পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

پايين শিল্প সাধনায় নিযুক্ত আছেন, * । তিনি যেদিন আত্ম

  • ইটালী দিয়াছে এঞ্জেলোকে, ফরাণী দিয়াছে রাঁ্যাকে গুনা चाँरेख्:श्। मग्न७: उश्ञ नििष्ट्रङ cङ्गोरु जात्र अंक भिन्त्रीक भक्झ witną firsts-sufs életzte (Gustav Vigeland) 6RR নাম । কেহ কেহ বলিতেছেন যেদিন তাহার শিল্পকৃষ্টিগুলি লোকচক্ষুর ६गमरक थकानिङ खेrर, cगमिन ब्रहैंiब थङिs ब्रान श्रव ।

প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩৩৪ [ २१* छां★, *न भ७ প্রকাশ করিবেন সেদিন হয়ত রদ্যার জ্যোতি তাহার আড়ালে পড়িয়া মান হইয়া যাইবে; কিন্তু র্যার সৌন্দৰ্যজগতে ঘাহা দান তাহা সত্য এবং শ্বাশ্বত, চিরদিন আন জ্যোতিতে তাহা আপনি উজ্জল হইয়া থাকিবে । அகமகா দুই বার রাজ ঐ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত বাজে-পোড়া ঠুটাে তালগাছটা উঠোনের পাশে দাড়িয়ে, যেন বুড়ো আঙুল দেখিয়ে আকাশকে ঠাট্টা করছে। অথচ ম্রিয়মান, বিষগ্ন । বুকের মধ্যে যেন একটা হাপর আছে, উচু তাকিয়াটায় ঘাড় গুজে উবু হয়ে শুয়ে অমর ইপিানির টান টানছে। ডাক্তার খানিকট স্বাকৃড়ায় কি একটা ঝাঝালো ওষুধ ঢেলে দিয়ে ব’লে গিয়েছিল শুকৃতে । তাতে টান কম দূরে থাক্, রগ দুটাে বাগ না মেনে একসঙ্গে টন্‌ট্ৰন ক’রে উঠেছে। বন্ধু সরোজ কতগুলি দড়ি পাকিয়ে মাথার চারপাশটা সজোরেই বেঁধে দিয়ে গিয়েছিল। এখন ভীষণ লাগছে তাতে । কিন্তু দড়িগুলি খুলে ফেলতে পৰ্য্যস্ত জোরে কুলেীয় না । বুকে পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে মা ঝিমিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। জাগাতে ইচ্ছে করছে না। পরিাস্ত ঘুমন্ত করুণ মুখখানি— প্যাকাটির মতো লিকুলিকে দেহ,—একটা টিকটিকি যেন। এই একটুখানি টিকে থাকার বিরুদ্ধে সমস্তটা দেহ যড়যন্ত্র কবৃছে । তার কী আৰ্ত্তনাদ ! যেন একটা ভূমিকম্প বা বন্যা ! মার, বিষাদস্নিগ্ধ মুখখানির পানে চেয়ে অমরের মনে পড়ল হঠাৎ, কবে কার মুখে গান শুনেছিল—“সে যে আসে আসে আসে ; শেলিও এ কথা বিশ্বাস ক’রে সমুদ্রে ডুৰ দিয়েছিল—তারপর একশ বছর এক এক ক’রে খসেছে। দিন আর এলে না। বসন্ত যদি এলই,-- মহামারি নিয়ে এল, নিয়ে এল চৈত্রের চোখ ভরে রেীদ্রের রোদন ! ‘আজি হ’তে শতবর্ষ পরে’— সেদিনও পল্লবমৰ্ম্মরে কোটি কোটি ক্রনন অঙ্কুরণিত হবে । প্লেটোও ত’ কত আগে স্বপ্ন দেখেছিল, বার্ণার্ডশও দেখেছে। ‘লে ক’বে গো কবে ?’ অমরের হঠাৎ ইচ্ছে কবুল একটা কবিতা লিখতে— সমস্ত বিশ্বাসকে বিদ্রুপ করে। ভুয়ো ভগবান আর ভুয়ো ভালবাসা । যেমন ভুয়ো ভূত !—মনে পড়ে, বায়ুরণ, মনে পড়ে সোপেন-হার। যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে অমর বাইরে বেরিয়ে এল, উঠোনে। সেই ঠুটে। তালগাছটার গুড়ি ধ'রে ইপোতে লাগল। ছজনে যেন মিতা ; একসঙ্গে আকাশের তারাকে মুখ ভেঙচে ভয় দেখাচ্ছে । সমস্ত আকাশে কিন্তুষ্টুনিস্তরঙ্গ ঔদাসীন্য । ঝড়ের পর যেমন অরণ্য —টানটা পড়েছে। মা বলেন-নাই বা গেলি কলেজে আজ। একটা ছাতাও ত নেই। যে রোদ অমর বল্লে—হাজিরা থাকুবে না। তা ছাড়া মাইনে না দেওয়ার দরুণ কি দাড়িয়েছে অবস্থাটা দেখে আসি ।