পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৪ " ళ . پ.م. - سا ২৭শ ভাগ; ১ম খণ্ড मशनऊँौ, छैनब्रशूद्र বাঘের হার হওয়া কিছুই আশ্চৰ্য্য নয়। এই জায়গাটির চারি ধারে জঙ্গল। প্রায়ই এখানে মহারাণীর তরফ থেকে বুনো শুওরকে ভুট্টা বা বাঙ্গরি খাওয়ান হয়। বিকালের দিকে এই বাড়ির নীচে খোলা জায়গায় ভুট্ট। ছড়ান হয়, তার পর শিকার খানার একজন ভীমকায় শিকারী এক রকম অভূত ডাক দেয়। শুনে এক দুই ক'রে চারি দিকের জঙ্গল থেকে শুওরের দল এসে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে। প্রথমে যখন তাদের আসা এবং তাদের কাছে শিকারী খানার লোকেদের যাতায়াত দেখলাম, তখন মনে হ’ল, যে, সেগুলো ঘরের পোষা, কিন্তু কিছুক্ষণ পরে যখন খাবার নিয়ে দাতালে ধাতালে ঝগড়া বাধতে লাগল, তখন তাদের প্রচও আক্রমণের বেগ দেখে বুঝলাম তারা পোষা শুওর নহেন, তারা বস্ত বরাহ । উদয়পুরের কাছে প্রত্যেক পাহাড়ের গায়ে এই রকম ছোট বড় শিকার ঘর আছে। তবে রাণী বা জায় প্রিয়পাজ ভিন্ন আর কেউ শিকার করতে পায় না । উদয়পুর সহরের ভিতর শিকার ত দূরের কথা, জন্তু জানোয়ারের উপর অত্যাচারও বারণ। সেখানের পথে গরুর গাড়ির ছড়াছড়ি, কিন্তু কোথায়ও কলকাতার গরুর গাড়ির চালকের মত বলদের প্রতি নির্দয় ব্যবহার দেখেছি ব’লে মনে পড়ে না। আর রাস্তায় ঘাটে ময়ুর, পায়রা, বাদর, কাঠবিড়ালী ইত্যাদি এমন ভাবে ঘুরে বেড়ায় যেন সহরটা তাদেরই। একদিন আমরা ছাতে বসে গল্প করছি, এমন সময় এক কাঠবিড়ালি ঘুৰ্বতে ঘুরতে সেখানে এসে ছাতের পাশের গাছে উঠ বায় চেষ্টা কবুল। গাছের একটা ডাল ছাতের উপর একটু উচুতে ছিল। কাঠবিড়ালিট সেট খানিক লক্ষ্য ক’রে আমার বন্ধুটির গা বেয়ে মাথায় চড়ে সেখান থেকে লাফিয়ে গাছে চড়ল। উদয়পুরের হ্রদগুলির ওপারে যে-সব পাহাড় অাছে তার সৰ্ব্বোচ্চটির চুড়ায় সজ্জনগড় নামে গ্রীষ্মাবাস (রাণী । गच्छनगि२८श्व्र उन्नी) चाप्छ । क्लप्नङ्ग भारफु चैकोबैक1. পথে মাইল চার টাঙ্গা করে গিয়ে তার পর তিন মাইল

  • --

. . .';