পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৰ্ব্বশী ও পুরূরব Nক্রন ةEاعتنتهك শ্ৰী নলিনীকান্ত গুপ্ত ( २ X পুকুরবার গৃহ হহঁতে উৰ্ব্বশী স্বর্গে চলিয়া যাইতেছে। আসন্ন-বিরহ-কাতর পুন্ধরব উৰ্ব্বশীকে পিছন হইতে ডাক দিয়া বলিতেছেন—হয়ে জায়ে মনসা তিষ্ঠ ঘোরে— "াড়াও, জায়। গহন তোমার মনোভাব, ধিরূপ আমার উপর। এস পরম্পরের মনের কথা আমরা খুলিয়া বলি, আমাদের উভয়েরই ভবিষ্যৎ কল্যাশের ও স্বর্থের জঙ্ক ।” মানুষের মনোময় চেতনায় নামিয়া আসিয়াছিল বৃহতের অতিমানসের আনন্দময়ী জ্যোতিৰ্ম্ময়ী উব । উপরের দিব্যসত্তা যখন এই জগতে প্রথম প্রকাশ পায়, তখন সাধকের প্রাকৃত স্বভাব তাহাকে চাহে প্রাকৃত চেতনারই মধ্যে বাধিয়া রাথিতে তাহার দ্বারা প্রাকৃত বৃত্তি চরিতার্থ করিতে। এ চিরস্তন সংস্কার-বশে, অতীতের অভ্যাসের বশে মানুষ তাহার প্রাকৃত প্রকৃতিতে দেহ-প্রাণ মনকে প্রথমেই এই দিব্য চেতনায় তুলিয়া ধরিয়া রূপান্তরিত করিয়া লইতে চাহে না,পারে না। উপরের যাহা কিছু উপলব্ধি হয় তাহ নীচের ক্ষুদ্র অহমিকার তৃপ্তির জন্য, ভোগের জন্য ব্যবহার করিতে সে চেষ্টা করে। মনোময় পুরুযের এই প্রয়াসের ফলে বৃহতের অধ্যাত্ম চেতন লোপ পাইতে থাকে, স্ব-স্থানে প্রস্থান করে। কিন্তু একবার বৃহৎ আনন্দ আস্বাদন করিয়া, মাছুষ সহজে তাহা ছাড়িতে চাহে না, তাহার সহিত বুঝা-পড়া করিতে চাহে, কেন, সে দিব্য উষা তাহার অনুগত হইবে না, তাহার মাচুম্বী চেতনার আনন্দ ও কল্যাণ বৰ্দ্ধন করিবে না।

  • সরমা-পণি কথোপকথনেও (১০ মওল-১০৮ মুক্ত ) এই তথ্যটি

राख् क्ञ श्हेब्राप्छ । अङ्कङ cध्डनाच्न श्रृद्धि 'निम्न प्लेणप्यन्त्र cलाठि, চুরি করিয়া নিজেদের পর্বত্ত-গুছয় কঠিন জড়চেতনায় লুকাইয়া রাখিয়া श्णि-वर्णब्र पूो जब्रभाएरू७८गाउ cक्षरेइ, छद्र प्रधारेब्र। निम्बरक्रम - দলভুক্ত করি চাইতে চাহিয়াছিল । সরলা হইতেছে সাক্ষাৎ বুদ্ধি, प्पोकद्र इङ्गठ ईश८कई ‘cदाश्’ि नांभ हिब्रटिझ्न, नां★छtछब्र छांबाब्र Intuition " - তখন দিব্য উষা উত্তর দিতেছে-- “काव्र अभिांtन्द्र कथांबांखैtब्र कि श्रु ? श्रांधि cय cङांभांग्न अ१९ शक्लिग्न थ-शांप्न भद्रणkद्रब्र यउिछैiप्न कलिब्र वमिब्राझ् ि। cश् জীবপুরুষ। তোমারও সভ্য সত্ত। এই পরাস্তরেই, এখান হইতে উত্তত হইয়া তুমি অপর প্রকৃতির মধ্যে নামির জন্ম লইয়াছ। আমাকে श्रृंड्रेिष्ठ छls, श्राषां★ उ८९ बtभांद्र १थरिन छटैप्र॥ १म : श्राभि ত সহজে ধরা দিবার জিনিষ নই—পুনরস্তং পরেছি, দুরাপন বাত ইবামহৰ্ম্মি ।” ইন্দ্রও এক সময়ে ঋষি অগস্ত্যকে এই ধরণের কথাই বলিয়াছিলেন (১ মণ্ডল, ১৭• স্বত্ত )। শুধু চিন্তাশক্তির জোরে ইন্দ্রের যে দিব্য-জ্ঞান তাহ পাওয়া যায় নী (অধীতং বিনশ্যতি ) ; মামুষের ভুল এইখানে যে মনের সহায়ে সে মনের উপরে উঠিতে চায় ( অতি মন্তসে ), মনকে উপরের কাছে শাস্ত করিয়া উৎসর্গ করিয়া দেয় না ( অন্মভামিন্ন দিংসসি । ) তাই মধুচ্ছন্দাও বলিতেছেন (১-৪-৪ ) দিব্যভ্রষ্টা ( বিপশ্চিতং ) ইন্দ্রের জ্ঞানে যদি জ্ঞানী হইতে চাও তবে উঠিয়া পারান্তরে চল ( পরেহি ) । বৃহতের, ভূমার আনন্দ ভোগ করিতে হইলে মানুষকে দেহ প্রাণ মনোময় প্রকৃতির অপরাদ্ধ হইতে মুক্ত হইয়া সৎ-চিং আনন্দময় পরাদ্ধে (পরে অৰ্দ্ধে ১-১৬৪ ১২ ) উঠিয়া যাইতে হইবে—একথা সত্য, মানুষের মধ্যে মানুষী সভার এই জাগ্রত আয়তনেই দিব্যের প্রতিষ্ঠা চাই, কিন্তু সেইজন্য ঐ পরাদ্ধে সম্পূর্ণ স্থিতি লাভ করিয়া তবে অপরাদ্ধকে শুদ্ধ করিয়া তুলিতে হইবে, দিব্যের মধ্যে উঠিয়া দাড়াইয়। সেখান হইতে তাহারই প্রতিভার মানুষী তচুকে দিব্যরূপ দিতে হইবে । নতুবা প্রাকৃত প্রকৃতিকে অসংস্কৃত রাখিয়। তাহারই মধ্যে থাকিয়া দিব্য প্রকৃতিকে নামাইতে চেষ্টা করিলে, সে চেষ্টা সফল হয় না। কিন্তু জীবপুরুষের প্রশ্ন, উপরে সে উঠিবে কোন শক্তিতে ? উপরের দেবী নামিয়া আলিয়াছিল সঙ্কল শক্তি লইয়া, তাহাকে ধরিয়া রাখিতে