১ম সংখ্যা] বিবিধ প্রসঙ্গ-জাতীয় শিক্ষ পরিষদের প্রতিষ্ঠা-দিবস >8ግ DDB BB BBB DDDD S BBD DBB BB DDD DDDDD BBB DD সেজন্ত এই সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে আর্থিক দুর্দশা ব্যতীত লোকসংখ্যা হাসের ভয় নাই। কিন্তু নিম্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত পণপ্রথার হিন্দুর BBGS KDD BBB BSBB BBB BBBEB S gBB BBB BBB SBBBBS করিয়া এইরূপ পুঞ্জপণের প্রথা রহিত করিবার প্রবল আন্দোলন করিতে বিলম্ব করা উচিত নহে। ইহাদিগকে বুঝাইয়া দিতে হুইৰে, পণপ্ৰথ৷ বন্ধ করা এবং বিধবা বিবাহ প্রচলন করা ৰতীত বংশধারা অফুর রাখিবর আর কোনই আশা নাই । ব্রাহ্মণসভা ও বঙ্গীয় প্রাদেশিক হিন্দু মহাসভা এই বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলে ভাল হয়। মৈমনসিংহে অনেক শিক্ষিত ও দেশহিতৈষী জমিদার আছেন । তাহারা প্রতিকারচেষ্টা করিলে সুফল ফলিবে । মহারাজ। শশিকাস্ত আচাৰ্য্য চৌধুরী মহাশয় এবার বঙ্গীয় হিন্দুসভার অধিবেশনে অভ্যর্থনাসমিতির সভাপতি হইয়াছিলেন । এই বিবঃটির প্রতি তাহার দৃষ্টি আকৃষ্ট হইলে তাহার পক্ষে কাজ করা একটুকুও কঠিন হইবে না। বাংলাদেশের অন্যান্য জেলাতেও এইরূপ অবস্থা বিদ্যমান । কিন্তু সমুচিত প্রতিকার-চেষ্ট হইতেছে না । কিছুই হইতেছে না, বলিলে সত্য কথা বলা হইবে না । বিধবাবিবাহ পূৰ্ব্বাপেক্ষ বেশী হইতেছে, কিন্তু পঞ্জাবের তুলনায় যঙ্গে বিধবাবিবাহ অল্পই হইতেছে। বাঙালী বিধবার পঞ্জাবে বিবাহ অনেক বাঙালী বিধবার পঞ্জাবীর সহিত বিবাহ হইতেছে । যে যে পুরুষ ও নারীর মাতৃভাষা এক, সচরাচর তাeাদের মধ্যে বিবাহই ই ইয়া থাকে, এবং তাহাই অধিকতর বাঞ্ছনীয় । কিন্তু সচ্চরিত্র এবং পরিবার প্রতিপালনক্ষম যাহারই সহিত বিবাহ হউক, তাহাতে আপাত্ত বা অসস্তোবের কোন কারণ নাই। অসৎ লোকের সহিত বিবাহ অবাঞ্ছনীয়— সে যে প্রদেশেরই হউক । ভারতবর্ষে একটি প্রবল স্বসংহত জাতি গঠিত হইবার বাধা অনেক । ভিন্ন ভিন্ন জাতির মধ্যে বিবাহ হয় না, সে এক বাধা । ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের লোকদের মধ্যে বিবাহ ट्म्न मl, डॉट्! चाञ्च-५क যাধা । পeাবে ও বজে ঔদ্বাহিক সম্বন্ধ হইলে এই বাধা কতকটা অতিক্রাপ্ত হষ্টবে। বাঙালীর কিন্তু ভাবিবার ছুটি বিষয় আছে । পাত্রীর অভাবে বা মহার্যাতায় বাংলা দেশে অনেক পুরুষের বিবাহ না হওয়ায় তাহাদের ংশলোপ, স্বতরাং বাঙালী হিন্দুর সংখ্যাহ্বাস হইতেছে। বাঙালী বিধবাদের বিবাহ বজেই হইলে এই বংশলোপ ও ९५jाङ्ाज क्९क्कँी {म६itब्रउ ट्$ ! चिष्टौभ्रेड:, cष-अब বিধবার বঙ্গে বিবাহ না হওয়ায় পঞ্জাবীর সহিত বিবাহ হইতেছে, তাহাদের মনে যদি তজপ্ত বঙ্গের প্রতি বিরাগ ও দ্বেষের সঞ্চার হয়, তাহা হইলে তাই। তাহানের সস্তানদের মনেও সংক্রামিত হইবার সম্ভাবনা । ইহা প্রদেশে প্রদেশে সম্ভাবের কিছু অস্তুরায় হইতে পারে । যে-সষ হিন্দু বিধবা, যে-কারণেই হউক, মুসলমানী হন, তাহাদের নিজের হিন্দু-বিদ্বেষ ও তাহাদের মুসলমান সস্তানদের হিন্দুবিদ্বেষ উৎপন্ন হওয়া বেমন আশ্চর্য্যের বিষয় নহে, তেমনি কোন বাঙালী হিন্দুবিধবাকে অগত্য৷ ভিন্ন প্রদেশে বিবাহ করিতে হইলে বাংলার প্রতি র্তাহার ও তাহার সস্তানদের অসস্তোষ জন্মিলে তাহা বিস্ময়ের বিযয় হইবে না । ইহা অবশু আমাদের অনুমান । কাহারও এরূপ অসন্তোষ জন্মে নাই জানিতে পারিলে আহলাদিত হইব । বাংলা, পঞ্জাব প্রভৃতি সব প্রদেশই ত ভারতবর্ষেরই অংশ । জাতীয় শিক্ষাপরিষদের প্রতিষ্ঠা-দিবস গত ২০শে চৈত্র যাদবপুরে জাতীয় শিক্ষা পরিষদের প্রতিষ্ঠা-দিবসের বার্ষিক উৎসব মহা সমারোহে নিম্পন্ন হইয়া গিয়াছে। এই প্রতিষ্ঠানটিতে এখন প্রধানতঃ কয়েক প্রকারের বৃত্তিশিক্ষা দেওয়া হইয়া থাকে । পরীক্ষোত্তীর্ণ ছাত্রের প্রায়ই চাকরী দ্বারা বা স্বাধীনভাবে জীবিকানিৰ্ব্বাহে সক্ষম হন । ইহাতে দেশের উপকার হইতেছে । ইহার স্থায়ী সভাপতি আচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় মহাশয় তাহার বক্ততায় বলেন – “বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনষ্টিটিউটের সাহায্যে কার্যাঙ্করী শিক্ষার প্রসার করাই বর্তমানে জাতীয় শিক্ষণ-পরিষদের মুখ্য উদ্দেশু। সেই উদ্দেশুে এপর্যন্ত এই ইনষ্টিটিউটে তিনটী বিভাগ খোলা হইয়াছে । ৰখা –মিকনিষ্ক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট কাল ইঞ্জিনিয়াৰিং ও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং । এতদ্ভিন্ন একটি কুৰি-fৰভাগ খুলিবার চেষ্ট। হইতেছে । এইজস্ত একশত বিঘা জমি চাই । কপোরেশম এবং ২৪ পরগণা জেল ৰোর্ডেয় নিকট এইগুপ্ত আবেদন করা হইয়াছে।” “এখনও অনেক কাজ সম্পূর্ণ হয় নাই। লেবরেটারী পূর্ণাঙ্গ করার জষ্ট টাকার প্রয়োজন। আরও কতিপয় শিক্ষক নিযুক্ত করা MBBDDD EE BBBB DDD BBBDD DD DDD DBBD DHHDD gEDD DDS LDDDDD S DDD D DBBB BHDD DDBDD $रमाझाळूङ्ग* [*चकाwitनग्न दिष्ट्र चरिष्ठद्दश् ॥ ठाङ्ग *ग्न. ४षमe त्रिचकBBDDD GCCB BDDD MDDD BBB DD gBBDD BBDS अच्tिषात्र शूद्रन कद्राब्र छात्र cजलवानैौद्ध छेणब्र । चाधि जानी क,ि cनप्लग्न धनी, भांनी छञभtइोधभ्रञ१ &रिक मामाग्र्यात्र क्टिवन 4द९ बाशाङ अहे जाउँौद्र eथ्bिानके घृझांडखद्र eगs ele*ि७ शत्र काशंद्र উপায় করিবেন।” জাতীয় এই প্রতিষ্ঠানটির অধ্যাপকেরা সরকারী কোন
