পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী জৈষ্ঠ ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড কো ৰাপং কো তোমধেী (জ, ১, ২, ১৭ } করিবেন, নহিলে তাহার শক্তিতে ও রাজো আৰ্যাত কে ইহাকে সঙ্গীত দিল, কে ইহাকে মৃত্য দিল । লাগিৰে এই মানুষ পাপ । সে ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰি বলিয়া শ্ৰেষ্ঠ যদি সেই নহে । সে ধৰ্ম্ম সমাজ আচার প্রভৃতি সব প্রয়োজনবন্ধনের অতীত। তাই সে মনুষ্য-বস্ত নহে তাহার অপপ ব্ৰাতা অতিথি হইয়া ( গৃহাশ্ৰমীর গৃহে আসে সৌন্দৰ্য্য, অপরামহিমা সে যদি অনান্য হয়, সে য ক্ৰীন ( জাত্য ) হয়, তবু, সে মানুষ বলিয়াই তাহার স্বামনতুপেতা ত্ৰয়া ব্ৰাতা ক বাৎসীবাতোদিকং ব্ৰাজ্য পায় তা হপাতে প্ৰিয়ং লাপ্ত ( ,১৭:১১ অনুপম মহিমা ব্ৰাহ্মণ-ক্ষত্ৰিয়াদি মানবকে যখন আপন আপন পরিমিত আসন দেওয়া হইল তখন ভ্ৰাতা সেই গৃহপতি নিজে উঠিয়া তাহ tার কাছে গিয়া বলি পরিমিত আসন লইতে আসিলই না। … স্বৰ্গের দিকে শিৱ “কোথায় তোমার বাস ? এই জল, ইহা তোমাকে তৃ । উচ্চ করিয়া সে বাড়াইয়া হিল । সেই ব্ৰাতোৱ বিসন্ধে খযি হক তোমার বাহা প্ৰিয় তাহাই হউক । নেদনুতোত্য য়াদ বাতাতিজ বোম্বাধীতি । সে সম্বৎসর উচু হইয়া খাড়া পাড়াইয়া বহিল ; তাহাকে দেবতারা বলিলেন, হে ব্ৰাত্য বসিছে না কেন ? সাঁহীদাসী দে সংরস্থিতি সে কহিল সামাকে আসন দাও । গৈ ব্ৰত্যার স্বাসী সমস্যারন । ( , ; সেই স্নাতকে তাহারা আসন দিলেন খ্ৰীষ্ম ও বসন্ত সেই আসনের দুই পায়া, শরৎ ও বৰ্ষ তাহার আর দুইখানি পায়৷ পৃথিবীই তাহ মান বেদ আস্তরণ ব্ৰহ্ম উপবাণ । ( , বেদ হইল সেই আসনের আস্তরণ, স্তবমন্ত্ৰ হইল তাহাৰ উপাধান স বিশোচল । অং সা চ সমিতি সেনা চ সুরাবাচ - সে জনসমূহের দিকে চলি তাহার পশ্চাতে সভাসমিতি নো সুরা সবাই চলিল । সেই বাত্য যদি ব্লাজার গৃহে অতিথি হয় জোতিধি গৃহানাগাদ রাজা তাঁহাকে নিজের অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ, মনে স্বয়ং ত র নিকট পিয়া বলিবেন “হে ভ্ৰাতা, অনুমতি তো এখন যজ্ঞের আহুতি সম্পন্ন করি চাতিস্তম্বো হান্নাতহে থাৎ যদি সে অনুমতি করে তবে যজ্ঞাতি সম্পন্ন কবি না অনুমতি দিলে কৰিবে না । এই অথৰ্বণ ঋষিগণের নিকট যেমন এই পৃথিবী, যে এই মানব, তেমন সবই প্ৰিয় এই প্ৰকৃতিকে তাহানের কি আনন্দ রাত্ৰিৰ শোভা দেখিয়া ঠাৱা মনে হইল পাঞি সেন একখানি খচিত পানপত্ৰ স্তাদি স্নালি মাস। ন বিষ্ঠা চুতী নে শী পুথি প্ৰতি ঃ দিবা ন ক্ষম । হে রাতি, তুমি সংস্কৃত পনেপাত্রের স্বায় মনে তুমি কল্যাণী চকুতে পরিপূৰ্ণ, কত কৃষ্ঠা আমাকে তুমি দেণ কি উফল দিব্য ( বসনানি তুমি পরিধান করিয়াছ বিশ্ব প্ৰকৃতির প্রতি এই যে দাদ, মনেৰে মহীতে এই অপূৰ্ব্ব প্ৰীতি, ইহাতেই আখৰ্বণ ঋষিদের শিল্পের আ ভরিয়া উঠিতে লালি যে-সব কবি এই বিশ্বের হয় ও সৌন্দৰ্য্যকে বা অথর্বণেরা বুঝিতে পারিলেন কালো অধো বহতি সপ্তগ্নিঃ সংক্ষে। অজয়ে ভূমিতো তারোঙ্গি করয়োদিহিন্তে চ ভুবনানি বিধা । (, , ২য় সংখ্যা ] ভারত-শিয়ের ত্ৰৈগুণ কারণ সঙ্গীচী গ্ৰন্থতধীৰ্থ অঙ্গর অশ্ব দিয়া গৰ্ভস্থ সন্তানের নামের অন্তেও শাস" আছে : কোনাে এক লিয়াছেতােহা ( বৰ্ণবগি । মৰ্যদৰ্শী কবিগণ বঙ্গে বসিয়া সেই খৰি তাহাব উত্তমীয়া খ্ৰীৱ সন্তানদিগকে তাহাতে আরোহণ করেন । বিশ্বভুবন তাহার চক্ৰ । আঁসির রিয়া, ইতরাল সন্তানকে উপেক্ষা করেন । ইয়ায় এই অক্কণ , পুত্ৰ মাের কাছে বলিলেন পিতা আমাকে অপমানিত কবিগণ যে সৰ্ব্বরপে অনন্তকে দেখিতে পান কাদিয়া “ কেবল তাদের তপস্যার বলে। লীলাময় অনন্তেৱ ৰূপ কৰিছেন। অামাকে কে তবে বিদ্যা দিয়ে তর সৰ্ব্বপ্নে পরিব্যাপ্ত তাহা কেবল তপস্বীয়াই দেখেন বলিলেন “আনার আর তো কোনো সম্পদ নাই, আমরা নাগাৰাৱ তনু তপ্ত সেই এই লীলা স্পৰ্শ করিতে পারে । মাতা পৃথিবীর সন্তান, সেই মীর কাছে তোমাকে লই৷ বিতং তে বিতত পাতে প্ৰভুৰ্গাত্ৰাণি পরোবি বিশ্বতঃ যাই । তিনি তোমাকে দীক্ষা দিবেন। ভূমিদেবতা দিবামূৰ্ত্তিতে প্ৰত্যক্ষ হইয়া মহিদাসকে সামসে, , , দিব্য সিংহাসনে বসাইয়া চিন্ময় দীক্ষা দিলেন। মহীর স্তবের অধিপতি দেবতা, তোমার পবিত্ৰ তনু বিশ্বের কাছে ইতবার পুত্ৰ দীক্ষা লইয়া মহীয় জীবন্ত দ্ৰ সৰ্ব্বত্র পরিব্যাপ্ত। তপস্থায় অতপ্ত ( অতএব প্ৰত্যক্ষ করিতে লাগিলেন প্ৰতিদিন নবন বাণীতে যাৱত সে তাহা স্পৰ্শ কবিতে পারে না তনু তথ্য বিপূৰ্ণ মঞ্জীর এক-একথানি পত্ৰ খুলিয়া যায়, আর যে ত তোনার তপস্তাকে বহন করে, সেই নুই ই প্ৰত্যক্ষ ও ধান করিয়া মহাকবি হই তোমার সম্পৰ্শ লাভ করে । - উঠিতে লাগিলেন । নব নব ধতুি বাণী, প্ৰতিদিনের বাণী , কৰি সেই রাপের ক্ষপ দেখাইয়া দে, সীমার মধ্যে গন্ধে শৰ্ণে শব্দে ৰূপে, সে পদ্বিপুৰ্ণ বাণী পাই বালক সাধারণ শিীয় স্নায় বৰ্ণ স্বাগ৷ এই কৃতাৰ্থ হইয়া গেল। ইতার পুত্ৰ বলিয়া তার নাম ক্য না দেখাইলেও কবিকে ঋগেলে বারে বারে কা হইল “ঐতরেয়" এবং নীর শিষ্য বলিয়া তাহার নাম হইল দিব্যাণীর উৎস বলা হইয়াছে। তিনি ছনে ও সুরে “মহিলাস হারই রচিত ব্ৰাহ্মণ থেদের ব্ৰাহ্মণ ইয়া এই উদ্ধে সাধন করেন । এই ব্ৰাহ্মণে আৰ্য্য অনাৰ্ঘে চিন্ময় ও মৃগয় বিদ্যা ভারতের মধ্যে মৃণা ও স্মিয়ের এই বে চনংকা সাশ্চৰ্গা নিশ থাইয়া জীবন্ত বিদা হইয়া উঠিয়াছে । ইহাতে বিস্তু মিলন ঘটল তাহাতে “ছায়াতপয়ারিব” শিয়ের বহু বহু সহাবাণী ধ্বনিত হইয়াছে। ইহাদের মতে সঙ্গীত কৃৰ্ত্তিটি মনোহর হইয়া উঠিল ই ইহাদের কাছে দেবশিল্প, এবং অন্ধান্য শিল্প তাহারই অনুসরণ করিয়া শিল্পের এমন আদৰ্শ পাই যে তাহা অপেক্ষ বা গভীর শিলকে মুঠিমান করে জিও কেহ বলেন নাই । উপসংহারে শিল্পের ও শিঙালি শংসন্ধি দেবশিল্পনি সম্বন্ধে ঐতরেয়ু ব্ৰাহ্মণ হইতে কয়েক প্তি বলিঃ কৃতিহি নিমিতে । হস্তী কংসে ৰাসো হয়গামতীৰ্ণ গল ঐতরেয়, , ও,২, ]] কার বক্তব্য শেষ কবি এই দে সঙ্গীত গান করা হয় তাহা শিল্প, তা দেব খেদের ঐতরের ব্ৰাহ্মণ এক অপুৰ্ব্ব গ্ৰন্থ কবেিত শিল্প এই শিল্পেই অনুকরণে হস্তী (দহাদির দ্রব্য), আছে এক ধিয়া এক পত্নী ছিলেন,-“ইতা।” ধ্ৰুংকই কাং, বঙ্গ, হিরণ্য, পথ প্রভৃতি প্ৰস্তুত হয় । (তামসিক ও তা বলে অনেকের মতে ইনি শূদ্ৰই িছলেন তাহার জেসিক শিল্প যথাৰ্থ শিল্প তবে কি ? আচারী এই বলে বৈষ্ণৰ সংপ্ৰায় শ্লোকটির মুসা দ কবিয়া শিলং মিণিমতে এবং বেদ যদেব শিল্পাধী । ( ঐ , , এই উপায়ে “ত প্ৰস্থ হইয়া যিনি জানেন এই শিল্প দেবশিল্পেরই অনুকরণ তিনি যথাৰ্থ শিল্প প্ৰাপ্ত হন সামানিকৃত তৱোঁলোচনা