পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] জীৰনদোলা (ల్సి বার ভাবিয়াছে হত মা আসিয়া অকাম্মাং একদিন তাহাকে কোলে তুলিয়া লইয়া বলিবে,"ওরে, আমি মরিনি, তোর কাকা-বাবু ভুল করেছিল। আমি হারিয়ে গিয়েছিলুম।” কিন্তু আজ যখন শুনিল এই তাহার মা ৰাচিয়া রহিয়াছে তখন মনে বিশ্বাস জাগিল কই ? মা ! এই কি মা ? সত্য মায়ের ছবি তাহার মন হইতে কবে মুছিয়া গিয়াছে। কিন্তু বঞ্চিত তৃষিত শিশু যে মাতৃমূৰ্ত্তি গড়িয়া মনে মনে ভালবাসিয়াছিল, সেত এমন নয়। সে অপরূপ রূপে ঘর আলো করিয়া মধুর হাস্তে সকল জাল জুড়াইয় দুই বাহুর নিবিড় বন্ধনে তাহাকে বাধিয়া বুকের ভিতর তাহাকে লুকাইয়া অজস্র স্নেহের প্লাবনে তাহাকে ডুবাইয়। দিবে। সেই মহীয়সী সাম্রাজ্ঞী-মূৰ্ত্তি কই ? একি দীন মাতৃ-স্নেহ ? একবার তাহার হাতখান মাত্র স্পর্শ করিয়াই छांक्लिग्न! शिल । হৈমবতী তাহার অবিশ্বাস দেখিয়া তখন আর কিছু বলেন নাই। কিন্তু কথাটা চঞ্চলার মনে ঘুরিতেছিল। তখন তাহার বাহিরের শৈশব বহু দিন উত্তীর্ণ হইয়া গিয়াছে। তাই অস্তরের শিশুকে সে বুঝাইতে চেষ্টা করিত। হইতেও পারে,এই মানমুখী করুণ-নয়ন স্বন্দরীই হয়ত বা তাহার মা । কেন তাহার মা তাহাকে ছাড়িয়া গেলেন জানিতে ইচ্ছা করিত । চঞ্চল হৈমবর্তীকে জিজ্ঞাসা করিল, “হ্যা, মাসিম, সত্যিই যদি তিনি আমার মা, তবে আমাকে কোনো দিন কাছে নিয়ে যান না কেন ?" হৈমবর্তী বলিলেন, “তুমি তাতে অশেব দুঃখ পাবে মা, তাই নিজেকে বঞ্চিত ক’রে তোমার মা তোমাকে পরের হাতে তুলে দিয়েছেন। এ তার স্বেচ্ছাকৃত প্রায়শ্চিত্ত ।” চঞ্চলা বুঝে নাই। বহু বেদন দিয়া ও পাইয়া হৈমবতী সে-কথা চঞ্চলাকে বুঝাইয়াছিলেন। অবশেবে চঞ্চল বুঝিল ; কিন্তু তাহার সমস্ত ভালবাসা আক্রোশ হইয়া গর্জিয়া উঠিল। মা ত তাহাকে আপন হইতেই ছাড়িয়া চলিয়া গিয়াছে ; কিন্তু মিথ্যার ভাণ করিয়া ষে পিতা তাহার সত্য সম্পর্ককে দয়ার অবমাননা করিতে আসে কোনো সম্পর্ক রাখিতে চায় না সে তাহার সঙ্গে। সে বলিল, “আমার বাবা যদি আমাকে মেয়ে য’লে ঘরে স্বান ন দিতে পারেন, সম্বন্ধটুকুও স্বীকার করতে না চান তাহ’লে আমি তার এক পয়সাও আর চাই না । তার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।” একথা শুনিয়াই হৃষিকেশ আসা-যাওয়া ছাড়িয়া দিলেন। একটা বোঝাপড়াও করিতে চাহিলেন না ; কেবল মাসের শেষে তাহার জন্ত কিছু টাকা পাঠাইয়া দিলেন । চঞ্চল বলিল, “মাসিম, আপনি আমাকে অনেক দিয়েছেন, কিছুদিনের জন্তে যদি আমার অল্পের ভারটুকুও নেন, তাহলে আমার আর এ অপমান সইতে হয় না। আপনার স্নেহের ঋণ আমি প্রাণ দিয়ে শোধ করতে চেষ্টা করব, কিন্তু ও টাকা আমি ছোব না।” টাকাও বন্ধ হইয়। গেল । নাট্যশেষের মত , পিতাও কন্যার মাঝখানে একটা দুর্ভেদ্য যবনিক পড়িয়া গেল । তাহার পর কেহ আর কাহারও খোজ রাখে নাই। তাহার পিতার মেহের এই পরিণাম ; এই ভালবাসা, এই দায়ীত্ব বোধ ! চঞ্চলার রাত্রি এমনি করিয়াই ভোর হইল। তাহার একটু দূরেই আপনার বিছানায় পড়িয়া কত রাত পৰ্য্যস্ত গৌরী চঞ্চলার অধীর দেইমনের আক্ষেপ অনুভব করিয়াছে। ঘুম তাহারও চক্ষে আসিতেছিল না ; কিন্তু তবু চঞ্চলাকে কিছু জিজ্ঞাসা করিবার সাহসও তাহার হইতেছিল না। গৌরী নিজের উপর নিজেই বিরক্ত হইয়া উঠিল । চঞ্চল৷ তাহার কে ধে রাত জাগিয়া তাহার জন্ত সে মাথা ঘামাইয়া মল্লিতেছে ? সে এখানে আসিয়াছে আপনার উন্নতির জন্ত এবং পরসেবার জন্তও বটে। কিন্তু ষে পরের সঙ্গে সকল সম্পর্কই সে চুকাইয়৷ प्तिtड कांग्न ५व६ cश्रोब्रौव्र छांतनाग्न किखांद्र यांशग्न किछुहे আসে ষায় না উঠাও কি একটা পাগলামি নয় ? এমন পাগলামি ত डांशग्न ८काएमा शिम छ्णि नl । चोख श्%ां९ ॐांश८क इंश পাইয়া ৰসিল কেন ? . डांविरङ ङीक्रिख् शांक्ब्रांtज cशोन्नैौ चूषाहेश পড়িল । o সেই পরের চিন্তার এত মত্ত হইয়৷ .