পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ტ8 o প্রবাসী—ভাদে, ১৩es [ २१• खtश्, sच क्ष७ লাউসেন ধমের লেখক । গৌড়েশ্বরের এক কুট-বুদ্ধি शांणक, नांभ भशंधन, ८शोtप्लब्र श्रृंiछ । ७झे भङ्गैौ ब्रॉजा फ्रांजाहेरउन, नूटैग्ना थाहे८उन, ८औरफ़श्वब्र बूक, नां८भ भांज ঈশ্বর ছিলেন। কর্ণসেন ভূপতি গৌড়েশ্বরের প্রিয়, লাউসেন ততোধিক। মহামদ ঈর্ষাবশে লাউসেনের সর্বনাশের নানা প্রবন্ধ করিয়াছিল। কিন্তু ধমের কৃপায় লাউসেনের জন্তু হয়, তাহারই বাহুবলে একদিকে কামরূপ অদ্যদিকে কলিঙ্গ রাজ্য গৌড়ের অধীন হয়। মহামদের মন্ত্ৰণাহেতু লাউসেনকে বিপদে পড়িতেও অসাধ্য সাধন করিতে হইয়াছিল। পশ্চিমে স্বৰ্ঘ্য যথারীতি অন্ত গিয়াছেন, রাত্রির অন্ধকারের সময় সূর্ধ্যের প্রকাশ করিতে হইয়াছিল। এমন ঘটনা, পশ্চিমে উদয়, কেহ কখনও দেখে নাই, শোনে নাই। ধমের মাহায়্যের এমন নিদর্শনও কেহ কখনও আর পায় নাই । এই অদ্ভুত-কম। লাউসেনকে ধরিয়া মাণিকরাম ও ঘনরামের গান । আর এক পাল ছিল । হরিচন্দ্র রাজা ও তাহার পাটরাণী মদন অপুত্রক ছিলেন। মনে মুখ নাই, বনে ভ্রমণ করিতে করিতে একদিন বল্লকা ( বা বস্তুকা ) নদীর তীরে ধর্মপূজা দেখিতে পান। ধর্মঠাকুর সন্ন্যাসীর বেশে রাজা-রাণীকে দেখা দিয়া ধর্মপূজা করিতে বলেন । আর, পুত্র জম্মিলে তাহাকে ধমের নিকটে বলি দিতে বলেন। রাজা-রাণী ভাবিলেন, আগে ত পুত্রমুখ দেখিয়া পুল্লাম-নরক এড়াই, পরে ঈশ্বর যা করেন। পুত্র জন্মিল, নাম হইল লুহিচন্দ্র। রাজা-রাণী পুত্র-বলিদানের অঙ্গীকার ভুলিয়া গেলেন ; কিন্তু ঠাকুর ভুলিবার পাত্র নহেন, সেই বল্লুকার সন্ন্যাসী সাঞ্জিয় রাজা-রাণীকে ছলনা করিতে গেলেন, লুহিচন্দ্রের মাংস রাণীকে দিয়া রাধাইয়। রাজারাণীর ভক্তি পরীক্ষা করিলেন। একদিকে অপুত্রক রাজারাণার পুত্রলাভ, অন্যদিকে এই লোমহর্ষণ ব্যাপার, দাতাকর্ণের পুত্ৰবলিদানকেও পরাজর করে। এই পালা ঘনরাম দিয়াছেন। রামাই পণ্ডিতের যে গান “শুড়পুরাণ” নামে প্রকাশিত হইয়াছে, তাহাতে হরিচন্দ্র রাজা ও মদন রাণীর কৃত ধমের দেউল ও পূজা সংক্ষেপে বর্ণিত আছে। এ বিষয় পরে দেখা যাইবে । এখন গায়নদিয়ার কাল দেখি। মাণিকরামের কাল সম্বন্ধে গত বৎসর কার্ভিকের ‘প্রবাসী’তে লিখিয়াছি। ৰঙ্গীয় সাহিত্যপরিষৎ-পত্রিকার পঞ্চদশ ভাগে ( ১৩১৫ সালের ) সবিস্তরে দেখাইয়াছি, মাণিকরাম দেড়শত বৎসর পূর্বে ছিলেন। ইহার তিন প্রমাণ আছে। (১) ভাষা, (২) মাণিকরামের বংশলত, (৩) গীতসাঙ্গ কাল । কোনটাতে তাইকে তিন চারি শতবৎসর পূর্বে লইয়া যাইতে পারে না। যে মাতৃকা দেখিয়া তাইার ধর্মমঙ্গল ছাপা হইয়াছে, তাহার লিপিকাল ১৭৩১ শক । এখানে তর্ক উঠিতে পারে, লিপিকর পুরাতন কবির ভাষা নিজের সময়ের ও জ্ঞানের মতন করিয়া ফেলিয়াছে। কিন্তু এমন লিপিকর কদাচিৎ আছে, যে ছাপায় ২২৭ পৃষ্ঠার পুর্থীর আগাগোড়া একই নিয়মে শব্দের ও বিভক্তি-প্রত্যয়ের র পান্তর করিয়া যাইতে পারে। আশ্চর্য্যের বিষয়, এই সামান্ত কথা তার্কিকের ভুলির যান। ভাষা দেখিয়া কালনির পণে ভুল ন হইতে পারে, এমন নয় ; কিন্তু বংশ-লত যে আছে। কবির বর্তমান বংশধরের গৃহে পুর্থীর এক নকল আছে। কি জানি ছাপা বইএর গীতসঙ্গ কালে ভুল থাকিতে পারে । এই আশঙ্কায়, সে নকল হইতে পয়ারটি আনাইয়াছিলাম। তাহাতে আছে,— সাকে রী ত্ৰ সঙ্গে বেদ সমুদ্র দক্ষিণে । সিদ্ধসহ জোগ দক্ষে যোগ তার সনে। ৰায়ে হল মহীপুত্র তিধি অব্যাহিত। সৰ্ব্বরি সরাগ্নি দণ্ডে ৰাজ হল্য গীত। ছাপা বহিতে আছে, সাফেরি ও সঙ্গে বেঙ্গ সমুদ্র দক্ষিণে । সিদ্ধসহ যুগ দক্ষে যোগতার সনে ॥ ইত্যাদি এখানে ‘সিদ্ধি' নাই, "সিদ্ধা’ নাই ; আছে "সিদ্ধ । ‘সিদ্ধা, এই শৰ সংস্কৃতে অজ্ঞাত। সিদ্ধ = ২৪, মৃদিও প্রয়োগ অধিক পাওয়া যায় না। কিন্ত ‘যোগ" না "যুগ’ ? ‘দক্ষ না পক্ষ" ? "ক্ষ’ আঙ্কিক শব্দ নয়; আর প’কে দ পড়া আশ্চৰ্য্য নয়। পক্ষ-২। এখন যোগ-পাজির ২৭ যোগ ধরিলে পাঁচটা অঙ্ক হইয়া যায়, সেটা অসম্ভব। ত৷ ছাড়া, যোগ-২৭, এমনও কোথাও পাই নাই। একটি श्रदश २१ चक छांनाहेरठ हऍण ‘छ' या 'नभङ्ग' ऽिब्रखन আছে । অতএব যুগ’ মনে করিতে হইতেছে। যুগ-৪ । جمه