\ ¢ዒኒ” প্রবাসী—শ্রাবণ ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড “অদ্ভুত ইচ্ছাশক্তি” আসিল । ছাদের ঘরে লুকাইয়া বলিয়া পুস্তকের প্রখম অধ্যায় পাঠ করিয়া পিতোমবাৰু বুঝিলেন তাহার ইচ্ছাশক্তি আছে অনেক, কিন্তু ডাহা চতুর্দিকে ছড়াইয় পড়িয়ছে। সেই ছত্রভঙ্গ ইচ্ছাশক্তি একত্র করিতে হইলে তাহাকে কোন কঠিন কাৰ্য্য প্রত্যহু একাগ্রমনে কিয়ুৎকাল ধরিয়া করিতে হইবে। যথা, স্থতার জট ছাড়ান। অনেকট। স্থত জট পাকাইয় তাহা একমনে খুলিতে থাকিলে বিক্ষিপ্ত ইচ্ছাশক্তি শীঘ্রই ঐ छाप्नेग्न भएक्षा ८कठोङ्घउ श्य * পিতোমবাবু গিল্লির “ক্রোশের স্থতার বাগুিল একটি অপহরণ করিয় ছাদের ঘরে লইয়া খুলিয়। জট পাকাইয়। ফেলিলেন। তারপর জট ছাড়াইবার পাল । পিতোমবাবু যতই একদিক খুলেন উহা ততই অপর দিকে দ্বিগুণ জট পাকাইয়া যায়। তিন দিন ধরিয়া পিতোমবাৰু তাহার বিক্ষিপ্ত ইচ্ছাশক্তির কণাগুলি একত্র করিবার চেষ্টা করিয়াও দেখিলেন স্থতায় ধে জট সেই জট । গিরি তাহাকে ঘন ঘন ছাদের ঘরে যাইতে দেথিয়া জিজ্ঞাস করিলেন, “আশে-পাশে সব গেরস্ত মানুষের বাড়ী ; বোঝিরা ছাদে বড়ি দিতে, চুল শুকুতে ওঠে ; তুমি ছাদে কিসের জন্য ঘোরাঘুরি ক’র, ব’ল ত?” পিতোমবাবু যলিলেন,"ন। ঘোরাঘুরি ত করি না ; এই একটু বিশ্রাম হয়।” সন্দিগ্ধচিত্ত গৃহিণী সে কথায় বিশ্বাস না করিয়া একদিন হঠাৎ যখন স্বামী এক মনে স্থতার জট খুলিতে ব্যস্ত, সেই সময় ছাদে গিয়া উপস্থিত হইলেন । রাশীকৃত স্থত। দেখিয়া ত তাহার চক্ষু স্থির । তিনি বলিলেন,"ঙমা, বুড়ো বয়সে তুমি কি শেষে ঘুড়ি উডুতে আরম্ভ করলে না কি ? ছি, ছি, লোকে বলবে কি ? খবরদার আর তুমি ছাদে উঠে এ সব করবে!” স্বামী বলিলেন, "ঘুড়ি আবার কোথায় উড়াই ; একি ঘুড়ির স্বতো ?” "তাইত, এ দেখছি আমার বুনবার স্বতো! এ তুমি কোথায় পেলে? আমি বলে স্বতে নেই দেখে খোকাকে মারধোর কালাম, মেধাকে কত গাল দিলাম। দেখ দিধিন ; ཅསt༔ རྩྭ་ཀཻ་ স্বতোটুকু নিয়ে এখানে খেলা করছি। ওমা কি ঘেন্ন ; তুমি ফের যদি আমার স্বতোয় হাভ দেবে ত দেখতে পাবে।” বলিয়া তিনি জট পাকানো, সুতার রাশি লইয়। চলিয়া গেলেন । পিতোমবাবু অতঃপর আফিসে অবসর সময় টোয়াইন স্থত জট পাকাইয় ও খুলিয়া দুই তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রথম পাঠ শেষ করিলেন । ( t ) দ্বিতীয় অধ্যায়ের নাম “আমি” ৷ স্বামীজি লিখিয়াছেন “আমি কে ? আমি সব । আমি স্বষ্টিকৰ্ত্ত বিষ্ণু, আমি পালন কৰ্ত্ত। ব্রহ্ম, আমি সংহারক মহেশ্বর । আমার মধ্যেই স্বষ্টি, আমিই স্বাক্ট, আমিই স্রষ্ট। আমি ছাড়া আর কিছু নাই।” দ্বিতীয় পাঠের উদ্দেশ্য ছাত্রকে নিজের উপর বিশ্বাসবান করা। উপায় প্রত্যহ ৫tতে, মধ্যাহ্নে ও রাত্রে ১৯৯ হইতে ১ • • • বার "জামি মাহাত্ম।” সুচক কোন মন্ত্র জপ করা । ইহাতে সজ্ঞানে অজ্ঞানে সৰ্ব্বতোভাবে মানসক্ষেত্র, আত্মবিশ্বাস-বারিতে সিক্ত সংস হইয়া উঠে । প্রথম সাতদিন পিতোম বাবু জপ করিলেন, “আমি বেলুন অপেক্ষ উৰ্দ্ধগামী, নাম্নেগার অপেক্ষা প্রবল, সমুদ্র অপেক্ষা বিশাল ও গভীর, হিমালয় অপেক্ষ। উচ্চ, তুষার হইতে শুভ্ৰ, স্বর্য্য হইতে প্রখর ; আমি সৰ্ব্বাপেক্ষ সকল বিষয়ে শ্রেষ্ঠ ।” তারপর পনের দিন তিনি মনে মনে পৃথিবীর সকল বস্তু ও মানবকে সম্বোধন করিয়া বলিতে লাগিলেন, “আমা অপেক্ষ তুমি বহুনিয়ে। হে জলধর, হে পৰ্ব্বত, হে বৃক্ষ, আমি অপেক্ষ তোমরা ক্ষুদ্র । হে স্যাণ্ডে, হে হাকেনক্ষ্মীট, হে গামা ও ইমাম বক্স, তোমরা আমা হইতে दङ्क्षझषण ॥ ८श् cम८*ांशिग्रीन, ८डांभां श्एउ अभि दफू যোদ্ধা ; চাণক্য, আমি তোমাপেক্ষ। বিচক্ষণ ভর রাজনীতিবিদ ; কালিদাস, তোমা হইতেও আমি বড় কবি ; cगभ*ौद्र, cडांभ हद्देtउe लागि दफ़ ना?|कब्र । cट् ধরণীর অধিবাসী, তোমরা আমার পদে প্রণত হও।” এইরূপে পিতোম বাবু বহু অধ্যায় পাঠ সমাপ্ত করিয়} অবশেষে সেই পাঠে আসিলেন ধাহাতে কি করিয়t,
