৫৭৬ প্ৰবাসী— আশ্বিন, ১৩২৪ কবি সংতয়ামের সূচনা পুৰ লোকপ্ৰিয় । লোকটি যথাৰ্থ মা লাল ইনি মুঙ্গে পুৰ্থীর দোক কজীৱ সিক । ইহাৱ— করেন । “মিছী"কে পানীতে বলে "নবাত”। হানি নবা শ্যাম ঘটা বহুদিনি চঢ়িতাই নাচন লাগে মোর । ভণিতায় পদ-রচনা করিয়াছেন । হানি কৃষ্ণলীলা, অৰ্দ্ধনারীর বকুল। উত সুহাৱন লাগৈ” ক ক ক ভকত নোর ।" পৰবৰ্ণনা প্ৰতি লিখিানে । কাকেন প্ৰকৃতি নেশ বাবে এবং স্কে র দ্বিতীয়বার বিবাহের বিন্ধে তী ( প্ৰাম ঘট চারিদিকে উঠিল—ময়ুর নাচিতে লাগিল । চনা করিয়াছেন । ইহার যে-সব গান পতাকার করা বলাকার দল কি সুন্দর দেখাইতেহে । ক ক বক্স সেগুলি সাধারণ রকমের । ককাইতেছে । ) প্ৰভৃতি গান অতান্ত লোকপ্ৰিয় । লোকটি এক মুনাণের কথা পূৰ্ব্বে উল্লেখ করিয়াছি, এখন আর শিক্ষিত নহেন, তবে বড় ভক্ত ; লেখার মধ্যে গভীর একটি রঘু কথা লিখিতেছি ইনি বাঙ্গণ, ইহঁর নাম কৃষাঙ্গুরাগের পরিচয় পাওয়া যায় । লোকটি শুচি-কমে। পণ্ডিত রঘুনাথ শৰ্ম্ম হইলেও বেশ রসিক—গলি দিয়া চুড়ীওয়ালা যায়, মুধাহে : তাহার ডাক শুনিয়া ইহার মন উদাস হইয়া যায় হঁহা শিম্য লাল বাণী পাল । ইনি শ্ৰীবাস্ত “চুরিয়া। বেটচরে মনহাণী গলিয়া স্বীচ পুকার পুকার । ” শ্ৰেণৱ কায়স্থ । ইনি অনেক সময় শুধু “লা। কবি হাজারীলালের বাড়ী ভাংড়ী, প্ৰতাপগড় জেলায় ভণিত দিয়াছেন । ইনি বিবান মানু ওস্তাদ বলিয়া তাহার নাম আছে | dাহার শিখা বরাহ, পারী : শিক্ষা নি যথেষ্ট পাহঁয়াছেন । কাজেই ইহঁধ লেপা। বাসী—সদয় রাম । গুরুশিয়া নিজের দেশে সুপরিচিত পারসী প্ৰভাব খুব বেশী । নেশা প্ৰকৃতির বিক ইনি হইলেও উল্লেখযোগ্য কিছু রচনা করেন নাই । হিয়াছেন । নীতি, আচার, দেবত ক্ত প্ৰভৃতি বিষয়ে কৰি ‘মহেশ’ ও ‘গঙ্গাধরের ’ রচনার বিশেষত্ব কিছু লখিম। ইনি পণ্ডিতগণের গি৷ ইয়াছেন । ইহাব বিস্ত মাই। ‘‘গণেশের রচনায় কাজীৱ কিছু না থাকিলেও গান ছাপা হইয়াছে- তবে ইনি সাধারণের মধ্যে তেমন সংসারের অনিত্যতা সম্বন্ধে অনেক খেদোক্ত আছে । আর পান নাই । কারণ ইহার লেখায় কাজই ঘন ডাব । “বিস্তর লেখা অতান্ত স্কুল কামনামূলক - এই যা বিশেষত্ব । হাত্মা চালা নাই । ইনি বামায়ণ, কৃষ্ণচরিত পাতি দীৰ্ঘ কন্হৈয়া, লাল দেহত সম্বন্ধে কাজরীর সুরে কাহিনী কয়ী সুরে গাহিতে তার করি গিয়া মাটি গাহিয়াছেন । ইহঁর ছোট গান হরিরাম ছন্দের রাজা। তার শিষ্য লালজি বলেন –- হরিরামনে ছন্দ করোরা সাঁচ অংর ঢাল দিয়ে । ছাঁ: , । মান যোৱ কিন্তু গানে বিশেষত্ব নাই । কবি হীরালালের রচনায় , ( হে প্ৰিয়ে, কি সুন্দর ৯ ও ৯ মোকাশ হাইরান্ধে পারস্য-প্ৰভাব খুব প্ৰবল ; তিনি গোরক্ষ পংখী ভক্ত পূরণ ঘন ঘোর ঘাট, চতিয়াছে মলের দীৰ্ঘ কাহিনী কজুরী ছন্দে লিবিয়াছেন । হাতে গান গাইলে সিকে বা তৃগু হইতেন ভক্তদের উপকার হইলেও সিকের কোনো লাভ হয় নাই । মুরলীধরের কারণ কক্ষী গানেরই সুর । কাজী সুর ছন্দ ও ভঙ্গী ছাই ঘটা ঘন ঘোর দীৰ্ঘ রচনায় অশোভন হইয়া উঠে । দামিন দুমক টী চন্তু ওর । কবি লছমন কাশী খ্ৰীপীটোলাবাসী । ইনি পাতসাহের { ঘন ঘোর ঘটা ছাইল, চারিদিকে দানিন: মাই: সঙ্গে প্ৰাচীন বীর দয়ারামের বিবান কাজী ছন্দে গাহিয়াছেন । লগিল ) প্ৰভৃতি ছোট গান বেশ উপভোগ। । লোক:ি বৰ্ত্তমান পালোয়ানদের জায়গানও কারিয়াছেন। তবে কবিত্ব চমৎকার চলতী ভাষায় লঘু সুরে ৫ বাক চাপে লেখেন । কিছু নাই যত্তম, হরিংদ, সুরদাস, ং বাস, নৱাব । | ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড চিত্রকর অপমান যুগ বিভূতিভূষণ
