তখন ব্লাগালের পায়ের কাছে উৰ্দ্ধমুখে পাশে ঘুরিয়া-লুরিয়া কণম্বরে কেবলি ডাকিতেছিল। দান কর-তবেই দোষ কাট্‌বে।” ৰতন বেশী, কারণ সে শিক্ষিত। কোন আখে কি প্ৰক্ৰিয়া বাস্তভাবে “মেও মেও” করিতে কবিতে তাহার সঙ্গে সঙ্গে বালকেরা জানিতে পারে নাই যাহাকে লইয়া তাহার তিরষ্কারের অৰ্থাত নিলুর দেহে ও বিক, তাহা নিৰ্ণয় করিতে, আখের জাত বাছিতে সময় চলে। পরে যখন রাখাল শাবকটিকে মাটিতে স্নাথে বিচাণী করিতেছিল তাহার ক্ষুদ্ৰ প্ৰাণের সম্পন্নটুকু গলার যুগপৎ বাথা দিয়া তাহার ক্ষুদ্ৰ আষাটিকে বড়ই অপরাধী বাহ! এখানেও শেষ নহে বারমাস আখ কিংবা গুড় তখন উচার ঘাড়ে কান দিয়া লইয়া যাইতে থাকে , যি একবার মুষ্টি চাপ লাগা কথন বল্প ইয়া সাব্যস্ত করিল মাথা নীচু করিয়া অশ্ৰুসিক্ত চক্ষে চাই, নতুবা উপকরণ (appliance) বৃদ্ধ পড়িয়া থাকিবে দুৰ্বে গেলে বাখাল অবাধ শাকটিকে কানে বরিয়া সকল শাস্তি বহন করিল। গের মা আসিলে ক্ষে মুলে ক্ষতি কৱিবে । চানির আদি গঢ়, গড়ের আদি আসে। এইক্লপে গেলিতে গেলিতে সে বাড়ী হইতে বাহি লুর চেয়ে তিন বছরে বড় দিদি গেষ্টি কতকগুলি ক্ৰন্দনের মাত্ৰা বাড়াইয়া নিলুর বিন্ধে নালিশ ক্ষ লাখ । অাখ ভাল হইলে সব মালতী আঁচলে করিং আনিতেছিল। দূর হইতে মগন করিয়া “পাচি, গাধা" প্ৰতি আপত্তিজনক শৰে নিলুকে যে কুঠালের নিজের বিস্তীৰ্ণ অথবা আছে মঃ বালক ইট একটা নতুন কমের মহা দেখিল নিলু তাহার আদরের বিলছানাটকে ইয়া বিশেষিত করিল এ সুবিধা আর পাৰ নাই শাল, চীন-শাল আছে, সেই লাভবান দেখিয়া খেলা ছাড়িয়ঃ বাণালে কাছে আসিয়া দাইল করিতেছে তখন সুলভরা চলটি বুকের উপর অল্প দিন ইলে নিলু চীৎকার করিয়া ক্ষেন্ত চুল টানিয়া । এইরুপ, যাহার নিজের বিস্তীৰ্ণ খেজুর বাড়ী অাছে বাথাল থেই শাৰ কৰি কানে বিধা শল্প উইিয়া হলি য়া ধরিয়া “সে দাঁড়াইয়া আদিতে অ্যাসিতে চাংকার তাহাকে কি নাবিয়া জয়ী হইয়া তবে ছাড়িত। আজ সে যেমন সব সুবিধা কবিয়া লইতে পারে, বাবের কেনা তার ইন ও ব হাসিয়া উঠিল এবং ছোট দেখে দিয়া বলিল “ফে আমার ছানা ধরছিস ; রাখলি ? শাৰকটি মারিয়া এতটুকু তুই গিয়াছে। ড়ে তেমন পারে না । ঘূরিয়া একটা আছড়ে খাইল বলছি ?” নিলু একবার মাত্ৰ ধাবমান। তার প্রতি সেইদিন থাইতে বসিয়া নিলু প্ৰতিদিনের মত জাগ হাসি: সিতে উঠি আসিয়া হাত তালি দিতে লাগিল চাহিয়া নিজের খেলায় :ি বিষ্ট হইল,—শত্ৰু ক্ৰ'টিকে পীড়ি, প্লাস, কিছুই লই গৈাল বাধাইল না 'ৱাক 'দকি' নহে, ৭ ব’ , ‘ধ কি হইবে ই যে বহিরঙ্গণে অবসান প্ৰায় অপরায়ে ডি . নে কিছুমাত্ৰ ভয় করে না আপণ্ডিতে সকল গ্ৰাসগুলিই গ্ৰহণ করিল। বিড়লাট সরল তুষ্ক আনন্দে মাতিয়াছিল, মনে হয় ধৱি লিয়াই নিলুর পৃষ্ঠে এক কিল বসাইয়া দিল এবং বিড়াল, যখন পাতের কাছে আমিষের আশায় আসিল, নিলুচ প্রাঙ্গণে নিখিল মানব শিশুর গীবনধাৰা আনৰ এৰি ন তাহার হাত হইতে ছিনাইয়া লইল । বিড়াল নীচু করিয়া বহিল—নে বিড়ালটাকে তাহার বড়ই ভয় অকিঞ্চিৎকর অাবল এমনি নত ক্ষে ও একটু দেখিল সেইদিন সন্ধায় সে ঠাকুরমাকে কৃপকথা বলা প্ৰথম দাগ কয়েকবা এইপ খেলা দেখার পর প্ৰথমে ৭ি পায়ে দুইবার খিচি কাটিল পো খন বোবেশে দি দিল না এবং কেহ জানিল না সে কথন যাই ইনি পাস বাড়িা উঠি ১০ । অবশেষে বিদ্যালানা কাইয়া ভীর বিড়ালশাবক-বুত তাত টানিয়া লইবার জন্য বিছানার নাহয়া পড়িয়াছে । পরদিন প্ৰভাতে অভ্যাসন্ত বাহিরবাড়ীর পুকুরের পাড়ে আমগাছ তলার দুইটি শিশু টানিতে ৪ তাহদের খিা উঠিছে এমন সময়ে ক্ষে চীৎকার কবি৷ ক্ৰন্দন সে যখন আমগাছতলায় খেলিতে ধাইতেছিল হঠাৎ বিড়াল খেলা করিতেছি একটি বয়স পপ, আরেকটি বর দ্বিসা ছিল না বানালের খেলার উৎসাহ ইহাতে স্বত্বে বলিল “পাখি, ছানা মেরে ফেলেছিস, ই কেন কে বেছিয়া, স্তুৰ হইয়া মিয়া ব্লছিল এবং তিলেকের হইবে বান্তি গোল কারণ বিড়ালাইনটাকে ধরিয়া খালি আমার স্থান ক্ষেতির কণা নিয় নিলুর উদাত পুরে কাগজের নৌকা ভাসানোর জন্য রাখাল যখন খেলাটা দিয়াছিল ভাল। নি নানে বড় চেলেটি সময় এখন নিলুর সঙ্গে প্ৰতিদ্বন্তি লাগে। দুই জনেই নামিয়া পড়িল এবং কেমণি ছানা কেলি৷ দি নিকে তা ক ডাকিল, সে গেল ন তাক ছোট তাই চুটিয়া একটা আমগাছের চারিদিকে খুঁথিতেলি ২টি টি হাই ধৰি: চার এবং ধার পর টানাটানি বাধাইয়া হি উপৰি খুব মারিতে লাগি আসিং, যখন বলি—“দাদা, মেণ্ডকে আল মেলো না । চুটিয়া তাকে ববিতে না পারায় একটি হাত-নিশ্ৰিত কলাব ইতিমধ্যে রাখলের মাটে জল লইতে অচল হইতে তখন কুল গুলি বেকের উপর কাকে তখন নিলুই দিয়া কেলিল উঠাইয়া পাছে পাছে দোঁচাইতেছিল৷ বড় পন কতকটা ফিলিপার সময় তাহাকে খেলা হইতে নাইয়া লইয়াথে নি৷ গিয়া যেন তাহার পুৰ ক বব চনা কবেিয় জগদীশচন্দ্ৰ ঘোৰ । ক্লাস্য হইবা মন্দগতি হয়, ছোটটি তখন তাহার গারে উপরে নিলু পেনে একটু দরি গোল তারপর কনিষ্ঠ দিছিল যাই পড়ে এবং উভয়েই একত্ৰে , হা করিয়া মাটিতে সহিত ই বিচালনা লইয়া পুৰ্ব্ববং থেলিতে লাগিল কোন দিন যাহা হয় নাই অা তাহাই হইল । নিলু পড়িয়া যায়। তারপর বড় আবার দোঁড়া, ছোট অামার একটু পরে বিড়ালখানাটা আর দাড়াইতে পায়ে না, আপত্তিতে অপরাণীর মত ভগ্নী সেই প্ৰহাৰ সহ আবার তাহার পিছনে ছোট । দেখিয়া খেলোয়াড় ইট আরেকটা নুতন মজা আদি বিল। নিলুর আরেক ভগ্নী আসিয়াও তাহাকে ভৎসনা খাচা ভাবে ‘আমার পাখী হঠাৎ রাখাল নামে ইহাদের এক ক্ৰীড়াসঙ্গী আসিয়া কবিন । নিলু বাক্ষাটির পাৱে ধরিয়া ধং কাইতে বিল, বলিল আহা, এমন সুন্দর ছানা ! পালি কোণাকার পাখী ভাবে “আমার বাচা’ সভঙ্গ করিল এবং একটি নূতনতর ক্ৰীড়ারস উপস্থিত সে হেলিয়া পড়ে। নিলু হাসিয়া ওঠে আস্তে বলে ৭ টা মেয়ে ফেলি।” এই বলিয়া সেও নিলুকে দু-ধা মালি । প্ৰভু ভবেন “আমার হাতেই কলি । ব্লাথাল একটি বিড়ালছানার কৰ্ণপাৱণ করিয়া বলছি, বাইরে, খাড়ালিনা ?” নিপুর সঙ্গীটিও বেশী দুইজন লোক সেখান দিয়া যাইতেছিল ; তাদের খুঁয়ের মরা বাচা ?” পাঠশালাৰ মহাশয়ের অনুকরণ করিতেছিল ; বিড়াল, চুটিয়া নাচিয়া নাচিয়া এক-একবার নিলুর সঙ্গে আলিয়া ৰাও বিয়াখানা দন্ত করণ প্ৰকাশ করিতে