"క్కి প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৫৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড কাটিয়া যাওয়ায় সেদিন আর কাহারও কিছু হুইল বীণাই বাঞ্জাইতেন এবং অন্তগুলি দশন করাই তেন ও BS BB DB BBB BB BB BB BBB BBB BB BBB BBB BBBBB BttB DDttt CBBBS গুণীদিগের সেতার বাজনা হইয়াছিল, খ, সাহেবের বাজনার কথা আর কি বলিব ? সে ঝঙ্কার যিনি শুনিয়াছেন তিনি ধৰ্ম্ম ; এক্ষণে আর সেরূপ বীণাৰাদন শুনা যায় না । তিনি বীণার আলাপ আরম্ভ করিলেন এবং গণেশ সিং ভী মৃদঙ্গ বাজাইলেন । পূৰ্ব্বদিবস অপেক্ষ। “অধিক ২ নন্দদায়ক সঙ্গীত হইল ; নানারূপ ছন্দ ও বাদ্য েকৗশল উভয়েই দেখাইলেন । পুৰ্ব্ব দিবস (চী ভাঙ্গের তারপরণ বাজান হইয়াfছল ; এদিন ঝাঁপতাল; স্বরফ তাল চতালের মধ্যে সমষ্টি করিম তারপর বাজান হইয়াছিল । গণেশ সিং জী অবলীলাক্রমে সংগত করিয়া থা সাহেবকে সঞ্চই কfরলেন। খ৷ সাহেবৰ তাহার খুব প্রশংসা করিগেন । দুই ঘণ্টার পর সাদিক --আলী খাঁর বীণা ও সেতার এবং অস্কান্ত গুণীদিগের গান হইয়াছিল। ( R ) কাশীধামে মহেশচন্দ্র সরকার নামে একজন সম্রান্ত বংশ য়ু বীণকার ছিলেন, ইনি বীণাfশক্ষ-ব্যাপারে বিস্তর অর্থব্যয় করিয়াছিলেন। আমরা দেখিয়াছি, একজন কাfংকর বীণাযন্ত্র প্রস্তুত করিবার জন্ত মাসিক e•<টাকা বেতনে নিযুক্ত ছিল । সে আজ ৪• বৎসরের কথা । বহুদূর দেশাত্তর ( চীন, জাপান প্রভৃতি স্থান ) হইতে বংশ ও কাষ্ঠ সংগ্ৰহ করিবার নিমিত্ত ঠনি অকাতরে অর্থব্যয় কfরতেন এবং মনোমত বীণা প্রস্তুত না হইলে উহ নষ্ট করিয়া ফেলিতেন । তিনি ছয়টি বীণা ছর রকমের প্রস্তুত করিয়াছিলেন। প্রথমটি লাউ, দ্বিতীয় শ্বেতচন্দন, তৃতীয় গাম্ভার, চতুর্থ পিত্তল, পঞ্চম তাম্র , এবং ষষ্ঠ মিশ্র অর্থাৎ ফল কাষ্ঠ এবং ধাতু মিশ্রিত । কেবল ইহাই নহে ; প্রত্যেক বীণার শয্যা এবং তৎপর্শ্বে রাগের ধ্যান লিখিত পালঙ্ক । প্রতিমধ্য;হ, লায়fহ্ন এবং প্রথম রাত্রি, মধ্যরাত্রি ও শেষ রাত্রি—এই , ছয়কালে তিনি ঐ ছ২টি বীণার পূজা করিতেন এবং খ্যানস্তfত কfরষ্টা বীণা বাজাইতেন । কোন প্রোতা সময়nশুসারে তাহার নিকট আসিলে তিনি সেই সময়ের সরকার মহাশয়ের নিকট ব্যবসায়ী তন্ত্রকারেরা প্রায় আসিতেন। তন্মধ্যে আমরা যাহাদিগকে দেখিয়াছি তাহাদিগেরই নামোল্লেখ করিতেছি । বড় পার খ, সাদিক আলী খ, ছোট প্যার খা, নিসার আলি খা, এই কয়জনেই তন্ত্রকার। নিসার আলি খাঁ স্বর শৃঙ্গার (রবাব) বাজাইতেন ; ইনি কাশিম আলি খীর সহোদর ভাই ছিলেন । পঞ্চকোট অস্তগত কাশীপুর রাজ গাটতে কাশিম আলী থাকিতেন, পরে আগরতলা রাজবাটীতে ছিলেন । বিখ্যাত রবাহী বাসদ থর বংশধর ইহার ছিলেন এবং ইহারা সকলেই এখন লোকাস্তর প্রাপ্ত। নিসার আলী খী সরকার মহাশয়ের বাটতে ঘন ঘন আসিতে পারিতেন না, কারণ তিনি সহরের এক প্রান্তে থাকিতেন। প্যার খা, সাদিক আলী খাঁ। প্রত্যহই আসিতেন এবং সরকার মহাশয় তাহাদিগের নিকট হইতে তালিম পাটতেন । সরকার মহাশয় প্রথমে বাজপেয়ীজীর নিকট বীণ। শিক্ষা করেন, পরে সাদিক আলি খাঁর নিকট হইতে বীণার হস্ত এবং অঙ্গুলির ব্যবহার শিক্ষা করেন। এই তন্ত্রকারদিগের প্রদত্ত কতক গু’ল সরগম ঘাহা সরকার মহাশয় আমাদিগকে শিখাইয়াছিলেন তাহ অন্যত্র পুস্তকে দিয়াছি । পাল্লালাল নামে একজন জৈন ব্রাহ্মণ উক্ত নিসার আলী খাঁর নিকট স্বরশৃঙ্গার শিক্ষা করিয়াছিলেন। পাল্লালাল বড়ই উৎকৃষ্ট বাজাইভেন ও ধ্রুপদ গানও করিতে পাrরতেন । সেই সময়ে কাশীতে অর্জুনজ বৈদ্য ছিলেন ; ইনিও সেতার বাজাইতে পারিতেন । তাঃার রবাব শিখিবার ইচ্ছা হইলে নিসার আলি খাঁর নিওট প্রার্থনা করায় থা সাহেব প্রার্থন। অগ্রাহ করেন । বৈদ্যজী তীক্ষুমস্তিষ্কবিশিষ্ট ছিলেন। যেখানে খাঁ সাহেবের বা ন হইত বৈদ্যঞ্জাঁ লুকাইয় তাহা শুনিতেন এবং বাড়ী আসিয়া সেইগুলি নকল কkিয়। বাহির করিতেন । কোন সময়ে এক মজলিসে থা সাহেব সেতার বাজাইয়াছিলেন । তাহার বাজনা শেব হইলে আন্তান্ত গুণীদিগেরও সেতার বাজন হষ্টয়াছিল ; পরে বৈদ্যঙ্গীকে কেহ কেহ সেতার বাজাইতে জঙ্গুরোধ করায় তিনি ষে
