পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফরাসী রাষ্ট্রনেতার ইংলণ্ড-ভ্রমণ— ফরাসী রাষ্ট্রের সভাপতি ম্যদিয়ে ডুমার্জ (M. Doumergue) সম্প্রতি স্লাজ-অতিথিরূপে ইংলও ভ্রমণ করিয়া আদিয়াছেন। রাষ্ট্রনীতির দিক্ দিয়া এই ভ্রমণ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। মহারাণী ভিক্টেরিয়ার রাজত্বকালে ইংলণ্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে বিশেষ সৌহার্দ পরিলক্ষিত হয় নাই বরং সময় সময় উভয় শক্তিতে রাষ্ট্রীয় মনোমালিন্ত ঘটিয়াছে। রাজা সপ্তম এডোয়ার্ড এই মনোমালিন্ত ঘুচাইবার প্রয়াস পান ও উহার চেষ্ট কিরৎপরিমাণে সাফল্যমণ্ডিত হয় । সেই চেষ্টার ফলেই বিভিন্ন ## vitste s#fjại={(Entente Cordiale) xề sỹ as fếfã “ইউরোপের শাস্তি-স্রষ্টা" রূপে খ্যাতি লাভ করেন। এই সৌহার্দ্যবন্ধনের ফলেই বিগত মহাসমরে ফ্রান্স ও ইংলণ্ড মিত্রশক্তিরূপে রণক্ষেত্রে অবতীর্ণ হয়। কাজেই ফরাসীরাষ্ট্রপতির ইংলণ্ডের বাকিংহাম প্রাসাদে আতিথ্য গ্রহণকে ইংরেজ জাতি ও টংরেজী কাগজগুলি পুর্ণমাত্রার ভাল strą arga șfarts s štzt: “British Nation’s Guest of Honour” (ইংরেজ জাতির মাননীয় অতিতিরূপে) আখ্যা দিয়াছে। ফরাসী জনসাধারণ ও ফরাসী কাগজগুলিও রাষ্ট্রপতির এই সন্মানে জানন্দ প্রকাশ করিয়াছে। তাহদের মতে এই আদান-প্রদানে আঁতাত কডিয়ালের ভিত্তি আরও স্বধৃঢ় হইল। এই ব্যাপার উপলক্ষ্য করিয়া একখানি ফরাসী কাগজ লিখিয়াছে, “ইহাতে মনে হইতেছে যেন দুইটি পুরাতন মিত্র বহুবর্ধ ছাড়াছাড়ির পর আবার একে অস্তকে খুজিয়া পাইয়াছে।” সোভিয়েট-ইংলও সংঘর্ষ— ইংলণ্ড ও ফ্রান্স বহুদিনের বিষ্কৃত বন্ধুর মত একে অপরের করকম্পন কলি-কিন্তু হঠাৎ সেই সময়েই ইংলও-সোভিয়েট সংঘর্ষের সূচনা দেখা দিল। বিগত ২৪শে মে ইংলণ্ডের প্রধান মন্ত্রী মিঃ বাল্ডুইন পার্লামেন্টে ইংলও-সোভিয়েট সন্ধির অবসান হইয়াছে বলিয়া ঘোষণা করেন। কিছুদিন হইতে সকলের মনেই এইরূপ ব্যাপার ঘটিবে বলিয়া সন্দেহ হইয়াছিল। ইংলও যে সোভিয়েটের কার্য্য-কলাপ ভাল চক্ষে দেখিতেছে না তাহার নিদর্শনও কিছু কিছু দেখা গিয়াছিল। কিন্তু এই সংঘর্ষের আসন্ন কারণ হইতেছে ইংরেজদের দুইখানি দরকারী রাষ্ট্রনৈতিক দলিল অপহরণ। ইংলণ্ডের কর্তৃপক্ষ অনুমান করেন, দলিলগুলি ইংলণ্ড-স্থিত সোভিয়েট আডিড আবৃকসে লুক্কায়িত আছে। সেই সন্দেহের DDD BBBBSBBBBS BBBBB DDS DD DBB BBBBBB BDD নাই । সরকারের সন্দেহ হইয়াছে যে, খামাতঙ্গালীর সময় দলীল দুইখানি পুড়াইঃ ফেলা হইয়াছিল। প্রকাশ যে, খানাতল্লাসীতে এমন অনেক কাগজপত্র পাওয়া গিয়াছে যাহাতে নাকি প্রমাণিত হয় যে, আবৃক্ষস দরকারী দলিল-পত্র সরাইবার একটি আডড। সোভিয়েট সরকার \o 然 ஆ) আরূকস-আডডার কার্য্য-কলাপ সমর্থন করার ইংলও-সরকার তাহার সহিত সম্বন্ধ ঘুচাইলেন। এই সংঘর্ষে ইংলও ও যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল কাগজগুলি খুব খুশী হইয়াছে। কিন্তু শ্রমিকদল এই বাৰস্থার প্রতিবাদ করিয়াছে। এই সংঘর্ষের ফলে বাণিজ্যের ক্ষতি হইবে এবং আরও অন্ত প্রকারের অমবিধা হইবে বলিয়া মনে হয় । এই বিরোধের অধ্যবহিত পরে আর-একটি ঘটনা ঘটায় ঐ আশঙ্ক আরও প্রবল হইয়াছে । ইংলও ও সাম্রাজ্যবাদী দুই একটি শক্তির চাল-চলনে সোভিয়েট সরকারের মনে সন্দেহ হইয়াছে যে, উহার তাহার উচ্ছেদ সাধনের জন্ত ষড়যন্ত্র কfরতেছে । ঘটনাটি এই –পোল্যাওস্থিত সেভিয়েট রাজদূত মস্কেীএ আসিবেন বলিয়া যখন দূতাবাদ হইতে বাহির হইতেছিলেন, তখন একটি তরুণ রুশ গুলি করিয়া তাহাকে নিহত করিয়াছে । এই হত্যাকাণ্ড ১৯১৪ খৃষ্টাব্দে বোস্নিয়া সহরে একটি সাব যুবক কর্তৃক অষ্ট্রয়ার যুবরাজের হত্যায় কথা মনে করার। সেই হত্যাকাণ্ডের ফলে সারা ইউরোপে সমরাগ্নি প্রজ্জ্বলিত হইয়া উঠিয়াছিল। সেভিয়েটদুতকে যে যুবকটি হত্যা করিয়াছে সে নাকি রাজতন্ত্রবাদী । ইহাতে ফ্রান্সের হাত অাছে মনে করিবার কারণ এই যে, পোল্যাও ফ্রান্সের নিকট অনেক ঋণী। মহাযুদ্ধের অবসানে যখন অষ্ট্রীয়, জার্মাণী ও রুশিয়া ভাঙিয়া পোল্যাও লুঙন করিয়া স্বৰ্ষ্ট হয় তখন ফ্রান্স তাহাকে সাহায্য করে । রুশ সরকারের কৈফিয়তের প্রত্যুত্তরে পোল্যাও জানাইয়াছে যে এই হত্যাকাণ্ডের সহিত তাহাদের কোন সম্পর্ক নাই এবং এইজন্ম তাহারা সমস্ত ক্ষতিপূরণ করিবে। সোভিয়েট সরকার এই ব্যাপারে ইংলওকেও সঙ্গেং করিতেছে। তাঁহার বিদেশী গুপ্তচরদিগকে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত করিয়াছে। মঞ্চের ইংরেজ রাজদূত এই গুপ্তচরদিগের সহিত দূতাবাসের সম্পর্ক অস্বীকার করা সত্ত্বেও সোভিয়েট সরকার সে কথার প্রত্যয় পান নাই। কারণ বিলাতের পার্লামেণ্টে "আবৃকস খানাতল্লাসী “লইয়৷ আলোচনা প্রসঙ্গে শ্রমিক সদস্ত ও ভূতপূৰ্ব্ব সহকারী পররাষ্ট্রসচিব মিঃ পনসনূবী স্বীকার করিয়াছেন যে, গুণ্ডার নিয়োগ, জtল-জুয়াচুরী প্রত্যেক দেশের ( ইংলণ্ডেরও) পররাষ্ট্র বিভাগের কায্যের একটি প্রধান অঙ্গ।” এই ইংলণ্ড-সেঙিরেট মনোমালিন্ত ও সংঘর্ধের ফলে কি ঘটিবে তাহ অচিরেই দেখা যাইবে । চীনের দাবী— সাম্রাজ্যবাদী সংবাদপত্রগুলির মিখা প্রচারের ফলে চীনের জাতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রকৃত কথা জান দুষ্কর হইয়া উঠিয়াছে। ইংরেজচালিত বিশ্বদুভ রয়টার কিছুদিন পুৰ্ব্বে আজগুবি সংবাদ দেয় যে, চীনের छांटीब्रमण (दूtब्राभि$ा९) छ्रे लाल पिछस श्ब्रांtझ् ।। 4 म९षांश সম্পূর্ণ অমূলক। জেনারেল চ্যাং কাইসেক ও জেনারেল ফেঞ্জ উলিয়াং উভয়ে বিভিন্ন দলভুক্ত হন নাই। তাহারা পরস্পরের সহযোগীতায়