怒 ৬ষ্ঠ সংখ্যা । কোন ক্লাস নাই, তাহার জন্য বহুবৎসর ধরিয়া হাজার হাজার টাকা খরচ হইয়া আদিতেছে। এইজন্ত ছাত্রীদের নিমিত্ত আবস্তৃক কিছু খরচ করিতে বলিতেছি। বঙ্গের নদীতে ষ্টীমার কোম্পানী বাংলাদেশের নদীগুলিতে ইংরেজদের যে-সব ষ্টীমার আছে, তাহাতে ধাত্রীদের যত রকম অসুবিধা ও লাঞ্ছনা হয়, তাহার কিছু কিছু উল্লেখ করিয়া আমরা লিথিয়াছিলাম, যে, দেশের লোকের এইসব অন্যায় ব্যবহার মুখ বুজিয়৷ সহ করিতেছে। দহা করিতে হইতেছে, ইহা সত্য ; কিন্তু দেশের লোকের মুখ বুজিয়া সহ করিতেছে, ইহা ঠিক নয়। একটি ইংরেজী পুস্তিকায় দেখিতেছি, ছয় বৎসর পূৰ্ব্বে মৌলভী এ এইচ এম ওয়াজির আলি বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় ষ্টীমার কোম্পানী গুলিকে ভাড়া কমাইতে এবং সমুদয় ষ্টেশনে প্রতীক্ষণশালা নিৰ্ম্মাণ করিতে বাধ্য করিবার কথা তুলিয়াছিলেন । তিনি দেখাইয়াছিলেন, যে, বড় বড় ষ্টেশন-সমুহেও কোন প্রতীক্ষাশাল নাই। তিনি ইহাও দেখাইয়াছিলেন, যে, অনেক স্থলে ভাড় খুব বেশ লওয়া হইতেছে। মধ্যে অষ্টায় রূপে ভাড়া বাড়ান ও হইয়া থাকে। যথা, ভাড়ার নিম্নলিখিত পরিবর্তন মধ্যে গুলি দেখুন। বরিশাল হইতে ভাড়৷ なあな & 管态公锐 為。な紋* > ※ 。 历描雪门{ Σίη/ ο Σίμν ο રof ૦ ૨ળ૬ মাদারিপুর Ms 切yc &/o & I wo ইহ হইতে প্রমাণিত হইতেছে, যে, কোম্পানীরা কোন হায়সঙ্গত নিয়ম অনুসারে ভাড়া নিৰ্দ্ধারণ করে না। ব্যবস্থাপক সভায় এই বিষয়ে তর্কবিতর্কের সময় তৎকালীন সরকারী বাণিজ্য সদস্ত মিস্টার কার নিম্নলিখিত অদ্ভুত উত্তর দেন – -- হেtয়াইটেওয়ে লেডল কোম্পানীকে তপস্থাদের ক্রেতাদের ভ্রষ্ঠা প্রতীক্ষণশালা নিৰ্ম্মাণ করিতে এবং কোন একটা নির্দিষ্ট মুছে তাম্বাদের fঞ্জনিষ বিক্ৰী করিতে বাধ্য করিতে ধেমন আমাদের ক্ষমতা নাই, শ্ৰীমার কোম্পানীসমূহকে প্রতীক্ষণশালা নিৰ্ম্মাণ করিতে বা ভাড়া কমাইতে বাধা করিতেও তেমূনি ক্ষমতা নাই । বিবিধ প্রসঙ্গ—বঙ্গের নদীতে ষ্টীমার কোম্পানী సెరిగి S SS AASAASAASAASAAMSMAJAeS এখন পর্য্যস্ত ষ্টীমার কোম্পানী ,স্বন্ধে যে আইন প্রচলিত আছে, হইতে পারে उॉइड 'গবন্মেটি উক্তপ্রকার ক্ষমতা গ্রহণ করেন নাই ; গ্রহণ ন-করায় ইংরেজ ব্যবসাদারদের সুবিধাই হইয়াছে। কিন্তু এরূপ ক্ষমতা , থাকা উচিত। সমুদয় রেলকোম্পানী ষ্ট্রেশনে ষ্টেশনে প্রতীক্ষণশালা নিৰ্ম্মাণ করে, এবং রেলওয়ে বোর্ডের অজ্ঞাতসারে ভাড়াও বাড়াইতে পারে না। ট্রাম কোম্পানী পৰ্য্যস্ত প্রতীক্ষাশালু নিৰ্ম্মাণ করিয়াছে । ষ্টীমার কোম্পানীরা যে যে খানে প্রতীক্ষণকক্ষ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছে, তাহাও ডিষ্ট্রিক্ট বোর্ড প্রভূতির বেশী .বেশী অর্থসাহায্যে করিয়াছে । ষ্টীমার কোম্পানীগুলার প্রবঞ্চনার একটা দৃষ্ঠাস্ত পূৰ্ব্বোল্লিখিত পুস্তিকায় দৃষ্ট হয়। গাবখ-ভরণী খাল সাত লক্ষের উপর সরকারী টাকা ব্যয়ে খনিত হুইয়াছিল। তাহাতে অনেকগুলি ষ্টেশনের মধ্যে জলপথের দৈর্ঘ্য কম হইয় যায় । কিন্তু কোম্পানী পথের দৈর্ঘ্য হ্রাস হওয়া সত্ত্বে ১ ভাড়া কমায় নাই ; এমন-কি তাহাদের টিকিটগুলাতে পথের দৈর্ঘ্য আগে যাহা ছিল, তাত কমাইয়। ছাপে নাই, পূৰ্ব্বের দৈর্ঘ্যই রাখিয়া দেয় । কোম্পানীর জুয়াচুরি প্রমাণ করিবার জন্ত একটা মোকদম করা হয়, তাহাতে কোম্পানীর বিরুদ্ধে ডিক্ৰী झग्न ! কোম্পানীর জাহাজগুল জীর্ণ ও পুরাতন, গত উনবিংশ শতাব্দী যখন আশা ও নব্বইয়ের, কোটায় সেই সময়ে নিৰ্ম্মিত। এরূপ জাহাজে ধাতায়াত শুধু অম্বুবিধজনক নহে, ঝড়ের সময় বিপজ্জনকওঁ বটে। কিন্তু তাহা হইলে কি হয় ? ইংরেজ গবন্মেটি পারত পক্ষে ইংরেজ ব্যবসাদারদের প্রভূত লাভ ঘাহাতে, যথেষ্ট লাভের সীমায় আসে, এমন কিছু করিতে অনিচ্ছুক । বাংলা গবন্মেণ্টের দ্বারা ইহার কোন প্রতিকার হইবার আশা নাই। ঐযুক্ত ক্ষিতীশচন্দ্র নিয়োগী ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় একটি আইনের পাণ্ডুলিপি পেশ করবেন, যাহার প্রধান দুটি ধারার তাৎপৰ্য্য এই, যে, সকেীন্সিল গবর্ণর জেস্তারেল ইণ্ডিয়া গেজেটে বিজ্ঞাপিত করিয়া নদীর জাহাজের সৰ্ব্বোচ্চ ও সৰ্ব্বনিম্ন যাত্রীভাড়া ও মালড় */
