পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*& e প্রবাসী-ভান্দ্র, ১৩৩৪ [ २१* छांश, »म थe বিবাহ দেয় এবং স্ত্রীধৰ্ম্ম রক্ষার ধুয়া দিয়া নবীন বালিকাদের জাস্তব-বৃত্তি চরিতার্থের বস্তুতে পরিণত করে ! ভারতে সমাজের গলিত অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সমাজবিপ্লবের প্রয়োজন। এবং যুবক ও যুবতীদের উদ্যমের উপর পতিত ভারত-সমাজের মুক্তি নির্ভর করে। আর একদিন আমরা “ব্যাভেরিয়ান আলপসের” এক ছোট গ্রামে যাই এবং সেখানে এক স্বম্বর বাড়ীতে “ক্যাথলিক নাবৃসিং সিস্টারদের” আবাসস্থান দেখিলাম । এই ক্যাথলিক সন্ন্যালিনীরা সেবা-ধৰ্ম্মে দীক্ষিত এষং রোগীর সেবা করিয়া জীবন যাপন করেন । এই পাহাড়ের শত শত স্থানে যিশু খৃষ্টের কাষ্ঠের মুৰ্ত্তি দেখিলাম এবং ছোট ছোট মন্দিরে যিশুর ও তাহার মাতা মেরির পূজার জন্য বাতি জলিতেছে, দেখিলাম। এসমস্ত দেখিয়া বুঝিলাম বে, খ্ৰীষ্টানদের মধ্যে “সেবা-ধর্শ্বের’ অভাব নাই এবং খ্ৰীষ্টানদের মধ্যে বিশেষত: ক্যাথলিকদের মধ্যে ভক্তিমার্গের লোক যথেষ্ট আছে। হিন্দুদের মধ্যে আজ ধৰ্ম্মের “খোসা” লইয়া লড়াই হয়, হিন্দুরা সেব-ধৰ্ম্ম প্রায় ভুলিয়া গিয়াছে বলিলে অত্যুক্তি হয় না ; তাই না আজ আমাদের ধৰ্ম্ম ও সামাজিক জীবনে এত দৌৰ্ব্বল্য । ভারতপন্থী ঐ তারকনাথ দাস ৪ঠা জুন, ১৯২৭ بسیجیحجابع সত্তর বৎসর ঐ বিপিনচন্দ্র পাল ৩১ ১৮৭২ খৃষ্টাব্দের অগ্রহায়ণ মাসের প্রথমেই আমার কনিষ্ঠা ভগিনীর বিবাহের সম্বন্ধ স্থির হয় । এইজন্য এ বৎসর পূজার পরে শ্ৰীহাট আসিয়া অল্পদিনের মধ্যেই আবার আমাদিগকে বাড়ী ফিরিয়। যাইতে হয় । কিন্তু এই সম্বন্ধ পাকা দেখার দিনেই ভাঙ্গিয়া যায়। তখনও আমাদের দেশে বর পণের উৎপীড়ন আরম্ভ হয় নাই। তবে যেক্ষেত্রে বরের পক্ষ কন্যাপক্ষ অপেক্ষ কুল-মৰ্য্যাদায় শ্রেষ্ঠ, সেখানে ‘কুলমর্ধ্যাদা" স্বরূপ স্বল্পবিস্তর অর্থোপহার দিতে হইত। কত দিতে হইবে, সম্বন্থের সঙ্গে-সঙ্গেই ডাহা উভয় পক্ষের মধ্যে স্থির হইত। আমার ভগিনীর সম্বন্ধ হয় ত্রিপুর জেলায় সরাইল-পরগণার একটা বিশিষ্ট গ্রামে। পূৰ্ব্বেই বোধ হয় কহিঃাছি যে, শ্ৰীহট্ট অঞ্চলে বৈদ্য ও কায়স্থে বিবাহ হইয়া থাকে, এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ত্রিপুর। এবং পূৰ্ব্ব ঢাকার বৈদ্যের শ্রীহট্টের কায়স্থfদগের অপেক্ষ বেশী কেীলন্তের দাবী করিয়া থাকেন। যাহার সঙ্গে আমার ভগিনীর বিবাহের কথা স্থির হয়, তাহারা বৈদ্য এবং এইজন্য কুল-মৰ্যাদায় আমাদিগের অপেক্ষ শ্রেষ্ঠ । এই হিসাবে একট। বর-পণ দিবার কথা হইয়াছিল। কত টাক। ঠিক মনে নাই, বোধ হয় ২০ • টাকা হইবে। ইহাতেই বর-পক্ষীয়ের রাজী হন, এবং উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে বিবাহের দিন ধাৰ্য্য হয় । আমাদের অঞ্চলে বিবাহের প্রথম মাঙ্গলিক অসুষ্ঠানকে ‘পানে-থিলি’ কহে । এই দিন বরের বাড়ী হইতে কন্যার বাড়ীতে ভেট আসে। এবং বোধ হয় ইহার পরে কন্যার বাড়ী হক্টতেও বরের বাড়ীতে যথাযোগ্য উপঢৌকনাদি যায়। কলিকাতায় যাহাকে পাকা-দেখা বলে তাহাতে বরপক্ষীয়ের কন্যাকে এবং কন্য-পক্ষীয়ের বরকে যাইয়। “আশীৰ্ব্বাদ” করিয়া আসেন । আমার মনে হয়, আমাদের এই “পানে-খিলিও” কতকট। ইহারই মতন। তবে “পানে-থিলি’ অকুষ্ঠানের আড়ম্বর অনেক বেশী । এই দিনে বর কন্যা উভয়ের বাড়ীতেই নহবৎ বসে এবং সঙ্গে नरक उं९मtवद्र अछाछ अश*ीनe इग्न । जाभाद्र षडमूब মনে পড়ে বোধ হয় এই উপলক্ষে কন্যাপক্ষীয়ের পল্লীর