পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী—বৈশাখ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড কথা কইতেন ঠিক তোমার , অামারই মত। ইটালীয়ানদের ছিল। অমন মানুষ যে কেন আমন বিয়ে করেন তা যা হোক গল বলতে হবে । ী র বউ বা গাইত, অমন ভগবানই জানেন । ইচ্ছে কন্নোই ত দেশের সেরা তুমি যে শোননি । একদিন আমাদের এখানে স্বামীর মেয়েটিকে ঘরে আনতে পারতেন আর এতদিনে নাতি সঙ্গে চা খেতে এসেছিলেন। মি: গিলফিল হেসে বনে নাতনীতে ঘর ছেয়ে যেত । তার মনে করে দেথ দেখ পাটেনগিন্ধি, আমি আমাত্ৰ স্ত্ৰীকে শেপাটনের ছেলেপিলের উপর ওঁর কিরকম টান চাইতে সাজানো-পোছানো বাড়ী দেখাতে আর সকসের পাটেনগ্নিগ্নি পাঙ্গীসাহেবের গৃহলক্ষ্মী বিষয়ে যা দুটি সেরা চা পাওয়াতে নিয়ে এসেছি। তোমার গোয়াল ঘর, একটি কথা জানিতেন ফেনাইয়া ফাপাইয়া তাহা তিনি ভাড়া ঘৰ সব কে দেখাও, তারপর উনি তোমায় একটা প্রায়ই এমনি করিয়া গল্প কবিতেন অবশ্য তাহার জ্ঞানটা গান শোনাবেন এখন তা গান তিনি শুনিয়েছিলেন নেহাৎ অল্পই ছিল তাহা ত দেখাই যাইতেছে। গিরি বটে। তার গলার ওই আওয়াজে ঘরটা যেন গনগম গৃহিণীর শেপাটনে আসিবার ভাগেকার কথা এই গঙ্গামোদী ছিল; আবার খানিক পরেই এমন নরম হয়ে নেমে রমণীর জানা ছিল না, মি: গিলাবিলের প্রণয়-কাহিনীও আছিল দেন বুকের কাছে এসে কে গুন নিয়ে হার অজ্ঞাত ছিল কিন্তু প্যাটেন-গৃহিণীর মত আমিও গল্প লিতে তারপর তার কখনো শোননি বোধহয় । ভালবাসি । পাঠক যদি পােী-সাহেবের প্রণয়-নিবেদন ও “না ; তখনই তার শীর ভাল ছিল না ; আৰু ক’মাস বিবাহ সম্বন্ধে আর কিছু জানিতে চাহেন তবে তাহার কল্পনা পরেই ত মীরা গেলেন। মোটর উপর এগায়ে ছমাস শক্তিটুকুকে একটু পিছাই। গত শতাবীর শেষভাগে ছিলেন কিনা সন্দেহ । সেদিন সন্ধোতেই কেমন যেন মনমরা লইয়া চলুন, অণর মনোযোগটা পরের পরিচ্ছেদে আগাইয়া মতন দেখাছিল। অত যে গোয়াল-র দই ছানা দেখালাম দি ন তা খেয়াল করেন বলে ত মনে হ’ল না। স্বামীকে ধুনী ( ক্ৰমশ করবার জন্যে ওই এক-রকম ওপর ওপর দেখলেন শ্ৰীশাস্তা দেবী পাৰ্জী সাহেবের কণা তার কি বলব ? মেয়েমানুষকে অনন কাৱে সৰ্ব্বস্ব করে তুলতে আমার মামি কোনো পুরসমানুষকে ডাক দিয়ে লেখিনি। তার দিকে যে চাইতেন যেন ঠাকুরের পুজো কছেন, তার পথে হেঁটে ধেতে তার পায়ে ব্যথা লাগেবার ডাক দিয়ে ঐ উদার আকাশ বলছে যে আমায় ভরে নিজের বুকান পেতে দিতেও মেন এক পঃ একটা প্ৰাণে কত ধরে, কতই যে না রয় সেথায় দিয়েছেন। আহা বেচারা ; বউ খন মরে গেল তখন তপন শশী ধরে মনে হ’ত তারও প্ৰাণটা বুধি ওই-সঙ্গে বেরিয়ে যাবে লক্ষ তারায় আলোক করে একদিনও কিন্তু তেখে পড়েননি; সেই ঘোড়ায় চড়ে লৌহিণী বসুন্ধরা লোতে ভেসে যায় । গিৰ্জ্জয়সিয়ে আপনার কাজ নিয়ম মতই করে বেড়াতেন। আছে আলো আছে আঁধার চহারা যা হয়েছিল, মানুষ কি ছায়া বুঝার জো শ্ৰাবণ-বাতে বারির ধার নেই চোখ দুটো যেন মড়ার মতন । বার সাধি অঁাকে : পাগল-করণ গন্ধে ভরা বসন্তের মঙ্গয়-বায়ু । ছে শীতের কুহেলিকা বিয়ে করে িকছু ? টাকাকড়ি পেরেছিলেন নাকি বিতেরই প্ৰলয়-শিখা আরে আমার কপাল! বিধ-পত্তি ও সবই মি: উৰ্দ্ধে তবু ধ্ৰুবতারা, দিশহারায় পথ দেখায় গিলক্ষিণের মায়ের । তার টাকাও ছিল, বনিয়াদী বংশ৫ ঐপ্রিয়ম্বদা দেবী ১ম সংখ্যা } পঞ্চশস্য ঞ্চশস্য—ছোট গল্প রচন নিঃশব্দ অদৃশ্য কামান শত্ৰুর অঞ্চ দাকিরা শক্ৰংক দেখিতে পাই, শার কাদানের শব্দ শুনি পাই অথচ, নিজেদের কামানের পক্ষ নাই বা এপ ঘটলে যুদ্ধে স্বয়লাভ করা সহজ হইয়া ব্যাসে । যুদ্ধে, প্ৰদান অগ্ৰ কামান ; কি কামানে শপও ক ধা এবং কামানকে অথও করা যায় না, একেবায়ে নিঃশব্দ ও কামান তৈরি করিতে পাৰিলে যুদ্ধাঙ্গরের অনেক ঋ মিষ্টিয়া যায় আজকাল ধুনীন বা প্ৰস্তুত হইতেছে কিন্তু কেবলু ধুমহীন হইলেই চলিবে না ণ্ডে লাগিলে বন্দুক বা কামানের মূথে হাগুন বিলিক য, সেইটি নিবারণ করা চাই । কারণ ব্লাৰে এই আগুনের বিলিক দেখিয়াই কামান কোথায় আছে টের ও যায় । বাৰ্ম্মানো কামানের মুখের আগুনের বিলিক কাইয়াহে যদিও, এ কারে বঙ্গ করিতে পাৱে নাই সাঙ্গ সঙ্গে করে . জাতীয় খুম মিশাই এই ফল পাওয়া যিছে ; আয়ও তামে পাইবাৰ অন্ত নানায়ক জিনিস পরীক্ষা করা হইয়া—- ভাসালি, ক্ষার সাবান, জন-জাতীয় জিনিস কি দাখা গিয়াছে আগুনের গ্ৰন্থতি বিলিক কমাইলে বেয়া পরিমাণ বাড়িয়া যায় । সেইজন্য এই উপায়ে যাদের কামানের শব্দ নিবাণে । বিলিক কাইলেও বিশেষ ফল হইবে মা মা কামানের গোলার পশ্চাতে দে দা গোলা কিবা কামানের শব্দনিবারণের কাজে লাগানো হইয়াহে চার হইতে ছ গ্যাস বাহির হয় তাহাক কোন প্রকারে পাতলা বা ঠ ও কবিঘা দিতে পাৰিলে ভালে ইঞ্চি লম্বা এবং ড়ে ইঞ্চি বাস মাপের একটি নল আগ্ৰোয়ে তা মুখে গাইয়া দেওয়া হয় । বি দেখিলে নলের ভিতরকার বাৰা বোকা যাইবে গান বাহির হইবার সময় এই মলের গোল ৰায় মধ্যে পাক খাইয়া উহা ক্ৰমশ ধীরগামী হইয়া আসে, এবং অবশেৰে যখন লাহির হয় তখন চারিদিকে বাতাসকে অতি অল্পই আন্দোজিত করে, তাহতে শৱ কম হয় এই কলটির নানারকম সংস্করণ হইয়াছে। কয়েকটিতে শব্দ এবং অগ্নিশিখা দুই-ই বন্ধ করা যায় কতকগুলি কল ধৰা ধরণের কামানে বা ‘মেসিন গানে ব্যবধত কিন্তু বা তাতে কালগুলি বিশেষ কাজের হয় নাই । কামানের শব্দ কমানো বিশেষ প্ৰয়োজন কামানের গভীর শৰে সৈনিকের মনে সাহস আসে, কিন্তু অনৰন্ত ঐ শব্দ শুনিতে নিতে অধিকাংশ স্থলে সৈনিকের স্নায়ু দুৰ্ব্বল হইয়া পড়ে । স্বপক্ষেয় কামানগুলি অঞ্চ এবং নিঃশব্দ হইবে এবং শত্ৰুপক্ষে গোলা লি নিক্ষেপ করি। প্রচুর ধূম এবং মৃত্যুর বিভীষিকা সৃষ্টি কান্বিৰে, নিজেদের দিকে সব শাস্ত থাকিবে কিন্তু শক্ৰ শ্ৰেণীতে কামানে গালা ফাটা ভীষণ কোলাহল ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি কবি,--- হইলেই ঠিক হয় । তাহারই চেষ্টা চলিতেছে । কাধানের শব্দ নিৰাৱণের আধুনিক যন্ত । পাওয়ায় সম্ভাবনা। এক সেকেণ্ডে কশত ভাগের মধ্যে একপ করা ছোট গল্প রচনা একজন বৈজ্ঞানিকের মতে যথাসময়ে কানিক লওনেয় Nas's Magazine এর সহকাৰী সম্পাদক ছোটগল্প পনের বৎসর পূৰ্ব্বে রচনা সম্বন্ধে একখানি পুস্তক রচনা করিয়াছেন তিনি বোলজন সঙ্গে বন্ধ করা যাইতে পারে বা অগ্নিশিখা ও শব্দ নামজাদা পগাসিকের ছোটগল্প, না সম্বলে সংগ্ৰহ কৰি বহির হয় কামানের মুখ যে গ্যাস তাহার নিজের অভিজ্ঞতাল মতপ্ত পুস্তৰে সন্নিবেশিত হইয়াছে কামানে মুখসংলা লোহা নলের কয়েকটি কুরির মন্থকার বলেনচৰাকৌশলশব্দসম্পদ, কল্পনা, মৌলিক ভাৰ আঁৰ প্ৰস্তাবিত উপায় শামি এবং তীয় পৰ্যবেক্ষণ-শক্তি থাকিলে যেকে ছোট না হত