পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆరి প্রবাসী-ভাদ্র, ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ষে চিঠিখানি লিখেছিলাম সে চিঠিটা লেখবার সময়ে আমার চিন্তার নানান্‌ ফাক দিয়ে বসন্ত-প্রকৃতির নানান ইসারা আমার চিত্তকে কি রকম ঘরছাড়া করবার চক্রান্ত করেছিল, সে আর কি বলব!” এ আমি বললাম, “আপনার লেখার প্রতিছত্রে বোঝা বায় প্রকৃতির সঙ্গীত আপনার কতখানি প্রিয় । আপনার একটি প্রবন্ধে আপনি আক্ষেপ করেছেন যে, প্রকৃতির সঙ্গে নাগরিক জীবনের বিচ্ছেদ ক্রমেই গভীর হু’বার উপক্রম করছে। এ আক্ষেপে আপনার চরিত্রের এই দিকটা বড় সুন্দর ফুটে উঠেচে ” কবি বললেন, “মনের যে দুর্গম গহনে তার আত্মবিশ্বত বাণী ছায়াপথে বিচরণ করে নিভৃত প্রকৃতির ডাক সেইখানে পৌছে তাকে উতলা ক’রে বের করে আনে । এক কালে দিনের পর দিন আমার এমুনি ক’রে কেটেচে । পঞ্চভূত, গল্পগুচ্ছ, চিরকুমার-সভা প্রভূতি যখন লিখি তখন সেইরকম ধ্যানাবিষ্ট মন নিয়ে আমি নৌকাবক্ষে একান্ত একলা দীর্ঘকাল কাটিয়েচি । সকাল-বেলা আমার একটি স্বল্পভাধী বুড়ে চাকর, তার নাম ছিল ফটিক, আমার টেবিলের উপর কেবল একবাটি ভালের যুদ্ধ রেখে যেত । সমস্ত দিন, স্থধ্যাস্তকাল পর্য্যস্ত সেই আমার একমাত্র খাওয়া ছিল। মনটা পাকযন্ত্রের দাবী থেকে সম্পূর্ণ ছুটি নিয়ে কেবল লেখার কাজই ক’রে যেত ।” আমি বললাম, “মাঝে কিছু খেতেন না ?” কবি বললেন, “না ; একেবারে সন্ধ্যা সাতটার সময়ে পতঙ্গের অনাহুত প্রবেশের উৎপাত থেকে ভোজনটাকে নিরুপদ্রব করবার জন্তে মস্ত একটা জালের মশারির মধ্যে লুচি জাতীয় খাবারে প্রবৃত্ত হ’তাম। তখন ছিলাম

  • फिैब्रि उॉब्रि१ झण *२३ कस्न १७७२ । ठांtउ 4कहरण ছিল, "নিরতিশয় ক্লাস্তির সময়ে এখানে নির্জন কুঞ্জবসে বসত্তের প্রথম সমাগমের রসাবেশ আমার সমস্ত দেহ-মনকে আবিষ্ট করেছে। উদ্যমের প্রাচুর্ঘ্য যখন থাকে তখন স্বরচিত কৰ্ত্তব্যের কারখানা-ঘরে নানা প্রকার কেঙ্গে সঙ্কল্পের ঢালাই-পেটাই নিয়ে ব্যস্ত ছ'য়ে থাকি, শেষকালে রিক্ত भम* शधन कीब्रशां★ बक कवृष्ठ बाष] इब्र, छशनई थङ्कठिद्र षtिब आंउिषा cनबांद्र इनमग्न श्रोएम । जांछ cमई cभश्निौब्र शtङ महtछरे शब्रां দিয়েছি ; ঠিক স্বরে বলতে পারছি, “শিশুকাল হ’তে তোমাতে জামাতে পরাণে পরাণে লেহ ।” 验
  • “वर्षीबड”थक्क बहेवा।

নিরামিষাশী । তাই চন্দ্রনাথ বস্থ মহাশয় যখন নিরামিষ খাদ্যের আধ্যাত্মিক বাখ্যা নিয়ে আমার মতে অতুক্তি করেছিলেন আমি নিষ্কাম ভাবে তার প্রতিবাদ করতে পেরেছিলাম। কৌতুকের বিষয়টা হচ্ছে এই যে, চন্দ্রনাথবাবু তখন আমিষ খেতেন।” আমি বললাম, “এতে আপনার শরীর খারাপ হ’ভ না ?” কবি বললেন, “আমার শরীরের উপর তখন আমার একটা আশ্চর্য্য জোর ছিল। মনে হ’ত শরীর নিয়ে ধী ইচ্ছে তাই করা যায়। টাকা যে আছে সেট প্রেমাণ করবার জন্যে টাকা উড়িয়ে দেবার বুদ্ধি একে বলে । ধনীর পক্ষে দেউলে হওয়া সহজ * আমি বললাম, “কি রকম ?” কবি বললেন,"এই দেহটাকে আমি অনেক দুঃখ দিয়েচি, কারণ যিধাতা আমাকে ষে শরীর দিয়েছিলেন সে শরীর অত্যাচারে কাবু হ’তে জানত ন ব’লেই তার বিপদ ঘছল। যে-শরীর কথায় কথায় ষ্ট্রাইকু করে, তারি মাইনে বাড়ে, খাটুনি কমে, সে জাদর পায় বেশী। প্রকৃতি এবিষয়ে কেমন জানো ? অনেকটা কাবুলিওয়ালার মতন, দাবী আদায় করতে দেরী করে,কিন্তু হিসাব রাখতে ভোলে না। যথন যৌবনে দেহটাকে নানা প্রকারে উপেক্ষ করি, তার উপরে অন্যায় দায় চাপাতে থাকি, প্রকৃতি স্মিত, হাস্যে তখন ধার দিয়ে যেতে থাকেন ; বুঝতে দেন নী একদিন দেন। বদ্ধ ক’রে পাওনায় লাগ বেন । অবশেষে কাবুলিওয়ালার মতো লাঠি নিয়ে ঠক ঠক শব্দে যখন দরজায় ঘা দিতে স্বরু করেন তখন হঠাৎ দেখা যায় স্থদট আসলকে ছাড়িয়ে গেছে।” আমরা হেসে উঠলাম। খানিক একথা সেকথার পর কবিকে জিজ্ঞাসা করলাম, "আচ্ছ, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের আবেগের উচ্ছ্বাস-প্রবণতা কি ক’মে জাগে ? না বুদ্ধির সঙ্গে আবেগের সরলতার সম্পর্ক আদায় কাচ, কলায় ?” कदि वन्प्णन, “क्षरमब्र खाफ़फ़ै। कैंक कुहेtब्र कुहेरझ ज्रारब्रम्न दूरुिs काम आएदेs क्रम । क्छि शाएनग्न चाषाप्छ