ও সংখ্যা ) বিবিধ প্রসঙ্গ—যুৰকদের জন্য, কাজ ও প্রাথমিক শিক্ষা 886: দেন শোধ করা উচিত। বঙ্গীয় শিক্ষাবিভাগের ১৯২৫-২৬ সালের সরকারী রিপোর্টে, এই সব কলেজের ছাত্র প্রতি বার্ষিক খরচ এবং তন্মধ্যে সরকারী টাকার অংশের পরিমাণ লিখিত হইয়াছে। ছাত্রদত্ত বেতনাদি হইতে ব্যয় সঙ্কলন না হওয়ায় সরকারী টাকা দিতে হয়। নীচের তালিকায় ১৯২৫-২৬ সালে ছাত্রপ্রতি মোট খরচ এবং সরকারী অংশের পরিমাণ দৃষ্টি হইবে । কলেজ ছাত্রপ্রতি মোট বার্ষিক ব্যয় সরকারী অংশ প্রেসিডেন্সী & e & \రిష్క్రిJ "চtফ ইণ্টারমাডিয়েট ●为虚小> ৩২৫৯ श्श्रजौ @文8出8 8 هلم باتات সংস্কৃত »لوي ا{8 « وا/O eఆ8yరి কৃষ্ণনগর هلامية 8 هجه ৪৯৬t৬ ২১ ৭e/৫ ১২৬৯/১ e אזנ5is রাজশাহী ૨૦ ૧ll/ર ○ >>|> う সাহায্যপ্রাপ্ত কলেজ সমূহ ১০৮y• جع تاج গবন্মেণ্ট যে টাকা দেন, তাহ প্রজাদের নিকট হইতে প্রাপ্ত ট্যাক্স হইতে দেন, এবং এই ট্যাক্স সাক্ষাৎ বা পরোক্ষভাবে বহু পরিমাণে কৃষক কারিগর ও অন্যান্য শ্রমজীবী লোকদের পরিশ্রম হইতে প্রাপ্ত। সুতরাং জামরা যাহারা সরকারী বা সরকারীসাহায্যপ্রাপ্ত কলেজে পড়িয়াছি, তাহার। সকলেই শ্রমিকদের নিকট ঋণী । তাহাদের ও তাহদের পুত্রকন্যাদের শিক্ষার স্ববিধা করিয়া দিয়৷ এই ঋণ শোধ করা আমাদের উচিত । আমরা তাহাঁদের শিক্ষার জন্য কিছু ব্যয় করিলে তাহ অনুগ্রহ -নহে, ঋণশোধ মাত্র । ধিনি যত বৎসর ষে কলেজে পড়িয়াছেন, তদনুসারে হিসাব করিয়া ঋণের পরিমাণ স্থির করিয়া ও তাহাতে শুtধ্য স্থদ যোগ দিয়া যদি ঠিক মোট সেই টাকাটি দেশের লোকদের শিক্ষার জন্ত ব্যয় করেন, তাহা হইলেও ঋণশোধ হইবে না। ছাত্রাবস্থায় ঐ টাকার সাহায্য পাই। আমরা যে যে-দিকে যত উন্নতি করিয়াছি, সমুদয়ই অংশতঃ ঐ সাহায্যপ্রাপ্তির ফল। এইজন্ত ঐ সাহায্যের মূল্য ঠিক্ টাকা অান পাইয়ে নির্ধারণ করা যায় না। কেহ যদি ২ •৷২২ বৎসর পর্ধ্যস্ত পিতামাতা কর্তৃক পালিত t -- হইবার ঋণ শোধ করিবার নিমিত্ত, পিতৃগৃহের ঘরভাড়া, মাতৃদ্বন্ধের মূল্য, গোস্থন্ধের মূল্য, পিতামাতার পরিশ্রম, খাদ্যের মূল্য, শিক্ষার সর্ববিধ ব্যয়, প্রভৃতির সমষ্টি নির্ণয় করিয়া থোক্ টাকাটা স্বদসমেত পিতামাতাকে দিয়া মনে করে, পিতৃঋণ মাতৃঋণ শোধ হইল, তাহা হইলে সে জনসমাজে নির্বোধ বলিয়া হাস্যাম্পদ এবং অকৃতজ্ঞ বলিয়া ঘৃণিত হয়। অন্যের পিতামাতার মত আমাদের হিতসাধন না করিলেও, তাহাদের কৃত সাহায্যের মূল্যও টাকা জানা পাইয়ে পরিমিত হইতে পারে না । যাহারা সরকারী বা সরকারীসাহায্যপ্রাপ্ত কলেজে পড়েন নাই, সম্পূর্ণ বেসরকারী কলেজে পড়িয়াছেন, তাহদের যে কোন ঋণ নাই, তাহা নহে। বেসরকারী কলেজের ছাত্রেরা সস্তায় প্রায় সেইরূপ শিক্ষা পান, যাহার জঙ্ক অন্যত্র অনেক বেশী খরচ হয়। এই জন্ত তাহার অল্পবেতনভোগী বেসরকারী কলেজের অধ্যাপকদের নিকট ঋণী । স্কুল কলেজের শিক্ষা ছাড়া আমরা সভ্য সমাজে থাকার দরুন অজ্ঞাতসারে অকুকরণ দ্বারা যে শিক্ষা পাই, তাহার নিমিত্ত সমাজের নিকট ঋণী। এই অজ্ঞাতসারে প্রাপ্ত শিক্ষার পরিমাণ ও মূল্য খুব বেশী। শৈশবে নেকড়ে বাঘ বা ভালুকের দ্বারা অপহৃত ও পালিত কোন কোন মানবশিশুর বৃত্তাস্ত আমরা অনেকে পড়িয়াছি । তাহারা মানব সমাজে বড় হইতে না পারায় মামুষের মত হইতে পারে না, কতকটা জৰ্জ্জয় মতই থাকিয়া যায় । ইহা হইতে কতকটা বুঝিতে পার! যাইবে, যে, মানুষের সস্তান হইলেই মকুষ্যোচিত সব গুণ ও শক্তি লাভ করা যায় না, মানবসমাজের পরিবেষ্টনেরও প্রয়োজন। সমাজ হইতে আমরা আশৈশব অজ্ঞাতসারে যত প্রকারে উপকৃত হই, তাহার জন্য ঋণী থাকি। জনহিতসাধন দ্বারা সেই ঋণশোধ করিবার চেষ্টা করা আমাদের কৰ্ত্তব্য । সাৰ্ব্বজনিক প্রাথমিক শিক্ষার বিস্তার সেই ঋণশোধের অন্যতম উপায় । অল্প অনেক লোকে যেরূপ জীয় ও আরামের জঙ্ক दिखब्र श्रृंब्रियंभ कब्रिरङ बांश इब्र, जगैौशांटग्नग्नां बिना अग्निर्थ८ध cगईक्ल° जांब्र ७ जांब्रांभ *ांन । हेहांइ छछ
