むむ● সারনাখ, (খৃঃ ཝརྩི་ཟླས་པས་གཤག་ लष्ठांकौ) कt$ब्र भ*िथक्लिष्ठ शत्रे শুঙাকৃ৬ি গোলক যমষ্টর সন্নিবেশ। বাছ ও গুলকে দৃঢ়সংবদ্ধ স্বর্ণালঙ্কার কোবার্কর গছৰাৱ সহিত সাদৃত। (ৰোধিসত্ত্ব ) উপরোক্ত কারণ বা যে কারণেই হউক, মহুষ্য সমাজে শ্রেণীবিভাগের ন্যায় ভূষণসামগ্রীর উপকরণের মধ্যে কৰিম শ্রেণীবিভাগ হইয়া গিয়াছে; যথা, ধাতুমধ্যে স্বর্ণ, প্লাটিনমু (বিদেশে পালাডিয়মণ্ড) উত্তম, রৌপ্য মধ্যম ও কাংস তাম্র ইত্যাদি অধম। খনিজ প্রস্তর ইত্যাদির মধ্যে হীরক সৰ্ব্বোত্তম (স্বভাবকুলীন ) ; পদ্মরাগ নীলমণি মরকত (পার) উত্তম বৈদুর্ঘ্য, পুলক, গোমো, ফিরোজ,পুষ্পরাগ বৈক্রাপ্ত, কর্কেভন ইত্যাদি মধ্যম , স্ফটিক, রাজাবৰ্ত্ত, ব্ৰহ্মস্বত্রময়, তামড়া ইত্যাদি অধম। প্রাণীজ পদার্থমধ্যে মুক্ত উত্তম ; প্রবাল, বিশেষ প্রকার কচ্ছপের খোলা (tortoise shell), gfgfra, *Notess (Mother of pearl) মধ্যম ; শঙ্খ, শৃঙ্গ, অস্থি ইত্যাদি অধম। ইহা ভিন্ন অম্বর (amber), জেট (jet, গাঢ় কৃষ্ণবর্ণ কঠিন অঙ্গার বিশেষ ) ইত্যাদি কয়েকটি পদার্থ গহনার ক্ষেত্রে মধ্যম শ্রেণীতে স্থান পায়। বিদেশে পক্ষিপালক অতি সভ্য ও অতি অসভ্য উভয়েরই অঙ্গশোভা বৃদ্ধি করে। এই সকল শ্রেণীবিভাগ আধুনিক সময়ের মতামুলারে -: প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৪ [ ২৭শ:ভাগ, ১ম খণ্ড দেওয়া হইল। প্রাচীন কালে এইরূপ ভাগ ছিল না। এককালে ইস্পাত ও লৌহবিশেষ মণিকাঞ্চনের সমান স্থান পাইত। এখনো বাঙ্গালী হিন্দু সধবার মণিবন্ধে লৌহ অতি অাদরের স্থান পায় । দেশ ও কালের প্রভেদে রুচিরও পরিবর্তন যথেষ্ট দেখা যায়। যাহা একদেশের মতে সুন্দর তাহ অন্য দেশে কুৎসিত, এককালে যাহা সৌন্দর্ঘ্য ও রুচিবোধের পরিচায়ক ছিল,এখন তাহাকে হেয় জ্ঞান করা হয়। পাশ্চাত্য রমণীর পালকের শিরঃসজ্জা এদেশে কুরুচির পরিচায়ক ; আবার এদেশের পায়ের গহনা-বিশেষে মাড়বারদেশীয়— বিদেশে হাস্যকর ব্যাপার বলিয়া গণ্য । স্ববৃহৎ নথ ও নাকছবি আমাদের চক্ষের উপর দিয়াই সামান্য ত্রিশবৎসরের মধ্যে আভিজাত্যের স্থান হইতে অনেক নীচে নামিয়া গিয়াছে। আবার ভাগ, বাজুবন্দ ইত্যাদি. যাহা লম্বাহাত জ্যাকেটের অত্যাচারে অস্তহিত হইয়াছিল, হাতকটা ব্লাউসের কৃপায় সে সকল পুনৰ্ব্বার নূতনরূপে দেখা দিতেছে। চন্দ্রহার ত ফ্যাশন-রাহুর কবলে গিয়াছে। ওদিকে পাইজোর শিশুদের চরণে ফের দেখা দিয়াছে । তবে কি মার্জিত রুচি ও বিশুদ্ধ সৌন্দৰ্য্যজ্ঞানের ভিত্তি কোনও চিরন্তন সত্যের উপর স্থাপিত নাই ? এ দুরূহ প্রশ্নের বিচারের ভার মনস্তত্ববিদ ও ললিতকলা শাস্ত্রে অভিজ্ঞ পণ্ডিতগণের উপর দেওয়াই উচিত। তবে সাধারণতঃ আমরা দেখিতে পাই, যে, স্বরুচি ও সৌন্দৰ্য্যবোধ যদিও দেশ-কাল-পাত্র হিসাবে পৃথকৃ হয় এবং একই দেশে একই সময়ে ও সমাজে ভিন্নরুচিছিলোকঃ দেখা যায়—কারণ সমাজ, পরিবার ও শিক্ষাস্থলের আপেক্ষিক প্রভাবের উপর লোকের রুচিবোধ অনেক খানি নির্ভর করে—তবুও একথা সত্য, যে,পৃথিবীতে এমন অনেক স্বাভাবিক ও কৃত্রিম মুন্দর জিনিষ আছে যাহার সৌন্দর্ঘ্য, দেশকালপাত্রনিৰ্ব্বিশেবে অধিকাংশ সভ্য লোকেরই (অর্থাৎ যাহারা সুন্দর ও অস্বন্দরের প্রভেদ বুঝেন ) রুচিতে ভাল লাগে । কাঞ্চনজঙ্ঘ, কাশ্মীর উপত্যক, তাজমহল বা উদয়পুরের প্রাসাদ যে-কোন দেশের সৌন্দৰ্য্য-উপলব্ধি-যুক্ত ব্যক্তির নিকট সুন্দর লাগে ও বহুকাল ধরিয়া লাগিয়া আসিতেছে। , - e, iš:
