পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●8b" প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড কমেছে বেশী পশ্চিম বঙ্গে,-হিনুপ্রধান জেলার। মুসলমান-প্রধান পূর্ববঙ্গে লোক-সংখ্যা বেড়েছে। মোটের উপর বাঙ্গলাদেশে লোকসংখ্যা অল্পই বেড়েছে। এর প্রতিকার যে কি তা অনেক স্থলে বলা হয়েছে : ५षांप्न नूठन क'tब्र अब किङ्कई बन्द न । अत्र यठिकांद्र न हtण সাহিত্যের স্বটিতে বাধা পড়বে। যে জাত ম'রে যেতে বসেছে তারা কি স্বটি করবে ? জীবনীশক্তি না বাড়লে সাহিত্য স্বষ্টি হয় না। বাঁকুড়া সহরে লোক বেড়েছে। কিন্তু জেলার লোক কমেছে। থামে স্বাস্থায়ক্ষা হয় না, চিকিৎসা হয় না। বাঙ্গল দেশ গ্রাম-প্রধান । খদেশহিতৈষীয় গ্রামের উপর নজর দিতে হবে। বাঙ্গলাকে বড় করা মানে গ্রামকে বড় করা। গ্রামের উন্নতি না হ’লে সাহিত্যের উন্নতি হবে না । সাহিত্যের উন্নতি কত্ববার উপায়, গ্রামবাসীর সাহিত্যস্থষ্টির সুযোগ ক'রে দেওয়া। কেবল শিক্ষিত বাবুর দায়া জাতির উন্নতি হবে না। আমাদের দেশে শিশু-মৃত্যু খুব বেশী। মায়ের স্বাস্থ্যতত্ত্ব না জানলে এই শিশুমৃত্যুর নিবারণ হবে না। অস্কান্ত বহু কারণের মধ্যে এইজগুও নারীজাতির মধ্যে শিক্ষা বিস্তার বেশী দরকার। মিউনিসিপ্যালিটী স্বাস্থ্যের উন্নতির জগু কড়া আইন করতে পারে। কিন্তু অশিক্ষা নানা দোষের অাকর । শিক্ষা ন হ’লে কেবলমাত্র মিউনিসিপ্যালিটীয় কড়া আইনের দ্বার স্বাস্থ্যের উন্নতি হযে না । মনুসংহিতার শাসন আমরা পালন করি না। মসুর ব্যবস্থা অনুসারে জলাশয়ে নিষ্ঠীবন ত্যাগ করা এবং অগস্ত প্রকারে জলাশয় দুষিত করা মিষিদ্ধ ; অথচ এই কাজটি বাঙ্গালীই বেশী করে। শিশুদের শিক্ষা মায়েদের দ্বারাই বেশী হয়। জেসুইটদের মধ্যে একটা কথা আছে, শিশুদের ১ বছর পর্যন্ত আমাদের স্কুলে দাও, তার পরে যেখানেই তারা যাক গ্রাহ করি না। প্রথম শিক্ষা মায়ের কাছেই হয়। মানবজীবনের প্রভাতে শিক্ষার মূল্য বেশী। তাই মায়েদের দ্বারা শিক্ষার মূল্যও বেশী। স্বতরাং বায়েদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার कब्रुष्ठ झtष । क्ङि जांभांप्लग्न cम८* cम-निकाँग्न अखब्रtग्न श्रानक । বেমন, (১) মেয়েদের অল্প যাগে বিবাহ ; (২) মেয়েদের স্কুলের গাড়ীর খরচ বেশী। শিক্ষা রিপোটে দেখতে পাই, ত্ৰিবন্ধুর ও মালাবারে মেয়েদের মধ্যে প্রাথমিক ও উচ্চতর শিক্ষাভিমানী বাঙ্গল। দেশের চেয়েও বেশী। গোণ্ডালের ঠাকুর সাহেব (রাজা) নিয়ম করেছেন যে, উীর রাজ্যে বালিকাদের শিক্ষা বাধ্যতামূলক হৰে—কিন্তু বালকদের নয়। এর কারণ তিনি বলেন, পরিবান্ধুে গৃহিণী শিক্ষিত হ’লে বালকবালিকার অশিক্ষিত থাকৃবে না। কেবলমাত্র পরিবারের পুরুষ শিক্ষিত হ’লে শিশুরা অশিক্ষিণ্ড ধাকৃতে পারে। স্ত্রী শিক্ষিত হ’লে লজ্জার স্বামীও শিক্ষিত হবে। গোওলের রাজা হিন্দু। আমাদের দেশে অনেক কাব্য, অনেক নাটক এবং বহুসংখ্যক অদ্যাপ্ত ৰহি অতীতকালে রচিত হয়েছে। তার সংখ্যা নেই। পিকিনের ইম্পিরিয়েল লাইব্রেরীতে ২,••• সংস্কৃত, পলি বা তাহা হইতে অনুদিত গ্রন্থ আছে। কোন বাঙ্গালী অধ্যাপক আমাকে বলেছেন, ২•,••• জৈন গ্রন্থ তার জানা আছে। এই সব দৃষ্টান্ত হতে পুরাকালে আমাদের দেশের সাহিত্যিক শক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। পূৰ্ব্বে শিক্ষাবিস্তার কিরূপ ছিল তা Census না থাকায় জানা বার না । কোম্পানীর আমলে প্রথমে আমাদের নিজেদের ইউনিভাসিটি বা কলেজ ছিল না, কিন্তু পাঠশালা ছিল। মিষ্টার এ্যাডামস্ কোম্পানীর আমলে দেশী যত পাঠশাল ছিল বলেন, এখন স্কুল ও কলেজ সমস্ত মিলেও তত নাই। শুধু লিখবার পড়বার ক্ষমতা তখন অনেক লোকের ছিল। সাহিত্যও ভূখন তাই প্রসার লাভ করেছিল। গোবিন্দ দাস জাতিতে কামার ছিলেন । གཱ་༔ কড়চা সকলের উপভোগের জিনিষ। সে-যুগে এম-এ, পি এইচ ডি, ডি, এসসি না থাকলেও সাধারণ লেখাপড়া জানা লোক বেশী ছিল। বৈষ্ণবদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ চৈতগুচরিতামৃত ও চৈতন্ত-মঙ্গল বাঙ্গলা ভাষায় রচিত। তা পড়বার জন্য অনেকে লেখা-পড়া লিখতেন। নারীরাও লেখা-পড়া শিক্ষা করতেন। বৈক স্ত্রীলোক্ষর আজকালকার ক্রিশ্চিয়ান মিশনারীদের মত অন্তঃপুরে শিক্ষা रुिलुrांद्र কবৃতেন । এইটি সাহিত্য-সভা। এইজন্যে এই কথা বলে বক্ততা শেব করি, যে, জাতির উদৃত্ত শক্তি ও জীবনী-শক্তি বৃদ্ধির জন্য রাষ্ট্রর সামাজিক নৈতিক ও কৃষি শিল্প সম্বন্ধীয় যা কিছু পরিবর্তন আবগুক, তা করতে হবে। এইরূপে সকল দিক্ দিয়ে, উন্নতি করতে পারলে আমাদের সাহিত্যিক চেষ্টা সফল হবে । (মাধবী, ফল্গুন ১৩৩৩) শ্ৰী রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় রামায়ণে সামাজিক নিয়ম ও লৌকিক আচরণ কৰ্ম্মী ও আদর্শ জনগণের নিদ্রাভঙ্গ যে-সময় শাস্ত্র নির্দিষ্ট আছে, সেই ব্ৰহ্ম মুহূৰ্ত্তে রাজারাও নিদ্র। হইতে উত্থিত হইতেন। পাছে ঠিক সময়ে নিদ্র ভঙ্গ না হয়, এজগু নিদ্রাভঙ্গ করিবার বৃত্তির ব্যবস্থ৷ ছিল। বৃত্তিধারী বন্দী ( বন্দনকারী ) স্বত, মাগধ, স্তুতিপাঠক-পাণিবাদক ও গায়কগণ রাজভবনে সমাগত হইয়৷ নির্দিষ্ট সময়ে রাজগুণাবলী কীৰ্ত্তন করিতে থাকিত। ইহার উপর নির্দিষ্ট সময়ে উপযুপরি দুন্দুভিধ্বনি হইতে থাকিত । রাজ-অন্তঃপুরে স্ত্রী ও নপুংসক পরিচারকগণের ব্যবস্থা ছিল। তাহীদের মধ্যে যাহারা স্নান-কার্য্যের ভারপ্রাপ্ত তাহার স্বানের জল আনয়ন করিয়৷ যথারীতি স্বনাথাঁর স্নান-কার্য্যের সহায়তা করিত । বস্ত্ররক্ষার ভারপ্রাপ্ত পরিচারক বা পরিচারিক বস্ত্র লইয়া উপস্থিত থাঙ্কিত । অগ্নিহোত্র সমাধান তখন কেবল রাজপুত্রদিগের নয়—প্রত্যেক গৃহস্থের পক্ষেই বোধ হয় মুক্তির কারণ বলিয়৷ বিশ্বাস ছিল। জ্যেষ্ঠদিগকে প্রতিদিন প্রভাতে প্রণাম করিতে হইত। গুরুজনের সহিত যতবার সাক্ষাৎ হইত, ততবারই নিজ নাম উচ্চারণপূৰ্ব্বক্ল কৃতাঞ্জলিপুটে সাষ্টাঙ্গে ওঁহাদিগকে প্রণাম করিতে হইত। গুরুব্যক্তি কোন বস্তু প্রদান করিলে কৃতাঞ্জলিপুটে তাহ গ্রহণ করির মন্তক স্পর্শপুৰ্ব্বক দাতাকে প্ৰণিপাত করিবার বিধি ছিল। গুরুজন স্নেহের পাত্রকে সাদরে গ্রহণ করিয়া তাহীর মস্তক অপ্রিাপ করিতেন। প্ৰণামের নানাপ্রকার রীতিই প্রচলিত ছিল। গুরুজনকে ভূমিতে পড়িয় সাষ্টাঙ্গে প্রণাম বিধি ছিল । সাধারণ জনগণ অসাধারণ জনকে মস্তক নত করিয়া মস্তকে হস্ত স্পর্শ করাইয় প্রণাম কল্পিত। সন্মানিত ব্যক্তিকে সম্মানিত ব্যক্তি দুই হস্ত যুক্ত করিয়৷ তাহ। মাথায় বন্ধ রাখিয়া সম্মান দেখাইতেন ; বিভীষণ এইরূপে বদ্ধাঞ্জলি মস্তকে আবদ্ধ রাখিয়া সীতাকে সন্মান অভিভবাদন জানাইয়াছিলেন। অনুচরের স্বামীকে প্রদক্ষিণ করিয়া সন্মান প্রদর্শন করিত। হনুমান রামকে এরূপেও প্ৰণাম করিতেন। উচ্চ সভাসদ বা কৰ্ম্মচারিগণও দূরে বাহন রাখিা BBBB BBBBB BBBS DB KB DBB BBDS DD BBB BDD করিতেন। অতিথি বিশেষ সন্মানের পাত্র বলিয়। গণনীয় হইতেন । করমর্দন খাটি বৈদেশিক প্রথা নহে। রাম সুগ্ৰীৰ এইরূপে করমর্দন করিয়াই পরস্পর আত্মীয় করিয়া লইয়াছিলেন । দশরথও ब्रांभररु इस १ब्रिछाई अश्१ ७ मछाद१ कब्रिब्रश्रिणन। सधू ब्रामां★A