৪র্থ সংখ্যা । ] মহানুভব ঐ কবিকর্ণপুর গোস্বামী । &oめ ছিলেন, তাহা চৈতন্তচস্ট্রোদয় কৌমুদী ও চৈতন্ত চরিতামৃত ইহার পর যখন ভক্তগোষ্ঠীর সহিত প্রভুর গুঙ গ্রন্থ হইতে এখানে উদ্ধৃত করিলাম — সন্মিলন হইল তখন—
- হেথা গোঁড় হৈতে যজ্ঞ বৈষ্ণব মণ্ডল ।
শ্ৰীচৈতগু দেখিধারে যান নীলাচল । শিবানন্দ তিন পুত্র গোসাঞিকে মিলাইলা । ভক্তমণ্ডলী সংকীৰ্ত্তন করিতে করিতে ক্রমে নীলাচলের : ཟླ་། རྣམས་ § সমীপবৰ্ত্তী হইয়া প্রেমানন্দে মুহুমুহঃ হরিধ্বনি করিতে লাগি- পরমানন্দ দাস নাম, সেন জানাইল ॥ লেন। প্রভু তখন হরিধ্বনি শ্রবণে ভক্তগণকে সম্বৰ্দ্ধনা পূৰ্ব্বে যবে শিবাননা প্ৰভু স্থানে আইল। তবে মহাপ্ৰভু তারে কহিতে লাগিল । করিতে ইচ্ছা প্রকাশ করিয়া--- এবার তোমার যে হইবে কুমার । মহাপ্ৰভু কহে “উঠে চল পুরীশ্বর। পুরীদাস বলি নাম ধরিহ তাহার ॥ আমরাহ যাই অদ্বৈতাদির গোচর” । “চলহ গোস্বামী" বলি চলে পুরীশ্বর । গণ সঙ্গে শীঘ্ৰ চলিলেন বিশ্বস্তর ॥ .দুর হৈতে দেখে প্ৰভু মহাস্ত সকলে । সংকীৰ্ত্তন করি আসিছেন কুতুহলে। স্বরূপ দিয়েছে মালী অদ্বৈতের গলে । মালা পাঞা দুই গুণ আনন্দ উছলে । মৃত্যু করি আসিছেন অদ্বৈত গোসাঞি । চতুর্দিকে ভক্ত আইসে কৃষ্ণ গুণ গাই। শিবানন্দ আদি যত তাহারহি সঙ্গে । দিগ্বিদিক নাহি কিছু প্রেমের তরঙ্গে । দুর হৈতে অদ্বৈত দেখিলা গৌরহরি। চন্দ্ৰ যেন আইল তারাগণ সঙ্গে করি ॥ অষ্টাঙ্গ প্রণাম করি অদ্বৈত পড়িল । ভক্ত সব উৰ্ধ নেত্ৰে চাহিয়া রহিল ॥ পরমাননা শিশু পুত্র শিবানন্দ কোলে । “কে ঘটে চৈতস্ক প্রভু" পিতা প্রতি বোলে। সবারে শুনাইয়া শিবানন্দ মহাশয় । নিজ পুত্রে করান চৈতন্ত পরিচয় ॥— বিছু্যদাম স্থতিরতিশয়োৎ কণ্ঠ কণ্ঠ7রবেঞ্জ ক্রীড়াগামী কনক পরিঘ দ্রাঘিমোদাম বাহঃ । সিংহগ্রীবো নঘদিনকরদ্যোত বিদ্যোতি বাসাঃ ঐগৌরাঙ্গ ক্ষতি পুরতে বল্যতাং বল্যতাং ভোঃ । শিৰানন্দ বলে অপূৰ্ব্ব সকলে হের হের সবে চাঞt ! ॐtशोब्रांत्र झत्रेि ভক্ত সঙ্গে করি * আসিছে সদয় হঞt ॥ बिबूक्लीब्र नाम ছুতি অবিরাম ছটা করে ঝল মল । উৎকণ্ঠিত তর क%"ौद्रद् यद्भ ङ्गैज्titभैौ निद्मषण ॥ পল্লিখ সোনার দীৰ্ঘবাহু তার श्लिtश्ञैौष भरनन्निभं । नवृनिकब चङ्गु अश्वब्र ङ्ग* अछि निङ्गvांभ ॥ , कमल नब्रांत्र शृङ्ग अछिल्लोभ খুজিছে প্রেমের ধার। . কহে শিক্ষানন্দ ये cभौद्रष्टा ' ंश्***॥ ७ ॥ তবে মায়ের গর্ভ হয় সেই ত কুমার । শিবানন্দ ঘরে গেলে জন্ম হৈল তার ॥ প্রভু আজ্ঞা ধরিল নাম পরমানন্দ দাস পুরী দাস করি প্রভু করে উপহাস শিবনমা যবে সেই বালক মিলাইলা । মহাপ্রভুপাদাঙ্গুষ্ঠ তার মুখে দিল । শিবাননোর ভাগ্যসিন্ধু কে পাইবে পার। যার সব গোষ্ঠীকে প্রভু কহে আপনার ॥ তবে সব ভক্ত লঞা করিলা ভোজন । গোবিন্দেরে আজ্ঞা দিল করি আচমন ॥ শিবানন্দের প্রকৃতি পুত্র যাবৎ হেথায় । আমার অবশেষ পাত্র তারা যেন পায় ॥ ইহার আবার চারি পাচ বৎসর পরে পরমানন্দের বয়স যখন সাত বৎসর – সে বৎসর শিবানন্দ পত্নী লঞ আইল । খুরীদাস ছোট পুত্রে সঙ্গেতে আনিল । পুত্রে সঙ্গে লঞা তেঁহো আইলা প্রভুর স্থানে। পুত্রেরে করাইল প্রভুর চরণ বন্দনে । "কৃষ্ণ কহ” বলি প্রভু বলে বার বার। তৰু কৃষ্ণ নাম বালক না করে উচ্চার ॥ শিবানন্দ বালকেরে বহু যত্ন কৈল । তবু সেই বালক কৃষ্ণ নাম না কহিল । প্রভু কহে “আমি নাম জগৎ লওয়াইল । স্থাবর পর্য্যন্ত কৃষ্ণনাম করাইল । ইহারে নরিল কৃষ্ণনাম কহাইতে ।” শুনিয়া স্বরূপ গোসাঞি লাগিল কহিতে ॥ "তুমি কৃষ্ণনাম মন্ত্র কৈল উপদেশে। মন্ত্র পাঞ কারে আগে না করে প্রকাশে । মনে মনে জপে মুখে না করে আখ্যান । এই ইহার মনেকথা করি অনুমান ৷” জার দিন কহে প্ৰভু “পড় পুরীদাস"। এই শ্লোক করি তেঁছো করিল প্রকাশ । শ্রবসোঃ কুলম্বলয়মক্ষোরঞ্জনমুরসে মহেন্দ্রমণিদাম । বৃন্দাবনরমণীনাং মণ্ডলমখিলং হরিঞ্জয়তি । সাত বৎসরের শিশু নাছি অধ্যয়ন । ঐছে শ্লোক করে লোকে চমৎকার মন । কথিত আছে যে ব্ৰজাঙ্গনাগণের কর্ণের ভূষণ বর্ণনাযুক্ত
