পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२●8 অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণ-সহায় থাকেন সে অনুষ্ঠানে কোন রিষ্ট অনিষ্ট ] জন্মে না। কাজেই বৃহস্পতিকেই সোমের পুরোগামী হইতে প্রার্থনার • भै भtझग्न छूठौब्र कद्र१ नषरक $ङtङ्गग्र वाणन, “वाथशरश्छ रुद्र व शृषिश्रं हैडि cलिन: 'श् ब्रि: शृषिं वा ८ङ्गवश्चन अंब 4न उदिসায়রতি’ অর্থাৎ পৃথিবীতে দেব-যজনই (যজ্ঞভূমি) শ্রেষ্ঠ স্থান। মস্ত্রের এই অংশ পাঠে সোমকে দেববঙ্গনেই স্থাপন করা হয় । চতুর্থ চরণ সম্বন্ধে বলেন, “আরে শক্রন কৃণুহি। সৰ্ব্বীর ইতি দ্বিষপ্তমেৰ অস্মৈ তৎপাপানং ভ্রাতৃব্যং অপৰাধতে”—ঐ চরণ পাঠে যজমানের দ্বেষ্ট পাপকারী শক্রকে পরাস্ত করা হয় । উক্ত দৃষ্টান্ত হইতেই মস্ত্রের সহিত ব্ৰহ্মণের সম্পর্ক বুঝা যাইবে । মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ উভয়ই বেদবাক্য । মন্ত্র দ্বারা দেবতার স্তুতি হয়, দেবতাকে প্রার্থনা জানান হয়। সেই মন্ত্রের তাৎপৰ্য্য কি, কোন অনুষ্ঠানে উহ প্রযোজ্য, কেন উহা সেই অনুষ্ঠানে প্রযোজ্য, উহার প্রয়োগের ফল কি ইত্যাদি ব্রাহ্মণ বুঝাইয়া দেন । ব্ৰাহ্মণের আবার দুই অংশ-বিধি এবং অর্থবাদ । “সোমায় ক্রীতায় গ্রোহমানার অনুক্ৰহি ইত্যাহ অধ্বধু ।” দেমক্রয়ের পর বহন-কালে তামুকুল মন্ত্র পাঠ কর—এই মৰ্ম্মে অধ্বযু হোতাকে ] অনুজ্ঞা দিযেন। ইহা বিধি। আবার "তন্ত্ৰাদভি শ্রেয়ঃ প্রেহি ইত্যশ্বাহ”—ভদ্রাদভি শ্ৰেয়ঃ প্রেহি ইত্যাদি মন্ত্র হোতা পাঠ করিবেন, ইহাও বিধি ৷ ব্ৰহ্মণের তৎপরবর্তী অংশ-যহাতে ঐ বিধির সার্থকতা ও উদ্দেশ্ব বুঝান হইতেছে “অয়ং বাব লোকো ভদ্রস্তম্মাদসাবেব লোকঃ শ্রেয়ান স্বৰ্গমেব তল্পোঙ্কং যজমানং গমল্পতি’ ইত্যাদি অংশ ঐ বিধি সম্পর্কে অর্থবাদ । বদ্বারা মনস্ করা যায়-দেবতার উদ্দেশে মনন করা যায়—তাঁহাই মন্ত্র। কোন সময়ে কোন উপলক্ষে সেই মনটি বিনিয়োগ করিতে হইবে তাহা না জানিলে কেবল মন্ত্রটি জানিয়া লাভ নাই। ব্রাহ্মণ সেই সময় ও সেই উপলক্ষ বিধিবাক্য দ্বারা বলিয়া দেন। কৰ্ম্মকাণ্ড মতে মন্ত্রের ইহা ভিন্ন অঙ্ক প্রয়োজন নাই। সেইজষ্ঠ কল্পসূত্রকারের বলিয়াছেন, মন্ত্র কৰ্ম্মকরণ মাত্র। বাহার সাহায্যে কৰ্ম্ম অনুষ্ঠিত হয় ডাছাই মন্ত্র। বিধিবাক্য ও অর্থবাদ ৰাক্যের নাম ব্ৰাহ্মণ হইল কেন, স্থির উত্তর দেওয়া কঠিন। উত্তরকালে ব্ৰহ্ম শব্দে জগৎকারণ আত্ম বুঝাইত। বেদাপ্ত মধ্যে ব্ৰহ্ম শব্দের অর্থ আত্ম-যাহ বৃহৎ তাহ ব্ৰহ্ম। আত্ম। সৰ্ব্বাপেক্ষ বৃহৎ, অতএব আত্মাই ব্ৰহ্ম । ইহা জ্ঞানকাণ্ডের কথা । কৰ্ম্মকাণ্ডে ব্ৰহ্ম শব্দে বেঙ্গবাক মাত্র বুঝায়। বেদবাক্যই ব্রহ্ম। যেসকল ব্যক্তি যজ্ঞামুষ্ঠান বিষয়ে বেদবাক্যের তাৎপৰ্য্য বুঝাইতেন তঁহিদিগকে ব্ৰহ্মবাদী বলিত। ঐতরেয় ব্রাহ্মণে ব্রহ্মবাদী’ এই উপাধিটি নাই, কিন্তু উহাদের মতামতের সমালোচন বহু স্থানে আছে ৷ যে-সকল ঋত্বিক ন। যাজক যজমানের জন্ত যজ্ঞানুষ্ঠান করিতেন উহাদের মধ্যে ধিনি প্রধান ছিলেন উহার নাম ছিল ব্ৰহ্ম ৷ হোতা ঋগবেদ সম্প ত্ত অনুষ্ঠান করিতেন, অধ্বযু যজুৰ্ব্বেদ-সম্পূক্ত কৰ্ম্ম করিতেন, উগাত সামগান করিতেন । কিন্তু ব্ৰহ্মাকে ইহাদের সকলেরই উপর কর্তৃপ্ত করিতে হইত। সকলকেই অনুজ্ঞা দিতেন, সকলেরই ভ্রম সংশোধন করিতেন। সকল খেয়েই তাহার অভিজ্ঞতা থাকিত। ব্ৰহ্মৰাক্যের যথাযথ তাৎপৰ্য্য তিনিই चूंक्ट्ठिन। अश्वछ३ ॐशद्र नांव श्णि उक। श्ठ भाग्छ यछि প্রাচীনকালে চতুৰ্ব্বেদবিৎ ব্ৰহ্মা নামক ঋত্বিকের যে-সকল বেদবাক্ষ্য কহিয়াছিলেন তাঁহাই ব্ৰাহ্মণ । অতি প্রাচীন কালেই বেদপন্থী সমাজ ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় ও বৈষ্ঠ এই वृबिtव्र क्छिङ श्रॅझांझिण । छैvitब शैठtब्रग्न वांक्र* श्ड्रेष्ठ अर्षवांन शांक) প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৪৪৪ [ २१* छांश, »म थe উদ্ধ গু করা গিয়াছে। তাহাতে আছে "ব্ৰহ্ম বৈ বৃহস্পতিঃ ব্রহ্মৈব জায়৷ এতং পুরোগবমৰঃ”—ভাষ্যকার সায়নাচার্য এ স্থলে ব্ৰহ্ম পন্ধে ব্ৰাহ্মণ বর্ণ বুঝিয়াছেন। বৃহস্পতি দেবগণের মধ্যে ব্রাহ্মণ ( বর্ণের দেবতা) ছিলেন, (গুহার নামাণ্ডর ব্রহ্মণস্পতি)। ঐ, মন্ত্রাংশ উচ্চারণ কৰিলে ব্রাহ্মণকে ব্রাহ্মণ বর্ণের ব্যক্তিকে ] সোমের পুরোগামী করা হয় । ব্ৰক্ষ বাক্যের তাৎপর্ঘ্যে বিশেষজ্ঞ বলিয়াই ব্রাহ্মণবর্ণ ব্ৰাহ্মণ নাম পাইয়াছে, তাহাতে সন্দেহ করিবার হেতু নাই। কৰ্ম্মকাও মতে বেদমন্ত্র ব্রাহ্মণাত্মক । মন্ত্র ছাড়িয় অবশিষ্ট বেদবাক্য সমস্তই ব্রাহ্মণ। ব্রাহ্মণ বিবিধ—বিধি ও অর্থবাদ । বিধি আবার দ্বিবিধ। কোন বিধির উদ্বেগু অপ্রকৃত প্রবর্তন, কাহারও উদ্বেগু অজ্ঞাত জ্ঞাপন । “अg॥ ४षकदः शूब्रांछ* निरु१ठि औजनैब्रांद्रम्”-नौकर्मेंद्र ইষ্ট্যাগে অগ্নি ও বিষ্ণুর উদ্দেশে পুরোডাশ দিব পন কপ্লিবে ইত্যাদি কৰ্ম্ম কাওগত বিধিবাক্য অপ্রকৃত প্রবর্তক । “আত্ম ঘা ইদমেকগ্রি আসীৎ’ ইত্যাদি জ্ঞানকাগুগত বিধিবাক্য অজ্ঞত-জ্ঞাপক । (মানসী ও মর্শ্ববাণী, বৈশাখ ১৩৩৪ ) e/রামেন্দ্ৰমৃদর ত্রিবেদী হিন্দু জাতি এই হিন্দুজাতি যুগ যুগান্ত ধ’রে নানা অবস্থা বিপর্যায়ের মধ্য দিয়ে অন্ততঃ ১•,• • • বৎসর জীবিত রয়েছে। প্রায় সকল প্রাচীন জাতিই বিলুপ্ত হ’য়ে গেছে, কিন্তু হিন্দু জাতি আজও তার প্রাচীন বুলিয়াদের উপর খাড়া রয়েছে। প্রায় সমস্ত প্রাচীন জাতি বিলুপ্ত হ’ল, এক হিন্দুঞ্জাতি জীবিত রইল কেন ? এমন দিন ছিল বখন আমরা নিজের দেশের ইতিহাস, ধৰ্ম্ম, শিক্ষা, সাধন, বিশিষ্টত, বৈলক্ষণ্য সব ভুলে যাচ্ছিলাম, হৃদয়কে বন্দী করলে বেমল দশ হয় আমাদের তেমূনি দশা ঘটছিল। কিন্তু এখন আমরা কি দেখতে পাচ্ছি ? বে-রকম ক’রে হিন্দু সভ্যতা ভারতের ইতিহাসে অটশত বৎসর সংগ্রামের পর পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, আবার সেইসব লক্ষণ দেখা বাচ্ছে। এর মানে এ নয় যে ইউরোপের শিক্ষা, দীক্ষা, বিজ্ঞান, দর্শন, আমরা কিছুই নেৰ নী—সমস্তই ত্যাগ করব । তা নয় । বর্জন ভারতের ধা' নয়। ভারতবর্ষের ভিতর যে একটা বিরাট গ্রসিষ্ণুতা আছে, সেই বুভুক্ষণ-শক্তির বলে সে সমস্ত জিনিফকে গ্রাস করে আত্মসাৎ করে নেয় । পশ্চিমের দর্শন বিজ্ঞানকে আমরা প্রত্যাখ্যান কবৃব না-তাদের ভারতীয় ভারতীয় শুদ্ধদাসী করে রাখৰ। ত্যাগ করলে কি হ’ল ? বিগত ৩• • • বৎসরের মধ্যে কত কত জাতি এদেশে প্রবেশ করেছে, তারা এসে নিজেদের সভ্যতা এই ভারতে প্রোধিত কর্তৃবার চেষ্টা করেছে। হিন্দু সভ্যতার বৈশিষ্ট্য-বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য, খণ্ডের মধ্যে অখণ্ড, विठरद्धद्र भटक्षा मांभgश, दाडेिब्र प्रtशु जप्र४ि-७क कषांग्न दइब्र वtषा ७tकब्र थउिछै। कब्र । cनईअछ श्मूि भमष्क नरर्थांश्क मन (synthetic mind) বলে । ঐ মন বর্জন করে স. গ্রহণ করে ; প্রত্যাখ্যান করে না, সমাধান করে। সে মন বিবিধকে বিলুপ্ত করে না, বিটিকে মথিত করে না, নানাত্বকে ব্যাহত করে না। ঐ মনের স্বধৰ্ম্ম মানাকে ঐক্যসূত্রে গ্রন্থন করে, বৈচিত্রাকে সংহত করে, বহুকে অঙ্গাঙ্গীভাবে नश्वक क'tब्र मकरणद्र भाषा बांषि-दकन ब्रध्ना कब्र । हिन्नू भएमब्र ●रें tवनिहेिब्र निशान कि ? श्लूिजांछिद्र $ हिउनौब ४९न ¢कषांब ?