পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী-আশ্বিন, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৬ষ্ঠ সংখ্যা] বিবিধ প্ৰসঙ্গ—শক্ত মানুষ চাই পশ্চিমাঞ্চলের ই অতি অধম | … সে প্রদেশে গৃ হ সরকারের ই প্ৰাজ্ঞ বারবার সাহেব লিখিয়াছেন, কৃষি-বৃক্ষের ) দোষ এই, এক স্থানে বহুকাল ভাল থাকেন কেহ বলিতে পারে না, তন্মধ্যে বঙ্গদেশ এক সময়ে উত্ত বলে গড প্ৰায় অজ্ঞাত হইয়া পঠিয়াছে কারণ, বঙ্গ দক্ষিণ-ভারতে মোটা মোটা সাল আৰ্থ জন্মে। কারণ সে হীনবীৰ্য হয়, রোগাক্ৰান্ত হয় । জাবাৰ্থীপেও এই বিপত্তি স্থান অধিকার করিয়াছিল সে সময়ে যদি করিয়াছিল, আৰিমগ-জ্ঞের উপরে উঠিয়াছে , মংওঁী করে যাহা দেশ খ্ৰীষ্ম। উত্তর-ভারতের আখ ছোট ছোট সর ঘটিয়াছিল । কিন্তু, আখের ফুল হয়, বীজ হয় তখন সময়ে করিবে না কেন ? বস্ততঃ ভারতবর্থের মধ্যে ৰেৰে ইতে খণ্ড ও শৰ্করা হইতে, পারে। অতএব, যে দিক কারণ সে দেশ শীত । কিন্তু, দক্ষিণ-ভারতে জলের, উত্ত পুী নিবাচন দ্বারা কষ্টসহ অথচ গণেশালী বংশের উৎপত্তি প্ৰদেশ গ্ৰীষ্ম ও বর্ষার বলিয়া প্ৰসিদ্ধ, সে সে প্রদেশে ধা ভারতে গ্ৰীষ্মের টানাটানি । সরকারী পুস্তকে দেখিতেছি দিয়াই দেখি, বা হয় বঙ্গই ইক্ষরবির অলিমি, বঙ্গে করা যাইতে পারে। কোইথাটুরে আখের ফুল হয়। সেখানে যেমন সুলভ, ইক্ষও তেমন সুলত হইতে পাৱে পুণ্ডক ইক্ষু এখনও প্ৰসিদ্ধ, এবং বঙ্গের ই ও গুড় এখনও ইং ১৯১৩ সালে সমস্ত দেশে ৭৫ লক্ষ বিষয়ে আখ চাব ইক্ষ প্ৰাজ্য বীজ নিৰ্ব্বাচনে মন দিয়াছেন। কিন্তু, আরও উত্তম নিত্যগোপাল মুখাৰ্জী লিখিয়াছিলেন, “বঙ্গদেশে হইয়াছিল তন্মধ্যে ৪২ লক্ষ বিধা উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে, ১২ এক উপায় আছে । এই দেশেরই ভাল ভাল আখ সব সাড়া ও খড়ী আৰ্থ শ্ৰেষ্ঠ এক-এক গণে এ লক্ষ পঞ্চাবে । অৰ্থাৎ যে দেশ আথের নয়, সে দেশে চাষ প্ৰচলিত করিতে পারিলে স্থান পরিবর্তনে আথের কামাগ জাত শ্ৰেষ্ঠ । তথাপি বোধ হয় ভারতবর্থের মধ্যে হইতেছে ; যে দেশ আখেরা সে দেশে চাষ হইতেছে না বাড়িতে পারে, দেশের গড়ও অধিক হইতে পারে। যখন বিবিধ প্ৰসঙ্গ পণ্ডিয়া, খামাড়, ও খড়ী শ্ৰেষ্ঠ। যে আথে ভাল ও জাবার চীন আসিয়া বঙ্গ বোম্বাই ও মধ্যপ্রদেশের আধাৰ বঙ্গে আখের ফুল হয় না, তখন ভগাঙ্গারাই ভাল জাতের অধিক গড় হয়, তাহাকে শ্ৰেষ্ঠ বলা যাইতেছে বঙ্গের কমাইয়া ফেলিয়াছে আখের ( আখের কেন, যাবতীয় শক্ত মানুষ চাই উৎপত্তি করিতে হইবে । বঙ্গে আমের কত জাত হইয়াছে, এই যে িবশেষ, তা কি আধুনিক ও অ্যাককি ? ব: ধরা পঢ়িতেহে । পেী ও ক হইতে মাত্ৰাণী লাহোরী সাহানপুরী সবই কলি ( bud )-জাত variety) আথেও পৃথিবীর বহুসংখ্যক বিখ্যাত লোকের জীবনচতি আলোচনা কালের ভূয়োদৰ্শন না থাকিলে, জলবায়ু অনুকুল না হইলে ও পুনাই পাঁও বা পুথি, স্পষ্ট দেখা যাইতেছে । উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে চোখ’ হইতে নুতন জাতের উৎপত্তি হইয়া থাকিবে ই করিলে দেখা যায় যে অনেকেরই খ্যাতি গড়ে ৫ ৰ ভাল ভাল আখের চাষ হইতে পাতি না সরকারী যিবিজ্ঞাথের উপাধ্যক্ষ পেন হাদী সাহেব পেীতাকে বিদেশী উপায় অন্নসাধা, এবং শী অবলম্বনের যোগ্য আখের অসুদ্ধ বয়সে উচ্চতম সীমা পোঁছিয়াছিল। অভিজ্ঞতার মনে করিয়া ভুল করিয়াছেন অন্য দিকে চীনা অ্যাথকে দেশী দেশে আখের চাষ বাড়াইতে মনোযোগী হইলে দেশের সাহায্যে বুদ্ধি বিবেচনা পাকিতে সময় লাগে । মোটা ভারতবধের মধ্যে বোম্বাই ও বঙ্গের ইন্ধু ও কৃষি উৎকৃষ্ট । কিন্তু, বলিয়াছেন উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পক্ষে গোঁও ৰিসেশী হইতে পারে, অধিক হিত হইবে । উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল গমের দেশ, সেখানে ধরিয়া লইতে পারা যায় যে গড়ে পঞ্চাশ বৎসর বয়সে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে কৃষি সমধিক সে প্রদেশ ওীক্ষৰায় উত্তরে, ইক্ষুর কারণ ইহা অাদি স্থাৰ বঙ্গদেশ সে প্রদেশে মাদ্ৰাহ্মী পেীও গমে মন দিলেই ভাল হয় । মানুষের মানসিক শক্তি পরিপক্ক হয়। ইহায় মানে উপযোগী নহে। ফলে, আণ সর, সর, ছোট ছোট। পাবেও তাই পুনাই পোঁতার চাষও হয় এই সব বিশেষণ হইতে হাদীসাহেব in Dr. Barber arieties in opinion the এসব বিষয় কৃষিবিভাগের কতারা নিশ্চয়ই চিন্তা করিয়া- নয় যে তাহার আগে মানুষ নাবালক থাকে, বা the grea মে পড়িয়া থাকিবেন। দেশভেদে একই আখ কিছু কিছু পাতি ugarcane area of the north of india are among the না হইয়া বা না। পাঁও আখ লম্বা মোটা, সাল ছেন। এখানে এই প্ৰবন্ধ হইতে দেখা যাইবে, ভারতবর্ষে পর মানুষ আরও অধিক বিজ্ঞ বা বিবেচক হয় না, া port in the wor "- 4ki is limit কিন্তু মাতে ছাড়াইতে পায়া যায় see "watts con.praj, বহুকাল হইতে ইক্ষুকৃষি হইতেছে, কতকাল হইতে যে সব মানুষের পক্ষেই এইরুপ একটা বাসের রেখা টানা ধার দ্বাৰাণা সরকারের ই-এাজ । স্বাসড়ো আখও এই প্ৰকার। চারক ও সুশ্ৰতে 'শ' বিধাতার প্রতিষ্ঠিত বিশ্বের বিদ্যালয়ে সরকারী কি উত্তর ও পূৰ্ববঙ্গের গাথ সম্বন্ধে কোন পুত্ৰক পাইলাম না, আমায় হইতে মরা দেশে বাণী । হাতের তীয় ক’বইতে দুৱাটে স্বাdী লক্ষণ দিলে কতকটা স্নান হইতে পারে। কিন্তু কায় বিদ্যালয়ের মত প্ৰবেশিকা পরীক্ষার কোন নিৰ্দিষ্ট বয়সের নও নাই। এই কারণে পশ্চিম বঙ্গ (বৰ্দ্ধমানের । অপর নাম বাস্তার হইতে ওড়িয়ায় ‘কায়ারী, চাকা সময় আছে, বা উৎসাহ আছে ? যদি কাহারও থাকে, তাহা সরকারের কমচারীর থাকিবার কথা কিতে হইল। পুণ্ডিয়া ও তামসাড়া গাতে ছাড়াঘা থাইতে পরে সীমা নাই। আমরা কেবল মোটামুটি একটা বয়সের কথা বা হইতে লাহোরে ‘কাঠা, বৰ্দ্ধমান ও এই স্নাতবিতাগ স্বারা একটা ফল হইতে ও পশ্চিমে 'গাণ্ডারী পাতি । এদেশের আথের স্থির ও অগ্নি ধৰ্ম (character) কানা বলিতেছি । যায়, কাজলী পুী ও খড়ী গায়া যায় না। মুখাজী চাটগাৱে পাটনাই ও ওড়িা 'থী ; কোশতৃৎ’, ‘কাশক, ‘কোশকার’ হইতে চাকা খেরও প্ৰশংসা করিয়াছেন । এই পাটনাই পুণ্ডিয়ার জাত হইতে প্রদেশে ‘কশা ঘাহঁত, বৃক্ষ-বধান ( plant breeding ) ক্ৰমে ইক্ষুৱ উন্নতি সম্ভাবনা ‘কুশইৱ’ ও মালহে ‘শিক্ষা' নাম, এবং লগে পাশ্চাত্য বহুদেশে মানুষ পঞ্চাশের পরও অনেক বৎস পারে। থাইৰায় পক্ষে ঢাকায় বা বঁচিয়া থাকে ; শুধু বাচিয়া থাকে না, পূৰ্ণমাত্ৰায় কাৰ্য্যক্ষ রা ভাল। হামলাড়া বা পোর ‘পোক’ শব্দ সোধ হয় ম’ পর ' শপের অপবংশ । পৱনে ডাম দেণ হইতে জালা, দা গাম পীতহবিং সার কবলিয়া হামলার অর্থ সন্ধি, ইষ্ট । কিন্তু, বাঙ্গালায় 'পাৰ' বুঝায় । সে যাহা ছটফ, অত তাহার লিখিত বার জাতের ৭ বৰ্ণনা করিয়াছেন । তিনি থাকে তাহারা যুদ্ধে সেনাপতির কাজ করে, রাজকাৰ্য্যে বোধ হয়, ইহা শতপোৱক বলিলে বাহা শত বুদ্ধি —ব প্ৰথি, অতএব পাব শাহ ইয়ং শ্ৰেণী কৰিয়াছেন, পৌণ্ডক ও জীয়কে করা অধিক মীর কাজ করে, বড়-বড় ব্যবসা চালা, কঠিন-কঠিন পেী আখ, পূর্বকালের পেীক হইতে স্নাত। পেণ্ডিয়ার বহিত অৰ্থাৎ পাব চোট ছোট । ‘পুরী স্নাথের পাৰ ছোট ছোট। নীলগে বংশক এই প, কিন্তু, সখার ( অৰ্থাৎ সে গাদ বেণী ; ; রংশকের পর বিষয়ে পুস্তক লেখে, কঠিন-কঠিন বিষয়ে কলেজে অধ্যাপনা শ র, কান্তা, তাপস, ও কাঠ । সূচিপত্ৰ, নীলপার, নৈপাল, দীৰ্ঘ সাড়া অনেক সাজু আছে। কাকারে নহে, সে ও অৱকোষে 'সাল' একটা ইক্ষুতে । পুণ সের হয়।কাজী আগ করে, এবং আরও অনেক শ্ৰমসাধ্য কাজ কল্পে কি, ঈষৎ কায় কালীন আছে ? বালী পরীক্ষা পৰ্ব্বারা আছে। ত্ৰতের বারজাতের নাম—পেী, তীক, শেক ে এায় এই মামের এক জাত আছে। বিভিন্ন প্রদেশের সমুহ হাঁ বৎসর বয়সের পরেও অনেকে ইহঁপ নানা কাজ ফয়ে। দিলে মন্দ হয় না শতপোক, কাপ্তার, কাপল, কাঠ, সূচিপত্ৰক, নৈপাল, বীৰ্যপত্ৰক, কোশকারেও ইক্ষু-শৰ্কয়া অধিক মাৰ লক্ষণ একত্ৰ করিলে বোধ হয় সে সব কদেকাৰে আমার দেশে প্ৰতিভাশালী বিখ্যা একজন লোক হে লপোৱ, কোশ । এই বার জাতের মধ্যে চরক পেীক ও গোন্ধা দিক অতিমধুর, মাঝে মপুর, আগায় ও চোখে । গাইঠে স্বৰ্গত হইল ডাঃ লীখার ও মন্দিৰ হইবে । বিশ বৎসর ৭০-এর পর বাচিয়া থাকেন নাই, বা এখনও জীবিত ৮ ৰু এই দুই নাম করিয়াছেন । নাম সাদৃষ্ঠে ব্যনিৰ্ণ ঠিক সাহেব অনেক আগের জাতের লক্ষণ নির্ণয়ে এালী বৰণ ।” কটকের কাজলা বাপের পাবের ও গাইঠের ব্লসে শৰ্করায় হে । কিন্তু, এ ছাড়া উপায় যাই । ই হাজার আড়াই হাজার ছিলেন । কিন্তু মানুষের মুখের কিংবা ধান্তভেদেয় লক্ষণ লেখা স:, লৰণে ভৰ্ম্মে : তাহা নহে; কিন্তু এই বয়সের পরও যাহাঁদের অৰ্থাৎ ক্ষের পক্ষে খাইঠ অধম পূৰ্বেদ দাম লোকমুখে বিকৃত হইবার কথা । তথাপি কয়েকটা অ-সাথ, ইভেদেও তেমন । ক্ষেত্ৰভেদে ভ্ৰাতায় হইবে খাইলেও খুঁথিতে পারা যায় মনের সামৰ্থ্য, এবং কণিষ্ঠতা অটুট ছিল বা