৮ম সংখ্যা । ] মুখস্পর্শ করাষ্টয়া ফেলিয়া দেয় ; এবং তৎস্থলে পুনরায় দুইটা সদ্যপক অন্যপিণ্ড স্থাপন করে। অনন্তর শবের পাদকনিষ্ঠাগুলিতে সপ্তলহর স্বত্রের এক প্রান্ত বদ্ধ করিয়া অপর প্রান্ত একটি মোরগশাপকের অঙ্গুলিতে বাধিয়া দেয় ; মৃতব্যক্তির পরিবাবস্থ সকলে সেই মোরগশাবক ধরিয়া থাকে। তখন “আদমের” (পাড়ার জনৈক বয়োবৃদ্ধ স্বত্রের ঠিক মধ্যস্থলে —নিম্নে একখণ্ড কাষ্ঠ স্থাপন করিয়া “তাগল" ( দা ) হস্তে সমাগত আর সকলকে জিজ্ঞাসা করে, মিরা হইতে জীবিতদের সম্বন্ধ ছিন্ন কবিতে চকুম আছে কি না ?” তাঙ্গাবা যুগপৎ "আছে” “আছে” বলিয়া উঠিলে বয়োবৃদ্ধ বাক্তির একষ্ট ঘায়ে মৃত জীবিতের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হষ্টয়া যায় । তৎপরে “আনিজ তারা” পাঠ আরম্ভ হয়, এবং তাঙ্গ সম্পূর্ণ হইতেই সকলে শবকে শ্মশানভূমিতে লষ্টয়া চলে । সচরাচর স্রোতস্বতী তীরেষ্ট শ্মশান নিৰ্ব্বাচিত হইয় থাকে তথায় আনয়নের পর শেষোক্ত অন্নপিগু দুষ্ট্রট ইষ্টতে কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ সাতবার শবের মুখস্পর্শ করাষ্টয়া পরিত্যাগ করে । 粤 পূৰ্ণবয়স্কের भृङ्काएङ १ সমর্থ হইলে শ্মশানে রথ টানিবার আয়োজন করা হয় । এই রথ নিৰ্ম্মাণেও আবার ইতরবিশেষ ব্যবস্থা আছে। রাজপরিবারে বা তদ্ঘনিষ্ঠ কেহ মবিলে “পঞ্চরত্ন” রথ প্রস্তুত হয়, অপর সাধারণের মৃত্যুতে একটিমাত্র শৃঙ্গ থাকে। একটি কাষ্ঠমঞ্জুষায় নানা সৌগন্ধি দ্রব্যাদির সহিত শব রাখিয়া, সেই শবাধার রথোপরি স্থাপন করে। অতঃপর উপস্থিত সকলে সমান দুষ্ট দলে বিভক্ত হইয়া পরম্পর বিপরীতাভিমুখে টানিতে থাকে । তাহীদের একপক্ষকে “স্বর্গের দূত" অপর পক্ষকে “নরকের দূত" নামে কল্পনা করা হয়। তাহাদিগের হারজিতের দ্বারা মৃতব্যক্তির পরলোকের স্থান পরীক্ষিত হইয়া থাকে। পরস্তু লোকনিৰ্ব্বাচনে এমনি চাতুরী থাকে, প্রায়শই “স্বৰ্গীয় দূতের” জয় হয়। পূৰ্ব্বে এই রথ টানিবার নিমিত্ত বিবাহিত এবং অবিবাহিতদিগের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলিত। বর্তমানে বিবাহিতের সৃংখ্যা অধিক হইয়া যাওয়াতে "গোছা ভেদে অথবা নদীর বিপরীতকূলবাসীদের মধ্যে এই প্রতিযোগিতা চলিয়া থাকে। বলিয়া রাখা ভাল, এই সময়ে বাদ্য, বাজীপোড়ান প্রভৃতিও একান্ত প্রয়োজন। চাক্মাজাতির সংস্কার কৰ্ম্ম । 8 ఆరీ শব সচরাচর দাহ করিয়া বিনষ্ট করা হয়। কিন্তু অমুদগতদন্ত শিশু কিংম্বা বসন্ত বা ওলাউঠাক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু হইলে ভূপ্রোথিত করাই সাধারণ বিধি। যদি কেহ তাদৃশ শবকেও পোড়াইতে ইচ্ছা করে, তাহা হইলে শবের মুখে কঁড়ি স্পর্শ করাষ্টয়া অথবা সমধিদানের কয়েক দিন পরে ‘কবর’ হইতে উঃ তুলিয়া—তৎপর জালায়। ইহা দের শবদগ্ধ করিবার নিমিত্ত চুল্লীর প্রয়োজন হয় না। দুই পাশ্বে দুইটি মোটা গুড়ি স্থাপন করিয়৷ তদুপরি পুরুষের নিমিত্ত পাচ তবক এবং স্ত্রীলোকের সাত তবক সরু কাষ্ঠ সাজাইয়া লয় । * মধো মধ্যে আম্র প্রশাথাও নিয়ম আছে। ধনশালী মহাশয়ের তৎপরিবর্তে চন্দনকাষ্ঠ দিয়া. থাকেন। ইহা ছাড়া এই চিন্তার উপরিভাগে একখানি চন্দ্রাতপ টাঙাষ্টয়া দেওয়া হয়। অনন্তর পুরুষের শব পূৰ্ব্বাভিমুখ এবং স্ত্রীলোকের শব পশ্চিমাভিমুখ মস্তকে চিতার উপর সংস্থাপিত করা হয়। তখন জ্যেষ্ঠ পুত্র তদভাবে অপর কোন ঘনিষ্ঠ আত্মীয় সাতবার চিতা প্রদক্ষিণ পূৰ্ব্বক মুখাগ্নি দান করিলে আরও অনেকে চতুৰ্দ্দিক হইতে অগ্নিসংযোগ করিয়া থাকে। এই সঙ্গে মৃত ব্যক্তির গৃহের একটি থাম কি একটি বাশ বা যে কোন একটি অংশ পরজন্মের আশ্রয়ার্থ দগ্ধ করা হয় । প্রাপ্ত বয়স্কের মৃত্যুতে প্রজ্জালনকালেও বাস্তোৎসবের প্রচলন আছে । অবস্থাপুল্ল ইষ্টলে, বাজী পোড়াইবারও ব্যবস্থা করা হয়। পরিশেষে দান্তকার্য্য সমাধা হইয়া আসিলে রড়ীগণ “ছাদিংগিরি তারা" পাঠ করেন। যদি কেহ ভূতগ্ৰস্ত হৃষ্টয়া প্রাণ হারায়, তাহ হইলে সেই শব অৰ্দ্ধদগ্ধ হইবার পর বক্ষের নিয়ে দ্বিখণ্ডিত কবিয়া ফেলা হয়। সংস্কার আছে, নতুবা সেই পুনৰ্জ্জীবিত হইয়া নানা অষ্ঠিত সংঘটন করে । প্রাচীনকালে আত্মহত্যাকারদিগের প্রতিও ঈদৃশ ব্যবস্থা প্রদত্ত হইত। বিস্তুচিকাদি সংক্রামক রোগে মৃতদেহ ভূগর্ভে পুতিয়া রাখে ; অনন্তর দুই তিন মাস পর সেই শব তুলিয়া যথা নিয়মে জালাইয়া থাকে । তাহাদের বিশ্বাস, এই সকল
- মঘদিগের মধ্যেও স্ত্রীলোকের নিমিত্ত অধিকতর কণ্ঠ বান্ধহীত इग्र ।। 5ाकुभाअ१९tझानेिण अङ्गेष्ठ अॅझ्। अश्रृंक अन कहिtठ *ttत्र । किड़ জানি না, ঈদৃশী ব্যবস্থায় কোন বিশেষ রহস্ত নিষ্টিত রহিয়াছে কপ্তেন লুন্ঠন ও এতৎপ্রসঙ্গালোচনায় লিখিয়াছেন- স্ত্রীলোকদিগের অধিকতর বুদ্ধি 4षः ?डलाख *प्रार्थब्र श्रांश्किानिदकन मांtछt*कब्रtभद्र कभ थरकाछन इहेबांग्न कथः, किञ्च ईश्ॉब्रां पठ९इ८ज बॉब्र७ फत्रविकहें यjय६{ब्र क८ङ्ग ।
