পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ) দেশ-বিদেশের কথা—বিদেশ Qや4Q জাতীয় শত্রু চ্যাসোলিনের বিরুদ্ধে পূর্ণবেগে অভিযান চালাইতেছেন এবং পিকিং দখল করিবার জন্তু চেষ্টিত হইয়াছেন। বিলাতের “ল্যান্স বারী উইকৃতী” নামক একখানি শ্রমিক কাগজে জেনারেল ফেঙ উদিয়াং চীন দেশের জাতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রকৃত উদেশ্ব ও জাষ্ঠীয় দলের আশা-আকাঙ্কার কথা ব্যক্ত করিয়াছেন। চীনের জাতীয় দলের দাবী কি ইহা পাঠেই স্পষ্ট হইবে। তিনি লিখিতেছেন – "( ১ ) আমরা চাই ব্রিটিশ নৌবহর ও সেনানীর অবিলম্বে চীন পরিত্যাগ। আমাদের ঘরোয় ব্যাপারে বিদেশীয় হস্তক্ষেপ আমরা সহ করিব না । (২) আমরা চাই ব্রিটিশ সরকার, মিশনারীগণ ও বণিকগণ চীনের আভাস্তুরীণ ব্যাপারে যেন অযথা হস্তক্ষেপ না-করে । ( ও ) প্রত্যেক ব্রিটিশকে আমরা বুঝাইতে চাই যে, অ-সম সন্ধির যুগ অতীত হইয়াছে। এইসব সন্ধি-সৰ্ত্তের মূলে যে ঘোর অস্কার ও অবিচার আছে ভাই। চীনারা হৃদয়ঙ্গম করিয়াছে এবং উহা লোপ করিবার জন্ত দৃঢ় সঙ্কল্প করিয়াছে । ব্রিটিশ-সরকার ৪০ কোটি চীনার এই সঙ্কল্প ব্যর্থ করিতে যেন চেষ্ট না করেন । ( s ) আমরা চাই ব্রিটিশ ও অস্কান্ত বিদেশী জাতি চীন দেশে চীনাদের অনভিপ্রেত পণ্য যেন বিক্রয় না কয়ে । চীনারা ভtহাদের প্রয়োজন অনুযায়ী পণ্য কিনিবে। বাণিজ্যে তাহদের পূর্ণ স্বাতন্ত্র্য থাকিবে এবং তাহীদের অর্থনৈতিক প্রয়োজনীয়ত অসুসারে তাহার বাণিজ্যশুত্ব নিৰ্দ্ধারিত করিবে। এ ব্যাপারে বিদেশীয় হস্তক্ষেপ তাহার সহ্য কপ্লিবে না । ( ) চীনের জাতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরুদ্ধে সমস্ত বাধাকে তাহার দূর্ব করিতে চায় । কিন্তু একথাও আমরা বলিতে চাই যে, আমরা ইউরোপীয় সভ্যতার শত্রু নহি, কিম্বা বিদেশীদের বিরুদ্ধে আমাদের কোন বিদ্বেষ নাই। বদি গ্রেটব্রিটেন বা অন্ত কোন দেশের জাতীয় প্রতিনিধির আমাদের দেশে আসিতে চান, তবে আমরা ভ্রাতৃভাবে পরম সমাদরে ঠাহীদের অভ্যর্থনা করিখ এবং আমাদের দেশের অবস্থা সম্বন্ধে সমস্ত তথ্য অবগত হুইবার জন্ত সৰ্ব্বপ্রকারে সাহায্য করিব।” ইংলণ্ডের শ্রমিকদল চীনেয় জাগরণে উল্লাস প্রকাশ করিয়াছে । শ্রমিকদলের কতিপয় বিখ্যাত সদস্ত কুয়োমিংটtং সমিতির নিকট এক পত্রে জানাইয়াছেন :– “গ্রেট:ব্রটেনে শুধু সঙ্ঘবদ্ধ প্রমিকেরাই যে আপনাদের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন এরূপ নহে—অদ্যাপ্ত নরনারও আপনাদের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন। আপনাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের গুরুত্ব উপলব্ধি করিয়া তাহারাও চীনের দ্যাধ্য দাবী স্বীকার করিতেছেন।” চীনের এই দ্যায়সঙ্গত দাবী অবগত হওয়া সত্ত্বেও যে-সকল সাম্রাজ্যবাদী চীনের অভ্যস্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিতে চায় ও অস্কারভাবে তাহদের সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত হয় তাহাদিগকে মানবস্বাধীনতার শত্রু আখ্যা দেওয়া ঠিকই হইবে। প্রবাসী ভারতবাসীদের কথা— শ্ৰীযুক্ত শ্ৰীনিবাল শাস্ত্রী ও দক্ষিণ আফ্রিকা— দক্ষিণ-আফ্রিকার ভারতীয় সমস্তাসমাধান-সূচক সৰ্বগুলি সেখানকরে সমস্ত শিক্ষিত ভারতীয়ের মনঃপূত হয় নাই। সেই মীমাংসাসৰ্ত্তে ভারতীয়দের সমস্ত দাবী গ্রাহ হয় নাই। কুতরাং জঙ্গুর ভবিষ্যতে डांब्रटीशप्लग्न मारी-शांeद्र शश्ब्र ८ष छूभूल जांप्लांजन प्रह श्व अक्ष वणtई यांइश) । चैबूछ धैनिबन *ीही प्रशं★ब्र 4है जर्डtक “मन्ग्रांन সুচক” বলিয়া আখ্যা দেওয়ার দক্ষিণ আফ্রিকার শিক্ষিত ভারতৰাসীর ক্ষুণ্ণ হইয়াছে । আফ্রিকান ক্রনিকেলের সম্পাধৰ মি: সুব্রহ্মণ্য আয়ার ইণ্ডিয়ান ভিউস্ নামক কাগজে প্রযুক্ত শাস্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করিয়াছেন। তিনি বলিয়াছেন, “কোন ভারতীয়ই এই সন্ধি-সত্ত্বকে ভূয়া DD DD DD BB K S BD DBB BBB BBBB BBB अtfट कीब्र णिग्न कt ७iग्न ॐश्* कब्रिग्नांtश्म । ॐशंग्न c:छेtग्न ভারতীয়দের অবস্থা-বিপর্যয় ঘটিবে বলিয়া অনেকেই আশা করেন। পূৰ্ব্ব-আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিক{য় ভারতীয়দের অবস্থার উন্নতির ব্যবস্থা হইতেছে, কিন্তু পূৰ্ব্ব-আফ্রিকায় ভারতীয়-নির্য্যাতন উপশম হয় নাই। ইণ্ডিয়ানস্ এব্রড, পুস্তিকায় মোম্বাস ( পুৰ্ব্ব-আফ্রিক ) হইতে একজন ভারতীয় পত্র-প্রেরক লিখিতেছেন :– ১৯১৯ সালের অর্থনৈতিক কমিশনের স্বপরিশের ফলে ভারতীয়দের বিশেব অনুবিধা হইয়াছে । ইহার সুপারিশের ফলে এশিয়াবাসীদের এ-অঞ্চলে আসা বন্ধ হুইবার উপক্রম হইয়াছে । ভারতীয় বণিক, ভারতীয় মজুরদের চেষ্টার ফলে এই প্রদেশের সম্পদ বাড়িয়াছে। কিন্তু বর্ণবিদ্বেষের প্রবল ঢেউ সে-সব কথা চাপ দিয়াছে। অদ্যান্ত আরও কয়েকটি বে-আইনি বিধান পুৰ্ব্ব-আফ্রিকাপ্রবাসী ভারতীয়দের বিশেষ অসুবিধাকর হইয় উঠিয়াছে। ১৯২৩ সালের একটি আইনের বলে ভারতীয়দিগকে ভোটাধিকার হইতে বঞ্চিত করা হইয়াছে ও তাহাদিগকে উচ্চভূমিতে বসত বাড়া নিৰ্ম্মণ অথবা বসবাস করিতে নিষেধ করা হইয়াছে । মোমবাসীতে তারতীয়গণকে জমী বিক্রর বন্ধ করা হইয়াছে এবং লাইরোবিতে ভারতীয় ইসপাতাল নিৰ্ম্মাণ কল্পে ষে স্থান নির্দিষ্ট ছইয়াছিল--ইউরোপীয়ানদের প্রতিবাদের ফলে তাহা বন্ধ করা হইয়াছে। ইহ। ভিন্ন সেখানে ভারতীয় শ্রমিকদিগকে জোয়পুৰ্ব্বধ খাটাইবার ব্যবস্থাও হইতেছে । ব্রিটিশ গায়ন— ব্রিটিশ গায়নার সম্পদ আহরণ করিবার মানসে ইংরেজগণ কিছুদিন হইল সচেষ্ট হইয়াছেন । সম্প্রতি সেখানে ভারতীয় শ্রমিক আমদানী করিবার প্রস্তাব হইয়াছিল। ঐযুক্ত কনূওয়ার মহারাজ সিংহ ভারতীয় শ্রমিকদিগের স্বার্থসংরক্ষণার্থ একটি স্কিম দিয়াছিলেন। কিন্তু পালামেন্টের দুইজন সদস্ত অনুসন্ধান করির বলিয়াছেন, ঐ স্কিম কায্যে পরিণত করিতে হইলে বই থয়চ পড়িবে এবং স্কিমে ভারতীয়দের সম্বন্ধে যে-সকল সওঁ দেওয়া হইয়াছে তাহাতে রাজী হওয়াও স্বকঠিন। উহাদের DDB BBBSBBB BBBSBSBBS BB BBBB BBBB BBB BB BBSBS BBBBBB BB BBB BDD K BB BDDD পরিশ্রমেই দেশটি সম্পদশালী করতে চাহেন। কিন্তু ভারতীয় শ্রমিক পুনরায় ঠকিতে চায় না। এই সম্পর্কে ঐযুক্ত বেনারসী দাস চতুৰ্ব্বেী মভ প্রকাশ করিয়াছেন যে, "ব্রিটিশ গায়নার ভারতীয় শ্রমিক বসত করিবার কল্পনা জলাঞ্জলি দিতে হইবে কারণ কনওয়ার মহাপ্লাজ BDD DYBB KBB BBB B BSBB BBBSB BBB ঘাইতে কোন মতেই রাজী হুইবে না।” सििक्कैौ কলিকাতার অমৃতবাজার পত্রিকায় জীযুক্ত বেনারসী দাস চতুৰ্ব্বেদ। তাহার একটি ইংরেজ বন্ধু লিখিত একখানি পত্র ছাপাইয়াছেন। পত্রখনিতে ফিঙ্গীতে ভারতীয়দের অবস্থার কথা উল্লেখ আছে । তাহাৰু মৰ্ম্মার্থ এই ঃ– क्छिौtछ यीब्र ७० शबॉब्र छब्रउवांगैौद्र ३न । ठांशtशञ्च अ१िकरणों