>>* শিকাগে ভারতবাসীদিগের প্রাধান্ত প্রতিষ্ঠার কাজ এপর্য্যন্ত মোটেই अठगठिष्ठ अश्वमब्र इग्न मांई ! इंशङ्ग नांना कांब्र१ ॐाशञ्च निर्मि* ঋরিয়াছেন। কমিটি বলেন—৮টি সেনাদলকে সম্পূর্ণ ভারতীয় করিয়৷ সেনাবিজ্ঞাগে ভারতবাসীর প্রাধান্ত প্রতিষ্ঠার যে প্রস্তাবনা হইয়াছে উহ! পরিভাক্ত হওয়া উচিত। ঐয়পি প্রস্তাবনা লইয়া কাৰ্য্য করিতে গেলে শুধু যে তাহ শাসনের নানা বিভাগে ইংরেজ এবং ভারতবাসীদের সহযোগিতা-সীতির বিরোধী হইবে ইহাই নছে, সেনানী পদে যেসব ভারতবাসী নূতন প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে ও হইতেছে উহাদের প্রতি উহাতে অবিচার করা হইবে। এখনই উহাদিগকে নানারূপ প্রতিকুল অবস্থার ভিতরে কাজ করিতে হয় । ঐ প্রস্তাব বাতিল করির সেন বিভাগের উচ্চ পদে ভারতবাসীদের নিয়োগের সুধি বিশেষরূপে প্রশস্ত করিয়৷ দিতে হইবে। সেনাবিভাগে ভারতবাসীদের প্রাধান্ত-দাঘের কার্য্যকরী ম্যবস্থ অবলম্বন করিয় ঐক্কপ বিশ্বন্তভাবে কধ্যে পরিণত করিতে श्रैश्च। কমিটি এজপ্ত একটি প্রস্তবনা উপস্থিত করিয়াছেন । তাহারা বলেন, সেনাবিভাগে যে-সব উচ্চপদ খালি থাকে, তন্মধ্যে ১০টি পদ বৰ্ত্তমানে যেন ভারতবাসীকে দেওয়া হয়। ১৯২৮ সালে ঐ সংখ্যা দ্বিগুণ করা হউক এবং ১৯৩৩ সালে ভারতে ভারতীয় স্তাগুহাষ্ট কলেজ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পৰ্য্যন্ত প্রতি বৎসর ৪টি করিয়া নিয়োগ বৃদ্ধি করা হউক। কমিটি এই সুপারিশ করিয়াছেন যে, সেনাবিভাগের সকল পদই ভারতবাসীদের জন্ম উন্মুক্ত করা হউক। উহার যে-প্রস্তাব করিয়াছেন তদনুসারে কার্য হইলে ১৯৫২ সালে ভারতীয় সেনাবিভাগের মোট পদের অৰ্দ্ধেক ভারতবাসী নিযুক্ত হইবে। এই বিষয়ে কমিটির সদস্তবর্গের মধ্যে মতের মিল হয় নাই । মিঃ জিন্না, মিঃ রামচন্দ্র রাও এবং মেজর জারোয়ার সিং বলেন, ১৫ বৎসরের মধ্যে সেনাবিভাগের শতকরা ৬৪টি গঙ্গে ভারতবাসীদিগকে নিযুক্ত করা উচিত । স্তর ফিরোজ দেখনা এবং মেজর ডাফলে ২৬ বৎসরে ঐ সংখাtয় পেীড়িতে চাহেন। শতকরা ৫০টি পদ ভারতবাসীর নিযুক্ত হইলে সেনানাপদে ভারতবাসী এবং ইংরেজ নিয়োগের অনুপাত কিরূপ হইবে কমিটি তৎসম্বন্ধে কোন সুপারিশ করেন নাই। সামরিক যোগ্যতা বজায় রাখিযার জঙ্ক ভারতীয় সেনাদলে ইংরেজ সেন রাখার আবশ্বকত কমিটি স্বীকার করিয়াছে । ভ্ৰাম্যমাণ সংবাদপত্রসেবী— নেদিলকে নেক্কোভিচ নামক একজন সংবাদপত্রসেবী এবং ছাত্র মাদ্রাজে আগমন করিয়াছেন। ইনি সঠিয়ার অধিবাসী। দুই বৎসরকাল পদব্ৰজে ভ্ৰষণ করিয়া তিনি প্রায় ২৭• • • মাইল স্থান অতিক্রম করিয়াছেন। প্রকাশ যে, এই সময়ের মধে। তিনি ২৫টি দেশ পরিদর্শন করিয়াছেন। মাদ্রাজ হইতে তিনি কলম্বে যাইবেন এবং তথা হইতে চীন ও জাপান অভিমুখে যাত্রা করিবেন। কাশী হিন্দু মহিলাপ্ৰম - কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে ঐযুক্ত বিনোদিনী দেবী নারী একজন यत्र-विश्वव श्छन भांज मश्कर्षिभिी लरेंद्र! 4द्धे श्रीश्वभ প্রতিষ্ঠা করেন। তৎপরে শ্ৰীযুক্ত প্রতিরূপ দেবী (yভূদেব মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের পৌত্রী) এই প্রতিষ্ঠানের উন্নঠি-কল্পে আত্মনিয়োগ করেন ও ৰছ অর্থ ব্যয় করেন। আশ্রমের উদ্বেগু স্বtহাতে সঙ্কারসম্বলবিহীন নারী বাইরের সর্বপ্রকার বিপদ হইতে সযত্বে রক্ষিত হইয়। সনাতন নীতি ও দেবা-ধর্মে শিক্ষিত হয়েন ও বাহাতে নানা প্রকার শিল্প-কাৰ্য্য শিক্ষা করিয়া বাবগম্বিনী হইতে পারেন।” আশ্রমের কপিগণ এ উদ্বেষ্ঠ প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৪ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড দানলত প্রাপা বড় করিতেছেন। আমরা আজমের চতুৰ্থ বাকি विश्लो भाइँझश्।ि उाश्। आई कम्नि अथाबद्ध करीब 4" করিতেছি । বাংলা বাঙ্গলার জেলা-বোর্ড— বাজলার জেলাবোর্ড-সমূহের ১৯২৫-২৬ সনের যে সরকারী রিপোট প্রকাশিত হইয়াছে তাহতে প্রকাশ खानाश राई जानकgनि न्डन श्ध्रनिग्नमू cबीउ यड हुईप्राप्इ । পূৰ্ব্ব বৎসর উহাদের সংখ্যা ছিল ১০ শত; কিন্তু আলোচ্য বর্ষে উহাদের সংখ্যা হইয়াছে ২২১৭ । বিশেষভাবে ময়মনসিংহ, নদীয় এবং চট্টগ্রাম জেলাতেই ইউনিয়ন বোডের সংখ্য বাড়িয়াছে। কিন্তু ইউনিয়ন বোডসমূহ দলাদলির জঙ্ক উন্নতির পথে অগ্রসর হইতে পারিতেছে না। কর্তৃপক্ষ অনুমান করেন, এই প্রতিষ্ঠানসমূহে আত্মনির্ভরতার ভাৰ বেশ সঞ্জীব আছে । রেল বোর্ডসমূহের ১ কোটা ৩৫ লক্ষ ৩• হাজার টাকা আর হইয়াছিল এবং খরচ হইয়াছে ১ কোট ৩৭ লক্ষ টাকা । সমগ্র প্রেসিডেঙ্গিতে বাৎসরিক লোক পিছু ২ আন ৯ পাই কর ধার্ঘ্য ছিল। কোনও কোনও জেলয় ১ আনা ৭ পাই হইতে ৮ আন ১১ পাই পৰ্য্যস্ত করের তারতম্য হইয়াছিল। শিক্ষা ব্যাপারে খরচ ৫৭ হাজার টাকা হইতে বৃদ্ধি পাইয় ৩০ লক্ষ ৪• হাজার টাকায় পীড়াইয়াছে। ইহার মধ্যে সরকার ১৮ লক্ষ টাকা দিয়াছেন। জেলা বোর্ডের সাহায্যে পরিচালিত উচ্চ ও নিম্নপ্রাথমিক স্কুলসমূহের সংখ্যা ১৪৯. হইতে ১৯১৮এ দাড়াইয়াছে। ইহার মধ্যে বালক-বিদ্যালয়ের সংপা ৩১৪৯৩ ও বালিক-বিদ্যালয়ের সংখ৷ ১৯৫১৫ । এইসমস্ত স্কুলে ছাত্রীদের সংখ৷ ১৭৪৫৭টি বৃদ্ধি পাইয়াছে। বাঁকুড় ও মেদিনীপুরে সাওতালদিগকে শিক্ষাদানের জন্য একটি নুতন ৰোড গঠিত হইয়ছে । চিকিৎসক ও জনসাধারণের স্বাস্থ্য-বিভাগে ২০ লক্ষ টাকা ব্যয় হইছে। পূৰ্ব্ব বৎসর ১৮ লক্ষ টাকা ব্যয় হইয়াছিল। এই বৎসরে ২১টি নুতন ডিপেগান্ধী খোলা হইয়াছে। জেলাৰোড়ের অধীন ডিলপেন্সারীর সংখা ৪৮৫ এবং সাহায্যপ্রাপ্ত ডিসূপেন্সারীর সংখ্যা ৩১৯ । জনসাধারণের হিতকর কার্যো-যেমন জল সরবরাহ, পয়ঃপ্রণালী, যানবাচনাদি ইত্যাদিতে খরচ ৪৩• • • হাজার হইতে বাড়িঃ ৬৩ লক্ষ ১• হাজার টাকায় দাড়াইয়াছে। সমস্ত প্রদেশ হইতেই - এইরূপ অভিযোগ পাওয় যাইটেছে যে, মোটর ও বাস চলাচল বৃদ্ধি পাওয়ার রস্তাসমূহ শীঘ্র নষ্ট হক্টর। যাইতেছে এবং জেলাবোড সমূহ উদ্ধাদের রক্ষার জস্য টাকার সংস্থান করিতে পারিতেছেন ন! । জল সরবরাহের খরচ ৯ লক্ষ ৯ • হাজার হইতে কমিয়া ৯ লক্ষ ১• হাজারে দঁাড়াইয়াছে। মেদিনীপুর, হুগলী এবং হাওড়ার জেলাৰোড়গুলি জল সরবরাহের জন্য যথেষ্ট টাকা খরচ করিয়াছেন। মফঃস্বলে জল সরবরাহ বিষয়ে নলকূপ সমূহ যথোপযুক্ত হইলেও বর্তমানে এইগুলি সম্পর্কে কয়য়কটি অসুবিধা দেখা দিয়াছে। এই বিভাগের মন্ত্রী মহোদয়ের মতে বৰ্ত্তমান বন্দোবস্ত অনুসারে জল সরবরাহের সমস্ত পূর্ণ হইষ্ঠে পারে না । t আলোচাবর্ষে খংচাৰি দিয়া বোর্ড সমূহের হাতে ২১ লক্ষ ২° হাজার টাক আছে পুৰ্ব্ববৎসর ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ছিল ।
