পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] মুক্তি (tఫి(t যাহা হউক, কোন প্রকারে মাছুর পর্যন্ত আসিয়া তথাকার ७श्विनौशांब्र चैपूङ दक्षिsऊ द्राग्न मशनtइब्र cनोणtछ श्रृंग्रभ #क्षम् खांडि एठनिखनिनौ तं भिषॆ|झ एषtरेि श्रीहेष्ठौ তৃপ্ত হইলাম। মণীন্দ্রবাবু তাহাকে কলম্বে হইতে তার করিয়া দিয়াছিলেন । পরদিন প্রাতে মাম্রাজ ষ্টেশনে পৌছিয়া দেখিলাম আমার জ্যেষ্ঠ জামাতার ভ্রাত রামচন্দ্র আমার জন্ত মোটর লইয়া অপেক্ষা করিতেছেন। তাহার সহিত র্তাহীদের মাতুল ঐযুক্ত হরেন্দ্রকৃষ্ণ বস্ব মহাশয়ের বাটতে উপস্থিত হইলাম। স্বতরাং বলা বাহুল্য খুব জারামেই একদিন সেখানে বিশ্রাম করিলাম। তাহার পর আবার রেলে উঠিয়া ৩০শে নবেম্বর হাবড় পৌছিলাম । মুক্তি শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ( , ) অামারে সাহস দাও, দাণ্ড শক্তি, হে চিরসুন্দর, দাও স্বচ্ছ তৃপ্তির আকাশ, দাও মুক্তি নিরস্তর প্রত্যহের ধূলিলিপ্ত চরণ-পতন পীড়া হ’তে, দিয়োনা দুলিতে মোরে তরঙ্গিত মুহূর্তের স্রোতে, ক্ষোভের বিক্ষেপ-বেগে। শ্রাবণ-সন্ধ্যার পুষ্পবনে যে সাহস দিলে তুমি স্বকুমার যুথীর জীবনে,— নিৰ্ম্মম বর্ষণঘাতে শঙ্কাশূন্ত প্রসন্ন মধুর, মুহুর্ভের প্রাণটিতে ভরি’ তোলে অনস্তের স্বর, সরল আনন্দহাস্তে ঝরি’ পড়ে তৃণ শয্যা পরে, পূর্ণতার মূৰ্ত্তিখানি আপনার বিনম্র অস্তরে স্বগন্ধে রচিয়া তোলে ; দাও সেই অক্ষুব্ধ সাহস, সে আত্মবিশ্বত শক্তি, অব্যাকুল, সহজে স্ববশ আপনার স্বম্বর সীমায় —দ্বিধাশূন্ত সরলত গাথুক্ক শাস্তির ছন্দে সব চিন্তু, মোর সব কথা। ১ জুলাই, ১৯২৭ ( २ ) আপনার কাছ হতে বহুদূরে পালাবার লাগি, হে স্থদুর, হে অলক্ষ্য, তোমার প্রসাদ আমি মাগি, তোমার আহ্বান-বাণী। আজ তব বাজুক বঁাশরী, চিত্তভরা শ্রাবণ-প্লাবনরাগে,—যেন গো পাসরি নিকটের তাপতপ্ত ঘূর্ণিবায়ে ক্ষুব্ধ কোলাহল, ধূলির নিবিড় টান পদতলে। রয়েছি নিশ্চল সারাদিন পথপার্থে ; বেলা হ’য়ে এল অবসান, ঘন হ'রে আসে ছায়া, শ্ৰান্ত সূৰ্য্য করিছে সন্ধান দিগন্তে অন্তিম শান্তি। দিবা বৃথা চলেছে নিভাঁক চিহ্নহীন সঙ্গহীন অন্ধকার পথের পথিক আপনার কাছ হ’তে অস্তহীন অজানার পানে অসীমের সঙ্গীতে উদাসী,-সেই মতে আত্মদানে আমারে বাহির করে, শূন্তে শূন্তে পূর্ণ হোক স্বর, নিয়ে যাক পথে পথে, হে অলক্ষ্য, হে মহাস্কার ॥ ২ জুলাই, ১৯২৭

  • ec