পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] সম্পাদকের চিঠি ՎԶՏֆ প্রকাশ করিয়াছেন যদ্যপি তাহার প্রত্যেকের নাম সকল মনুষ্যের জানিবার প্রয়োজন নাই তথাপি যৎকিঞ্চিৎ যাহা সভ্য সমাজে ব্যবহার অাছে তাহ সম্পূর্ণরূপে জানিতে হয়। অতএব হে বন্ধু মহাশয় সকল । এই বিবেচনা করিয়া বালক শিক্ষার নিমিত্তে মুগ্ধবোধ ব্যাকরণের মঙ্গলাচরণ অবধি অব্যয় শস্ব পর্যন্ত প্রত্যেক লক্ষণ দর্শাইয়া প্রত্যেক পদ ও তৎসাধন প্রকার এবং মূলের সকল সূত্র প্রকৃত অর্থের সহিত সাধু ভাবায় সংগৃহীত হইল । বিজ্ঞ গণ সমীপে প্রার্থনা যে স্বীয় স্বীয় গুণ দ্বারা এতং পুস্তক সংগ্রাহকের ভ্রান্তি এবং অনবধানতাদি জন্য সম্ভাবিত দোষ গ্রহণ না করেন। এই পুস্তক যদি আদরপূৰ্ব্বক সকলের গ্রহণ হয় তবে এই গ্রন্থের অবশিষ্ট অংশ এই রীতি ক্রমে প্রকাশ হুইবেক ইতি । উত্তরপাড়া নিবাসি ঐতারকনাথ শৰ্ম্মণ: |” এই গ্রন্থখানি ১২৮১ সাল হইতে অর্থাৎ ৫৩ বৎসর যাবৎ আমার পুস্তকালয়ে রহিয়াছে। سرچggپيسيبي يحيحصيين = সম্পাদকের চিঠি ( > ) জেনীভায় এক দিন সকাল ষেল অন্যত্র কিছু কাজ সারিয়া হোটেলে ফিরিতেছি, এমন সময় ছুটি লোক ফরাসী ভাষায় আমাকে কিছু জিজ্ঞাসা করিল। সঙ্গে সত্যেন্দ্রচন্দ্র গুহ ছিলেন । তিনি তাহীদের সহিত কথা কহিতে লাগিলেন। ব্যাপারটা এই। রাস্তায় এক পঙ্ককেশ বিদেশীকে দেখিয়া লোক ফুটির কৌতুহলের উদ্রেক হয়। তাহদের মধ্যে এক জন চিত্রকর, অন্য জন তাহার সহকারী, বা পুস্তকপ্রকাশক, বা ঐরূপ আরোকিছু। লীগ অব নেশুন্সের বৈঠক উপলক্ষে নানা দেশের যে সব প্রতিনিধি ও অন্ত লোক তখন জেনীভায় আসিয়াছিল, তাহাজের ছবি আঁকিয়া ও প্রকাশ করিয়া বিক্ৰী করা তাহীদের উদ্দেশ্য । আমারও ছবি তাহারা আঁকিয়া প্রকাশ করিতে চাওয়ায় আমাকে রাজী হইতে হইল । নির্দিষ্ট সময়ে হোটেলে আসিয়া চিত্রকর অস্কার লাজার ছবি আঁকিল। তাহার পর জিজ্ঞাসিল, আমি সমূদয় ছবিযুক্ত এলবাম ক’খানা কিনিব, নিজের ছবিই বা ক’থানা কিনিব। আমি উত্তর দিবার পর তাহারা চলিয়া গেল। কিছু দিন হইল, এলবামগুলি ও ছবিগুলি আসিয়াছে। অামার ছবির সহিত আমার সাদৃশু নাই, সকলেই বলিতেছে। যাহা হউক, চিত্রকর ও প্রকাশকের টাকা রোজগার উদ্দেগুট সফল হইয়াছে। সে বিদ্যাট। তাহাঁদের জানা আছে। তাহীদের এলবামে নানা দেশের ১১১ জন মহিলা ও ভদ্রলোকের ছবি আছে। লীগ ফ্ল্যাসেম্রী সভার অধিবেশন শেষ হইয়া যাওয়ায় আমি জেনীভ হইতে প্রস্থান করিবার চেষ্টা করিতেছিলাম। তখনও লীগ কেন্সিলের (অর্থাৎ লীগের কার্ষ্য-নিৰ্বাহক সমিতির ) অনেক অধিবেশন হইতে বাকী ছিল। কিন্তু লীগের নানাবিধ কমিটি সমিতি প্রভৃতির মাটিং সম্বন্ধে আমার যে অভিজ্ঞতা ইতিমধ্যেই হইয়াছিল, তাহাতে আমার আরো বেশী দিন জেনীভায় থাকিবার উৎসাহ জন্মে নাই। ইউরোপে নিজের নিজের পোষাক ছাড়া আর সব দরকারী জিনিষ হোটেলওয়ালারা দেয়। রেল-গাড়ীডেও রাত্রে ঘুমাইবার বিছানা বালিশ কম্বলরেলের কর্তৃপক্ষ দেয়। এই জন্তু ইউরোপ বেড়াইতে হইলে বেশী জিনিসপত্র সঙ্গে না লওয়াই ভাল। আমি কিন্তু গ্ৰীষ্ম থাকিতে থাকিতে ভারতবর্ষ হইতে রওনা হইয়াছিলাম বলিয়া ॐौtश्रब्र छेvitसां★ौ cश्रांशंक ७ च्षछ नांनां द्रकभ दिट्ठञ्च ঞ্জিনিয আমার সঙ্গে ছিল। সেগুলা সঙ্গে লইয়া ইউরোপ ভ্রমণে অসুবিধা হইবে বলিয়া আমি তাহ দেশে ফেরত