পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] কষ্টিপাথর-মেদিনীপুর সাহিত্য-সভা ●8ፃ স্বারা সব রকম শ্রমের কী { করে তার জ্ঞানবান হ’লে সাহিত্যে নুতন রসের স্বষ্টি হ’ত-বাংলা সাহিত্য অনেক উৎকৃষ্ট হ’ত। স্কটল্যাণ্ডের কবি বান সূ চাষীর ছেলে । সকলেই জানেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়ে লিখিত তাহার অনেক কবিতা কত সুন্দর ও আপ্তরিকতাপূর্ণ। রবীন্দ্রনাথ, জগদীশচন্দ্র এইরূপ ২১ জনের কথা ব’লে আমরা অহঙ্কার করে থাকি। কিন্তু ঐক্লপ গৌরবেও লজ্জা আছে। আমাদের দেশের সাধারণ লোকেরও আধ্যাত্মিক ভাব বুঝবার ক্ষমতা আছে। সুতরাং আমরা শিক্ষা পেলে যে আরও কত উন্নত হ’তে পারতাম তা বেশ বুঝতে পারা যায়। রবীন্দ্রনাথ জগদীশচন্দ্র সম্বন্ধে গৰ্ব্ব করতে গিয়ে স্মরণ করা দরকার, শিক্ষা পেলে অারও হয়ত কেহ কেহ ঐক্লপ হ’তে পারত। একটা দেশের মধ্যে লিখন-পঠনক্ষম লোক বেশী হ’লে সাহিত্যের প্রসারও বেশী হয়। আমাদের দেশে কোন একখান। ভাল বহিরও এক সংস্করণ বিক্ৰী হ’তে কয়েক বছর লাগে। জাপানের সম্রাট ১৮৬৪ খৃষ্টাব্দে অনুশাসন প্রচার করেন যে, ষ্ঠার রাজ্যে বিদ্যালয়হীন গ্রাম খাবে না, বা অশিক্ষিত কোন লোক থাকৃবে না। আজকাল সেখানকার শতকরা ৯৯ জন বালক-বালিকা স্কুলে বায়। সেখানে ক্লিকৃশওৰালারাও খবরের কাগজ পড়ে। ইউরোপের অনেক দেশের চেয়ে জাপানে বইএর দোকানও নাকি বেশী । আসাহী নামে জাপানের একখান দৈনিক খবরের কাগজ আছে । সেখানকার কাটুতি প্রতিদিন ২১ লক্ষ। আমাদের দেশের সমুদায় দৈনিক কাগজের ৰিক্রীও ২১ লক্ষ হ’বে না । সম্প্রতি আমি ইউরোপ ভ্রমণ ক’রে এসেছি । আমাদের দেশে যেসব বই ছাপা হয় তার মধ্যে বেশীর ভাগ স্কুল-পাঠ্যপুস্তক। প্রতি বছর জাৰ্ম্মেনীতে যত বই ছাপা হয়, ভারতবর্ষে তত হয় ন-অখ6 জাৰ্ম্মেণীর লোকসংখ্যা আমাদের দেশের লোক-সংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ বা এক-ষষ্ঠাংশ মাত্র । জাৰ্ম্মেনী ও চেকো-গ্লে'ভেকিয়াতে জাৰ্ম্মেন ও চেক ভাষা প্রচলিত । কিন্তু আমি ঐ দুই ভাষার কোনটিই জানি না । সে-সব দেশে রেলওয়ে ষ্টেশন দেখলাম, কোণ কোন কুলীও একটু একটু ইংরেজী বোঝে। ফ্রান্স বা অন্ত অন্ত যায়গায় ভ্রমণকালে রেলে Seat Reserve করেছি। ইউরোপে বার্থ ব্লিজার্ত করতে হ’লে তার জগু আলাদা টাকা দিতে হয়। এদেশে তা’ নর। ইউরোপে য়েলে বস্ত্রীর জায়গাও রিজার্ভ করতে পারা যায়। দীর্ঘপথ ভ্রমণ করতে হ’লে আমি সঁটে রিজার্ড করতাম। রেলের সব মজুররাই পড়তে পারে। তার সীটএর নম্বর দেখে, যাত্রীর জিনিবপত্র ঠিক জায়গায় রেখে দেয়। রবীন্দ্রনাথ জাৰ্শ্বেনীর বালিন ও ড্রেসডেনের হোটেলে খেকে সে দেশে বক্ত তা করেছিলেন। সেইসব হোটেলে Waiters, Porters & Liftmen &gfes a|t%a eiwt* wŷrs রবিবাবুর বই পড়েছে এবং সে-সব পুস্তকে তার দস্তখত নিতে ব্যগ্রত প্রকাশ করত। প্রতিদিন তার টেবিলের উপর অনেক Wisting 0ard, प३ ७ छैब्र क्tül छड़ ह'tब्र थांबूठ । ऊिनि अक्झ ७३ मव গুলিতেই নিজের নাম দস্তখত ক’রে দিতেন । আনন্দের বিষয় এই ধে, সে-দেশের চাকর-চাকরানীরাও ভালোকদের মতই একজন বিদেশের কবির বই পড়ে এবং তার নিজের হাতের স্বাক্ষর পাৰার জন্ত ব্যস্ত হ’য়ে ওঠে। চেকে শ্লোভেকিয়াতে ঠিক এই রকম ব্যাপার । জার্শ্বেনী ও চোৰা-ব্লাভেৰিয়াতে সাহিত্য খুব প্রসার লাভ করেছে। ८कोन छांटि अझ९ ङ्'tञ एट्रांराङ्ग जांङ्ठिje ब्रह९ झग्न । खांबांद्र मांश्ऊिा प्रश्९ ह'rण अठि७ भइ९ इग्न । ¢ठिडां★णिौ cणांtकब्र লেখার জাতি বড় হয়। কোন যুগে জামাদের দেশে রামায়ণ মহাভারত রচিত হয়েছিল, তার দ্বারা এখনও যে কত লোকের চরিত্র গঠিত হচ্ছে তার তুলনা নেই। কোন কোন ইউরোপীয়ান বলেছেন যে, তুলসীDBBB DDDD DDDS DDDD BBBDD BBDD BBB DDBS BBD বিস্তার কয়েছে,বাইবেল ক্রিস্টানদের উপর এত প্রভাব বিস্তার করে নাই। ব্যাস, বাল্মীকি ও তুলসীদাসের জন্ম ইহাই প্রমাণ করে যে, আমাদের জাতির অন্তনিহিত শক্তি ছিল। জামরা গৰ্ব্ব ক’রে থাকি যে,বাঙ্গল সাহিত্য ভারতের শ্রেষ্ঠ সাহিত্য। কিন্তু একখা সকলেই স্বীকার করূৰেন যে, ইংরেজী সাহিত্য বাঙ্গল সাহিত্যের চেয়ে অনেক উন্নত। তবুও ইংরেজের অনেক পুস্তকের অনুবাদ ক’রে থাকেন। অসভ্য জাতির ছড়া গান প্রভৃতির অনুবাদ করেও তার নিজেদের সাহিতাকে সমৃদ্ধ করে তোলেন। কিন্তু আমরা অনুবাদ করি না। অনুবাদের দ্বারা সাহিত্য পরোক্ষভাবে সমুদ্ধি লাত করে। আমরা গাছের ফল ফুল, পাতার তারিফ করি, কিন্তু মাটির রসের প্রশংসা করি না। রসই পরিবর্তিত হয়ে যে ফল ফুল, পাতায় পরিণত হয় সে-কথা আমাদের মনে হয় না। সাওতাল, জুলু বা হটেন্টটুদের ছড়া বা গানে সাহিত্যিক বিশেষত্ব না থাকলেও তার রস রূপান্তরিত হ’রে বিশিষ্ট সাহিত্যের স্বষ্টির সাহায্য করে । ভারতবর্ষে শিী-ভাষীর সংখ্যা ৮ কোটী এবং গুজরাটী ভাষা বলে ১ কোট ৬৮ লক্ষ । কিন্তু তবুও হিন্দী সাহিত্যের চেয়ে গুজরাট সাহিত্যের বৈচিত্র্য বেশী। পাশা ও ভাটিয়ার enterprising জাতি । এই কারণে হিনীর চেয়ে গুজরাটী সাহিত্য বেশী সমৃদ্ধ। কেহ কেহ “খাটি বাঙ্গল সাহিত্য” স্বষ্টির পক্ষপাতী , তার জামাদের সাহিত্যের উপর বিদেশী সাহিত্যের প্রভাব চান না। তাদের অভিলাষকে আমি শ্রদ্ধা করি, কিন্তু বাঙ্গল সাহিত্য যে এখন বিদেশী প্রভাব বর্জিত হতে পারে বা হওয়া উচিত, ইহা অামি শ্রদ্ধের বা সত্য ব'লে মনে করি না। প্রত্যেক মানব মানবের বন্ধু। মানুধের শ্রেষ্ঠ চিন্তা ও ভাবে জাতিভেদ নাই। তাই আমরা সকলে মিলে তা উপভোগ করতে পারি। যদি সেরকম না হ’ত তবে আমরা সেক্সপীয়ারের স্বল্প সাহিত্য বুঝতাম না বা ইংরেজ বাল্মীকির রামায়ণ বুঝত না । অন্ত ভাষা থেকে অনুবাদ করলেই সাহিত্য বিজাতীয় ভাবের খিচুী হবে, তাই মনে করা ভুল। বাঙ্গল নাটক সংস্কৃত নাটকের ধারায় স্বঃ নয়। সম্পূর্ণ ভিন্ন আদর্শে রচিত। বঙ্গলা সাহিত্যের ছোট গল্প ও উপস্কাস বিদেশী সাহিত্যের অমুকরণে স্বই হয়েছে। কিন্তু তবু ও বঙ্গালীর ঘরেরই জিনিষ । পূর্বেই বলেছি, মানসিক উদ্ধ স্ত শক্তি থেকে সাহিত্যের স্বঃ হয়। বোধ হয় বাজলার জীবনী-শক্তি কমে যাঁছ। চেষ্ট কলে আমরা ত৷ বাড়াতে পারি। ১৯২১ সালের Censusএ বাঙ্গলার লোক-সংখ্য৷ ১৯১১ সাল থেকে কমেছে ব’লে দেখা বায় । আমি যে-ঞ্জেলীর অধিবাসী সেই বাঁকুড়া জেলাতেই সব-চেয়ে বেশী কমেছে । নীচের তালিকা থেকে * विदग्न? →हे बूगं पाय । জেলার নাম প্রতি হাজারে লোকসংখ্যা কক্ত কমেছে বাঁকুড়— *@级 रौब्रष्ट्रश्न- 粉级 মুর্শিদাবাদ– to e मणैौब्रां- * মেদিনীপুর- 爱就 *षनां-- २१ মালদহ-- * যশোহর- ১ই हुनौं- a