পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] গানটির পীচ অংশ-উদগীত, প্রস্তোত ও প্রতিহর্তা নামক তিনজন ঋত্বিকুইহা গান করেন। প্রস্তোত্তার অংশ প্রস্তাব, উদগাতার অংশ BBBBS BBBBD DH BBBBS BBBD BBBD SDDDS DD নিধনাংশ তিন জনে মিলিয়া গান করেন। - এই সামটির নাম রথগুর। এ কালে - বাহকে রাগ-রাগিণী বলে, नाभ ७शब्लट्टे छूणा । শ্ৰেীতসুত্রকার কাত্যায়ন জার-এক রকম মস্ত্রের উল্লেখ করিয়াছেন, তাহার নাম নিগদমন্ত্ৰ ৰ প্রৈধমন্ত্র । ঋত্বিকর পরম্পর সম্বোধন-কালে বা পরস্পর অনুজ্ঞ। আদেশ দিবার সময় এই মন্ত্র উচ্চারণ করেন। বেদের ব্রাহ্মণাংশে এইরূপ এৈবমস্ত্র অনেকগুলি উল্লিখিত হইয়াছে যথা—“অগ্নয়ে মধ্যমানায় অমুরহি” ইত্যাহ অধ্বযু:ি । অগ্নিমস্থনের সময় অধ্যযু হোতাকে অনুজ্ঞ দিবেন—মখ্যমাণ অগ্নির অমুকুল মন্ত্র পাঠ কর—“অগ্নয়েমুখ্যমানার অনুরূহু" এই অনুজ্ঞাটি একটি প্রৈথমন্ত্র, অতএব ইহা যজুমন্ত্রেরই অন্তর্গত । সাধারণ যজুঃ হইতে ইহার প্রভেদ এই যে, সাধারণ যজু স্ত্র প্রয়োগকালে উপাংশু (অনুচ্চে ) উচ্চারণ করিতে হয়, আর প্রৈষমন্ত্রের উদ্দেশ্যই যখন আদেশ দেওয়া, তখন প্রৈধমন্ত্র উচ্চস্বরে যলিতে হয় । সাধারণ যজুমন্ত্র সকল সংহিতা মধ্যে নিবন্ধ আছে, প্রৈধমন্ত্রগুলি ৰাহ্মণের মধ্যেই পাওয়৷ যায়। ফলে ঋক্ যজুঃ সাম, পদ্য গদ্য ও গান । এই তিন প্রকারের ভিন্ন চতুর্থ প্রকারের মন্ত্র হইতে পারে না। এই ঋকৃ-যজুঃসামময়ী বেদ-বিদ্যার নাম জয়ী বিদ্যা । মন্ত্র ত্রিবিধ ভিন্ন চতুৰ্ব্বিধ হইতে পারে না, কাযেই ত্রয়া নামের সার্থকতা । বৈদিক সমাজে এই ত্ৰিবিধ মন্ত্র বজ্ঞ-কৰ্ম্মে ব্যবহৃত হইত। ঋগ্বেদী ঋত্বিকেরা ঋকৃমন্ত্র উচ্চারণ করি। দেবতাকে প্রশংসা করিতেন, দেবতাকে আবাহন ৰুরিতেন ; যজুৰ্ব্বেদ ঋত্বিক যজুম স্ত্র উচ্চারণ কfরন্থা দেবতার উদ্বেপ্তে হবাদান করিতেন বা বিবিধ কৰ্ম্মাঙ্গের অনুষ্ঠান করিতেন । সামগ ঋত্বিকের। সামগান করিয়৷ দেবতার স্তুতি করতেন । এইসকল মন্ত্র ঋত্বিক-সমাজে মুখে মুখে প্রচারিত হইত। বেদশাস্ত্র লিখিত হইত না, সম্ভবতঃ লেখন-প্রণালী তখনও আবিষ্কৃত হয় নাই । বেদ-মক্স মুখে মুখেই রক্ষিত হইত। কালক্রমে ঐ সকলের একত্র সঙ্কলশ আবগুক হহয়। উঠিল । একত্র সঙ্কলন না করিলে মন্ত্রগুলি লোপের আশঙ্ক ছিল । অনেক সময়ে অনেক বেদ লোপ পাইয়াছে, এইরূপ স্মৃতি আছে । প্রসিদ্ধি আছে-কৃষ্ণদ্বৈপারন ব্যাঙ্গ এই মন্ত্র সকল সঙ্কলন ও বিভাগ করিপ্পা সংহিতাকারে নিবন্ধ করেন । পৌরাণিক মতে কৃষ্ণ-দ্বৈপারন আপনার চারিঞ্জন শিষ্যকে ঋক্ যজুঃ সাম ও অথর্ব এই চান্নিবেদ বিজ্ঞাগ করির শিক্ষা দিয়াছিলেন ; উtহারা আপনাদের শিষ্যগণকে ঐ আপন জাপন বেদ শিক্ষণ দেন। কালে কালে ঐ সকল বেদ শিধ্যপরম্পন্না-ক্ৰমে বহু শাখার ও উপশাখায় বিভক্ত হুইয়া যায়। এই পুরাণ-কথার মূলে যে ঐতিহাসিক কিংবদন্তী আছে, তাহার কতটুকু গ্রামাণিক তাহ নিরূপণের কোন উপায় নাই। যেদের অধ্যাপকগণ বহু দেশে বিস্তৃত হইরা পড়িয়াছিলেন । বেদ তাহার মুখে মুখে রাখিতেন ও উহাঙ্গের শিষ্যেরাও অধীত ৰেদ মুখে মুখেই প্রচারিত করিতেন । দেশভেঙ্গে ও কালভেদে এইরূপে বেদের নান৷ পাঠভেদ জন্মির গিয়াছে । এই পাঠভেদে ধিবিধ শাখার উৎপত্তি श्ट्रेप्लएझ्, मैक्के ण भएन कम्न सृष्ट्रेिष्ठ °ोtश्न । পুরাণে এইরূপ পাঠভেদে উৎপন্ন ধিতিঙ্গ সম্প্রণার মধ্যে প্রচারিত বিবিধ শাখার উল্লেখ আছে। বিষ্ণুপুরাণ, ভাগবত পুরাণাদিতে কিরূপে c१८फ़्द्र शृोंथांt९५ ऎ९°ञ्च इश्ल ठांझांब्र अविद्धग्न विदब्र१ cनखछ अप्छ् । ॐमकल ३ठिशन कठपूझ थांभानिक, टश विज्tर्कब क्षिब्र। कूर्म”sic१ छस थांtश्, १rषप्नब cमाझेब्र 8णब २० चाषी, बकूर्सएमब्र ՅՑաՊ কষ্টিপাথর-সভাপতির অভিভাষণ ○8Q AAA KKS DBBB SAAA KK D DDBBB S HHHHS DBB এতগুলি শাখা কোনও কালে ছিল কি না এখন প্রতিপন্ন করা কঠিন । চয়নব্যুহ নামক গ্রন্থে ঋগ্বেদের কেবল পাঁচটি শাখার নাম আছে— শাকল, বাক্ষল, অম্বলায়ন, শাখায়ন ও মাণ্ডুকারন । চয়নব্যুহ েকৃষ্ণ ও শুক্ল উভয় ) যজুৰ্ব্বেদের ৮৬ শাখার উল্লেখ করিয়াছেন, সামবেদের ১২ শাখার ও অথৰ্ব্ব বেদের ৯ শাখার নাম দিয়াছেন। চয়নব্যুহকারের সময়েই অনেক শাখা বিলুপ্ত হইয়াছিল, তাহ তিনি স্বয়ং স্বীকার করিয়াছেন । ঋগ্বেদের ৰে এক কালে ২১ শাখ বর্তমান ছিল, তাহ বহু স্থলে উল্লিখিত হইয়াছে। পণ্ডিত সত্যব্ৰত সামশ্রনী মহাশয় ইতিহাস উদ্ভূত করিয়াছেন যে, শাকল্য ( শাৰুল মুনির শত শিষ্যের মধ্যে পাঁচ জন— শিশির, বাস্কগ, সাখ্য, বাৎস্ত ও অশ্বলারন ) -ঋগ্বেদের শাখাভেদ প্রবর্তন করিয়াছিলেন । বিষ্ণুপুরাণে শাকল শিষ্যদিগের নাম মুঞ্চল, গোস্বলু (গালব ), বাৎস্ত, শালীয়, শিশির। বায়ুপুরাণে নাম মুদগল, গেলক গোলক ? ), থালীর, মাৎস্ত, শৈশিরেয় । শকিল প্রতিহার নামক টীকাগ্রন্থে নাম মুদগল, গেকুন (গোখুন ? ), বাৎস্ত, শৈশির, শিশির (শারীর ? )। বল বাহুল্য লিপিকর-প্ৰেমাদ বহু স্থানে নাম প্রভেঙ্গের কারণ । (মানসী ও মর্শ্ববাণী, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪) /ব্লামেন্দ্রস্থম্বর ত্রিবেদী সভাপতির অভিভাষণ ( বিহুtল্প-বঙ্গীয় সাহিত্য-সম্মিলন ) সারা ভারতবর্ধট এক করে আঁকৃড়ে ধর্ষার মত প্রশস্ত বক্ষঃস্থল আমার নেই, তাই আমার সমস্ত ভালবাসাট। চিরজীবন ধ'রে বাংলার নামে-যাঙালীর নামে উৎসর্গ ক’রে দিয়ে রেখেছি । বহুশত বর্ষের মুসলমান সংঘর্ষে বিহার ভাব ও ভাষার বঙ্গদেশের সঙ্গে এখন যতটা বিভিন্ন হয়ে পড়েছে, একদিন বে ততটা ছিল ত৷ মনে হয় না। অতীতের ভূগোলে একটা বিস্তীর্ণ প্রদেশ ছিল যার নাম গৌড় ; মিথিলী ও বঙ্গদেশ সেই পঞ্চ-গৌড়েরই অন্তর্গত ; সেই মিথিলাই—মগধ, ক্রমে বিহার ; স্বত্তরাং একদিন মৈথিলী ভাষাগত স্বধান্ত্রোতই স্বরধুনী তরঙ্গিণীর সহিত প্রবাহিত হয়ে আদি বঙ্গকবিগণের কাব্যকে অগষ্কৃত করেছিল। জগতের প্রচলিত ভাষী সকলের মধ্যে বঙ্গভাষা তেজে, মাধুৰ্য্যে, অর্থবোধক সারল্যে ও সহজ সৌন্দর্ঘ্যে কিছুতেই হীনশক্তিধারিণী মঙ্গমনোহারিণী নয় । যঙ্কিমবাবুর দৈৰী-শক্তির প্রভাব যে বাংলা ভাষাকে কেবলমাত্র সৰ্ব্বজনবরেণ্য ক’রে দিয়ে গেছে তা নয়, যে বাঙ্গালী এক সময়ে জমি ক্রয় করার পাট্টার দেড়শত কথার মধ্যে অন্তত: পচানব্বইটা জওজে, ওয়ালদে, খোল মেজাজে, বহাল তবিল্পতে গোছের না ৰাকৃলে দলিলখানা আদালত-গ্ৰাহ ব'লে মনে করতেন না,—পরে আবার পিতা-পুত্রে পত্র-ব্যবহারে ইংরাজি ভাষা প্রয়োগ না ক’লে সভ্যতার ক্রেট হয় মনে করতেন, তাদের বিশুদ্ধ বাংলা শিখতে লিখতে পড়তে প্রবৃত্ত করে সেই বঙ্কিমের প্রভাবই ৷ বিষ্কৃত পাপী-মিশ্ৰিত অতি গ্রাম্য গদ্যের দিন গেছে ; সংস্কৃতও এখন আর কচি ছেলে মনে ক'রে বাংলা গৰাকে ধমকের - চোটে “এইখানে वप्न षाकू, १वबबाब नleब्रांप्लेकू cझछ ॐ#itन मानिन्नि" नां ष'रण छब्र সঙ্গে একত্ৰে ৰ’সে আপনানের স্থখ-দুঃখের ক্ষণ কল ; কিন্তু সম্প্রডি शैकब्र पौब अक नूठन छे९णाङ-नूलभ इउब्र छ"खव पारण-नांशिअ