পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] পবিত্রভাবে পবিত্রস্থানে দণ্ডায়মান হইয়া মনে একাগ্রতার জন্ত আল্লার প্রশংসা-বাচক বদন করা। তৎপর *दूरब्रtयांtङश्” दांशं नभोcछब्र মূলমন্ত্র তাহ ধীর স্থির চিত্তে পাঠ করা এবং তাহার সহিত কোরাণের যে-কোন অংশ পাঠ কল্প ও অপরাপর ক্রিয়া-কলাপাদি সম্পাদন কয় । 4ऋ१ “श्ब्राकाष्ठशब्र” अश्रृंदान निष्ञ eन्नख, श्ण । मम७ প্রশংসাই খোদার। তিনি বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ডের প্রভু, তিনি অতি দয়াশীল ও ক্ষমাশীল। তিনি বিচারদিনের অধিপতি । হে ঈশ্বর আমরা তোমারই উপাদনা করিতেছি ও তোমারই নিকট ক্ষম। ভিক্ষা করিতেছি। তুমি আমাদিগকে সত্য সরল পথ দেখাও। যাহাদিগের প্রতি তুমি অনুগ্রহ করিয়াছ ত{হাদিগের পথে চালিত কয় । কিন্তু যাহার তোমার বিরাগভাজন ও পথভ্রষ্ট হইয়াছে তাহাদিগের পথে আমাদিগকে চালিত করিও না । ইস্লামের নমাজকে সাম্প্রদারিক বলা যাইতে পায়ে না। কারণ প্রত্যেক স্থামেই প্রত্যেক প্রার্থন।কারী কেবল নিজের ও তাহার সম্প্রদায়ের জন্ত প্রার্থণ করে না । সমস্ত মানবজাতির মুক্তির জঙ্ক আল্লার নিকট প্রার্থনা করে। হিন্দুধর্মের যে প্রার্থনাটিকে পৃথিবীর মধ্যে অদ্বিতীয় প্রার্থন| যলিয়। গণ্য করা হইয়াছে তাহীর সহিত আমদের "কুরাফাতেহ|” নামক মন্ত্রটির তুলনা করিলে দেখা যায় যে, উহাতে প্রত্যেক স্থানে বলা হইয়াছে যে "আমাকে অসত্য হইতে সত্যে লইয়! যাও" ইত্যাদি ; কিন্তু আমাদের মন্ত্রটিতে বলা হইয়াছে “আমাদিগকে অথাৎ পৃথিবীর সমুদা মানব জাতিকে সরল সত্য পথ দেখাও।” ইহা হইতে স্পষ্টই প্ৰঙীয়মান হয় যে, কোন মন্ত্রটি সাম্প্রদায়িক, অমুদার ও বিশ্বপ্রেমিকত পূর্ণ। এবং কোন প্রার্থনাটি সাৰ্ব্বভৌমিক প্রাথর্নারূপে গৃহীত হইতে পারে । দানেশ আহম্মদ হিন্দুর ভবিষ্যৎ বৈশাখ সংখ্যা “প্রবাসীর” ১৪৬ পৃষ্ঠায় বিবিধ প্রসঙ্গ নিবন্ধে মাননীয় সম্পাদক মহাশয় “হিন্দুর ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক প্রবন্ধ সম্বন্ধে আলোচনা এবং প্রবন্ধটির অধিকাংশ উদ্ধত করিয়াছেন । ইহার উল্লেখে সম্পাদক মহাশয়ের অজ্ঞাতে একটু ভুল হইয়াছে। “হিন্দুর ভবিষ্যৎ” প্রবন্ধটি আমি :“আত্মশক্তিতে” প্রেরণ করি । আত্মশক্তির ৪ঠা চৈত্র তারিখের ৪৭শ সংখ্যার ৯ পৃষ্ঠায় ইহা প্রথম প্রকাশিত হয় । তাহার পর মৈমনসিংহ জেলার জামালপুর ছইতে প্রকাশিত শান্তি বাৰ্ত্ত নামক সংবাদপত্রের সম্পাদক মহাশয় সম্ভবতঃ এই প্রবন্ধটি সম্বন্ধে আলোচনা করিয়াছেন। উহ। তাহার নিজের লিখিত সহে । প্রবন্ধের আলোচ্য স্থান মৈমনসিংহ জেলা নহে, যশোহর জেলা । কামার, কুমার, উতি, ধোপা, বেহার, নাপিত প্রভৃতি সম্প্রদায়গুলি ক্রমশঃই অবনতির পথে অগ্রসর হইতেছে। ইহাদের সংখ্যা-হ্রাসের প্রতি শিক্ষিত-সম্প্রদায়ের লক্ষ্য প্রদান করা একান্তই অবিগুক হইয়| উঠিয়াছে। যশোহর জেলার জমিদার নড়াইলের ঐযুক্ত ভবেন্দ্রনাথ রায় ও খ্ৰীযুক্ত ধীরেন্দ্রনাথ রায় মহাশয় এবং নলডাঙ্গার রাজা বাহাদুর জীযুক্ত প্রমখভূষণ দেব রায় এবং বর্তমান মন্ত্রী মাগুরার জীযুক্ত বোমকেশ চক্রবর্তী মহাশয়গণ যদি কামার, কুমার প্রভৃতি সম্প্রদায় মধ্যে বিধবা-বিবাহ প্রথা थळ्णन अवt कछां★१ विवाब जांप्लांणन कtइन ऊष वषर्षश् क्ण श्रेष्ठ আলোচনা , ছাতনায় চণ্ডীদাস সম্বন্ধে বক্তব্য ২৩৭ পারে। আমি ব্যক্তিগতভাবে জানি কয়েকটি নাপিত যুৱক বিধবা বিবাহ করিয়াছে। কিন্তু, তাহদের সামাজিক উৎপীড়নের ভয়ে আর কেহই অগ্রসর হইতেছে না । - বহু ৩-৪ • বৎসর বয়স্ক ব্যক্তিও বিৰাহ করিতে পারিতেছে না । ইহার অবস্তম্ভাবী পরিণাম সংখ্যা হ্রাস। গত ১৯১১ খৃষ্টাব্দের লোকগণনায় দেখা গিয়াচিল, যশোহর জেলার লোক-সংখ্যা ১৭,৪৩,৩৭১ জন। তৎপরে ১৯২১ খৃষ্টাব্দের লোক-গণনায় লোক-সংখ্যা ১৭,২২,১৭৪ জনে আসিয়া পৌঁছিয়াছে। এই দশ বৎসর কাল মধ্যে যশোহর জেলার ২১১৭৩ জন লোক হ্রাস পাইয়াছে । নড়াইলের ধীয়েন-বাবু নমঃশূদ্রদের উন্নতি-কল্পে সচেষ্ট দেখ যাইতেছে, কিন্তু কেহই হতভাগ্য নাপিত, ধোপা, কামার, কুমার, উতীি, বেহার প্রভৃতিদের প্রতি লক্ষ্য করিতেছেন না । যশোহরের তাতের কাপড় এক সমরে ধিধ্যাত ছিল। বহু দূরদেশে পর্য্যন্ত বশোহরের কাপড়, গামছা প্রভৃতি চালান বাইভ । আজ তাতীর বংশই লুপ্ত হইতে চলিয়ছে। যশোহরের নিকটবর্তী নীলগঞ্জ পাড়াটি উতী দ্বারাই পূর্ণ ছিল, আজ তাহ। যথার্থই শ্মশান-ভূমিতে পরিণত হইয়াছে। বহু সন্ধানেও ৪টি বেহার কোথাও একত্রিত করা যাইতেছে K 0 KK BBB BBBB BBB BBB BS SSS BBBB BBB BBS কারের ব্যবসায় নষ্ট হইতে বসিয়ছে। দিন দিনই মৃন্ময়-পাত্রের অভাব অনুভূত হইতেছে। লোক না থাকিলে ব্যবসার চালাইযে কে ? বঙ্গীয় হিন্দু সন্তা কি এই উপেক্ষিত সম্প্রদায়গুলির প্রতি লক্ষ্য করবেন ? ব্রাহ্মণ-সভ। ইহাদের বিধবা বিবাহে সম্মতি প্রদানে বা শাস্ত্রীয় ব্যবস্থা দানে কি সচেষ্ট হইবেন ? হিন্দুকে হিন্দু রক্ষা না করিলে আর কে রাথিবে ? দেশীয় শিল্পী-সম্প্রদায় লুপ্ত হইলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যও বিদেশীয় হস্তগত হইবে ; হইতেছেও তাহাই । যশোহরের মামুদপুর থানার কাগজী নামক এক সম্প্রদায় ছিল, তাহার দেশীয় প্রথার কাগজ তৈরী করিত। আজ বশোহর জেলার কোথাও তাঁহাদের সন্ধান মিলে না । মিলের কাগজ আমদানী হইলেও জিনিষপত্র বঁাধিতে এবং নানা বাজে কাজে তুলট কাগজ প্রচলিত ছিল। শিল্পীর লোগে সে ব্যবসাও दिनहे হইয়াছে। ভিন্ন জেলা এমন-কি বাঙ্গলার বাহিরের লোক আসিয়া ধুমুরীর কাজ করিতেছে । বাইতি নামক এক হিন্দু সম্প্রদায় আছে, যাহার, মাদুর প্রস্তুত করিত, ক্রিয়াকৰ্ম্মে ঢোল বাজাইত এযং শীতকালে লেপ তোষক প্রস্তুত করিত, তাহাদের কাজ মুসলমানে অধিকার কারয়াছে । কারণ ইহাদের সংখ্য বৰ্ত্তমানে বিলুপ্তপ্রায় ! বঙ্গের স্বধীবৃন্দ বিবেচনা করুন হিন্দুর ভবিষ্যৎ প্রকৃতই তমসাচ্ছন্ন কি ল । শ্ৰী অবলাকাস্ত মজুমদার ছাতনায় চণ্ডীদাস সম্বন্ধে বক্তব্য গত চৈত্রের প্রবাসীতে “ছাতনায় চণ্ডীদাস’ বাহির হইয়াছে। তাহার সম্বন্ধে আমাদের বক্তব্য— ১ । ছাতনার বাসলী আসল মহে ৷ যে-ধানে তাহার পূজা হয় সেধ্যানে শষের উল্লেখ নাই । মুৰ্ত্তি কিন্তু শবারূঢ় । ৰৈজ্ঞানিক বিদ্যানিধি भशंश्रञ्च tन-नषएक किङ्क मी दलांब्र अरुष्क विचरडङांद्र चलांब पलिब्रांप्छ् । ৰিশালাক্ষীর ধ্যামের সঙ্গে ঐ মূৰ্ত্তির মিল আছে।