পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

brs.8


ہے۔--------------۔م۔۔--۔یہ۔م۔- x*

ধৰ্ম্মবীর রাজ রামমোহন রায়ের স্মৃতিরক্ষার জন্য ভারতের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে (কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালরে বা বিশ্বভারতীতে বা হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে ) chair of Comparative Religion, Hég's #47tta s অধ্যাপনার জন্য একজন উপযুক্ত অধ্যাপক নিযুক্ত করিতে হইবে। রাজ রামমোহন রায় প্রফেসর অফ কমপ্যারেটিভ রিলিজন জন্ত বাৎসরিক বেতনের ভার বহন করিতে হইবে। সমাজ-সংস্কারক রাজা রামমোহন রায়ের স্মৃতিরক্ষার জন্য স্ত্রীশিক্ষা বিস্তার, হিন্দুসমাজে বাল্য বিবাহ রোধ, বিধবা বিবাহ প্রচার ও ছুৎকারবাদ দূর করিবার জন্য অর্থব্যয় করিতে হইবে । এই বিভাগের কার্য্যের জন্য বাৎসরিক লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করিলেও কার্য্যের কুল-কিনারা দেখা যায় না। কাজেই শক্তিমত ও সাধ্যমত কাজ আরম্ভ করিতে হইবে। মূভন কাজে হtভ না দিয়া শ্রেন্ধেয়া শ্ৰীমতী অবল বস্থ, সরলা দেবী প্রভৃতি বঙ্গীয় নারীরা স্ত্রীশিক্ষা-বিস্তারের জন্য এবং সমাজ-সংস্কারের জন্য যে-ষত্ব করিতেছেন, তাছাদের কাজেরসাহায্যের জন্য রাজা রামমোহন রায় স্মৃতিভাণ্ডারের আয়ের কতকাংশ ব্যয় কয়া উচিত। প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩৪ ASA SSASAS SSAMMAMAJSAS A SAS SSAAAASA SAASAASSAAAASS SSAAASAAA AAASA SAASAASAA AAAS SAAAAA [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড


۔۔۔بی۔

ভারত-প্রতিনিধি বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের কল্যাণাকাঙ্ক্ষী রাজা Rixotza also qfs-off: go (Raja Rammohon Rai fellowships ) রাজ রামমোহন রায় ফেলোসিপ স্থাপন করিতে হইবে । রাজ রামমোহন রায় স্মৃতিভাণ্ডারের ব্যয়ের কতকাংশ হইতে প্রত্যেক বৎসর অন্ততঃ একজন ভারতের উন্নতমন দূরদর্শ বিদ্বান অধ্যাপককে বিশ্বভ্রমণের জন্য পাঠাইতে হইবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে, যদি রাজা রামমোহন রায়ের স্মৃতি-ভাণ্ডার স্থাপিত হয় এবং এই তিন পন্থায় কাৰ্য্যারম্ভ করা যায় তাহা হইলে দশ বৎসরের মধ্যে ভারতের যুবক যুবতীর মধ্যে, শত শত কৰ্ম্মীর মধ্যে রাজা রামমোহন রায়ের জীবনের আদর্শ জাগিবে। পতিত ভারতে, হিন্দু সমাজে প্রকৃত ধৰ্ম্মানুরাগ সমাজ সংস্কার ও বিশ্বব্যাপী কৰ্ম্ম-প্রয়াস আবার জাগিয়া উঠিবে। রাজ রামমোহন রায়ের আদর্শে দীক্ষিত “বৃহৎ-ভারতপন্থী’ নূতন নুতন কৰ্ম্ম চাই। দূরদেশ হইতে ভবঘুর্যে তারকনাথ, রাজা রামমোহন রায় স্মৃতি-ভাণ্ডার স্থাপনের জন্য করবোড়ে ভারতের হিন্দ জৈন বৌদ্ধ, মুসলমান, খৃষ্টিয়ান শিখ ও ভারতের বৃহৎ ভারতপন্থী নেতাদের নিকট ভিক্ষ করিতেছে । ইতি আপনাদের ভবঘুরে, তারকনাথ দাস & জননী শ্রী জগদীশচন্দ্র গুপ্ত ওদের যাকে শুদোই সেই বলে—“আমার বাড়ী ? আমার বাড়ী, মা, মেহেরপুর।” কথার সুরট টানে টানে কেমন যেন পেচিয়ে চলে। কারু গালভরা হাসি, কারু মুখ থেকে বিষ ঝরে ; কেউ হাজারো গরীবানার মধ্যেই একটু সৌধীন—পানে দোক্তায় ধোপকাপড়ে ; কেউ মোটেই তা’ নয় । মেহেরপুর কতবড় দেশ তা জানিনে ; খুব বড়ই হবে ; সেই দেশ থেকেই দেশবিদেশে বছর-বছর ঝিয়ের রপ্তানি আসে, শ দু’শো। তাই ভাবি, আমাদের চন্দনপুরের চেয়ে সেটা খুবই বড় হ’বে। আবার সবারই বাড়ী ষে, মেহেরপুরেই তাও আমার মনে হয় না ; উনিও বিশ্বাস করেন না ; আশপাশের