8>● প্রবাসী—আষাঢ়, ১ওe৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড सहिष्कृङ कब्रियां★ छछ cश्म &कüी शूमिब्रहिङ अडिषांन छजिब्रांरक्ष । BBDDDBB BB gDD BDBBS BBBB BBBBBB BBBBB জানাইয়াছেন -“২৩শে তারিখ হইতে কোন ভারতীয়কে রেস্তোরায় প্রবেশ কয়িতে দেওয়া হইবে না ।” কারণ তাহার কৃষ্ণকায় । छू**ांद्र ईशहे कब्रभ नरश् । १भन कि छांन-श्छिां८नब्र थठिछैन, বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ পৰ্য্যন্ত বর্ণ-বিদ্বেষ রূপ সংক্ৰামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হইয়াছে। এখানকার স্কচ ছাত্রগণ যেন ভারতীয়দিগের সংস্পর্শ হইতে দূরে অবস্থান করে। কোন সামাজিক ভাবে মেলামেশা দূরের কথা, তাহারা ভারতীয়দিগের সহিত কথাই বলে না । বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক সামাজিক সম্মিলনে ভারতীয়দিগের প্রবেশাধিকার থাকা সত্ত্বেও দুইজন ভারতীয়কে প্রবেশ করিতে দেওয়া হয় নাই। ভারতীয়দিগকে বর্ণের অপরাধের জস্ব রয়েল মেডিক্যাল সোসাইটিতে, লি-টি-সিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সস্তরণ-স্নান ক্রীড়ার বোগ দিতে দেওয়৷ হয় না । - ভারতবর্ষ তৃতীয় শ্রেণীর রেল-যাত্রী— রেলওয়ে বোর্ড জাগামী বৎসর তৃতীয় শ্রেণীর যাত্ৰিগণের নানারূপ স্ববিধার জন্য দুই কোটি পাঁচশ লক্ষ টাকা ব্যয় করিৰেন বলিয়া ঘোষণা ৰুরিয়াছেন। শিশুরক্ষা বিল— মধ্যপ্রদেশ ব্যবস্থাপক সভার আগামী অধিবেশনে মাননীয় মিঃ তাম্বে ১৯২৭ সনের "শিশুরক্ষ বিল” নামক একটি বিল উথাপন করিবেন। এই বিগ উপস্থিত করার উদ্দেশ্ব বর্ণনাপ্রসঙ্গে মি: তাম্বে বলিয়াছেন – छांब्रऊष६ ७द१ त्रशांछ cनt*ब्र य°ब्रांशौनद्र श्मिांबनिकांन झईष्ठ জানা যায় যে, অভ্যস্ত অপরাধীদের অধিকাংশই ২৫ বৎসর বয়স্ক হইবার পূৰ্ব্ব হইতেই ছক্কার্ঘ্যে প্রবৃত্ত হয়। যাহার টুেণে ভ্রমণ করেন তাহার নিশ্চয়ই দেখিয়া থাকিবেন যে, সামান্ত মাত্র পোষাক পরিয়া কদাকার, ক্লা এবং জরাজীর্ণ কতকগুলি বালক-বালিক দুই এক পয়সা সাহায্যের জঙ্ক যাত্ৰাদিগকে প্রতি ষ্টেশনেই বিরক্ত করিয়া থাকে। প্রত্যেক বড় বড় সহরেই দেখ বায় যে, গৃহহীন, সম্বলহীন এবং অকৰ্ম্মণ্য বালকবালিকার সংখ্যা ক্রমেই বৰ্দ্ধিত হইতেছে । ইহারা জীবিকার্জনের জন্ম কোন কাজ করে না ; কেবল জনসাধারণের দয়ার উপর নির্ভর করিয়া দিন কাটায়। রাত্রিকালে চুরি করিয়া টুেণে চড়িয়া এই সমস্ত ভিক্ষুক এক সহর হইতে অপর সহরে যাইয় আশ্রয় লইয়। যখন কোনপ্রকারেই জাহার জুটে না তখন ইহারা অস্কার কার্য আরম্ভ করে। অনুসন্ধানে জানা যায় যে, কতকগুলি দুষ্টলোক অাছে বাহার এই সমস্ত হতভাগ্য বালক-ৰালিকাদিগকে দুষ্কাৰ্য্য শিক্ষা দেয়, এবং তাহদের দ্বারা দুষ্কাৰ্য্য ফরাইয়া লইয়া লব্ধ জিনিষের একটা অংশ গ্রহণ করে । এই সমস্তের এভিকার করাই বর্তমান বিলের উদ্দেগু । বে সমস্ত বালকবালিক অসহায়, গৃহহীন, অন্নহীন এবং বস্ত্রহীন তাহাদিগকে আশ্রয় দিতে হইৰে । যাহারা এই হতভাগ্য বালকবালিকাদিগকে মন্দকর্ঘ্যে প্ররোচিত করে তাহাদিগকে গ্রেপ্তার করির করিয়া যথোচিত শান্তি দিতে হুইবে । তারপর ইহাঙ্গের শিক্ষার জঙ্ক বিশেষ স্কুল প্রতিষ্ঠা করিতে হইবে। সেই স্কুলে এমনভাবে শিক্ষ। দেওয়া হইবে যাহাতে হতভাগ্য বালকবালিকাগণ নিজেদের জীৰিকার্জন করিতে সমর্থ হয়। এতদ্ভিন্ন যুবক-অপরাধীদের অপরাধের বিচার করিবার জন্তু বিশেষ আদালত প্রতিষ্ঠা করিতে হুইবে এবং ইহাঙ্গের বিচার ও শাস্তির জন্ত বিশেষ আইন প্রণয়ন করিতে হইবে । এই সমস্ত বিষয়ের কথা ঐ-বিলের অন্তভুক্ত রহিয়াছে। - মহিলার কৃতিত্ব— বিহার সরকার এই বৎসর ছয় জন ছাত্রকে শিক্ষালাভের জন্ম বিদেশে প্রেরণ করিবেন। তন্মধ্যে কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নয়না দেবী মনোনীত হইয়াছেন । বিহারী মহিলাদিগের মধ্যে তিনিই শিক্ষালাতের জগু প্রথম বিদেশে বাইতেছেন । অহিফেন— দেশীয় রাজ্যগুলিতে অহিফেনের চাষ কমাইবার জন্য এবং যাহাতে দেশীয় রাজ্যে উৎপন্ন অহিফেন, ব্রিটিশ ভারতে এবং পূর্ব-এশিয়ায় অবৈধভাবে চালান না হইতে পারে,সেজগু ভারত গবৰ্ণমেণ্ট দেশীয় রাজ্যের প্রতিনিধিগণকে লইয়। সিমলায় এক বৈঠক আহান করিয়াছিলেন। এই বৈঠকে বড়লাট এক সুদীর্ঘ বক্তৃতার অহিফেন সম্পর্কে ভারত-গবর্ণমেন্টের অবলম্বিত নীতি ব্যাথা করিয়াছেন এবং সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় রাজ্যগুলিকে অহিফেনের চাষ কমাইবার জন্য অনুরোধ করিয়াছেন। ইউরোপে জাতি সজোর তত্ত্বাবধানে জগদ্ব্যাপী বৈধ ও অবৈধ অহিফেন वTवमॉघ्र तृक रुद्रियांद्र छकुछ अ१त रुझल श्रृंग्लिभांt१ ठाश्किन 5ांश কমাইবার জন্ম ১৯২৫ খৃষ্টাবে যে বৈঠক বসিয়াছিল, ভারত-গবর্ণমেন্টের প্রেতিনিধি সেখানে উপস্থিত থাকিয়া ভারতের অহিফেন ব্যবসায় বন্ধ না করিলেও সংযত করিবেন, প্রতিশ্রুতি দিয়াছিলেন । দেশীয় রাজ্যের প্রতিনিধিগণকে সে কথা বড়লাট স্মরণ করাইয় দিয়াছেন এবং যুক্তপ্রদেশে এবং রাজপুতনায় অহিফেনের চাষ যে গবৰ্ণমেন্ট বহু কমাইয়া দিয়াছেন, সে কথাও উল্লেখ করিয়াছেন। বড়লাট তাহার বক্তৃতায় বলিয়াছেন, পুর্ব-এশিয়ার দেশগুলিতে এবং ভারতেও অহিফেনের চাহিদা এত অধিক যে, লোকে লোভের বশবৰ্ত্তী হইয় অহিফেনের অবৈধ ব্যবসারে প্রবৃত্ত হয় । ইহা রোধ করা কঠিন হইলেও তাহ বন্ধ করিতে হইবে । মহারাণা প্রতাপ জয়ন্তী জব্বলপুরের ক্ষত্রির সভা এবং হিন্মু নেতাদের উদ্যোগে গজ মাসে মহাসমারোহে মহারাণ প্রতাপের জন্মতিধি-মহোৎসব সম্পন্ন হইয়াছে । এই উপলক্ষে মহারাণার একখানি বৃহৎ চিত্র হসজ্জিত করিয়া হস্তিপৃষ্ঠে বসাইয় প্রায় দশ হাজার লোক এক মিছিল বাহির করে । বাংলা বঁকুড়ায় সাওতাল সমিতি— পরিচ্ছদ ও আচার ব্যবহার স্বনিয়ন্ত্রিত করণার্থ ৰকুড়া জেলার সাঁওতালগণ এক সমিতি গঠন করিয়াছে। গ্রামের মণ্ডলগণ এই সমিতির সত্য। তাহার গ্রামে গ্রামে সভা করির স্থির করিয়াছে—
