পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రి)\ు প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ভাস্কুলবিহারের ছাদের চিত্রাবলী, ১৮শ শতাব্দী معينة ه مع থেকে সিংহলে এসেছে রাজত্ব করতে। কাণ্ডির বিহারের নাম দালদা মালিগাওয়া বা দ্বও বিহার (এখানে বুদ্ধের দও রক্ষিত আছে), আশগিরিয়া বিহার, মালওয়াও বিহার, গঙ্গারাম বিহার, আদাহন মালুয়া বিহার, লঙ্কা তিলক বিহার। শেবের বিহারটি কাত্তি সহর থেকে ৬ মাইল দূরে, অপর গুলি সহরের ভিতরে । মাডালের আলু বিহার বা আলোক বিহারের চিত্রও অষ্টাদশ শতাব্দীর ভাল উদাহরণ। ব্রিপিটকের বিখ্যাত টীকাকার বুদ্ধ ঘোব এই বিহারে বাস করতেন। এই যুগের চিত্রের উদাহরণ পাওয়া যাবে নিম্নলিখিত স্থানে। এসব স্থান সবই সমুদ্রের ধারে । কালুতার, ছিককাডুয়া, ডোডানডুয়া, আহাঙ্গম ইত্যাদি। এটা খুব আশ্চৰ্য্য যে দেশের লোকেরা এবং বিহারের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এইসকল প্রাচীন চিত্রের মর্য্যাদা বোঝে না ; তার প্রাচীন চিত্র তুলে ফেলে দিয়ে তার জায়গায় জমকাল কুৎসিৎ রংয়ের ছবি অঁাকৃতে পছন্দ করে। বর্তমান কালের চিত্র সম্বন্ধে দুয়েক কথা ব’লে উপসংহার করি । হালের চিত্রকরদের হাতে বৌদ্ধচিত্র অবনতি এবং দুৰ্গতির চরম সীমায় নেবেছে। বুদ্ধ একজন মোটাসোট। ইংরেজরূপে উপস্থিত ; পোষাকেই কেবল তফাৎ, হ্যাট কোটের পরিবর্তে চীবর পর । নৃপতি শুদ্ধোদনের পরিবারের মহিলাদের ছবি নাচওয়ালী মেয়েদের স্তায় ; মুখে রং ঘষা। অঙ্কণ-রীতির দিক থেকে বিচার করলে রং, রেথ ও ছন্দের লেশমাত্র নাই। কাজেই এই চিত্রের মূল্য কানা কড়িও নয়। রংয়ের যে অসামঞ্জস্য এবং ভীষণ রকম জমকালো ভাবে, যেন তাঙ্গ টনের কেনেস্তারা বাজিয়ে চীৎকার করছে। বাড়ীতে যে সব বৌদ্ধ চিত্র রাখা হয়, তা ভীষণ রকমের জাৰ্মাণ ওলিওগ্রাফ। তার আর বর্ণনা ন}, কবুলাম । কাণ্ডি অঞ্চলে এখনও সাবেকী ধরণের ধংশামুক্রমিক