পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী—ভাদ্র, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড একটা কোষ । বীট, আখ, খেজুর-গাছ, মউল প্ৰভৃতির কোয় এত লম্বা নহে। কিন্তু, ছোট বড় আকারে কিছু আসে যায় না। উহার একটা পাতলা অারণ আছে পেটা ছিাড়িয়া গেলে ভিতরের শাঁস বাহির হইয়া পড়ে এই শাসে নানাবিধ বা থাকে তন্মধো শৰ্করা একটি মাত্ৰ । আমরা চাই মাত্ৰ শৰ্কর, আর কিছু চাই ন জীবিত কোষ জলে ফেলিলে সে শৰ্করা কিংবা অন্ত কি বাহিয়ে চলিয়া আসিতে পারে না । মরিলে আসিতে পারে । চখন ভিতরের রস কোষের গায়ের মুত শাঁসের ভিতর শাখনা মউল লইয়৷ ১ অঙ্কের ডাবার দলে ১৫ দিন দিয়া বি-স্থত অৰ্থাৎ নিৰ্গত হয়। কোষের ভিতরে অল ৰাইয়া রাখা গেল । জল পাইয়া মউল চুলিয়া উঠিয়ে প্ৰবেশ করে, এবং ভিতরের গাঢ় রস বাহিরের জলে বি-স্বত সঙ্গে-সঙ্গে ভিতরের শর্করা বিশ্বত হইবে সব হইবে , হয়। এ কারণ এই ক্রমের নাম বি-সত্ৰণ ( diffusion অনেকটা হবে তখন সে কোড়া ২ অঙ্কের ভাষার যখন ভিতরে ও বাহিরের জল বা রস এক ই-প্রকার গাঢ় জলে ১০ মিনিট থানা গেল করা আবার কিছু বিকৃত জল পুনঃ পু কিংবা তনুহ, তখন বিসরণও থামে । ইণ এই অঙ্কের ডাকার জলে ১ পরিবর্তন করিলে ভিতরে জল মাত্ৰ থাকে, দ্ৰৰ আর কিছু মিনিট চুৰাই৷ তুলিবার পর নটলের শর্করার অধিকাংশ অতএব বিসরণ দ্বারা আখ, বট প্রতি ক্ৰমশঃ আয়ে আনে বিস্তুত হইবে তখন তাহ গোর সমস্ত শৰ্কা পাওয়া যাইতে পারে। এমন কোন ও নিপীড়ন থাবার নিমিত্ত তুলিয়া রাখা হইবে এখন আর-এক যে হইতে পাৱে না, যারা সমস্ত শৰ্করা পাওয়া যাইতে মউল ১ অঙ্কের ডাবার জলে বাইতে ইবে পারে। বিশেষ গণ এই যে, লালীনাদি দ্ৰবা বাহা গাদ হয় শৰ্কর ছিল বটে, কিন্তু, মটলের ব্লসের তুলা গাঢ় মঙ্গে তাহার অল্পই বিশ্বত হয় । দোষ এই, সে জল বাড়ে , সুতরাং এই জলে শৰ্করা বিশ্বত হইবে । কিন্তু এ সে স মারিতে আলন-বায় অধিক পড়ে। অতএব শৰ্করা গেড়ার অপেক্ষা কম । এইপ ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭ আলাহেতু ব্যঙ্গ তাই বিসৰ্থণ শেষ জলে ডুৰানা ও তোলা হইবে ৭ অক্ষের ভাষায় তে হয়, কিছু শৰ্কার লোভ ভাগ কবিতে হয় । এমন জল ছিল । শেষ বিসরণ। এইখানে । তখন বঁটা উপায়ও আছে যাহাতে জল অধিক বৃদ্ধি করিতে হয় না ফেলিৱা দেওয়া হইবে । আর-এক কোড়া ১ য় বিলাতে বড় বড় উপকরণ, কুচি করিবার চুীয় , বিসরণের বা জলে চুবাইয়া ক্ৰমে ক্ৰমে ৮ বন্ধ বড় ধাতুপাত্ৰ, উষ্ম জল-স্ৰোত, উষ্ম বাশ-দ্ৰোত, প্ৰভৃতি আসিবার পর তুলিয়া ফেলা হইবে। দেখা আয়োজন করা হইয়া থাকে । সে সব অামাদের সাধা ১ অক্ষের ডাবার সালে তিনবার নুতন মউল ধোলা হই । প্ৰথমে কুটিগলা তপ্ত জলে ফেলিয়া কোহের জীবন - জল কমিয়া গিয়ছে, কিন্তু, গাঢ় হইয়াছে। এই জল এ " নাশ করা হয়। তপ্তজলে বিসরণও স্থত ঘটে। দেখা পাকের রস হইয়াছে সে বস বাইনে তুলিয়া ভাষায় গিয়াছে, উনশৰ্করা হত বিস্তৃত হয়, তারপর ইক্ষুশর্করা গল চালিতে হইবে । চতুৰ্থ কোড়া মউলের বিসরণ ২ তারপর পাৰ্থিব দ্রব্যের কয়েকটা । সাণীনাদি বা অত্যন্ন জলে আরম্ভ করিয়া ৮ অন্ধের পর ১ অঙ্কে শেষ ই ২ অন্ধের দলে মউল চারিবার ধোআ হইল। সুতরাং যে উপায় আমরা করিতে পারি তাহা মউল ইয়া জল স হইয়াছে, 6াড়াৱে গেল। এখন হইতে নুতন লিতেছি। মনে কর ১, ২, ৩ ইত্যাদি ক্ৰমে চক্ৰাকারে পড়িল । কথাটা একবার বুধিলে বিসরণ কোথায় আ ভাষা বসােনা গিয়াছে। ভাবা জল আহে। এক কোড়া এবং কোথায় শেষ , তাহাও বুলিতে পাৱ যাইবে । ৫ম সংখ্যা] গুড়ের উত্তৰ অামার পরীক্ষার ফল লিখিতেছি । অল্প ফুল লইয়া লালীনাদি বৈ থল ঘনীভূত হইয়া গাদেৱ আৰাৱে পৃথক দীপা, ভাবার পরিবর্তে পাঁচটা বাটী, এবং কোড়ার পরিবতে হয় রসে চুন বোেগ চলিবে না কারণ ক্ষা যোগ তে রিয়া ফুল ফেলা ও তোলা হইয়াছিল। উনশৰ্করা কাল হয় । মৃদুতাপে গাদ উপরে তেমন ভালে (১) জলে শখনা ফুল পঢ়িলে প্রায় দ্বিগণ জল না, ভিতরে থাকে । অতএব রস কাপড়ে ছকিয়া গাঢ় শোধিত হয়। একাৱণ প্ৰথম বাটতে ফুলের পাঁচগুণ কৃতিতে হইবে । ইস্কুশৰ্করা কেলাসিত হইবে না। অতএব ২৭ মিনিট ব্ৰাখিয়াছিলাম । যে রস হইল, তাহাতে মধুর তুলা গাঢ় হইলেই পাক শেষ। রাখিতে হইলে আয় সেয় শতকের ১৬ ভাগ বিস্তুত হইয়াছিল। সে স্কুল গাঢ় করা ভাল দেখিতেছি, দুই বৎসরের ফাণিত এখন দ্বিতীয় বাটীতে ৩ গণ ফালে ২০ মিনিট বাগিরা, তৃতীয় ও বেশ আছে। ফাণিত বোতলে রাখিয়া মুখে কাক দিয়া বাটীতেও ৩৭° জলে তত মিনিট ব্লাপিয়া দেখা রাখা হইয়াছিল সকাল বেলা ৪ ঘণ্টা দুইজন মুনি ছিল এই তিন জলে প্ৰায় ২ ভাগ শৰ্করা বিত ৪ মণ কুল খুইতে পারিবে, এবং গুম ফুল হইতে অন্ততঃ ১ ছিল কিন্তু ব্লসের পরিমাণ অধিক হইল। কিছু মণ বোলা গড় পাওয়া যাইবে এই গড় দরিদ্ৰে খাইতে মৰ্চা ফুলেও হিয়া গোল । এমনও হইয়াছে শৰ্করা পারে, মধু পরিবর্তে ইহাতে পাকা ফল ক্ষা করা যাইতে হইয়াছে। সব মুলে শৰ্কবা সমান ভাগে থাকে না পারে, তামুক মাথাও চলে (২) সমস্ত কুল পাঁচ ভাগ করিয়া চক্ৰাকারে শকরা দেশের কোথায় গুড়ের কি কি উদ্ভব আছে, তাহার করা হইয়াছিল জল কম হইল বটে, কিন্তু শৰ্করা অনুসন্ধান কতব্য কারণ পূবেই দেখা দিয়াছে, কেবল tাগ মাত্ৰ পাওয়া গেল । বোঝা গেলে পাঁচটি পাৱে চক্ৰ আথের ভরসায় বসিয়া থাকিলে চলিবে না । তাছাড়া দিলে চলিবে না, বেশী চাই কোনও কিছুর অপচয়ও দেশের পক্ষে পুষ্ক নহে। ৰীষ্ট শীতল জল ও তপ জ্বলে একই ফল, শৰ্করার চাষ মনে হইতে পারে । কিন্তু চাৰে, বিশেষতঃ অজানা বাড়ে নাই। অতএব বোধ হইয়াছে, শনা চাষে, আমরা পাবি না। বীট ইহা পৰীক্ষাও ইয় দের কোষ মৃত । ( বাজারের কিসমিসৱ কোষও এই. গিয়াছে। সাহারাণপুরে এক সাহেব বাট চাষ করিয়া বিঘা ৪ মণ গুড় পাইয়াছিলেন ! প্ৰথম প্ৰথম ক্ষম হইবার ( ) শীতল জলে ও তপ্ত জলে (৬ শতাংশের ) কথা । কিন্তু বিলাতী ফসল দিয়া বিলাতের সঙ্গে পায়া হইতে গড় করিলে দেখা যায়, শীতল জলের গড় অসম্ভব মনে করি। দেশের ফসল দেখি। দেশে শাখ কায়, তা জলের গড় তিক্ত ও কায়, তালের আলুর চাষ হয়, শাখ-আলু ষ্টি । আমি, ভাল মিষ্ট শী মতন তিক্ত । অতএব গরম জলে শৰ্কর বাড়িলেও আলু পাই নাই। এখানে এই আলু অজ্ঞাত। একজনে দোষ ঘটে । বিসরণের পূর্বে ফুলে জল দিয়া ব্ৰাখিলে বাগানে পাইয়াছিলাম, কিন্তু প্ৰায় বহু হইয়া পঢ়িছিল। মাক লাগেতাহা সহজেই বোঝা যায় । ইহাতে রস ৯৪৮ ভাগ, খোআ ( অংশু ) ৫২ ভাগ ছিল । ) কোন সে কত শৰ্করা, তাহা উদমান ঘাৱ কিন্তু মোট শৰ্করা ৩ ভাগ, তাহারও অধিকাংশ উনশৰ্কয়া । নহ নিৰ্ণয় করিলে আহেশে বৃষ্টিতে পারা বা অতএব গত ীেব মাসে কলিকাতা হইতে আনাইয়াছিলাম । ইহাতে ইয়াছে কি না, ফুলে শৰ্কা থাকিবা গেল কি না, তাহা মোট শৰ্করা ৭৫.৯ ভাগ, কিন্তু প্ৰায় অৰ্থেক উমাশঙ্কা । মান যারা সহজে ধরা পড়ে কিন্তু শাক-আলু ফেলা যায় না । উহা হইতে গুড় ক্ষয়৷ এখন গড়-পাক । লেীহপাল চলিবে না। কারণ যুক্তিযুক্ত নয় দেৱ ফায়ীন লোঁহশপাশে কাল হয়। জলে লৌহ থাকিলেও ‘শকর-কন্দ” আলুতেও শৰ্করা অাছে। নামেই প্ৰকাশ, লবে না। পুষ্করিণী কিংবা নদীয় জল প্ৰশস্ত। মাটির – জামায় এক বাঙ্গালী ব্ৰহ্মচারী বলিয়াছিদে, গোস্বাক ই ভাল। আধঘণ্টা হাত সহা উন্মাদ রাখিলে তুসের জালু হইতে কৰে। কিন্তু চাহ বন্ধ ঘর জামাইয়াছেৰ ব