পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W98*R \ ... • প্রবাসী—ভাত্র ১৪৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড नांदक निtध जफ़ tश्रज छठ नक श्ब्र। চারি বাণ তিন যুগে বেদে যত রয়। স্বাসন্ত্র উপরে রস তাহে রুস দেহ । এই সঙ্কে গিত হৈল লেখা কর্য লেহ ॥ সভাজন চায়া ধৰ্ম্ম করিবে কুদল। बांब्रमङि मांछ tझल शtáब्र अञछ । বিসম ধর্থের মায়। কহনে না যায়। রূপরাম ঠাকুর ধর্মের গীত গায় ॥ এই শক লেখা করা আমার দুঃসাধ্য। কাজেই অন্ধকারে ঢ়িল ছুড়িতে যাইতেছি । শাগ ও লীম, জড় হইলে, এক বর্ণ হেতু এক দেখায়। অতএব শকের আদ্য অঙ্ক ১। চারি বাণ = ২•, তিনযুগ - ১২, বেদ = ৪ ; SBBB BBB BBSAAA AAAA AAAA SAADSS BBBB 00S SBD বুস দেহ”, ৬ বসাইতে হুইবে । ৪৮ অঙ্কের বায়ে বসাইলে ১৬৪৮ শক, ডাইনে বসাইলে ১৫৮৬ শক। দুই পক্ষেই যুক্তি আছে। কিন্তু প্রথম পক্ষে বল অধিক আছে। সমগ্র পুর্থী পড়িয়া ভাষা, উদ্দেশ, অনুষঙ্গ বিচার করিলে প্রখম পক্ষের প্রমাণ পাওয়া যাইতে পারে । আমি যে ইছাইঘোষ-বধ পড়িয়াছি, তাহাতে মনে হইয়াছে ১৬৪৮ শক । মাণিক রাম, অস্ততঃ ইছাইঘোষবধ পালায়, র পরামের পেছু পেছু গিয়াছেন, দুই তিন স্থানে র পরামের পদ তুলিয়৷ লইয়াছেন । শ্ৰীযুত দীনেশচন্দ্র সেন খেলারামেব ধর্মমঙ্গল পুর্থী হইতে তুলিয়াছেন, ভুবন শঙ্কে বায়ু মাস শরের বাহন। অর্থাৎ খেলারামের কাল ১৪৪৯ শক । কিন্তু শরের বাহন কি ? স্মর কমাপের ? কিন্তু কমপেয় বাহন কি ছিল । তিনি মীনকেতন । মীনবাহন ছিলেন না । ‘শরের’ কি শিবের ? খেলারাম ৪•• বৎসরের বৃদ্ধ হইতেছেন। তাহার পুর্থী, বিশেষতঃ কাল ভাল করিয়া দেখা উচিত। বাঁকুড়া জেলার ইন্দ্রাস থানার নিকটবাসী সীতারাম স্বাসের এক ধমৰ্মঙ্গল আছে। আনাইয়৷ একবার দেখিব মনে করিতেছি, এমন সমর শুনিলাম থানার এক দারোগা বাবু পুখী থানি লইয়া গিয়াছেন, পাইবার জো নাই । শুনিয়াছি, পীতারাম ৩• • বৎসরের বৃদ্ধ। দীনেশ-বাৰু লিখিয়াছেন, পীতারাম ১••৪ সালে- ১৫১৯ শকে পুখী সমাপ্ত করেন। তিনি এই সাল কোথায় পাইলেন, তাহ{ লেখেন নাই । ১৩০৪ সালে অম্বিকাচরণ গুপ্ত লিখিয়াছেন, “এ পর্য্যস্ত আটখানি ধমমঙ্গলের অস্তিত্ব উপলব্ধি করিতে পারা গিয়াছে। ময়ূরভট্ট, খেলারাম, ঘনরাম, র পরাম, রামচন্দ্র, মাণিকচন্দ্র, ব্লমাই পণ্ডিত এবং সহদেব চক্রবর্তী, এই আট জনের লিখিত আটখানি।” ১৯৪৮ খ্ৰীষ্টাব্দে ( = ১৩১৫ সালে ) তৃতীয় বার সংস্কৃত “বঙ্গভাষা ও সাহিত্য” পুস্তকে শ্ৰীযুত দীনেশচন্দ্র সেন লিথিয়াছেন,“রামাই পণ্ডিতের পদ্ধতি, হাকৰ্ম্ম পুরাণ, ময়ূরভট্ট, রামচন্দ্র, মাণিক গাজলী, খেলারাম, প্রভুরাম, রূপরাম, সীতারাম, দ্বিজরামচন্দ্র, সেন পণ্ডিত, রামদাস আদক, ঘনরাম, বলদেব চক্রবর্তী প্রভৃতি কবির ধৰ্ম্ম-মঙ্গল আমরা প্রাপ্ত হইয়াছি।” এই ১৪ জন ছাড়া তিনি শুাম পণ্ডিতের “সুবৃহৎ’ ধম-মঙ্গলের উল্লেখ করিয়াছেন। দুঃখের বিষয়, অদ্যাপি কেহ এই ১৫ খানি পুস্তকের বিবয়ের ও কালের পূর্বাপরত্ব শোনান নাই। হাকম্ব পুরাণ ও ময়ুরভট্টে, কি লেখা আছে, তাহ জানিলেও কৌতুহল নিবৃত্তি হয়। বোধ হয়, অধিকাংশ ধর্মমঙ্গলের “দাড়া” এক, কিন্তু যত গায়ক তত রপ ; ভাষায় ও ছন্ধে একটু আধটু প্রভেদ । কুভিযাস রামায়ণ রচিলেন ; গায়নে রামায়ণী দাড়া পাইল, কৃত্তিবাসের নানা রূপ আবিভূত হইল। গানের পালার এই পরিণাম কিছুমাত্র নূতন নয়। এই কথা বুঝিতে কিন্তু বহু, পুস্তক-সম্পাদকের বহুকাল গিয়াছে। ঘনরামের মতে, যোধ হয় তাহার পূর্যের ময়ূরভট্টের মতে, গৌড়ের ঠাকুর ধর্মপাল স্বর্গগত হইলে তাহার “বীর্ষ্যবস্ত” পুত্র গৌড়েশ্বর হন। তিনি গাউসেনের মেসে । বাঙ্গালার ইতিহাসে এক ভিন্ন দ্বিতীয় ধমপালের নাম পাই না । লাউসেন পালার নিমিত্ত দ্বিতীয় ধমপাল অন্বেষণের আবশুকতাও দেখি না। ধমপালের পুত্রের নাম দেবপাল ; দেবপাল ধীষ্টের নবম শতাব্দীতে রাজ্য করিয়াছিলেন। শ্ৰীযুত রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের অকুমানে দেবপাল ৮৬৫ খ্ৰীষ্টাব্দ পর্ধ্যস্ত জীবিত ছিলেন। ধমমঙ্গল মতে লাউসেনের কীৰ্ত্তিসময়ে গৌড়েশ্বর বৃদ্ধ । এই দুই হইতে পাই, লাউসেনের জন্ম ৮৩• খ্ৰীষ্টাব্দের