পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ט\(88 প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩৩৪ [२१* छांनं, sञ थ७ একদিন তুমি এ জিনিষটি পরিষ্কার ও স্পষ্ট করিয়া ধরিবে। আমি এখন যে ভাবে দেখিতেছি তাহার একটু আভাস তোমায় দিলাম। ইতি লিও টলষ্টয় [ षषेि छैठहेtइब्र cष ऽि?थानिद्र चळूयॉन बांब वांछणांब्र गर्छकপাঠকদের উপহার দিতেছি, সেই মহামূল্য লিপি রল। মহোদর गॉब्रिट्न थांबाब cनशन । श्श उंब बौवप्नब ५कः जमूना ग** বলিয়৷ তিনি কাছে রাখেন : কোন এক অপরিচিত ফরাণী যুবকের সমস্ত দূর করিতে এবং তাছাকে নিজের প্রেমের আদর্শটি বুৰাইতে फ्रेजहेख्न कि अश्चिम कब्रिग्राप्श्न ! अहेथोत्नहे उ ऊंशब्र नहरु । अिहे षषि-११ ब्रणी नब्रिथांश् कब्रिशांश्न छैणहेrछद्र जोरनो निषिब्र। अ३ লিপির উপর রুলার মন্তব্য ভবিষ্যতে প্রকাশ করিবার ইচ্ছ। রহিল। ঘরে ও বাহিরে ঐ দ্বিজরাজ শৰ্ম্ম৷ বাড়ীটা বহু কালের পুরানো। সেকেলে ধরণের নীচু নীচু ছাদওয়ালা পাচ ছয় মহল বাড়ী। তাহারি সব শেষের মহলটিতে পূর্ণিমাদের বাস। ছাদের কড়িগুলা বাকিয়া ছাদট। কাপড়ের সামিয়ানার মত মাঝখানে থানিকট · ঝুলিয়া আসিয়াছে। তাহার উপর মাঝখান ঢালু জায়গা পাইয়া বৃষ্টির জল ক্রমাগত ছাদে বসিয়া ভিতরটা অনেকখানি ফাপাইয়া তুলিয়াছে। ফাপ চূণ স্বরকির চাবড়গুলা খসিয়া বরগার গায়ে গায়ে থসিয়া আধুনিক শিল্পীদের রহস্যঘন চিত্রের মত অনেক কিভূত-কিমাকার নক্স কাটিয়াছে। বহু বর্ষার জলধারা ছাদের ফাকে ফাকে অল্পে অল্পে গড়াইয়া আসিয়া হলদে সাপের গায়ের খোলসের মত আঁক-বাকা ও কুদৃপ্ত সারি সারি বিবর্ণ রেখা টানিয়া গিয়াছে। মেজের সান উঠিয়া উঠিয়া প্রতি ঘরেই তিন চারিট করিয়া গামলা-প্রমাণ গৰ্ত্ত। কত কালের রোদ ও বৃষ্টি খাইয়া দরজা জানালাগুলি আপন ইচ্ছামত প্রতি বৎসর বাড়িয়া কমিয়া বাকিয়া-চুরিয়া বদলাইয়া যায়। এখন তাহাদের বন্ধ করিতে গেলে কোনটা বা লাগে না কোনোট বা মাঝখানে এক বিঘৎ ফাক হইয়া থাকে। জানালার গরাদে ও চৌকাঠের লোহার আংটার সহিত নারকেলঘড়ি কি ছেড়াকাপড়ের পাড় বাধিয়া কপাটের শিকলের সঙ্গে কোনো প্রকারে তাহদের যোগাযোগ ীিত হন। তিন চার পুরুষ্ণুে পদচিহ্ন বুকে ধরিয়া ইট ৰক্ষিকরা দিড়িগুলি যেন আপনাদের দীনতা স্বরণ করিয়া ক্রমে ধরিত্রীর কোলে মিশাইয়া যাইবার চেষ্টায় তলার দিকে চার পাঁচ আঙ্গুল করিয়া নামিয়া গিয়াছে। উঠানে একটা গোয়াল-ঘর ও একটা টেকিশাল ছিল। বহু বৎসরের অব্যবহার ও অমেরামতীতে আজ তাহ দুইটা ভাঙা ইটের স্ত,প মাত্র। কিছু কাল এক জোড় গোখুর সাপের বাসাও সেখানে হইয়াছিল। বাড়ীর অপর সরিকের নিজেদের মহলগুলি কেহ আগাগোড়া ভাঙিয়া আধুনিক বিলাতী-ফ্যাসানে গড়িয়াছে, কেইবা দুইতলার উপর তিনতলা তুলিয়াছে, কেহ বংশবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যারান্দা দালান আনাচ কানাচ ঘিরিয়া বাসস্থান বাড়াইয়৷ স্থাপত্যশিল্পের মুগুপাত করিয়াছে, কেহ পুরানোবাড়ীকে খ্ৰীড়া রাখিবার জন্য প্রতি বৎসর নূতন নূতন জায়গায় নূতন নূতন তালি লাগাইয়া চলিয়াছে আর কেহ বা পূৰ্ব্বপুরুবের কীৰ্ত্তির উপর হস্তক্ষেপ মাত্র না করিয়া তাহাকে তিলে তিলে ধ্বংস-ৰূপ হইয়া যাইতে দিতেছে। সব জড়াইয়া সাবেক বাড়ীখানা এখন একটা খিচুড়ীস্থাপত্যের অপূৰ্ব্ব ও রহস্যময় গোলকধাধা । সেই বিচিত্র বাড়ীর ভগ্ন-প্রায় শেষ মহলটাতেও আজ অন্যান্য বাড়ীর মত ভাইফোটার উৎসব। একটি মাত্র বোনের দুইটি ভাই। ছোটটি নিতান্ত ছোট, পাচ বৎসর সবে পার হইয়াছে। বড়টি বছর কুড়ি। তাহাকেই ভাইফোটার উপহার নিবার জন্য পূর্ণিমার সমস্ত