পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] বীরভূমের শর্করা-শিল্প ›ፃፃ দেড়শত মণ চিনি তৈয়ারি হইত। এখন এই বৃহৎ কারখানা একেবারে লুপ্ত হইয়া গিয়াছে। মাত্র দুই এক ঘরে চিনি প্রস্তুত হয় । বাকী যাহারা চিনি প্রস্তুত করিত, তাহাদের বংশধরেরা এথন ধনী ব্যক্তি বলিয়া পরিচিত। আমরা সম্প্রতি এই কুঁখুটিয়া গ্রামে গিয়া এই চিনির কারখানা পরিদর্শন করিয়া আসিয়াছি । এবং এতৎসম্পর্কে স্থানীয় চিনি ব্যবসায়িগণের মধ্যে প্রধানতম ব্যক্তি শ্ৰীযুক্ত প্ৰহলাদচন্দ্র রুজ মহাশয় ও অন্যান্য ব্যবসায়ী এবং কারিকল্পগণের কারখান। পরিদর্শন ও র্তাহাদের সহিত এই সম্বন্ধে বিশেষভাবে আলাপ আলোচনার ফলে যাহা জ্ঞাত হইয়াছি, এই স্থলে তাহাই মথাযথভাবে লিপিবদ্ধ করিতেছি। বিদেশে যেমন বৃহৎ বৃহৎ কলকারখানার সাহায্যে দৈনিক লক্ষ লক্ষ মণ চিনি প্রস্তুত করা যায়, এখানে সেরূপ কিছুই হয় না । পুৰ্ব্বে এ জেলার লোকে ইক্ষু পেষণ করিয়। রসূ বাহির করিবার জন্তু মহাশাল ( কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত পেষণ-যন্ত্র ) ব্যবহার করিত। এখন লৌহনিৰ্ম্মিত রোলার ব্যবহার করা হয়। মহাশাল দ্বারা ইক্ষুদগু ভালরূপ পেষণ হইত না । কাজেই বেশী রসও বাহির করা যাইত না । পেষণ করিবার অভাবে অনেক পরিমাণ রস ইক্ষুদণ্ডেই থাকিয়া ধাইত। এখন এই লৌহ-নিৰ্ম্মিত রোলার সেই অভাব কতক পরিমাণে দূর করিয়াছে। মহাশাল হইতে ৫-৬০ ভাগ রস বাহির হইত কি না সন্দেহ । লৌহনিৰ্ম্মিত রোলার দ্বারা ভাল ইক্ষু হইতে এখন ৮০ ভাগ রস বাহির করা যায়। এই রস হইতেই গুড় তৈয়ারি হয় । যাহারা ইক্ষুর চাষ করিয়া গুড় তৈয়ারী করে তাহার চিনি প্রস্তুত করে না। কুঁখুটিয়া-নিবাসী ঐযুক্ত প্রহ্নাদচঞ্জ রুজ মহাশয়ের পূর্বপুরুষগণ চিনির কারবার করিয়া প্রভূত ধনোপার্জন করিয়া গিয়াছেন । ইনি স্বরংও কয়েক বৎসর পূর্বপর্য্যস্ত এই কার্বারে প্রবৃত্ত ছিলেন। সম্প্রতি এই কারবার একপ্রকার তুলিয়া দিয়াছেন। झ्छ भङ्श्वग्न ७हे दिएम्न वि८°श अख्छि । डिनि বলেন যে, চিনি প্রস্তুত করিতে গুড়ঙ্কে রসে পরিণত रुब्रिाऊ श्छ। ऐकू श्रउ७ अषश्ऊt ब्रग वांश्ब्रि است=ن ۹ করিয়া গুড় তৈয়ারি করিতে হয় ; কিন্তু তাহীদের মধ্যে প্রবাদ এই যে, এই দুইবার রস লইয়া ভিয়ান’ করা একান্তই প্রথাবিরুদ্ধ কাৰ্য । এই নিমিত্ত র্তাহাদের গ্রামবাসিগণ বিদেশ হইতে আগত গুড় হইতেই চিনি প্রস্তুত করেন । নিজ কৃষিজাত গুড় হইতে র্তাহার। চিনি প্রস্তুত করেন না । ইহার হেতু জিজ্ঞাসা করায় তিনি বলিলেন যে, আখের চাষ করিয়৷ গুড় এবং চিনি দুইই করিতে গেলে আমাদের বংশ লোপ পাইবে, ইহাই আমাদের বংশপরম্পরায় প্রবাদ । এইজন্য র্তাহারা গুড় কিনিয়া চিনি তৈয়ারি করিতেন। সাঁওতাল পরগণ৷ হইতে বস্তু গুড় এখানে বিক্রয় করিতে আসিত । গ্রামের ছায়াশীতল প্রাস্তরে হাজার হাজার গুড়ের গাড়ী একটি বড় সকমের মেলার স্কায় মনে হইত। রুজ মহাশয় বলেন ধে, তিনি এককালীন ৫ • • • পাচ হাজার টাকার গুড় ক্রয় করিয়া চিনি তৈয়ারি করিতেন। তাহার মত গ্রামের অনেকেই ঐক্কপ টাকার গুড় কিনিয়া চিনি তৈয়ারী করিতেন । বুঝিয়া দেখুন এখানে কত বড় বৃহৎ চিনির কারখানা ছিল। এইসমস্ত চিনি কান্দি, বোলপুর প্রভৃতি স্থানে রপ্তানি হইত ; এবং অন্যান্য দেশ হইতে দাদনকারীর আসিয়া চিনি লইয়া যাইত। বিভিন্ন উপায়ে চিনি প্রস্তুত-প্রণালী (১) প্রথমত: ৩/ তিন মণ গুড়কে নাদে চাপাইয়৷ জাল দেওয়া হয়। পরে উহা হইতে রস তৈয়ারি হইলে তাহাকে ছাকিয়া অপর নাদে ঢালিয়া লওয়া হয়। এই রসের তিন ভাগের এক ভাগ পুনরায় নামে ঢালিয়া জাল দিয়া চিনির “পাক’ তৈয়ারি করিতে হয় । ঠিক মত ‘পাক’ হইলে পর তাহাকে ঘরের ভিতর ছিন্দ্রবিশিষ্ট বড় নাদে বা পাতনায় ঢালিয়৷ कांग्रमिन *ाe श्हें८७ मि८ठ श्ध्न ; vqवर ठेश ठेॉ७ হইলে বাশের মাচার উপর তুলিয়া পাটাশেওলা চাপ। দিয়া সঙ্গে সঙ্গে নীচের ছিল খুলিয়া দিতে হয়। এইরূপ করিলে ক্রমশঃ গুড়ের তরল অংশ ঝরিয়া নীচের পাত্রে जभां श्य । भाषैiद*७णांब विप्लष ७१७३ cषु, देश exफ़ब्र ज्रव्रज अ५-१ जयखरे निकोश्चि७ कब्रिब ८नम्न । नौप्5द्र