পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৪ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড হাত খানি পিছন দিকে টানিয়া বাধা হইল, পাছে বাৱে কোমল শুদ্ৰ দেহ দিয়া দেহ আবৃত কবি কলাকের সের জনে লোহার গোলা বাধিয়া দেওয়া হইল পাছে পাগলের মত সে চীৎকার করিয়া উঠিল ওগো শেষ হির হইয়া বেত না থার জেল দারোপা ক্ৰোধে উন্মর প্রায় যা আমার মারো আমা মাৱে৷ আমার কথা ইহাতে কোড়া ধুৱাইরা প্ৰাণপণ শক্তিতে এক-একবার এই অপরিচিতই আমার স্বামী অামার দেবতা । আঘাত করিয়া বলে—কি হে ! এখনো সুন্দী লাভের আমার স্বামীকে বাঁচতে দাও । স্বামী-হত্যার আশা ! সুন্দরী ৰেী ৰিয়ে করবে না ? এইবার বিয়ের নাচ খেকে আমার বাচা, আয় হল বলে । কেমন মজা সুশে বন্দোপাধ্যায় টোবোরগা প্ৰাণপণে খাতে ঠোট চাপিয়া ব্লছিল, পাছে ণোয় চীৎকার করিয়া উঠে যে লোক তাহার শাস্তিৱ অংশ ইয়াছে তাহার দে ভালোর লোভ ইতে টপ টপ করিয়া কৃষির ধারা করিতেছে । সপা পাৰিয়াম ৰেত পড়িতেছে । অ্যানা যতই দেখিতেছিল তামার মুণে চাহিয়াছি, তাইতে হল রোর, অন্তই তার চেতনা যেন লুপ্ত হইয়া আসিতেছিল । ভালো আমার ভালোই লাগে এই ত আমার দোষ । পৰকাশ হা হইরা গেল । টোবোৱগা বলিল মেলে আমার আকুল অ্যাথি ২জি ই বলেক চেয়েই থাকি সাহস যে করে দশ ঘা লগাই ?” তাতেই তোমার কিই বা হল এমন বিশেষ ক্ষতি অ্যানার দম বুকি বন্ধ হইয়া যায় tাদেশ দিকে তাকিয়ে থাকে ব্যাকুল বসুমতী । এক-এক যা পড়ে আর তার বুক ভাঙ্গিয়া দাইবার উপক্ৰম হয় । একটি ন ফুটলে গাছে সাই ঘ গ ইয়া গেল কশাক বলিল ই কনির কাছে জোদারোগা উন্মত্ত হইয়া বেত চালাতে লাগিল চুরির আশায় ফিরে হিংস্ৰ জন্তুর মত, সঙ্গতানের মত সে টোবোরগাকে আক্ৰমণ উধাৱ প্ৰকাশ হাজার হাজার পাপীর গানে ঘিরে হালো আমার ভালোই লাগে বিল টোৰোৱগা বিচলিত হইল না ; নীরবে সব সহ কলি দেহ ও মন ভাবেই মাগে অ্যানার ভাগে এখনো ত্ৰিশ ঘা বাকী মজুত ফের উপর হইতে টোবোগা দেখিল আন সংজ্ঞানের এ কথা মোর করতে স্বীকার নাইকো কিছুই লাজ, ºায় সম্মুখে চাহিয়া রহিয়াছে তি কণ্ঠে সে বলি তোমার সাড়া পেলেই চুটি ফে খি সাদা বা কি থে সে বলিল—“আরো দশ !” নৰু ই ঘা বেত গাইবার তুমি ছা । তু, বাকী পর আর তাহার কপা কহিবার শক্তি নাই দেহ নিজৰ সকল পেলে কে বল, তোমার দেখতে অছি সাজি চমূতি, নিশ্বাস পড়ে কি না পঢ়ে । পেলে সংসাবের বিদায় দেবো আই জেলদারোপা জিজ্ঞাসা কৰিল—“কিহে বাবাজি লো লোতে লু, যেজন, ীির জন্তে বাকী দশ বা খাবে নাকি ?” ভালো তরেই তা আয়োজন ; সে মাথা নাড়িয়া বলিল হ্যা ।” ইহার তৱে তাহান পরে রাগ করাই কি চলে সহসা অ্যানা মাট হইতে লাফাইয়া উঠিল। দুই হাত মন্দ লাগে মন্দ, ভালো ভালোই লাগে বলে ? দিয়া বুকে আবরণ ছিড়িা ফেলিয়াছটিয়া দিয়াটোবোরগাৱ বি বিয়াক্ত দেহ আবৃত করিল। আপনার অনাবৃত পরিপূৰ্ণ - ইংৰেজি হুইবে । ২য় সংখ্যা] দুই তার পক্ষী ; দ্বিতীয়, সহায় দুৰ্ব্বল শিশুর মায়া প্ৰেত ধি দুই তার এবং তৃতীয়, যে লোকের মধ্যে পাচে অন্ত নাই। ( ) পঞ্চানন ওরফে পঢ় পাছু বা পেচো আকারে দ্বাণ ফল বয়স যখন আঠারো বৎসর তখন তাহার তাছার শুকনো তোবানো মুখের মাকে বীর নাম মৃত্যু হইয়াছিল। তাহাদেৱ যে সামানা জমিজমা ছিল চোথা থাকা নাকটা তাহার তীয় কুটিলতা ও নিৰ্দয়াই ভাঙ্গারই উপস্বত্ব হইতে তাহাদের সচ্ছল ভাবেই চলিয়া যেন জয়ধ্বজা । লোকে এইজন্তু তাহাকে আর-এক লায় ঘাই ; এজন্তু বিধবা হইয়াও বীরশ্নের মাতা নিতান্ত দিয়াছিল নাকেশ্বরী—কিন্তু নামটা যে কেন লিঙ্কাচ বোধ করেন নাই । বীরেন্দ্ৰ লেখাপড়া শিখিতেছে হইয়াছিল তাহা নিৰ্ণ করা কঠিন এই বয়সেই সে বি-এ পাশ করিয়া আইন পঢ়িতেছে ; পঞ্চানন সামান্ত গোমস্ত হইতে অল্প কয়েক বৎসৱে মই বঢ়, ও বিস্থান ইয়া উপাৰ্জ্জনক্ষম হইয়া উঠিৰে ; মধ্যেই সদর-নাৱেব হইয়া উঠিতে পালি কেমন কৰি এই ভয়াতেই তাহার মাতা একাকী ছেলেটিকে লই তাহার একটু সামাল্ল ইতিহাস আছে স্বাধী ভিটায় পড়িয়া থাকিবেন অংশ করিয়াছি । গুণময় চৌধুরীর জীবনের মধ্যে প্ৰধাৰ সৰ ছিল কিন্তু তাহাকে অ ভভাবকীন দেখিয়া গ্ৰামের জমিদার ংহাৰ চিরযৌবন অক্ষয় রাখার সতত জাগ্ৰত চেষ্ট গুণময় চৌধুরীর জায় বৃদ্ধি কৰ তা পরে নিক লোকেরা টাইত বট ভঁৰায় বল উঠিল । গুণময় চেষ্টী ইটা বা বড় যাটের কোটা পোছিয়াছে, কিন্তু তিনি নিজে বা যোল আনি মালিক ; হার পরগনা দুটির নাম ইতেই বণিতেন তাতে আজ বিশ বৎসর ধরিা ভাষায় বন্ধ দায় জমিদাৰী আয়তনের আশা সাইবিশ হইতে চল্লিশ পণ্য বা বা উঠানাম একটি পরগনা ঘোড়ামার অপরটি হাতীক ভদ্ৰলোকের এক কথা বলিয়া বয়স সম্বন্ধে হা ফা অৰ্থাৎ এা হইতে ওয়া যাইতে ঘো মারা পড়ে এবং আমন বিশেষ কিছু নাচ হয় নাই ; এবং পাছে নিজেই যে বলিষ্ঠ হাতী সেও দিয়া ফেলে সাঠি হার মুখেরই উপর তাহাকে মিথ্যাবাহী বানাই মাত্ৰ তিনটি প্রাণীর খরচ তান, তার স্বী দাদেী এ স্নায় এই ভয়ে মাসে একবার কবিয়া তাহার নামে লি মায়া । সুতরাং হার প্রয়োজন অধিক হইবার কে লিপি শাসিত জাহাজ চুল শেল , তাহার ফলে থান কিন্তু তাহাব মান খাই চার কিছুতেই আ গোপ কখনো বা মরকৃষ্ণ এবং কখনো বা গোছা নানা করে অা বুদ্ধি কবির চেষ্টা বিচার গায় লালচে-কালো বা এমন উৎকট-রকমে পবল । ইয়া উঠিত হে বহিত । তিনি সকল বুঢ়াকেই সমীহ করিয়া চলিতে খন তাহার আর ধৰ্ম্ম অধৰ্ম্ম স্নান থাকি ন তাহার বয়সে বড় ত। যুবাদের গলা স্থা শাসন ও খাজনা-ভ্ৰাণারের কাক’, এমন বিষম যে ইয়াকি দিবার বাগ্ৰতা তাহাত প্ৰবল ছিল, এবং বে : হা প্ৰজাৱা তাহাব নামের ৭ অক্ষ ইটা একটু সাহস কথিয় তাহাকে নাম পরিা ডাকিয়া নিয়ে সমবয় নিয়া একটি বিশেষ হেরে সুরে এমন কবিয়া উধারণ বনিয়া স্বীকার করিতে পারে তাহার প্রতি ন্ধি যে তাহার নাম নিয়াই লোকে বুঝিতে পাতি উদলিত হইয়া উঠে, জমিদারী লেন হাৰ গুণ কত। তাহার একটা তিলে লাগিয়া যায় এইসব অকাজে গুণময়ের প্রধান সহকারী দুটিয়ালি ধূৰ্ত্ত পটু এই সুযোগটিকে পঞ্চানন । লোকে তাছাকে আদর করিয়া পেচো জমিদায়ী সেরেস্থায় একটি গোমস্তার কাজ পাইয়াছিল লাভাকিত এবং সেই আদৱে ডাকের অবস্থা-বিশেষে তারপর গুণময়ের বয়স দেশবিমাণে মিতেছিল নেই স্নামে হইত—প্ৰথম, লক্ষ্মীর বাহন স্বনামধন্ত অনুপাতে নিজের বাস চটপট বাড়াইয়া ও জমিদায়ে