পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী আশ্বিন, ১৩২৪ হয় তাহার হিন্দোলের সংখ্যা ১২টি ( খ্ৰীয়ান শত বাজপেয় জ্ঞের ফল। এই ব্ৰতের বিধির অঙ্গ চন্দ্ৰ-দৰ্শন সাহেবের সয়দের হিসাব ) তাহার রচিত-“কোই নিষেধ এবং স্বালােগালি নষ্টচন্দ্ৰেয় এদেশে এইরুপ পঙ্গ কলাও রে ( কেহ প্ৰেমের দোলন অাচার নৃত্যগীত ঐ গালাগালি পৰ্য্যন্তই লোৱাও প্ৰভৃতি গান কালীরই চিত্ৰ দোলা ব্ৰতকথা হোৱা তুলিবে—তাদের বন্ধু কবরী থাকিবে না-হয় ব্ৰতকথা সংস্কৃ ত আছে মহাদেবের স্ত্ৰী শ্যামবা —ালা. গান ছিলেন বৰ্ণনাপি চ সা কৃষ্ণ নবনীলোৎপল প্ৰভা তিনি বৰ্ণ বৰ্ণ নবনী পদে কাণ্ডিবিশিষ্টা । তাহার হৈ, বায়—ধৰ্ম্মনের গান হাজারীলালের গান ), নয় তো বড় জোর দোলায়িত বেণী । বৰ্ণ “ভিন্ন-কৃষণাঞ্চন-প্ৰতা” সদা-ভাঙ রসায়নেয় কুরে বোলা মেঘে বৰ্ণ ঘন কালো গাছে হইবে তাহার, বা মন মহাদেব তা হার এই হামলকান্তি বড় ভাল হুইবে বিদ্যুতের স্নায় স্বৰ্ণ বা পীত বৰ্ণ । উৎসব-ব্ৰতাদের বলিতেন অতিসৌন্দৰ্য া হইবে—ধানী (ধান্তের আয়ুরের ন্যায় হরিৎ) রঙের প্রিয়াম'-তোমার এই অতি সৌন্দৰ্য শ্যামলক্ষপ আমার হাড়ী ও নীল মেঘের বা নীল আকাশের মত চাদর বা বড় প্রিয়। কিন্তু মহাদেব তাছাকে “খান” বলিয়৷ না (পিন্থিী ধানী বাকো জানী ওঢ়ে চাদর অনানী সমুগে ব্লগ দিলে তিনি লঙ্কজা প্ৰোধে ণের গান) । দোলায় উঠিয়া ঝড়ের মেঘের মত ব্ৰীড়িত। ক্ৰোধমাননা”) তাহং প্লামশোভা প্ৰকৃতির মধ্যে কালো কেশপাশ নীল ওড়না ও ধনী অঞ্চল উড়াইয়া ঝড়ের দান কবি দেহত্যাগ করলেন, হিমালয়ে পিয়া তিনি ইহঁতেন । সেই অ্যামলসুন্দরী যিনি প্ৰকৃতি মানবী রাজগরের মধ্যে লুকাইলেন – তাহাকেই নজমেঘের মধ্যে রিং গান ) । নীচে হইতে সৰ্থীরা পাখোৱাজ বা ঢোল বাজাইয়া অঙ্কুরের মধ্যে উপলব্ধি করিয়া গাহতে হইবে কারণ রী, হরী (হরিং হরিৎ ভণিতা পাইখা যোগ দেয় “কুল মহাদেবের প্ৰিা. শ্যামলাদেবী “মোচ হতিচ্ছায়াং লৈ কুৱা নহৈয়,এবং নীচে সখীগণ “ভাল মৃংগ লে কান্সিং হরিত শাস্বলে তিনি হরিৎবৰ্ণ তৃণক্ষেত্ৰে হরিৎ ছায়া নাচৈ (নবাতের গান ) । দোলা হইতে গাহিতে হইবে কান্তি ভাগ করিলেন তাই তিনি এখন প্ৰকৃতির

রী কাঠ ( কালো কালে ) বা “সাৱলিয়া” স্বামল আাধান্য স্থিতা” ভিন্ধা ধানের গাছের বeে

প্রভৃতি ভাগা : আমাদের দেশে, এখনও খুলনযাত্ৰা অবস্থিত এবং এই উৎসবের অঙ্গস্বরুপ ধান্ত-বীজ উপলক্ষে উৎসবাদি হয়কিন্তু েস েগাসায় দেবতাকেই রোপণ কৰি পাতৈ বৈ কৃষ্ণ ইতি শাৰী কোনো হয় বোঁধ হৱ প্ৰাকৃত যে বৰ্গাউৎসব ছিল ধান্তের হরিত, শালবৰ্ণে সেই মনোহারিণীকে অম্বেষণ হাতে, দেবতাকেই খসাইয়া মানুষ একেধারে উৎসব করিতে হয় এবং এখনও কলী গানে “শালিয়া হইতে, ছুটি লাইয়াছে, এখন সে পুণাৰ্থী হইয়া উৎসবের কলী” “হী হী” ! হরিৎ হরিৎ , পদ-পংক্তি বদলে পুণ্যলাভাদির সুচতুর বাবস্থা করিয়া ব্ৰাথিয়াছে। উত্তর সঙ্গে-সঙ্গে গাহিতে হয় পশ্চিমে পণ্ডিতেরা কাজরীর ব্ৰতকে হরকালী বা তুরিতালিকা কাদীর গানগুলি মেঘের আনন্দে ভরপুর লেন| বাংলাদেশেও হরিতালিকা ত্ৰত আছে ভা ভাধঃ সরস, সংস্কৃত ও পারসী শব্দ ধৰ্মিত, ছন্দ মধু ও গতি তৃতীয়াতেই তাহা করিতে হয় বাংলাদেশে এই ব্ৰতে লঘু হওয়া চাই । সুরে মেঘের মন ভােব চাই । পুরাতন তিনটি কুড়িতে িমষ্টায় বস্তু ও সপ্তান্ত রাগিয়া ভবানী-শঙ্করের কক্ষ খুবই চমৎকায় । নুতন কাজীও আলোচনা পূজা করিতে হয়। উপবাসই বিধি। বাধ্যাদিসহ দেবতার অধোগ্য নহে । আমার বন্ধু কাশীর মহারাজার বিদ্যাল প্ৰধান শিক্ষক শ্ৰীযুক্ত বিনোদবিহারী সেন রায় ঘটা ে কা হয়। লাভ হয় ও অশ্বমে ও বর্তমান কবির গা সংগ্ৰহ করিয়া আমাকে া ন, বাস সকলে ন [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৬ষ্ঠ সংখ্যা ] কাজী আমি আরও কিছু সংগ্ৰহ করিয়াছি। ফলে প্ৰায় ৬২ চন ( ৩ আইল সাবনকী বহার, ংিগুরা বোল হে বানকারী মোর চকোর, পীহা বোলৈ এখনকার কালের কবির গান সংগ্ৰহ করিতে পারিয়াছি । চপো চামলী কৱল মুহ খোলৈ, এবং ইহঁাদের সকলেরই পান কাশী, মিৰ্জাপুর, বিহা সখীতা মীল দোলৈ হিডোলা প্ৰভৃতি স্থানের ছোট বড় ছাপাখানায় ছাপ, তাহার ধার সোহো সিংগার । কতক বা টাইপে ছাপা ও কতক বা লিথো। তাহা হইতেই বুলবুল বুব ই কোইল ঠনকৈ আমার এই কবিপরিচয় লেখা এই কবিদের লেখা হাঁ বেলা কেৱড়া গমকৈ হলসকে নাৰী কজরী খেলৈ মধ্যে ঘেঁষের বৰ্ণনা, প্ৰেম, বিরহ, প্ৰিয়তদের জন্য গাবৈ রাগ মালার বাকুলতা, তক্ষণ ও তরুণীর প ও ঐতি বৰ্ণনা প্ৰতি আদিরসেরই কিছু বেশী ছড়াছড়ি । বৰ্ষার ( বাহােৱ বিন্‌ প্ৰাৰণের আসিল—ঝিকি ধিন্‌ গান করিয়া চলিয়াছে। মধুর চকো পাপিয়া ভাকিঠেছে। চম্পা বৰ্ণনা—ারি বর্ণনা—অক্ষ কায় বৰ্ণনা—ব্ৰজলীলা ইত্যাদিও চামেলী কমল মুখ খুলিতেছে। সব সখী আসিয়া যোলে কাজীর সাধারণ বিষয় । আদিত কাজরী সবই পুরাতন সজ্জিত হইয়া দোলা’ বুলিতেছে। বুলবুল বা প্ৰবন্ধে আমি একটিও পুরাতন লেখকের পরিচয় বা কোকিল ধ্বনি করিতেছে। জুই বেলা কেতকীর গন্ধ গান লিখি নাই তাহা যদি আর কেহ করেন তবে বড় চুটিয়াছে । উল্লাসে নারী কাজী খেলিতেছে আৱসায় ভাল হয় পুরাতন করেী একেবারে সম্ভরপুর রাগ গাহিতেছে।) আল বৰ্তমান কাজরীয়ই পরিচয় দিব । এধন কবিদের ( 8 উঠে গগনস মেঘনা ধায়ে চারী ওর । উৎসবে নানিয়া পড় ঘ ঘন ছাত্র ক্ষম কুমকে বরসৈ {ান ও কবি বদররা ঘটা উঠিীচহু ওয়া * . . . . প্ৰথমেই মানকী ব্লাঙ্গীরের নাম কবি । হহার কড়ক কড়ক কে বদরা কড়কৈ সুচিত অনেক গুলি গান পাইয়াছি অধিকাংশই খুব সুন সুন কে জীঅরা মোর ঘড়কৈ চিলক চিলক কৈ চমকৈ বিজুলিয়া—- আদিরসে ভরপুর কা-অঞ্চলে বেশ আদরের সহিত হা গান হয় দুই এক পংক্তি দিতেছি (আকাশে মে উঠিয়া চারিদিকে ছুটয়াছে । আকা চঢ়ে ঘটা ঘন ঘোর গরজ হে বদরা স্কে হৱী যেরিয়া ধনধটা স্থাইল, বাদল রিমঝিম বরধিতেছে, চারিদিকে রিম্ ঝিম্ রিম কি পানী বসৈ রী রহী জিয়া ঘৰবাবৈ রামা। ঘনঘটা উঠিয়াছে। কড় বড় করিয়া মেঘ বঁহৈ নৈ সে নীর মাইল ভয়ে কজা রে হরী। শুনিয়া শুনিছা আমার প্রাণ চমকিয়া উঠিতেছে। বিকামিক ( ঘন ঘোর ঘটী আকাশে উঠিয়াছে—বাদল গৰ্জিতেছে । করিয়া বিজলি চমক্কাইতেছে, আকাশে গৰ্জ্জন চলিয়াছে।) রিম্ ঝিম্ রিম্ ঝিম্ বৃষ্টি ঝরিতেছে—থাকিয়া থাকিয়া প্ৰাণ কাজী-রচয়িতালের আবার নানা সম্প্ৰদায় আছে। কাপিয়া কঁাপিয়া উঠিছে । নম্বন বাছিয়া অা অশ্ৰ বহি হঁহারই সম্প্ৰদায়ে বাংগালী নামে একজন চল্লিতা আছেন। । ঠেছে—কাজল আজি মলিন ইড়া গেল । তিনিও নিরক্ষর—কিন্তু তার সুর ও ছন্দে চমৎকার হাত (২) কইসে খেলোঁ সখী কজরিয়া ঘেঞ্জী অাৱৈ আছে—তার দুই একটি পংক্তি দিতেছি--- দরিয়া না । বরিয়া ছায় রী চহওর নীস ভাবোৰী রৈন অধেী ডরাগৈ রিমঝিম্ রিমমি মেহ বরসৈ দামিন দমকৈ জোয় সেজরিয়া না। স্বাধর শীতল গাঢ় সুগন্ধুি পুনে চলৈ কো ( কেমন করিয়া সখী আজ কাজী খেলিব ? বাদল যে কোকিল বৃক পীরা পাপী বোলত দাদুর মোৱ । রিয়া তালিতেছে । তাদের নিশি ঘোর আঁধাৱ, শলাতেও ( বাদল চারিদিকে ছাইতেছে। মিমি মিমি কুরিয়া লাে বরষিতেছে—বিদ্যাৎ তীব্ৰ চমকাইতেছে । সুর শীতল