পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘වHe একটু পুখক জাতীয়। সেদেশে এদের কারিবাউ (Caribou ) বলে। সাইবেরিয়া এবং ল্যাপ ল্যাণ্ডের অধিবাসীরা এদের দুধ মাংসও খায় *१ष१ 4tन्द्र छांद्रशांहिङ्गt* बjवझांग्न करग्न । भङ्ग-नमूष्णब्र छांशंछ हtाझ् छैो । ७* यांन करग्न छैसद्र-अफुिक, মধ্য ও পশ্চিম-এশিয়ায় । বস্তু অবস্থায় এদের এখন পাওয়া যায় না । আরবী উটের একটা কুঞ্জ এবং ব্যাকৃটিয়ার উটের দুটো ক'রে কুজ থাকে। প্রথমোক্তদের বাস আরব এবং উত্তর-আফ্রিকার এবং দ্বিতীয় জাতির বাস কৃষ্ণসাগরের উপকুল থেকে সাইবেরিয়া, তিব্বত চীন পৰ্যন্ত। কোনও উট চড়বার উপযোগী, কোনও উট মরুভূমির, কোন উট বরফান দেশের, কোন উট পাৰ্ব্বত্য প্রদেশের উপযোগী । উটের মেরুদও ঘোড়া এবং গরুর মত সোজা । উচু কুজ দুটো হচ্ছে চৰ্ব্বি দিয়ে তৈরী। উটের ধৈর্ধ্য অতি অদ্ভুত। অনাদি কাল থেকে এয়া একই রকমের আছে। এর রাগ লে গারে থুতু দেয়। যোব| তোলার সময় হঁটুি গেড়ে বনে। বোঝা বেশী ভারি হ’লে চীৎকার করে, আর উঠতে চায় না। দক্ষিণ আমেরিকাতে স্নাম ব’লে এক রকমের উট আছে। এবং পেরুতে এর অীর এক রকমের জাত অাছে তাদের বলে আলপাকা । &Γέ α γύττΒ-υβωτά ( Elephas lndicus ) , &* প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩৩৪ [ २१* छांनं, sञ थ७ affirata (Elephas Africanus ) , wtfr*t el? *fi«£ জিয়ানর ছাড়া জায় কেহ পোষ মানায়নি। এদের কান মন্ত মন্ত, স্ত্রী পুরুষ উভয়েরই দ্বত আছে, কপাল নিচু (convex) এবং স্বভাৰ অতি ठिनiवङ् । কত কালের লালন-পালনের ফল একট-কুকুর। কিন্তু একটা হাতীকে জঙ্গল থেকে ধ’রে এনে কয়েক মাসের মধ্যে তাকে গ্রামের উপযোগী করা যায় । এক অষ্ট্রেলিয়া ছাড়া সব মহাদেশে হাতী ছিল। এখন ইউরোপে হাতী না থাকলেও ম্যান্মুখ । Mammoth) এবং উত্তর ও দক্ষিণআমেরিকায় ম্যাসটোডন ( Mastodon ) হাতীয় হাড়গোড় পাওয়ী বায়। ভূতত্ত্ববিদেরা ( Geologists ) বলেন, পৃথিবীতে মামুষের আগমনের পর থেকেই ভার অন্তৰ্দ্ধান হয়েছে। বতদূর ইতিহাসের দৃষ্টি চলে তা থেকে অনুমান করা যায় যে, সৰ্ব্বপ্রথম হাতী ইওসিন যুগে ( Focene ) ইজিপ্টে বাস করতো। ভখন এর চেহারা ছিল একটা ছোট ঘোড়ার মত, দাত-ছোট বুনে শুয়ারের মত, কিন্তু গুড় খুব দীর্ঘ ছিল। ( উদ্বোধন, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪ ) বাসুদেবাননা “প্রাচীন ভারতে রাজ-কোষবিষয়ক বিধি-ব্যবস্থা”* (Administration of Finance in Ancient India) শ্রী রাধাগোবিন্দ বসাক ৰোষ-সপ্তাঙ্গ রাজ্যের এক অঙ্গ বা “প্রকৃতি” প্রাচীন ভারতের হিন্দু রাজনীতিশাস্ত্রকারগণ রাজ্যকে সপ্তাঙ্গ বা সপ্ত-প্রকৃতিক বলিয়া আখ্যাত করিয়াছেন। রাজ্যের সেই সাতটি অঙ্গ বা প্রকৃতির নাম—(১) স্বামী, (২) অমাতা, (৩) জনপদ বা রাষ্ট্র (৪) দুর্গ, (৫) কোষ, (৬) দণ্ড বা বল ও (৭) মিত্র বা মুহুং । এই প্রত্যেকটি স্বস্থ বা অবিকল না থাকিলে রাজ্যের কল্যাণ নাই। শুক্রাচার্ধ্য এই সপ্তাঙ্গ রাজ্যকে মানুষী-তমুর প্রতিকৃতিরূপে কল্পনা করিয়া স্বামী বা রাজাকে এই রাজ্যদেহের মস্তকরূপে, অমাত্যবর্গকে নেত্ররূপে, মিত্র বা স্বহংকে কর্ণরূপে, কোষকে মুখরূপে, দণ্ড বা বলকে মনো

  • ঢাক্ষা-সাহিত্য-পরিষদের নিমন্ত্রণে, ঢাকা-বিশ্ব-বিদ্যালয়ের পক্ষ estro Public Lecturexo fws sai arrati sifits és

●धंदक ! রূপে, দুর্গকে হস্তরূপে ও রাষ্ট্র বা জনপদকে ইহার পাদরূপে বর্ণনা করিয়াছেন। মুখস্বারা আহাৰ্য্য বস্তু গ্রহণ করিয়া মানুষ শরীরের পুষ্টিসাধন করিয়া থাকে। রাজ্যের পুষ্টি ও বৃদ্ধির জন্যও কোষৰূপ মুখের সার্থকতা ও প্রয়োজনীয়তা আছে। ইংরেজীতে আমরা রাজার যে শক্তিকে "Majesty” বলি প্রাচীন শাস্ত্রকারগণ তাহাকেই প্রতাপ বা প্রভাব নামে অভিহিত করিয়াছেন এবং ইহার লক্ষণ নির্দেশ করিতে যাইয়া লিথিয়াছেন—“স প্রতাপঃ প্রভাবশচ যত্তেজঃ কোষাগুঞ্জমূ”—রাজার কোষ ও দণ্ড হইতে সমুখিত যে তেজঃ, তাহাই তাহার প্রতাপ বা প্রভাব । কোষ ও সৈন্য স্বপ্রতিষ্ঠিত ও সুষ্যবস্থিত রাখিতে পারিলেই রাজার “Majesty” বা প্রভাব বর্তমান থাকে। আজ আমরা এখানে কেবল কোষ-সংক্রাস্ত বিধিব্যবস্থারই আলোচনায় প্রবৃত্ত হইতেছি ।