পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা । (১) গোতমের প্রতীত্য-সমুংপাদ, সাংখ্যের প্রকৃতির বিকার এবং বেদান্তের অবিদ্যার বিবৰ্ত্ত একই শ্রেণীর । - (২) গোতমের ‘অহং বা "আমি", সাংখ্যের পুরুষ এবং বেদান্তের আত্ম—একই শ্রেণীর । এই তিনটিই নিত্য ও অবিকারী এবং বিকার বিবৰ্ত্তাদির বাহিরে। অমীমাংসিত তত্ত্ব এস্থলে দেখা যাইতেছে যে, তিন মতেই একদিকে পরিবর্তন প্রবাহ ; অপর দিকে অবিকারী নিত্যবস্তু । এস্থলে প্রশ্ন এই –সাংখ্যের পুরুষ নিক্রিয় এবং অবিকারী; তখন সে কেন প্রকৃতিতে জড়িত হইয়া সংসারদশা প্রাপ্ত হয় ? বেদাস্তের আত্মা এক নিত্য, নিক্রিয় এবং অবিকারী। এই আত্মাই বা কি প্রকারে অবিদ্যার বশবৰ্ত্তী নানাপ্রকার সংসারগতি লাত করে ? এ পর্য্যস্ত এ প্রশ্নের কোন প্রকার সস্তোষদায়ক উত্তর পাওয়া যায় নাই এবং কখন পাওয়াও যাইবে না। যদি আমরা কল্পনা করিয়া লই যে, একটি বস্তু নিত্যই অবিকারী,কোন প্রকার যুক্তি দ্বারাই এই অবিকারীর বিকারত্ব প্রতিপন্ন করা যায় না। এ সমস্যা সাংখ্য ও বেদান্ত উভয়েরই। গোত্তমণ্ড ইহার কোন মীমাংসা করিতে পারেন নাই। তাহার ধর্শ্বে একদিকে নিত্য অবিকারী “অহং’ বা আত্মা ; অপর দিকে অবিদ্যামূলক পঞ্চস্কন্ধ। এই দুইয়ের সংযোগে কি প্রকারে ‘অম্মি ভাব উৎপন্ন হইল ? অার এই দুইয়ের সংযোগই বা কি প্রকারে সম্ভব ? ‘অনমতগগ’ প্রকরণে (সংযুক্ত ২১৭৮–১৯৩) গোতম বলিয়াছেন যে, এই সংসার অনাদি ; ইহার জারপ্ত কল্পনা করা অসম্ভব। তিনি বহু দৃষ্টান্ত দ্বারা বুঝাইয়াছেন যে, মানব-জীবনের আরম্ভ নাই । সুতরাং দেখা যাইতেছে যে, অধিকারী “অহং-এর ‘অম্মি ভাব-প্রাপ্তি তর্কগম্য নহে ; অনাদিকাল হইতে “অহং এর এই ‘জম্মি ভাব চলিয়া আসিতেছে। আমরা "জন্মি" ভাবমূলক পুরুষকে দেখিতেছি এবং সাধারণ ভাবে ইহার প্রকৃতিও জানিতেছি । किरू ‘अश्र' रुखछि कि ? ४झेभांज छेद्धव्र cणeब्र शाहेरङ পারে যে, ইহাই পুরুষের স্ব-রূপ। মুক্তপুরুষ স্ব-রূপে \రిa-sఫి গোতমের ধৰ্ম্মে আত্মার স্থান Død: অবস্থিত । কিন্তু স্বরূপে প্রতিষ্ঠিত পুরুষ দেব-মানব नकरनब्रहे मृ४िद्र चउँौऊ । মুক্ত পুরুষ দৃষ্টির অগোচর মাকুষ দেহ, বেদন, বিজ্ঞান ইত্যাদিকে আশ্রয় করিয়া সংসারে বাস করে এবং মনে করে দেহ বেদনা বিজ্ঞানাদিই আমি, দেহবিজ্ঞানাদি আমার এবং এই সমুদায়ই আমার আত্মা । গোতম বলেন, এই বিশ্বাস অজ্ঞানতা-প্রস্থত— মানবের সংসারাবস্থা অবিদ্যা-মূলক । এই সংসারাবদ্ধ জীবকে দেখিয়া মানবের পারমার্থিক তত্ত্ব অবগত হওয়া যায় না। কিন্তু এমন অনেক লোক আছেন যাহারা দেহবিজ্ঞানাদিকে অতিক্রম করিয়াছেন। তাহার। ইহজীবনেই সম্যক দর্শন করেন, সম্যক অনুভব করেন যে, দেহাদি আমি নহি, দেহাদি আমার নহে এবং দেহাদি আমার আত্মা নহে। এইরূপ দর্শন করিয়া, এইরূপ অনুভব করিয়া র্তাহারা অনাসক্তভাবে সংসারে বাস করেন। ইহারাই মুক্তপুরুষ, ইহারাই তথাগত। দেহাদির কার্ধ্য দেখিয়াই মাহূব মানুষের বিচার করে। কিন্তু মান্থব দেহাদিকে অতিক্রম করে, তখন দেহাদির কাৰ্য্য দেখিয় তাহাকে কি প্রকারে বিচার করিবে, তাহাকে কি প্রকারে দেখিবে, কি প্রকারে তাহাকে অনুভব করিবে ? এ প্রকার মানুষ মানব-জ্ঞানের অগোচর । গোতম বলেন, দেবগণও এপ্রকার পুরুষের সদ্ধান পান नi । যমককে সম্বোধন করিয়া গোতম বলিয়াছিলেন, “এই দৃষ্ট পৃথিবীতেই প্রকৃতপক্ষে সত্যসত্যই মুক্ত পুরুষকে উপলব্ধি করা যায় না” ( সংযুক্ত ৩,১১২ পৃ: )। অস্থরাধ নামক ভিক্ষুকেও তিনি ঐ কথাই বলিয়াছিলেন ( সংযুক্ত ৩,১১৮ ;t৪,৩৮২ পৃ: ) । উদান নামক গ্রন্থে গোতমের এই উক্তিটি পাওয়া যায় ৪— “मैंाशंद्र अखरब्र ८कां★ नॉड़े, शिनि छद्म-छद्मांख्द्र অতিক্রম কষ্টিয়াছেন। যিনি বিগতভয়, স্বধী এবং অশোক, उिनि cशदशc१बe मृ४िद्र cश्रोछद्र श्छन ना” (फेशान રા૪૦ ) ।